Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

গাইবান্ধায় কালো মেঘ চাষে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৫২জন দেখেছেন

Image
সিরাজুল ইসলাম রতন গাইবান্ধা সংবাদদাতা: গাইবান্ধার বিভিন্ন  অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে কালোমেঘ চাষের উজ্জ্বল সম্ভবনা রয়েছে। লাভজনক হওয়ায়  অনেক কৃষক কালো মেঘ চাষ করছে।ইউনানি আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক ওষুধ শিল্পের কাঁচামাল হিসেবেও এখন গাইবান্ধায় কালোমোঘ ব্যবহার হচ্ছে।চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, কালোমেঘ জ্বর থেকে শুরু করে অজীন, যকৃতের গোলযোগসহ অনেক জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসায় কার্যকর ভূমিকা রাখে। কালোমেঘের বৈজ্ঞানিক নাম এন্ড্রোগ্রাফিস প্যানিকুলাটা। কালোমেঘ গাছ আধামিটার থেকে এক মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। কান্ড শাখা-প্রশাখা চারকোণাকৃতি, নরম ও সবুজ। মরিচ পাতার সদৃশ কালোমেঘ পাতার অগ্রভাগ ও বোঁটার দিকে ক্রমশ সরু এবং বর্ণ গাঢ় সবুজ।বাংলাদেশের সর্বত্র কালোমেঘ জন্মে। কালোমেঘের পাকা বীজের রং হালকা খয়েরি। বর্ষার পর থেকে শীতকাল পর্যন্ত ফুল ও ফল হয়।

 সাধারণত জুন-জুলাই মাস চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়। তবে পরিপক্ব বীজ মাটিতে পড়ে আপনা আপনি কালোমেঘ গাছ জন্মে। তুলনামূলকভাবে এটি ছায়াযুক্ত জায়গাতে বেশি জন্মায় বলে অন্য গাছের নিচে এবং সাথী ফসল হিসেবেও এর চাষ করা যায়। সামান্য মাটি খুঁড়ে বীজ বপন করলে ফলন বাড়ে। কালোমেঘ অঞ্চলভেদে কল্পনাথ হিসেবেও পরিচিত। অনেকে অত্যধিক তেতো স্বাদের এ গাছ শুকিয়ে চিরতা বলে বিক্রি করে থাকে।

গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর পলাশবাড়ী ও গোবিন্দগঞ্জ  উপজেলার  বিভিন্ন এলাকায় কালোমেঘের বাণিজ্যিক চাষ শুরু হয়েছে।জানা যায়, এই এলাকায় কালোমেঘ চাষের অগ্রপথিক কুঞ্জমহিপুর গ্রামের ক্ষুদ্র ভেষজ ব্যবসায়ী দিনেশ ।তিনি ১২ বছর থেকে কালো মেঘ ও তুলসী চাষ করছেন।তিনি জানান বীজ রোপনের পর থেকে ৬ মাসের মধ্যে পরিপক্ক হয়।কালো মেঘ ফসলে তেমন কোন রোগ বালাইও হয় না। অতিবৃষ্টি বা অনাবৃষ্টিতে কোন সমস্যা হয় না। সাথী ফসল হিসেবে কোন রকম খরচ ছাড়াই প্রতি বিঘায় ১৫ থেকে ২০ মণ কালোমেঘ উৎপাদন করা হয়। 

যার বজারমূল্য মণপ্রতি চার হাজার টাকা। ভরা মওসুমে এ মূল্য দাঁড়ায় ১৪০০ থেকে ১৬০০ টাকা মণ। কৃষকরা জানান, সাধারণত বৈশাখ মাসে এ বীজ বপন করা হয়। পরিপক্ব হয় কার্তিক-অগ্রহায়ণ মাসে।এই ফসলে কোন রাসায়নিক সারের প্রয়োজন হয় না।

বিক্রি করতে কোন অসুবিধা হয় না দেশের স্বনামধন্য ঔষধ কোম্পানি স্কয়ার, একমির প্রতিনিধিরা যোগাযোগ করে সরাসরি জমি থেকে নগদ মুল্যে এই ফসল নিয়ে যায়।সাদুল্লাপুর উপজেলার ঈদিলপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান বলেন স্বল্প খরচে অধিক লাভের আশায় কৃষকরা এই কালোমেঘ চাষের উপর ঝুকে পরেছেন।

সাদুল্লাপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  কালোমেঘ বা চিরতার মধ্যে বহু মূল্যবান ক্যাফেইন রয়েছে। প্যারাসিটামলসহ অর্ধশতাধিক এলোপ্যাথিক, হোমিওপ্যাথিক ও হারবাল ওষুধ তৈরিতে ক্যাফেইন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করে।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




