Logo
আজঃ রবিবার ১১ জুন ২০২৩
শিরোনাম

ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধ সম্ভব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১১ জুন ২০২৩ | ২২১জন দেখেছেন

Image

ফুসফুস ক্যান্সার পুরুষ-মহিলা সবার জন্য এক আতঙ্কের নাম, কারণ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এতে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা বেড়ে যায়। খোদ যুক্তরাষ্ট্রে বছর লাখ ৩৬ হাজার মানুষের ফুসফুসের ক্যান্সার শনাক্ত হয়েছে, যার মধ্যে লাখ ৩০ হাজার জনের বেশি মারা গেছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বাংলাদেশে ২০২০ সালে ১২ হাজারের বেশি মানুষ ফুসফুস ক্যান্সারে মারা গেছেন। যদিও দেশে ক্যান্সার রেজিস্ট্রি না থাকায় আক্রান্ত মৃতের প্রকৃত সংখ্যা জানা যায় না। দেশে শনাক্ত রোগীদের অধিকাংশই অ্যাডভান্সড স্টেজে পৌঁছার পরই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন, যখন রোগের জটিলতা বেড়ে যায়। ধরনের রোগীর ক্ষেত্রে ক্যান্সার ফুসফুস থেকে দেহের অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে।

ফুসফুস ক্যান্সারের রোগী বেশি কেন?

সুনির্দিষ্টভাবে মূল কারণ চিহ্নিত না হলেও এটা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত যে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় তামাক গ্রহণই ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্তের ক্ষেত্রে ৯০ শতাংশ দায়ী। বিশেষ করে ধূমপান, নিজে করলে তো বটেই এমনকি পরোক্ষ ধূমপায়ীও সমানভাবে ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারেন।

অ্যাসবেস্টস জাতীয় পদার্থের সংস্পর্শে থাকলেবিভিন্ন ধাতব পদার্থের মাত্রা বাতাসে বেশি থাকলেবাতাসে রেডন গ্যাসের উপস্থিতি থাকলে;

বংশানুক্রমিকভাবেও আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

লক্ষ্মণগুলো কী হতে পারে

প্রথম দিকে হালকা কাশি, আস্তে আস্তে তা বেড়ে যাবে কাশির সঙ্গে রক্ত আসতে পারে। বুকে ব্যথা করা। শ্বাসকষ্ট হওয়া যা বেড়ে গিয়ে দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হতে পারে। খাওয়ায় অরুচি, শরীর ভেঙে পড়া, ওজন কমে যাওয়া এগুলোও প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে।

প্রথমে দিকে মাথাব্যথা, খিঁচুনিও দেখা দিতে পারে। অনেক সময় রোগী হাড়ের ব্যথা কিংবা জন্ডিস নিয়ে আসতে পারে এগুলো যথাক্রমে হাড়ে বা লিভারে ছড়িয়ে যাওয়ার লক্ষণ।

ফুসফুসের ক্যান্সার শনাক্তের প্রক্রিয়া

কফ পরীক্ষার মাধ্যমে ক্যান্সার কোষ আছে কিনা দেখা যায়। সাধারণ বুকের এক্স-রে থেকে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। এছাড়া সিটি স্ক্যান কিংবা পেট সিটি স্ক্যানের মতো বিশেষ পরীক্ষার মাধ্যমে শরীরে ক্যান্সারের অবস্থান নির্ণয় করা যায়। প্রয়োজনে বিশেষ পরীক্ষা ব্রঙ্কোস্কোপি করার বিধান আছে।

চূড়ান্ত পর্যায়ে রোগটি কী ধরনের তা বোঝার জন্য ফুসফুসের আক্রান্ত স্থানে সুই ঢুকিয়ে কোষ সংগ্রহ করা হয়। এরপর প্রাথমিকভাবে তা অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে দেখা হয়। সূক্ষ্মভাবে কোষ শনাক্তের জন্য সেটির ইমিউনোহিসটোকেমিস্ট্রি করা হয়ে থাকে।

রোগ শনাক্তকরণের পরবর্তী পদক্ষেপগুলো কী?

