Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার সব ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ১০.০৭ শতাংশ বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের সেরা ঈদ অফার দিচ্ছে রিয়েলমি সরকার ২৩ নাবিককে উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকেট দশ মিনিটেই শেষ

ফুটবল ক্লাব কিনছেন রোনালদো

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২৪৫জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক : একের পর এক ফুটবল ক্লাব কিনছেন ব্রাজিল কিংবদন্তি রোনালদো নাজারিও। দুটি ক্লাবের মালিকানা থাকার পর এবার তৃতীয় আরেকটি ক্লাবের মালিক হতে যাচ্ছেন তিনি।

আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস এ তথ্য জানিয়েছে। পর্তুগিজ সংবাদমাধ্যম মাইসফুটবল পোর্টালের বরাত দিয়ে তারা জানায়- নতুন করে রোনালদো পর্তুগালের একটি ক্লাব কিনতে যাচ্ছেন। পর্তুগালের তৃতীয় বিভাগের যে ক্লাবটিকে রোনালদো কিনতে চাচ্ছেন, সেটির নাম আমোরা।

ব্রাজিলের ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য রোনালদো ২০১৮ সালে প্রথম কোনো ক্লাবের মালিকানা কেনেন। স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল ভায়াদোলিদের ৫১ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়ে প্রথমবারের মতো ক্লাব মালিকের খাতায় নাম লেখান সাবেক এই ফুটবলার। বর্তমানে তিনি ক্লাবটির ৮২ শতাংশের মালিক। রোনালদো কিনে নেওয়ার পর থেকে স্প্যানিশ ফুটবলের শীর্ষ স্তরে টিকে থাকার সংগ্রাম করে চলেছে ক্লাবটি। চলতি মৌসুমে ২৫ ম্যাচে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে ১৪ নম্বরে আছে ক্লাবটি।

এরপর ২০২১ সালের শৈশবের ক্লব করুজেইরো কিনে নেন রোনালদো। তবে স্পেন ও ব্রাজিলের পর এবার পর্তুগালেও নিজের ব্যবসার সম্প্রসারণ করতে চান সর্বকালের অন্যতম সেরা এই ফুটবলার।

গত কয়েক বছর ধরে পর্তুগালের ফুটবলের বাজারে ঢোকার চেষ্টা করছেন রোনালদো। আমোরাকে দিয়েই তিনি এবার সেই কাজ সম্পন্ন করতে চান। বর্তমানে ক্লাবটির ৭৫ শতাংশের মালিকানা স্প্যানিশ গ্রুপ ওডেমিরা কাপতিলের দখলে।


আরও খবর



নবীনগরে হতদরিদ্র পরিবারকে ইফতার সামগ্রী উপহার দিলেন বিটঘর প্রবাসী কমিউনিটি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ২৭২জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ  নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃআমরা প্রবাসী আমরাই দেশের শক্তি, সেবাই ধর্ম সেবাই আমাদের প্রতিশ্রুতি এই স্লোগানকে সামনে রেখে,ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর  উপজেলার বিটঘর প্রবাসী কমিউনিটির সকল সদস্যের অর্থায়নে পঞ্চম বারের মতো এবারও  এই গ্রামের ৫ টি মাদ্রাসা ও এতিমখানা সহ - এই গ্রামের ৩ শতাধিক অসহায় অসচ্ছল কর্মহীন হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে ইফতার সামগ্রী উপহার বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকেল বিটঘর দক্ষিণপাড়া আজিজিয়া ইসলামীয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার  প্রাঙ্গনে বিটঘর গ্রামের মান্যবর ব্যাক্তিবর্গগণের উপস্থিতিতে এই ইফতার সামগ্রী উপহার  বিতরণ করা হয়েছে।উক্ত উপহার সামগ্রী বিতরণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অত্র সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইউনুছ খানের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের সম্নয় কারী আব্দুর রউফ মেম্বার ও সংঠনের প্রধান উপদৃষ্টা  হযরত মাওলানা কারী  নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় ,  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  বিটঘর ইউনিয়ন পরিষদ  চেয়ারম্যান মেহেদী জাফর দস্তগীর।

উপহার সামগ্রী বিতরন উদ্বোধন করেন  বিটঘর ইউনিয়ন পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুম।এছাড়াও বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অত্র সংগঠনের সাধারন সম্পাদক সোহেল আব্দুল্লাহ জামান , বিটঘর ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ড মেম্বার গিয়াস উদ্দিন, ৫ নং ওয়ার্ড মেম্বার খলেদ মোশারফ খোকন, হযরত মাওলানা কারী  আফজাল হোসেন, হাফেজ মাওলানা আবুল বাছির, সংগঠনের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মোঃমস্তোফা ভূইয়া।

