

সোমবার ২৯ মে ২০২৩
আমান উল্লাহ, কক্সবাজার: বান্দরবানের লামা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার সাইদা আক্তার মিলি (২৭) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। গত মঙ্গলবার (৯ মে) সকাল ১১টার সময় লামা পৌরসভার মধুঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।সাইদা আক্তার মিলি লামা পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড মধুঝিড়ি এলাকার আবুল কালাম ও রূপনা আক্তারের মেয়ে এবং লামা উপজেলার রপসীপাড়া ইউনিয়নের দরদরী পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার।পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দেড় বছর আগে রাঙামাটির ছেলে কায়ছার আহমদের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামী কায়ছার আহমদের সাথে নানা বিষয়ে তার মতের অমিল ছিল। সবসময় তার স্বামী তাকে সন্দেহ করত। এসব নিয়ে প্রায়সময় মানসিক কষ্টে থাকত মিলি। এসব নিয়ে মায়ের সাথে সামান্য কথা কাটাকাটি হয়।
সকালে মিলির মা সহকারী শিক্ষক রুপনা আক্তার স্কুলে চলে যায়। সকাল ১১টার দিকে বাড়িতে একা থাকা অবস্থায় নিজ রুমের পাঠাতনের সাথে গলায় ফাঁস দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন।নিহতের ছোট ভাই জিসান জানান, আমি আর আপু বাড়িতে ছিলাম। আমাকে আপু (মিলি) সকাল ১১টার সময় দোকান হতে তার জন্য নাস্তা আনতে পাঠায়। আমি নাস্তা আনতে গেলে এই ফাঁকে সে গলায় ফাঁস লাগায়। আমি দোকান থেকে এসে তাকে ঘরের পাটাতনের সাথে ঝুলতে দেখে দ্রুত প্রতিবেশীদের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে লামা উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করি। গতরাতে আপু মানসিক কষ্টে কয়েকটি ঘুমের ওষুধ খেয়েছিল বলে জানতে পারি।লামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মোহাম্মদ রোবিন জানান, হাসপাতালে আনার পূর্বেই তার মৃত্যু হয়েছে। সে আমাদের হাসপাতালের স্টাফ ছিল।লামা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জুবাইরা বেগম জানান, মিলি খুবই পরিশ্রমী ও ভদ্র ছিল।
তার মতো মেয়ে এমন কাজ করবে ভাবতে পারিনি।লামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, মৃতের প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি শেষে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবান জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্য আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।প্রসঙ্গত, গত ১০ মার্চ লামা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের আরেক উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার সাবরিনা তারান্নুম মেঘলা (২৬) গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। দুই মাসের ব্যবধানের আরেক সহকর্মী সাইদা আক্তার মিলি আত্মহত্যার করার বিষয়টি সবাইকে ভাবিয়ে তুলেছে।
সোমবার ২৯ মে ২০২৩
বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি ঘাটাইল (টাঙ্গাইল): টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার নবগঠিত সংগ্রামপুর (বৃহত্তর সন্ধানপুর) ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের শত বছরের পুরাতন বগা গ্রামের পূর্ব অংশের নাম পরিবর্তন করে বগা তরফদার পাড়া করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সম্প্রতি ১০ মে (বুধবার) গ্রামের পূর্ব অংশে তরফদার বংশের কিছু লোক একত্রিত হয়ে গ্রামের পূর্ব অংশের নাম পরিবর্তন করে পাকুটিয়া থেকে দেওজানা রোডে ৩টি আলাদা আলাদা জায়গায় ব্যানারে 'তরফদার পাড়া' লিখে নাম পরিবর্তনের চেষ্টা চালাচ্ছে।
বগা গ্রামের পূর্ব অংশে তরফদার বংশের বসবাস। আগে বগা পূর্বপাড়া অথবা চটাপাড়া নামে পরিচিত ছিল। তরফদার পাড়ার পূর্ব অংশে মূলবাড়ী গ্রাম, দক্ষিণে সত্তুরবাড়ী গ্রাম, উত্তরে বগা উত্তরপাড়া এবং পশ্চিমে বগা পুকুরচালা অবস্থিত। ২০১২ সালে স্থাপিত বগা তরফদার পাড়া বায়তুন নুর জামে মসজিদ এর বারান্দার দক্ষিণ রাস্তা মুখী একটি পোস্টার, পূর্বে মজিবর তরফদারের বাড়ীর পূর্ব পাশে ব্রিজ পাড়ে, এবং পশ্চিমে আঃ ছামাদ তরফদারের বাড়ির পশ্চিমে মোট তিনটি " স্বাগতম তরফদার পাড়া, বগা পোস্টার টানানো হয়।