অন্য সব ক্যান্সারের মতো ফুসফুস ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য শনাক্তের পর রোগটি কোন স্তরে আছে তা নির্ণয় করতে হয়। এর ভিত্তিতেই পুরো চিকিৎসার পরিকল্পনা করা হয়। মূলত প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে, বিশেষ ধরনের কোষ ছাড়া, প্রায় সব ক্ষেত্রে সার্জারি বা অপারেশনের মাধ্যমে রোগ থেকে সমাধান পাওয়া সহজ। অন্যথায় অন্যান্য চিকিৎসার আশ্রয় নিতে হয়। যেভাবে আমরা চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় রোগীকে নিয়ে চিন্তা করি তা হলোসার্জারির মাধ্যমে রোগাক্রান্ত অংশ কেটে ফেলা বা প্রয়োজনে আরো একটু বেশি অংশও ফেলে দেয়া হয়। এছাড়া রোগ ছড়িয়ে পড়লে কিংবা সার্জারি করার পরও কেমোথেরাপি বা বিভিন্ন ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা দেয়া হয়। টার্গেটেড থেরাপি, ইমিউনোথেরাপির মতো আধুনিক চিকিৎসা এখন বাংলাদেশেও করা হচ্ছে। রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি অ্যাবলেশন (আরএফএ) করা যায়। উন্নত বিশ্বে এরই মধ্যে অত্যন্ত ব্যয়বহুল প্রোটন থেরাপি চিকিৎসা চর্চা শুরু হয়েছে। যখন রোগী অত্যন্ত সংকটাপন্ন অবস্থায় চলে যায় তখন জীবনমান ধরে রাখার জন্য মেট্রোনমিক থেরাপি  বা প্যালিয়েটিভ ট্রিটমেন্ট দেয়া হয়।

দেশে ফুসফুসের ক্যান্সার চিকিৎসা ব্যবস্থার সক্ষমতা

রোগীরা প্রাথমিক অবস্থায় এলে সার্জারির মাধ্যমে নিরাময়ের জন্য আমাদের চিকিৎসক আছেন, যারা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজটি করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন ধাপ ধরন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধের প্রাপ্যতাও আছে। এসব ওষুধের ৯০ শতাংশই দেশে প্রস্তুত হয়। কিন্তু মূল সংকট দেখা দেয় যখন রেডিওথেরাপির প্রয়োজন হয় তখন। অপ্রতুল যন্ত্রের জন্য সময়মতো চিকিৎসা দেয়া যায় না। তাছাড়া প্যালিয়েটিভ সেবার কেন্দ্র প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই নগণ্য।

দেশের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞরা যথেষ্ট দক্ষতার সঙ্গে ফুসফুস ক্যান্সারের চিকিৎসা দিতে সক্ষম। তবে মূল শত্রু তামাক নিয়ন্ত্রণ পরিবেশ দূষণের সঠিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন না হওয়ার পাশাপাশি রোগীদের দেরিতে চিকিৎসা নিতে আসা, অপ্রতুল রোগ শনাক্তকরণ কেন্দ্র রেডিওথেরাপি মেশিনের ভয়াবহ স্বল্পতার কারণে ফুসফুসের ক্যান্সারে মৃত্যুহার বেশি। সার্বিকভাবে পরিস্থিতি হতাশাজনকই।

 

অধ্যাপক ডা. গোলাম মহিউদ্দিন ফারুক

ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ স্বাস্থ্য অর্থনীতিবিদ 

প্রকল্প পরিচালক, বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি


আরও খবর



মাগুরায় ডিবি পরিচয়ে চাঁদাবাজী চক্রের মূল হোতাসহ তিনজন গ্রেফতার

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় ডিবি পরিচয়ে চাঁদাবাজী চক্রের মুলহোতা জাহিদ শিকদারসহ (২৭) তিনজনকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা।গোপনসুত্রে  খবর পেয়ে রোববার ৪ মে সকালে জেলা সদরের ভিটাসাইর ইসলাম বাগ পাড়ায় অভিযান চালিয়ে ৪টি ছুরি ৭ টি তরবারি বল্লম ৫টি বল্লমসহ ৩ জনকে আটক করা হয়।