সম্মনয় কারীর প্রধান প্রফেসার তৌফিকুল হক বাবু ,অর্থ সম্পাদক নাছির উদ্দীন, কাজী আবু কাউছার সম্মনয় কারী,মোঃ লিলমিয়া, সাবেক উপদৃষ্টা বাছির মুন্সী,সংগঠনের সদস্য রিপন মিয়া,মোঃ আব্দুল হাকিম সদস্য।প্রবাসী ভাইয়েরা বলেন,এলাকার গরিব অসহায় কর্মহীন মানুষের দিগ চিন্তাকরে আমাদের পক্ষ থেকে,প্রতিবছর নেই এবারও ক্ষুদ্র পরিসরে ইফতার সামগ্রী বিতরন করি । অধুর ভবিষ্যতে যেন আর ও বিরাট আকারে বিতরন করতে পারি এই আশা ব্যাক্ত করি ।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



খাগড়াছড়িতে জীবন উৎসর্গকারী পুলিশ সদস্যদের স্মরণে“পুলিশ মেমোরিয়াল ডে-উদযাপন

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:জননিরাপত্তা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকালে কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গকারী পুলিশ সদস্যদের স্মরণে সারা দেশের ন্যায় খাগড়াছড়ি  জেলায় যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে ‘পুলিশ মেমোরিয়াল ডে।

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী,র কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ।হিসেবে খাগড়াছড়ি  জেলা পুলিশ লাইন্সে- পুলিশ মেমোরিয়াল ডে উপলক্ষে  পুলিশ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত পুলিশ সদস্যদের পরিবারবর্গকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়

শনিবার (৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে  খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্সে পুলিশ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার) । পরে একটি চৌকস পুলিশ দল সশস্ত্র সালাম প্রদান করেন। এ সময় বিউগল করুণ সুর বাজানো হয়।

খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার) এর  সভাপতিত্ব পুলিশ মেমোরিয়াল ডে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ি  এপিবিএন এবং  বিশেষায়িত ট্রেনিং সেন্টার, এর কমান্ড্যান্ট (ডিআইজি), পরিতোষ ঘোষ (এনডিসি)।

খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স ড্রিলসেড  আলোচনা সভাশেষে কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গ কারী ৯ পুলিশ সদস্যের পরিবারের হাতে সম্মাননা ও ফুল  দিয়ে বরণ করেন। এবং খাগড়াছড়ি জেলার আত্মোৎসর্গকারী পুলিশ সদস্যদের পরিবারবর্গের নিকট উপহার সামগ্রী হস্তান্তর করেন খাগড়াছড়ি  পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)। 

পুলিশ লাইন্স ড্রিলসেড এ আলোচনা সভার শুরুতে কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গকারী শহীদ পুলিশ সদস্যদের আত্মার শান্তি কামনা করে দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার)  বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ শতবর্ষের পুরানো একটা প্রতিষ্ঠান। দেশের সেবায়, মানুষের সেবায়, সরকারের নির্দেশনায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সবসময় পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। এদেশের মানুষকে নিরাপদে রাখার জন্য প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের প্রতিটি সদস্য তাদের নিজে দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠা ও পেশাদারীত্বের সাথে পালন করছে। আর এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমাদের অসংখ্য পুলিশ সদস্যকে আমরা হারিয়েছি।তাঁদের আত্মত্যাগ আমাদের উজ্জীবিত করে। পেশাগত দায়িত্ব পালনে আরো শানিত করে। এ সময় তিনি জীবন উৎসর্গকারী এসব পুলিশ সদস্যের পরিবারে যেকোন প্রয়োজনে পাশে থাকার আশ্বস্থ করেন। পরবর্তীতে তিনি এসব পরিবারের স্ত্রী, সন্তান ও পিতা-মাতার খোঁজ খবর নেন।

আলোচনা সভায় উপস্থিত আত্মোৎসর্গকারী ৯ পুলিশ  পরিবারের  সদস্যরা তাদের অভিব্যাক্তি প্রকাশকালে আবেগে আব্লুত হয়ে মাননীয় আইজিপি মহোদয়কে  আর্থিক অনুদান, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেটর জন্য কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন এবং খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার) মহোদয় কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানান তাদেরকে সম্মানিত করার জন্য এবং সবসময় পাশে থেকে তাদের সুযোগ সুবিধা দেখার জন্য।