মূলত উত্তরে ওয়াহেদ কারী তরফদার এর বাড়ী, পূর্বে মজিবর তরফদার থেকে পূর্ব দক্ষিণে জুলহাস তরফদার, দক্ষিণ পশ্চিমে কামরুল তরফদার পশ্চিম উত্তরে আঃ ছামাদ তরফদার এর বাড়ী পর্যন্ত তরফদার পাড়া নামে পরিচিত।এ অংশে একটি মসজিদ, মসজিদের পাশেই রয়েছে গোরস্থান এবং মাদ্রাসা নির্মাণের কাজ চলিতেছে। উল্লেখ্য তরফদারদের মূলবাড়ী গোরস্থান সহ ৪টি গোরস্থান থাকলে বর্তমানে মসজিদ গোরস্থান হচ্ছে এদের কেন্দ্রীয় গোরস্থান। সজীব তরফদার সাঈম জানায়, বর্তমানে ৪৫ টির মতো পরিবারের মধ্যে মাত্র ৫/৬ টি পরিবার রয়েছে অন্য বংশের।
সকলের সন্মতিতে ২০১২ সালে মসজিদ তৈরি করে আমরা বগা তরফদার পাড়া জামে মসজিদ নামকরণ করেছি। এখন আমরা মহল্লার পুরো অংশের নাম পরিবর্তন করা চেষ্টা চালাচ্ছি। জানা যায়, বগা গ্রামটি শত বছরের পুরাতন একটি গ্রাম। গ্রামে বিভিন্ন বংশের লোক বসবাস করলে পূর্ব পাশের পুরো অংশে একটি বংশের লোক বসবাস করে আর তা হলো তরফদার বংশ। ১৮ শতকের শেষের দিকে গুমান তরফদার ভুয়াপুর উপজেলা থেকে ঘাটাইলের দেউলাবাড়ী ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামে বসবাস শুরু করে।
এবং ১৯ শতকের শুরুর দিকে তার ছেলে চানঁ তরফদার ও তার চার মেয়ে ও তিন ছেলে জুলমত তরফদার, এবার উদ্দিন তরফদার ও রেফাজ উদ্দিন তরফদার কে নিয়ে পাহাড়িয়া বগা গ্রামের পূর্ব অংশে এসে বসবাস শুরু করেন। এরপরে বড় ছেলে জুলমত তরফদার মারা যান স্বাধীনতার পূর্বে, তাকে দাফন করা হয় তার বাড়ির পশ্চিম পাশে পুরনো গোরস্তানে। তার ২ মেয়ে ও ৩ ছেলে মাজম আলী তরফদার, হোসেন আলী তরফদার, শমসের আলী তরফদার। ছোট ছেলে রেফাজ উদ্দিন তরফদার মারা যান ১৯৩৮ সালে, তাকে দাফন করা হয় তার বাড়ির পাশেই।
তার ২ ছেলে তোরাপ আলী তরফদার ও আরশেদ আলী তরফদার। মেজো ছেলে এবার উদ্দিন তরফদার মারা যান ১৯৭৭ সালের ১৭ মার্চ রোজ বুধবার, এবং তার সহধর্মিণী আহাতন নেছা মারা যান ১৯৮৬ সালের ২৩ মে রোজঃ বুধবার। তাদের দাফন করা হয় রেফাজ উদ্দিন তরফদারের কবরের পাশে। তাদের ৭ ছেলে আকবর আলী তরফদার, ওয়াহেদ কারী তরফদার, জাফর আলী তরফদার, বর্তমানে জীবিত আছে ছোট চার ছেলে হলো কলিম উদ্দিন তরফদার।
মজিবর রহমান তরফদার, ফজলুর রহমান তরফদার, কাজী আব্দুল আউয়াল তরফদার। তিন কবরের গোরস্থান বর্তমানে মজিবর ও ফজলুর তরফদারের বাহির বাড়িতে অবস্থিত। গুমান তরফদার থেকে শুরু করে বর্তমানে অষ্টম প্রজন্ম এখানে মিলে মিশে যুগ যুগ ধরে গ্রামের অন্য বংশের লোকজনের সাথে সম্প্রীতি বজায় রেখে বসবাস করে আসছেন। এ ছাড়াও তরফদার বংশের কিছু লোক বগা মধ্যপাড়ার মাদ্রাসার পাশে বসবাস করে।
-খবর প্রতিদিন/ সি.ব
সোমবার ২৯ মে ২০২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক: গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িক বরখাস্তের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের রায়ের দিন আবারও পেছাল। আগামী ১৪ মে এ রুলের রায়ের জন্য নতুন দিন ধার্য করা হয়েছে। এ নিয়ে রুলটির রায়ের দিন তৃতীয় দফায় পেছাল।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেন। মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীরের পদত্যাগের পর রিটের কার্যকারিতা আছে কি না, এ বিষয়ে শুনানির জন্য উভয়পক্ষকে প্রস্তুতি নিয়ে আসতে বলেছেন আদালত।
আদালতে জাহাঙ্গীরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এম কে রহমান, ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন। শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ রাসেল চৌধুরী।
এর আগে গত ২৮ মার্চ এ রুলের চূড়ান্ত শুনানি হয়। পরে ৩০ মার্চ রায়ের জন্য দিন ধার্য্য করেন আদালত। কিন্তু ওইদিন রাষ্ট্রপক্ষ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের পক্ষে শুনানি করতে আবেদন করে। সে আবেদন গ্রহণ করে রায় ঘোষণার জন্য ৪ এপ্রিল দিন ধার্য্য করেন আদালত। এদিনও রাষ্ট্রপক্ষের সময় আবেদনে আদালত রায় ঘোষণা পিছিয়ে ২ মে দিন ধার্য করা হয়।