মাদক থেকে ফেরাতে খেলাধুলার বিকল্প নেই: সাকিব আল হাসান

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:যুব সমাজকে মাদক থেকে ফেরাতে খেলা ধুলার বিকল্প নেই।মাগুরার শ্রীপুরে বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্নামেন্টে ট্রফি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাগুরা ১ আসনের সংসদ সদস্য বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এ কথা বলেন। টুর্নামেন্টে সব্দালপুর ইউনিয়নকে ১- ০ গোলে পরাজিত করে কাদির পাড়া ইউনিয়ন দল চ্যাম্পিয়ন হয়। টুর্নামেন্টে মোট ৮ টি দল অংশগ্রহন করে।

বিপিএলে নিজের দলের বিদায়ের পর সাকিব আল হাসান  মাগুরায় আসেন। মাগুরা ১ আসনের সংসদ সদস্য  হিসাবে উপভোগ  করলেন সংসদীয় এলাকা শ্রীপুর উপজেলায়  বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্নামেন্ট এর ফাইনাল । 

শুক্রবার বিকেল ৩ টায় উপজেলার কাদিরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ মাঠে  ফৃটবল খেলায় অংশ নেয় সব্দালপুর ইউপি বনাম কাদিরপাড়া ইউনিয়ন একাদশ। ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আয়ুব হোসেন খানের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে

 প্রধান অতিথি হয়ে সাকিব আল হাসান মাঠে দর্শকদের সঙ্গে করমর্দন করেন।   তার আগমনে মাঠে উপস্থিত ফুটবল প্রেমীরা সাকিব সাকিব বলে স্লোগান দিতে থাকে।

 পরে সাকিব আল হাসান বিজয়ীদের মধ্যে ট্রফি বিতরণ করেন। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক খুরশীদ হায়দার টুটুল, সাংগঠনিক সম্পাদক রানা আমীর ওসমান, কুতুবুল্লা হোসেন কুটি,  উপজেলা চেয়ারম্যান মিয়া মাহমুদুল গনি শাহীন,। সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসান বলেন, আমি ক্রিকেট খেলোয়াড় হলেও ফুটবলের প্রতি রয়েছে ভালবাসা। তিনি সকল খেলায় সহযোগীতার আশ্বাস দিয়ে  যুবসমাজকে মাদক থেকে ফেরাতে ক্রীড়ার প্রতি আগ্রহী করতে সকলকে আহবান জানান।


আরও খবর



মেহেরপুরে ল্যাপটপ পেলেন ৫৫৫ জন নারী ফ্রিল্যান্সার ও নারী ই-কমার্স প্রফেশনাল

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image
মজনুর রহমান আকাশ’মেহেরপুর প্রতিনিধি:ফ্রিল্যান্সিং অথবা ব্যবসা করে স্বাবলম্বী হওয়ার লক্ষ্যে ৫৫৫ জনকে দেওয়া হয়েছে একটি করে ল্যাপটপ। আজ রোববার দুপুরে মেহেরপুরের মুজিবনগর কমপ্লেক্সে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব ল্যাপটপ বিতরণ করেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এবং ডাক, টেলি যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। 

ডাক, টেলি যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে "হার পাওয়ার" প্রকল্পের মাধ্যমে সারাদেশব্যাপী ফ্রিল্যান্সিংকে অগ্রাধিকার দিয়ে নারীদের স্বাবলম্বী করার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণ শেষে মেহেরপুর চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহ জেলার ৫৫৫ জন নারীকে বিনামূল্যে ল্যাপটপ দেওয়া হয়। 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা প্রশাসক শামীম হাসান, পুলিশ সুপার এসএম নাজমুল হকসহ ল্যাপটপ গ্রহণকারী ও  মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।‌