এসময় ৭ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এডিশনাল ডিআইজি, খন্দকার ফরিদুল ইসলাম, অধিনায়ক ( অস্থায়ী হেডকোয়ার্টার) মহালছড়ি  ৬ এপিবিএন, অধিনায়ক এডিশনাল ডিআইজি  মো. সাজিদ হোসেন, মহালছড়ি ৬ এপিবিএন, ,ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার,এর কমান্ড্যান্ট (পুলিশ সুপার) মিলু মিয়া বিশ্বাস,খাগড়াছড়ি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড আপস)  মো. জসীম উদ্দিন পিপিএম, খাগড়াছড়ি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার  মো. তফিকুল আলম,  সহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং  কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গকারী পুলিশ সদস্যগণদের পরিবারবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেছেন র‍্যাব-৩

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব-৩)প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকায় জনগনের জানমাল নিরাপত্তায় কাজ করে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। 

বৃহস্পতিবার রাতে বেইলি রোডে অবস্থিত কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগে। আগুন লাগার খবর শুনে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়েছেন র‍্যাব-৩ এর পুরো ইউনিট।


রাজধানীর বেইলি রোডে রেস্টুরেন্টে আগুনের ঘটনায় অন্তত ৪৩ জন নিহত হয়েছেন। ৬৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে।আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে। উদ্ধার কাজে প্রশংসনীয় সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব-৩)।

ঘটনাস্থলের সার্বক্ষনিক পরিস্থিতির খোঁজখবর নিচ্ছেন র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ ।তিনি ফায়ার সার্ভিস সহ সংশ্লিষ্টদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার সংবাদ আসে। সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে আমাদের ১২টি ইউনিট কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দ্বিতীয় তলায় আগুন লাগার পর তা উপরের তলাগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। আতঙ্কিত লোকজন উপরের দিকে উঠে যান। এ সময় ভবন থেকে তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে কয়েকজন আহত হন। তাদের মধ্যে ১০ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।স্থানীয়রা জানান, সাত তলা ভবনটির উপরের তলাগুলোতেও পোশাকের দোকান এবং বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

ফায়ার সার্ভিসকর্মীরা ক্রেনের সাহায্যে সপ্তম তলা থেকে নারী ও শিশুসহ অন্তত ৬৫ জনকে নামিয়ে এনেছেন। আরও বেশ কয়েকজন এখনও আটকা আছেন। তাদের নামিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।ঘটনাস্থলে বিপুল সংখ্যক র‍্যাব-৩ এর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে বলে ও জানান তিনি।

আরও খবর



জয়পুরহাটে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র আব্দুর রহিম হত্যা মামলায় সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্যসহ ৭ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটে চাঞ্চল্যকর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র আব্দুর রহিম হত্যা মামলায় সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্যসহ ৭ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দন্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ৫ জন আসমী পলাতক রয়েছেন।

রবিবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।

দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার বেগুনবাড়ি গ্রামের মৃত হযরত আলী সরদারের ছেলে ফরহাদ আলী সরদার ওরফে ঝন্টু, দেলোয়ার হোসেনের ছেলে মাহমুদ তারিক ওরফে তারিক, ওসমান আলী সরদারের আ: গফুর, মামুনুর রশিদের ছেলে সোহাগ,  জাহাঙ্গীর আলম মন্ডলের ছেলে তৌফিকুল ইসলাম,  মৃত মনির উদ্দিন সরদারের ছেলে সেনা সদস্য জুয়েল ওরফে বখতিয়ার, দেলোয়ার হোসেনের ছেলে হাসিবুল হাসান ওরফে হাসিবুল। 

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ঢাকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আব্দুর রহিম ২০০০ সালের ৭ জানুয়ারি ঈদ উদযাপনে নিজ বাড়ি জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার দক্ষিণ কানুপুর গ্রামে আসেন। সে ১১ জানুয়ারি বিকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে গভীর রাত পর্যন্ত আর বাড়ি ফিরেননি। পরদিন সকালে দক্ষিণ কানুপুর গ্রামের পাশে একটি পুকুরপাড় থেকে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই আসাদুল ইসলাম বাবুল বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন।

আরও খবর



স্বাধীনতা দিবসে স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৩৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার : মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে একাত্তরের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।

মঙ্গলবার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান বলেন, “যে উদ্দেশ্য ও আদর্শ নিয়ে এদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে, তা রক্ষা হয়নি।”

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, অ্যাডভোকেট আহমদ আজম খান, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকট রুহুল কবির রিজভী, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরি এ্যানি,ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক,  ঢাকা জেলার সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরী, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্না, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর