Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম
সুনামগঞ্জে মাদক,কয়লা ও মোটর সাইকেলসহ ৩ জন গ্রেফতার সারা দেশে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্সের বাজেট ফোন স্মার্ট ৮ প্রো শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ডিপজলের দায়িত্ব পালনে স্থগিতাদেশ জারি আগরবাতি তৈরি করে ১০ হাজার নারীর ভাগ্য বদল ইরানের অন্তবর্তী প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোহাম্মদ মোখবের রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২ মাগুরায় মহানবী (সাঃ)কে কুটুক্তি করায় দুটি বাড়িতে আগুন সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ আহত অর্ধশতাধিক মিরসরাইয়ে আবারো মিললো অবিস্ফোরিত গ্রেনেড, পরে ধ্বংস শীঘ্রই বাজারে আসছে টেকনো ক্যামন ৩০ সিরিজের ফোন হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত : ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ছাড়াও যারা মারা গেলেন

ফ্রেন্ডস ক্লাব ২৭নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে এস.এস.সি/দাখিল শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

প্রকাশিত:সোমবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২৭৪জন দেখেছেন

Image

শাহিদ আহমেদ খান সিলেট প্রতিনিধি:ফ্রেন্ডস ক্লাব ২৭নং ওয়ার্ড সিলেট সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে ১৪তম এস.এস.সি/ দাখিল মডেল টেস্ট-২০২৪ উত্তীর্ণ কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠান গোটাটিকর দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র-২ ও ২৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌফিক বকস লিপন।

ফ্রেন্ডস ক্লাব ২৭ নং ওয়ার্ড এর সভাপতি নাকিব খানের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন গোটাটিকর দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খালেদ নূরুল, কমিউনিটি নেতা যুক্তরাজ্য প্রবাসী ও বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মুজিবুর রহমান চৌধুরী খয়রু, গোটাটিকর ব্রাদার্স ক্লাবের সাবেক সভাপতি বাবর আহমদ,গোটাটিকর দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আব্দুর রউফ, ফ্রেন্ডস ক্লাব ২৭ নং ওয়ার্ডের উপদেষ্টা ও সাবেক সভাপতি মঞ্জুর আহমদ চৌধুরী, সাংবাদিক ও নাট্য অভিনেতা শিপন আহমদ, এম এফ আই কোচিং সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ফখরুল ইসলাম।

ফ্রেন্ডস ক্লাব ২৭ নং ওয়ার্ড এর সাধারণ সম্পাদক সুজিত চন্দ ও সহ সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম অপু’র যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রচার সম্পাদক সানিয়ান আহমদ চৌধুরী। শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সহ ধর্ম সম্পাদক আবু সাঈদ রায়হান। ক্লাবের পক্ষে বক্তব্য রাখেন, সহ সভাপতি শিমুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন ফ্রেন্ডস ক্লাব ২৭ নং ওয়ার্ডের সহ সভাপতি নিজামুল ইসলাম সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল খান, অর্থ সম্পাদক আবেদ আহমদ, সদস্য, সোহানুর রহমান সোহান, মুহিতুর রহমান অপু প্রমুখ।


আরও খবর



শনিবার যেসব জেলায় বন্ধ থাকবে স্কুল-মাদরাসা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১২৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তীব্র তাপপ্রবাহে স্কুল, কলেজ, মাদরাসা দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেয় শনিবার শ্রেণী পাঠদানের। তবে ওই দিন খুলছে না ২৫ জেলায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের সব জেলা (রাজশাহীর ৭টি ও খুলনার ১০টি)। এছাড়া ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর এবং রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলা।

শুক্রবার (৩ মে) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, দেশে চলমান দাবদাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসের ভিত্তিতে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সব জেলার, ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর এবং রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুরের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল শনিবার বন্ধ থাকবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (২ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে তাপপ্রবাহের কারণে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছিল। এরপর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের আদেশ দিয়েছিলেন উচ্চ আদালত। শুক্রবার (৩ মে) সাপ্তাহিক ছুটি।

তবে এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, শনিবার থেকে যথারীতি সারাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়ে ক্লাস চলবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সপ্তাহে ছয়দিন (শুধুমাত্র শুক্রবার ছুটি) মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।

ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে গত ২১ এপ্রিল সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। তবে ২০ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সব স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়।

এরপর ২৮ এপ্রিল শর্তসাপেক্ষে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। পরদিন সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাইকোর্ট দেশের সব প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধের আদেশ দেন।


আরও খবর



যশোরে ভৈরব নদ থেকে বস্তাবন্দি মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:যশোরে ভৈরবের শাখা নদী (কাটাখাল) থেকে নিখোঁজ ইজিবাইক চালক ইমনের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় পুলিশ অজ্ঞাত অবস্থায় মৃতদেহ উদ্ধারের পর পিবিআই নিহতের পরিচয় শনাক্ত করেছে। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে ইমনকে হত্যা করে তার ইজিবাইক ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা। পরবর্তীতে ইমনের মরদেহ বস্তায় ভরে নদীতে ফেলে দিয়ে চলে যায় তারা। ইমন অভয়নগর উপজেলার প্রেমবাগ ইউনিয়নের আবুল কালামের ছেলে।