আরও খবর



গোদাগাড়ীতে তিনবিঘা পেয়াজের চারা নষ্ট করেছে দুর্বৃত্তরা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে কালোসোনা খ্যাত পেয়াজের বীজ(থোকা) চারা কেটে নষ্ট করেছে দুর্বৃত্তরা। উপজেলার গোদাগাড়ী ইউনিয়নের উচলপাড়ায় তিন বিঘা জমিতে পেয়াজের বীজ তৈরীর জন্য চারা রোপন করে।প্রতিটি চারায় বীজের থোকা ধরেছিল ।১৫-২০ দিনের মধ্যে কাটা মাড়াই শেষে পেয়াজ বীজ সংরক্ষন করা যেত। এমন সময় শক্রতার জেরে দুর্বত্তরা তিন বিঘা পেয়াজ বীজের চারার মুড়ি কেটে নষ্ট করে দিয়েছে।(শনিবার ৯ মার্চ) সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়,জমিতে কেটে ফেলা পেয়াজ বীজ। সাংবাদিক দেখে দেখে হাউ মাউ করে কান্নাকাটি করতে থাকে কৃষক আব্দুল্লাহ।পেঁয়াজ বীজ দানার গাছের মাথাগুলো এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।এ ঘটনায় কৃষক মোঃ আব্দুল্লাহ গোদাগাড়ী থানায় সাধারন ডাইরি করেছে। গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) আব্দুল মতিন বলেন,সাধারন ডাইরি সন্দেহ ভাবে দুইজনের নাম রয়েছে। তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কৃষক আব্দুল্লাহ বলেন তিনি শিক্ষকতার পাশাপাশি প্রতি বছর তিনবিঘা জমি বর্গা নিয়ে পেয়াজ বীজের চাষ করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়ে আসছে। চলতি মৌসুমে উৎপাদিত পেয়াজ বীজ বিক্রি করে ১২ লক্ষ টাকা আয় হতো। কিন্তু পেয়াজ বীজের চারা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ৭ লক্ষ টাকা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে এই কৃষক। এদিকে বৃহস্পতিবার  উপজেরা কৃষি কর্মকর্তা মরিয়ম আহমেদ ক্ষতিগ্রস্থ পেয়াজ বীজের জমি পরিদর্শন করেছে। তিনি ক্ষতিগ্রস্থ পেয়াজ বীজের নমুনা দেখে বলেন,আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে জমি থেকে পেয়াজ বীজের উৎপাদন পাওয়া যেত।


আরও খবর



শার্শা সীমান্তের ইছামতি নদী হতে সোনার বার সহ লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:যশোরের শার্শার সীমান্তের ইছামতি নদী হতে মশিয়ার নামের এক ব্যাক্তির গলিত লাশ উদ্ধার করেছে বিজিবি ও শার্শা থানা পুলিশ। এ সময় তার কোমরে কচটেপ দ্বারা অভিনব কায়দায় রাখা ০৫(পাঁচ) কেজি ২০০ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার করে উদ্ধারকারী (ডুবুরী) দল।

বুধবার(১৩ মার্চ) সকাল ১১টার দিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ৬০ নং পিলার বরাবর সীমান্তের ইছামতি নদি হতে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নদীর ওপাশে ভারতের চকঝাউডাঙ্গা খড়ের মাঠ অবস্থিত। নদী হতে লাশটি উদ্ধারের পর প্রথমে ঐ ওয়ার্ডের যুগেরবন্দ মাঠে লাশ রাখা হয়, পরে অগ্রভূলোট বিজিবি ক্যাম্প এবং শার্শা থানা পুলিশের সমন্বয়ে লাশটি ময়না তদন্তের জন্য যশোর জেলা সদর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনাস্থল থেকে লাশের পরিচয় পাওয়া যায়। মৃত ব্যাক্তি শার্শার হরিশচন্দ্রপুর গ্রামের বুধো মোড়লের ছেলে।

পিতার মৃত্যুর কারণ জানিয়ে ছেলে হাছানুজ্জামান বলেন,”গত রবিবার(১০ মার্চ) মৃত ব্যাক্তি মশিয়ার রহমান তার নিজ বাসায় দুপুরের খাবার খাচ্ছিলেন, এমন সময় গ্রতিবেশি হাবিবুর রহমান, রহিম বকস ও জামাল হোসেন সহ বেশ কয়েকজন মশিয়ারের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়।

সন্ধ্যা ঘনিয়ে গেলেও বাবা বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন পার্শ্ববর্তী এলাকায় খুঁজতে থাকে। পরেতোকে না পেয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) শার্শা থানায় একটি অভিযোগ করা হয়। শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মোঃ মনিরুজ্জামান অভিযোগ আমলে নেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে পরিবারের সদস্যদেরকে আশ্বস্থ করেন”। এইভাবে দুইদিন গত হওয়ার পর আজ বুধবার (১৩ মার্চ) সকাল ১১ টায় ইছামতি নদী হতে মশিয়ার রহমান এর গলিত লাশ উদ্ধার করে বিজিবি ও শার্শা থানা পুলিশ সদস্যরা। এ সময় মৃত ব্যাক্তির দেহে অভিনব কায়দায় রাখা ৫ কেজি ২০০ গ্রাম স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।

লাশ এবং স্বর্ণ উদ্ধারের বিষয়ে শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মোঃ মনিরুজ্জামান বলেন, মৃত ব্যাক্তি মশিয়ার রহমানের পরিবারের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার (১২মার্চ) একটি সাধারণ ডাইরী (জিডি) গ্রহণ করি। সেই মোতাবেক শার্শা থানা পুলিশ ঐ এলাকায় তদন্ত অব্যাহত রাখে। বুধবার(১৩ মার্চ) সকালে সংবাদ পেয়ে ইছামতি নদী হতে ঐ ব্যাক্তির ভাষমান গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়।

লাশ এবং স্বর্ণ উদ্ধারের বিষয়ে ২১ ব্যাটেলিয়নের কমান্ডিং অফিসার (সিও) মোঃ খুরশিদ আলম অগ্রভূলোট বিজিবি’র ক্যাম্পে এক সংবাদ ব্রিফিং এ বলেন-” মৃত মশিয়ার রহমান এর পরিবারের পক্ষ থেকে নিখোঁজ সংবাদ পেয়ে ২১,বিজিবি’র অগ্রভুলোট ক্যাম্পের নিয়মিত টহল হিসেবে অত্র এলাকার সীমান্ত জুড়ে তল্লাশী অভিযান জোরদার করা হয় এর্ং ৬০ নং পিলার বরাবর ইছামতি নদী হতে ভাষমান গলিত লাশ এবং স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




তিতাস গ্যাস কর্মকর্তা সাহাবুর রহমানের বিরুদ্ধে অনিয়মদুর্নীতির অভিযোগ

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃতিতাস গ্যাস ফতুল্লা অফিসের সহকারাী হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সাহাবুর রহমানের বিরুদ্ধে অনিয়মদুর্নীতির অভিযোগস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড জোবিঅ-ফতুল্লা অফিসের  সহকারাী হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সাহাবুর রহমানের বিরুদ্ধে অনিয়মদুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।তার বিরুদ্ধে লাগামছাড়া অনিয়ম আর দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থে বিপুল সম্পদের মালিক বনে যাওয়ার তথ্য মিলেছে অনুসন্ধানে। সহকারাী হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সাহাবুর রহমানের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলায়।চাকুরীর সুবাদে বসবাস করেন ঢাকায়।গত কিছুদিন পুর্বেও তিনি ছিলেন তিতাস গ্যাসের সাধারন একজন কর্মচারী।২০২১ সালের শেষের দিকে পদোন্নতি পেয়ে সহকারী হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা (হিসাব) নিযুক্ত হন। তিতাস গ্যাসের জোবিঅ- ফতুল্লা অফিসে ৭ বছর ধরে দাপটের সঙ্গে কর্মরত আছেন। একই কর্মস্থলে দীর্ঘদিন চাকুরীর সুবাদে তার সাথে অবৈধ গ্যাস সংযোগ চক্রের সাথে সখ্যতা গড়ে ওঠে। 

অবৈধ গ্যাস সংযোগ থেকে মাসোয়ারা আদায় মিল কারখানা থেকে উৎকোচ গ্রহনে সিদ্ধহস্ত এই সাহাবুর রহমান। তিতাস গ্যাসের ফতুল্লা আঞ্চলিক অফিসে বসেই গ্রাহকদের কাছ থেকে নানা অজুহাতে অর্থ আদায় করেন। পদ পদবী অনুযায়ী তিনি ফিল্ডে যেতে পারেন না কিন্তু নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করেই নানা গোঁজামিল দিয়ে তিনি কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান থেকে অনিয়মের ধুয়া তুলে অর্থ আদায় করেন।

এ ছাড়াও অফিসের বাইরে বসেও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবৈধ গ্যাস সংযোগের মাসোহারা আদায় করেন সাহাবুর রহমান।তার এই অফিসের দুর্নীতিবাজ অন্যন্য কর্মচারী কর্মকর্তাদের সাথে রয়েছে দহরম মহরম সম্পর্ক।প্রতিমাসে অবৈধ সংযোগ থেকে বিকাশের মাধ্যমে বিপুল পরিমান মাসোহারার টাকা লেনদেন হয় সাহাবুর রহমানের।এসব অবৈধ উপার্জনের টাকা দিয়ে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বিলাসী জীবন যাপন করেন।এছাড়াও সঠিক সময়ে নিয়মিত অফিসে আসেন না বলেও জানান প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাহাবুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, আমার কোন বক্তব্য নাই, আপনার যা খুশি লেখেন।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