এ ব্যাপারে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের  অফিসার্স ইনচার্জ ওসি সৈয়দ মোশারফ হোসেন বলেন মাগুরার পুলিশ সুপার মোঃ মশিউদৌলা রেজার সার্বিক তত্বাবধানে পরিচালিত, অভিযানে প্রথম আটক হওয়া জাহিদ শিকদার ভিটাশাইর গ্রামের মান্নাফ শিকদারের ছেলে। আটকের পর জাহিদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরে অভিযান চালিয়ে তার সহযোগী শিমুলিয়া গ্রামের নজরুল ইসলাম এর ছেলে সাগর হোসেন(২২) ও একই গ্রামের ছোলেমান মোল্লার ছেলে রাসেল মোল্ল্যাকে (২১) আটক করা হয়।

তিনি বলেন, আটক হওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে মাগুরার একাধিক ব্যক্তির কাছে চাঁদা দাবি করা ও মাঝে মাঝে ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে মানুষের কাছ থেকে চাঁদাবাজি করার অভিযোগ রয়েছে।


আরও খবর



মাগুরায় ৪ দফা দাবিতে ডিপ্লোমা নার্সেস ইউনিয়নের মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে: বাংলাদেশ ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়ন মাগুরা শাখা কারিগরিমুক্ত নার্সিংসহ ৪ দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে। রবিবার সকালে  মাগুরা প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে ক্ষোভে ফেটে পড়েন ইউনিয়নের সদস্যরা। মাগুরা জেলা শাখা বিডি এস এন ইউ এর সভাপতি আব্দুল কাদির এর সভাপতিত্বে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলিফ, সদস্য নুরুন্নাহার প্রমুখ।।

বক্তারা বলেন, গত ২ মে ২০২৩ প্রজ্ঞাপনে এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের নির্দশে দেখা যায় বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড থেকে পাসকৃত শিক্ষার্থী যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এস এস সি এবং ৩/৪ বছরের পেসেন্ট কেয়ার টেকনোলজি কোর্স করার পর শুধুমাত্র ৬ মাসের ইর্ন্টানশীপ যোগ্যতা সম্পন্ন করে তাদেরকে ৩ বছর মেয়াদি  ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিড ওয়াইফারি কোর্সের সমমান করা হয়েছে যা পক্ষপাত দুষ্ট যার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে তারা কারিগরিমুক্ত নার্সিং, শিক্ষা উপবৃত্তি বৃদ্ধকরণ ও ইর্ন্টান ভাতা নিশ্চিত করণ, সরকারি নার্সিং এ ছেলে কোঠা ১০ থেকে ২০ ভাগ এবং বেসরকারি নার্সিং এ ২০ থেকে ৩০ ভাগে উন্নিতকরণ ও ছেলেদের হলের আবাসিক হলের ব্যবস্থাকরণের দাবি জানান। বক্তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দেন।


আরও খবর



বাংলাদেশের প্রথম বাজেট কত, কে পেশ করেন?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা পায় বাংলাদেশ, দীর্ঘ নয় মাসের মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে । স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে প্রথম জাতীয় বাজেট উপস্থাপিত হয় ১৯৭২ সালের ৩০ জুন। ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের নথি থেকে জানা যায়, দেশের প্রথম বাজেটের পরিমাণ ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। স্বাধীনতার ৫১ বছর শেষে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতি বজায় রাখার লক্ষ্যে সম্ভাব্য বাজেটের আকার হবে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।

তাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এ ছাড়া তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অর্থমন্ত্রী ছিলেন তিনি।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এটি বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, এই নিয়ে পঞ্চমবার বাজেট উপস্থাপন করছেন।

তাজউদ্দীন আহমদ অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন ১৯৭২-৭৩, ১৯৭৩-৭৪ ও ১৯৭৪-৭৫ অর্থবছরের মোট তিনটি বাজেট পেশ করেন। সেসব বছরে বাজেটে বরাদ্দ ছিল যথাক্রমে ৭৮৬ কোটি টাকা, ৯৯৫ কোটি টাকা এবং ১ হাজার ৮৪ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা।


আরও খবর



পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, ৩ সেনা নিহত

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের মার্গেট অঞ্চলের জারঘুনে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী ও সন্ত্রাসীদের মধ্যে তুমুল গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে এক সন্ত্রাসী ও আরও তিনজন সেনা নিহত হয়েছে। আজ শনিবার পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) এ তথ্য জানিয়েছে। 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসীরা নিরাপত্তা বাহিনীর চেক পোস্টে হামলা চালায়। এর পরেই সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর তুমুল গুলি বিনিময় শুরু হয়। আইএসপিআর জানায়, ব্যাপক গোলাগুলির সময় তিনজন সেনা শহীদ হয়েছেন।  

নিহত সেনাদের মধ্যে রয়েছেন, সিপাহী জামীর আহমেদ, সিপাহী মুদাসসির শাহীদ এবং ল্যান্স নায়েক আব্দুল কাদির। সম্প্রতি পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলার পরিমাণ অনেক বেড়েছে।

অর্থনীতিতে নাজুক পরিস্থিতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও টালমাটাল নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে পাকিস্তান এক ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে দিন পার করছে।

এরমধ্যে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খানের গ্রেপ্তার ঘিরে দেশটিতে আরও বাজে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এরমধ্যে একের পর এক সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটছে।


আরও খবর



দৌলতপুরে ফেন্সিডিল সহ বিএনপি নেতা শ্যামল সহ আটক-২

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image

খন্দকার জালাল উদ্দীন : কুষ্টিয়া দৌলতপুর থানা পুলিশের এস.আই সেলিম রেজা সঙ্গীয় অফিসার এস.আই সাব্বির হোসেন ও কনস্টেবল জামিরুল ইসলাম অভিযান পরিচালনা করে ২০ বোতল ফেন্সিডিল একটি বাজার পালসার মোটরসাইকেল সহ দুই জনকে আটক করেছে।দৌলতপুর থানা অফিসার ইনচার্জ মজিবুর রহমান বলেন, কুষ্টিয়া জেলা পুলিশ সুপার এস এম খায়রুল আলমের নির্দেশক্রমে অবৈধ অস্ত্র, মাদকদ্রব্য ও ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান পরিচালনা করাকালীন সময়ে।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি মোটরসাইকেল যোগে এক ব্যক্তি মশাউড়ার দিক থেকে আল্লার দর্গা এলাকার দিকে আসছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে এস আই সেলিম রেজা সঙ্গীয় অফিসার নিয়ে শনিবার দুপুরে অভিযান পরিচালনা করিলে তারাগুনিয়া বাজার এলাকা থেকে একটি বাজার কোম্পানির পালসার মোটরসাইকেল ও ২০ বোতল ফেন্সিডিল সহ পাবনা উপজেলার সানোয়ার হোসেনের ছেলে মসিউর রহমান সাব্বির কে আটক করে। পরে তার দেওয়া তথ্য মতে, ফেনসিডিলের মূল মালিক মশাউড়া গ্রামের আজিম উদ্দিনের ছেলে শ্যামল কে তার নিজ বাড়ির সামনে থেকে আটক করে। শ্যামল এলাকা চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী তার নামে তিনটি মাদক মামলা একটি নাশকতা মামলা সহ অন্যান্য মামলা দিয়ে মোট আটটি মামলা রয়েছে । এ বিষয়ে মাদক আইনের একটি মামলার হয়েছে।




আরও খবর