তার আগে গত ১৫ মার্চ গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িক বরখাস্তের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের শুনানি শুরু হয়। এর আগে গত বছরের ২৩ আগস্ট গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। স্থানীয় সরকার সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের দুই সপ্তহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
তারও আগে গত বছরের ১৪ আগস্ট সাময়িক বরখাস্ত হওয়া জাহাঙ্গীর আলম পদ ফিরে পেতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। রিটে তাকে সাময়িক বরখাস্তের আইনগত বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়।
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য গাসিক মেয়র জাহাঙ্গীরকে ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর দল থেকে বহিষ্কার করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের অভিযোগে এই মামলা হয়। মেয়র জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গাজীপুর, নওগাঁ, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, পঞ্চগড়সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় একই অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। পরে ২৫ নভেম্বর তাকে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।
সম্প্রতি জাহাঙ্গীরকে আওয়ামী লীগ থেকে ক্ষমা করা হয়। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন তিনি। তবে ঋণখেলাপির অভিযোগে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। জাহাঙ্গীরের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও এ নির্বাচনে তার মা প্রার্থী হচ্ছেন।
মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২-এ নকশাবহির্ভূত দোকান বরাদ্দে ৩৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে। তবে সেই অভিযোগের সত্যতা পায়নি মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পিবিআইয়ের দেওয়া এই প্রতিবেদন গ্রহণ করে সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী প্রতিবেদন গ্রহণ করে সাঈদ খোকনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করে দেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ইউসুফ আলী সরদার, সাবেক উপ-সহকারী প্রকৌশলী মাজেদ, কামরুল হাসান, হেলেনা আক্তার, আতিকুর রহমান ও ওয়ালিদ।
২০২০ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকার আদালতে মামলাটি করেছিলেন ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২-এর সভাপতি দেলোয়ার হোসেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পিবিআই-কে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন।
মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক: নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ১১শ কোটি টাকা কর ফাঁকির অভিযোগে দায়ের করা মামলা কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ মঙ্গলবার কার্যতালিকা থেকে মামলাটি বাদ দেওয়া হয়। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমির উদ্দিন।
এর আগে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০১২-১৭ এই পাঁচ বছরে ১১শ কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন বলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) হাইকোর্টকে জানায়।
কর ফাঁকির বড় মামলার বিষয়ে গতকাল সোমবার উচ্চ আদালত হাইকোর্টে আদেশ দেওয়ার কথা থাকলেও সেটি পিছিয়ে আজ মঙ্গলবার দিন ঠিক করেন হাইকোর্ট। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মামলাটি তালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এর আগে ইউনূসের প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে ১১শ কোটি টাকার আয়কর রিটার্নের মামলা চালুর জন্য হাইকোর্টে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