নিহত ইমনের পিতা আবুল কালাম জানান, গত ২৮ এপ্রিল ভোর ৬টায় ইজিবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয় ইমন। এরপর সে আর বাড়ি ফেরেনি। তার ব্যবহৃত মুঠোফোনে কল দিলে বন্ধ পাওয়া যায়।

ইজিবাইক স্ট্যান্ডের অন্য চালকরা জানায়, ইমনকে সবশেষে বসুন্দিয়ার দিকে ভাড়া নিয়ে যেতে দেখেছে তারা। এ ঘটনায় তারা অভয়নগর থানায় সাধারন ডায়েরি করেন। অবশেষে মঙ্গলবার সকালে পুলিশের কাছ থেকে ছেলের মৃত্যুর খবর তারা জানতে পেরেছেন।

স্থানীয়রা জানান, এদিন সকাল সাড়ে নয়টায় নদীর পাড় থেকে তারা প্রচন্ড দুর্গন্ধ পান। পরবর্তীকে তারা একটি বস্তায় ভরা এক যুবকের মৃতদেহ ভেসে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে। মুহুর্তের মধ্যে পুলিশ, পিবিআই, ডিবি সহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক টিম ঘটনাস্থলে যায়। পরবর্তীতে পিবিআই সদস্যরা ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ইমনের কাছে থাকা মোবাইলের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করা হয়।

এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানান, গত ২৮ এপ্রিল নিখোঁজ হয় ইজিবাইক চালক ইমন। এ ঘটনায় অভয়নগর থানায় জিডি করা হয়। পরবর্তীতে আজ সকালে তার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ইমনের পরিবারের সদস্যরা এসে পরিচয় শনাক্ত করে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ইজিবাইক ছিনতাই করতে হত্যা দূর্বৃত্বরা করা হয়েছে ইমনকে। পরে লাশ ফেলে দেয়া হয়েছে নদীতে।


আরও খবর



মাগুরায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা:বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনেই সমৃদ্ধি" শীর্ষক স্লোগানকে সামনে রেখে   মাগুরা  শেখ কামাল ইনডোর স্টেডিয়ামে ৪৫ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ ২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন করেন মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ। সোমবার ২২ এপ্রিল বিকেলে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)  মো: রোকুনুজ্জামান  সভাপতিত্ব করেণ। উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ. মো: শামীম কবির, সিভিল সার্জন, মাগুরা;  মো: কলিমুল্লাহ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, মাগুরা;  সানিউল কাদের, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, মাগুরা;  আ.ফ.ম.আব্দুল ফাত্তাহ, সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ, মাগুরা; প্রফেসর রেজভী জামান, অধ্যক্ষ, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ মাগুরা প্রমুখ।

মেলায় সমগ্র মাগুরা জেলার ২৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এর তত্ত্বাবধানে ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় এ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মধ্য হতে উদ্ভাবন কার্যক্রমকে উৎসাহিত সেরা উদ্ভাবনে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এছাড়া, উক্ত অনুষ্ঠানে আয়োজিত বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ও কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝেও পুরস্কার বিতরণ করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। 

আরও খবর



নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৮১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিটির লক্ষ্য হলো কৌশলগত পারস্পারিক সহযোগিতা ও নেটওয়ার্ক অবকাঠামো আধুনিকায়নের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের মান বৃদ্ধি করা।  

এই চুক্তির ফলে গ্রাহকরা উচ্চমানসম্পন্ন নেটওয়ার্ক সেবার আওতায় আসবেন যা দেশের সেরা মোবাইল ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে। বাংলালিংক গত চার বছর ধরে দেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবাপ্রদানকারী হিসেবে ওকলা স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড জিতে আসছে। 

চুক্তির অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে তাদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশেষ এলগরিদম ব্যবহার করে বাংলালিংকের ফোর-জি নেটওয়ার্ক কভারেজ ও সামগ্রিক সেবার মান বৃদ্ধি করবে। হুয়াওয়ের এই সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ফলে বাংলালিংক গ্রাহকরা উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস ও হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সম্প্রতি বাংলালিংক কর্পোরেট অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি এন্ড ইনফরমেশন অফিসার  হুসেইন তুর্কের, বাংলালিংকের চিফ এথিক্স অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স অফিসার মুনিরুজ্জামান শেখ, বাংলালিংকের প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর কে এম জাকারিয়া, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সিবিএঞ্জির সিইও হু ইউ, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ার সিটিও মা জিয়ান এবং হুয়াওয়ের একাউন্ট ডিরেক্টর।    

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “বাংলাদেশে ডিজিটাল সেবার বিস্তার ঘটানোর লক্ষ্যে  হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চলমান যৌথ কার্যক্রমটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই যৌথ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে উন্নত সংযোগ ও বর্ধিত গ্রাহকসেবা প্রদান ও টেকসই শক্তি ব্যবহার করে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনা। আমরা বাংলালিংক-এর নেটওয়ার্ক কভারেজ দ্বিগুণ করেছি ও সেবাদানের সক্ষমতা বৃদ্ধি করেছি। কৌশলগত উন্নতির মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নে হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চুক্তিটির প্রয়োজনীতা অপরিসীম।” 

হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “বাংলালিংক ইতোমধ্যে বাংলাদেশে সেরা মানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতা প্রদানকারী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে, চারবারের ওকলা  স্বীকৃতিই যার প্রমাণ। বাংলাদেশে হুয়াওয়ে গত ২৫ বছর ধরে শীর্ষ আইসিটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের উন্নতিতে অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলালিংক-এর এই অগ্রগতিতে সঙ্গী হতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকদের উন্নত অভিজ্ঞতা দিতে আমরা বাংলালিংক-এর সাথে কাজ করে যাব।  এই কৌশলগত অংশিদারীত্বের মাধ্যমে ও উন্নতি প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা গ্রাহকদের উন্নত ইন্টারনেট অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারবো।”    

গ্রাহকদের উন্নত মানের উদ্ভাবনী সেবা দিতে বাংলালিংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। হুয়াওয়ের সাথে এই যৌথ উদ্যোগ শক্তিশালী সংযোগ, সেরা মানের সেবা ও দ্রুতগতির ইন্টারনেটের সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরই প্রচেষ্টা।


আরও খবর



জয়পুরহাটে তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান হলেন যারা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১২৩জন দেখেছেন

Image

এস এম শফিকুল ইসলাম,জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটের  তিন উপজেলায় প্রথম ধাপের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। ভোট গণনা শেষে তিন উপজেলায় তিন জনকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (৮মে) রাতে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ফজলুল করিম তাদের জয়ী ঘোষণা করেন।

জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ফজলুল করিম জানান,

জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মিনফুজুর রহমান মিলন (মোটরসাইকেল) মার্কায় ৪২ হাজার ৪৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক (আনারস) মার্কা তৌফিকুল ইসলাম তালুকদার বেলাল ভোট পেয়েছেন (আনারস) মার্কা ৩০৯৪৩।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে গোলাম মোস্তফা  (উড়োজাহাজ ) মার্কা ৩৪ হাজার ৩৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।  নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ছানোয়ার হোসেন  ( টিউবয়েল) মার্কা পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৯১ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মেরিনা খাতুন ( হাঁস) মার্কা ৪৩ হাজার ৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।নিকটতম প্রতিদ্বন্দী মরিয়ম নেছা (কলস) ৩১হাজার ৪১৩ ভোট পেয়েছেন।

জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় ক্ষেতলাল পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব  দুলাল মিয়া সরদার (দোয়াত কলম) মার্কায় ৩০৪০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আওয়ামী লীগ নেতা তাইফুল ইসলাম তালুকদার ( আনারস) মার্কায় ২২৯০০ ভোট পেয়েছেন । ভাইস চেয়ারম্যান পদে মতলুব হোসেন (টিওবয়েল) মার্কা ভোট পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬১৭ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী এস এম তুহিন ইসলাম তৌফিক  (তালা) মার্কা পেয়েছেন ২০ হাজার ৯৩৬ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নুরুন্নাহার গুন্নাহ ( সেলাই মেশিন)  মার্কা পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৩৭০ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী নুরবানু খাতুন  (হাঁস) ১৩ হাজার ৪৩৫ ভোট পেয়েছেন।

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোকসেদ আলী মন্ডল (মোটরসাইকেল) মার্কা ১৯৫৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সরদার নুরুন্নবী আরিফ (আনারস) মার্কায় ভোট পেয়েছেন ৩১৮৮। ভাইস চেয়ারম্যান পদে টুটুল হোসেন (টিওবয়েল) মার্কা ভোট পেয়েছেন ৯ হাজার ৫৯৮ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী তাইজুল ইসলাম ( টিয়া পাখি) মার্কা পেয়েছেন ৯ হাজার ৪৪২ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আছিয়া খানম সম্পা ( প্রজাপতি)  মার্কা পেয়েছেন ১১ হাজার ২৫০ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আয়শা সিদ্দিকা ( হাঁস) ৬ হাজার ১৪৩ ভোট পেয়েছেন।

এর আগে সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। ভোটগ্রহণ শেষে শুরু হয় গণনা।

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে জয়পুরহাটের কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর এই তিনটি উপজেলায় নির্বাচন হয়েছে। নির্বাচনে তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। আর পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন।

তিনটি উপজেলায় মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৭৬৯ জন। এরমধ্যে কালাই উপজেলায় এক লাখ ২২ হাজার ৭৩৬ জন, ক্ষেতলালে ৯৫ হাজার ১৯১জন ও আক্কেলপুর উপজেলায় এক লাখ ২২ হাজার ৮৮২ জন ভোটার রয়েছে। কালাইয়ে ৩৭টি, ক্ষেতলালে ৩০টি, আক্কেলপুরে ৪২টি সহ মোট ১০৯ টি কেন্দ্রে ভোটাররা ভোট প্রদান করেছেন।


আরও খবর