Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ফখরুল-আব্বাসসহ বিএনপির ২২৪ নেতাকর্মী জামিন পেলেন না

প্রকাশিত:সোমবার ১২ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩০৫জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক; বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ২২৪ নেতাকর্মীর জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিউদ্দিন শুনানি শেষে তাদের জামিন নামঞ্জুর করেন।

জামিন নামঞ্জুর হওয়া উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক মো. আব্দুস ছালাম,বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, সাবেক এমপি মো. ফজলুল হক মিলন, যুগ্ম মহাসচিব খাইরুল কবির খোকন ও সাবেক এমপি সেলিম রেজা হাবিব।

গতকাল রোববার তাদের আইনজীবী ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) রেজাউল করিমের আদালতে জামিন আবেদন করেন। আদালত শুনানির জন্য সোমবার দিন ধার্য করেন।

মির্জা ফখরুলের পক্ষে আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ জামিন আবেদন করেন। তাকে সহযোগিতা করেন জাকির হোসেন জুয়েল, শেখ শাকিল আহম্মেদ রিপন। এছাড়া মির্জা আব্বাসের জামিনের আবেদন করেন মহিউদ্দিন চৌধুরী।

এর আগে গত শুক্রবার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ সময় মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম। অপরদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম জামিন আবেদন নানামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগেরদিন মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার দেখায় ডিবি। এ বিষয়ে ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছিল। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ৭ ডিসেম্বরের ঘটনায় তাদের নির্দেশদাতা হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এদিকে ৭ ডিসেম্বর বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় ৪৭৩ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় দেড় থেকে দুই হাজার বিএনপি নেতাকর্মীকে আসামি করে মামলা করা হয়। রাজধানীর পল্টন মডেল থানায় পুলিশ বাদী হয়ে এ মামলা করে।


আরও খবর



যারা আমাদের কৃতদাস বানাতে চায়,তাদের বিরুদ্ধে আমরা লড়বো: রিজভী

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪০জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:যারা আমাদের কৃতদাস বানাতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে আমরা লড়বো মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবির আহমেদ রিজভী বলছেন, ১৮ কোটি দেশের মানুষ আমরা একবারও দূর্বল নই। সরকার দূর্বল হতে পারে, আমরা দূর্বল নই। আমাদের যে আত্নশক্তি, আমাদের যে সাহস, আমাদের যে জনগণের লড়াই করার ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সবকিছু নিয়েই আমাদের উপর যারা খবরদারী করে আমাদের যারা কৃতদাস বানাতে চায়। তাদের বিরুদ্ধে আমরা ঐক্যবদ্ধ ভাবে লড়বো। সরকার কোন অবস্থাতেই আমাদের দমিয়ে রাখতে পারবে না। 

আজ রবিবার (৭ এপ্রিল) সকালে উত্তরায় দুঃস্হদের মাঝে এক ঈদ উপহার সামগ্রী শাড়ী লুঙ্গি বিতরণকালে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম কফিল উদ্দিন আহমেদের উদ্যোগে দক্ষিণখান থানা বিএনপির আহবায়ক মোতালেব হোসেন রতন এর সভাপতিত্বে তার উত্তরার  ফায়দাবাদের বাসভবনে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। 

রিজভী আহম্মেদ বলেন, বাংলাদেশের কোন নিরাপত্তা আর নেই। বাংলাদেশের শাসক কে? এটাও আজ আমরা ঠিক বলতে পারি না। একজন শাসক রয়েছেন, তার কাজ হচ্ছে বিরোধী দলকে দমন করা, বিরোধী দলেরবকোন কর্মসূচি হলেই তা বানচাল কটা এবং তিনি একজন অবৈধ শাসকের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। কিন্তু তার প্রভু আছে, তারাই মূলত শাসকের ভূমিকা পালন করেছেন। কারন আমাদের দেশের লোকদের সীমান্ত হত্যা করছে, অথচ আমাদের দেশের অবৈধ প্রধানমন্ত্রী বা সরকার তা প্রতিবাদ করেন নি। প্রতিদিন ১ দিন ২ দিন পরপর হয় লালমনিরহাট, নওগা কিংবা য়শোর, ফেনী,কসবা এই সমস্ত সীমান্তবর্তী এলাকায় বাংলাদেশী মানুষদের হত্যা করা হচ্ছে। এদের জীবনের কেন নিরাপত্তা নেই। 

তিনি বলেন, একটা মানুষ যদি বেআইনি কাজ করে চলাফেরা করে তাকে গ্রেফতার করে বিচারের ব্যাবস্হা আছে। অথচ পাকিস্তানের সাথে ভারতের বর্ডার আছে, নেপালের সাথে বর্ডার আছে, আফগানিস্তানের সাথে সীমান্ত রয়েছে, ভূটানের সাথে সীমান্ত আছে, অথচ আপনারা কখনও শুনছেন না যে, তাদের সাথে সংঘর্ষ হয়েছে, সেখানে তারা সংঘর্ষ করতে সাহস পায় না। কারন তাদের প্রতিনিধীরা বাংলাদেশ শাসন করছে। তাদের বাংলাদেশের মানুষদের হত্যা করলে তাদের কিছু যায় আসে না। 

রিজভী আহম্মেদ বলেন, ওরা আমাদের পানি কেড়ে নিবে। ওরা একচেটিয়া বানিজ্য করবে। আমাদের কোন পন্য কিনবে না। বাংলাদেশে ওদের পন্যে সয়লাব হয়ে গেছে। আমাদের দেশের কারখানার মালিকরা, আমাদের যে তাত। কত সমৃদ্ধশালী ছিল তাত। সে তাত ধ্বংস করে ভারতের লুঙ্গি শাড়ী কিনতে হয়। তাদের সকল পন্য আমাদের কিনতে হয়। এটার থেকে পরনির্ভরশীল হওয়ার জন্যই তো শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান পুরো দেশকে আত্মনির্ভরশীল করছেন। জিয়াউর রহমান খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেই বিদেশে চাল রপ্তানি করেছেন। আর শেখ হাসিনা প্রতি নিয়ত প্রতি দিন বাংলাদেশকে ভারতের উপর নির্ভরশীল করার সকল যড়যন্ত্র তিনি করছেন। 

তিনি বলেন, আজকে সারা বাংলাদেশ কেন অরক্ষিত? 
আজকে কেন বান্দরবানের সারাচি, রুমাসহ বিভিন্ন থানায় ব্যাংক ডাকাতি হচ্ছে কেন? আজকে অন্য দেশের সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশে আশ্রয় পায় কি করে? এটা কি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানেন না। ঠিকই জানেন, কিন্তু তাদের কিছু করার নেই। কারন তারা নতজানু। ওদের কে যেমন তেমন করে বিদেশি প্রভুদের আশ্রয়েই তাদের থাকতে হয়। কারন ওদের কে ভোটে সরকার গঠন হয়নি। কারন তারা ভোটে সরকার গঠন করেনি। জনগণ ভোট দিতে পারেনি। ৭ জানুয়ারির  যে ডামী নির্বাচন সেই নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে যায়নি। ৯৭% মানুষ ভোট দিতে কেন্দ্রে যায়নি। শুধু আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগের আত্নীয় স্বজনরাই ভোট কেন্দ্রে গিয়েছিল। আর ভোট কেন্দ্র সারাদিন সাহারা মরুভূমির মতো শূন্য হয়ে পড়েছিল। 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক বলেছেন, আজকে এই অবৈধ সরকারের ফ্যাসিষ্ট সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয় দেখে, জনগণের কাছে তারা কোন জবাবদিহিতা করে না, বাংলাদেশের সকল ক্ষমতার উৎস হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ। এই জনগনই কিন্তু এই অবৈধ সরকারের পতন ঘটাতে পারে এবং আমরা বিশ্বাস করি গত ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হয়েছে, একতরফা ডামি নির্বাচন, সেই নির্বাচনে তারা নিজেরা নিজেরই সরকার গঠন করেছে। সেই নির্বাচনকে বাংলাদেশের জনগণ বিনা ভোটে প্রত্যাখ্যান করেছে, আমরা সকলেই জানি বাংলাদেশের প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে কোন মানুষ ভোট দিতে যায়নি, সেটা আমরা সকলেই দেখেছি দৃশ্যমান এবং আমাদের তথ্য মতে, ২% মানুষ ও ভোট দিতে যায়নি এবং  যারা আওয়ামী সমর্থক ছিলেন নির্বাচনে  তারাও ভোট দিতে যায় নাই। 

আমিনুল হক বলেন, আওয়ামী দুঃশাসন  থেকে জাতিকে মুক্ত করতে দেশের গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার করে, জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এই চলমান এক দফার আন্দোলন চলবে। 

তিনি বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে পুরো রমজান মাস ধরে আমাদের উত্তর মহানগরীর ৭১ টি ওয়ার্ডে ইফতার মাহফিল ও অসহায় মানুষের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছি এবং আজকে যে আমরা ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করছি, এটাও আমাদের দলীয় কর্মসূচির অংশ। 

৫ শত অসহায় নারী পুরুষের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণকালে শাড়ি লুঙ্গি  পেয়ে গরিব-দুঃখীদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। এ সময় অসহায়রা বলেন  প্রতিবছরই ঈদ এলে বিএনপি নেতা এম কফিল উদ্দিন আহমেদ ঈদ উপহার শাড়ি লুঙ্গি দেন, এতে আমরা খুব খুশি। 

এ সময় এম কফিলউদ্দিন বলেন, মানুষ আজ খুব অসহায় দিন যাপন করছেন। নিদারুণ কষ্টে চলছে তাদের জীবন।  তাদের জন্য কিছু করতে পারায় সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ভবিষ্যতেও অসহায়দের পাশে থাকার চেষ্টা করব।

ঈদ সামগ্রী বিতরণকালে মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আকতার হোসেন ও সদস্য দফতরের দায়িত্বে এবিএমএ রাজ্জাক সহ স্থানীয় বিএনপির  নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তে ঐতিহাসিক বাড়াইবাড়ী যুদ্ধু দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম, রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:‘ওয়াহিদ, কাদের, মাহফুজ শহীদদের-আমরা তোমায় ভুলি নাই’ এই শ্লোগানের প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বড়াইবাড়ী সীমান্ত যুদ্ধের ২৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে সাবেক এমপি রুহুল আমিনের সহযোগীতায় বড়াইবাড়ি দিবস উদযাপন কমিটির আয়োজনে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালের দিকে বড়াইবাড়ী সীমান্ত যুদ্ধে নিহতের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তপক অর্পণের মধ্যদিয়ে দিবসটি পালিত হয়। পরে বড়াইবাড়ী মসজিদ মাঠে সাবেক এমপি রুহুল আমিন এর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন সাবেক এমপি রুহুল আমিন, বড়াইবাড়ি বিজিবি ক্যাম্প, কলাবাড়ি বিবিসি উচ্চ বিদ্যালয়, বড়াইবাড়ি গ্রামবাসির পক্ষে, বারবান্দা সুর্য্য সংঘ, শহীদ পরিবারের পক্ষে, চুলিয়ারচর ও বারবান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কলাবাড়ি বিবিসি উচ্চ বিদ্যালয়, জাতীয় পার্টি (জেপি), বড়াইবাড়ী গ্রামের কোমলমতি বাচ্চারাসহ এলাকার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। ২০০১ সালের এই দিনে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ বড়াইবাড়ী গ্রামে অবৈধ ভাবে প্রবেশ করে নারকীয় তান্ডব চালায়। অকুতোভয় তৎকালিন বিডিআর ও গ্রামবাসীদের সহযোগিতায় প্রতিরোধ করা হয়। নিহত হয় বাংলাদেশের তিন বীর বিডিআর জোয়ান ৩৩ রাইফেল্ধসঢ়;স ব্যাটালিয়নের ল্যান্স নায়েক ওয়াহিদুজ্জামান, সিপাহী মাহফুজার রহমান এবং ২৬ রাইফেলস্ধসঢ়; ব্যাটালিয়নের সিপাহী আঃ কাদের। ভারতীয় পক্ষে নিহত হয় ১৬ বিএসএফ সদস্য। সেই থেকে ঐতিহাসিক এই দিনটি পালিত হয় ‘বড়াইবাড়ী দিবস’ হিসেবে। এলাকাবাসীর দাবী বিজিবি ক্যাম্পের সামনে শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ, চলমান নির্মিত ব্রীজ ও রাস্তা তিন শহীদদের নামে নাম করন ও ঐতিহাসিক দিবসটিকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবি জানান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ইমান আলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আবু হোরায়রা সাধারন সম্পাদক উপজেলা আওয়ামী লীগ, সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী, ভাইস চেয়ারম্যান মোজাফফর হোসেন উপজেলা পরিষদের, ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদা আকতার সৃতি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শালু, সদর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক,সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক মন্ডল, ইউপি সদস্য রুহুল আমিনসহ উপজেলা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।


আরও খবর



বিরামপুরে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য শাহিনুর গ্রেফতার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর  জেলার বিরামপুরে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য শাহিনুর আলম (৩৫) নামে এক জনকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।

সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুরে এমন তথ্য নিশ্চিত করেন বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার।

আটককৃত ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য শাহিনুর আলম (৩৫) বিরামপুর উপজেলার ৭নং পলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়নের উত্তর ভগবতীপুর গ্রামের মোফাজ্জল হোসেনের ছেলে। তিনি চুরি হওয়া সেচ পাম্পের নাইট র্গাড ছিলেন।

জানা যায়, গত শুক্রবার (২২ মার্চ) ভোরে বিরামপুর উপজেলার ৭নং পলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়নের ভগবতিপুর গ্রামের ভাটার পাশে শফিকুল ইসলাম নামে এক কৃষকের  ৫ কেভি ট্রান্সফরমার চুরি হয়। পরে তিনি বিরামপুর থানায় অজ্ঞাতনামা একটি এজাহার দায়ের করেন। পরর্বতীতে বিরামপুর থানা পুলিশ বিষয়টি আমলে নেয়। গত সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুরে বিরামপুর পৌরশহরের শাহীন পুকুর এলাকায় ভাঙ্গীর দোকানের সামনে থেকে একটি ৫ কেভি  ট্রান্সফর্মারের তামা পেচানোর যন্ত্রাংশ কোরপাতি উদ্ধারসহ সেচ পাম্পের নাইট র্গাডকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এবিষয়ে বিরামপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার জানান, গ্রেফতারকৃত শাহিনুর আলম’কে সোমবার দুপুরে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



প্রচণ্ড দাবদাহে রিক্সাওয়ালাদের স্বস্তি দিতে কাফরুল থানা পুলিশের অনন্য উদ্যোগ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৪জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:বৈশাখের তীব্র গরমের মধ্যেও খোলা আকাশের নিচে কাজ করে যাচ্ছে রিকশাওয়ালারা। এবার তাদের পাশে দাঁড়ালেন কাফরুল থানা পুলিশ। বুধবার দুপুরে কাফরুল থানার বিভিন্ন এলাকায় রিক্সাওয়ালা ও শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে খাবার স্যালাইন ও পানি বিতরণ করেন কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফারুকল আলম।

তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে মানুষ ঘর থেকে বের হওয়া খুব কষ্টকর ব্যাপার। আর যারা জীবিকার তাকিদে ঘর থেকে বের হচ্ছে তারা সারাদিন খুব কষ্ট করছে। তাই তাদের এই কষ্ট দূর করার জন্য আমাদের এই সামান্য উদ্যোগ। বিশেষ করে যারা রিক্সাওয়ালা শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন তাদের জন্য আমাদের এই উদ্যোগ।

মফিজ নামের এক রিক্সাওয়ালা বলেন , এই উদ্যোগের মাধ্যমে কাফরুল থানা পুলিশ নিজেদের কেবল একটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবেই নয়, বরং একটি মানবিক সংস্থা হিসেবেও প্রমাণিত হয়েছে। এই উদ্যোগ সমাজের প্রতি পুলিশের দায়িত্ববোধ ও মানবিকতার প্রতিফলন। তাঁদের এই মানবিক কাজ সমাজের সকল স্তরে প্রশংসা ও অনুকরণের যোগ্য।

আরও খবর



বিডিইউ এর সাথে টোকিও গোগাকু গাক্কো (টিজিজি) এর এমওইউ স্বাক্ষর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (বিডিইউ) এবং টোকিও গোগাকু গাক্কো (টিজিজি) এর মধ্যে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, জাপানি ভাষা শিক্ষা, জাপানি প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ ও চাকুরির ব্যবস্থাসহ অন্যন্য বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের আইওটি এন্ড রোবোটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উদ্যোগে মঙ্গলবার সকালে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সভা কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ আতাউর রহমান খান এবং টোকিও গোগাকু গাক্কো (টিজিজি) এর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস এডভাইজার সাকামোতো তাকাউকি এতে স্বাক্ষর করেন। সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, পিইঞ্জ। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, টোকিও গোগাকু গাক্কো (টিজিজি) এর জাপানি ভাষার শিক্ষক আয়ানো তাকেউচি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির আইওটি এন্ড রোবোটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান সামছুদ্দীন আহমেদসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, পিইঞ্জ বলেন, প্রযুক্তির সম্প্রসারণের জন্য প্রয়োজন দক্ষ তরুণ জনশক্তি। জাপানে বয়স্ক জনসংখ্যা বেশি এবং তরুণ জনসংখ্যা তুলনামূলক কম তাই তাদের দক্ষ তরুণ জনশক্তি প্রয়োজন। সেই লক্ষ্যেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির সাথে এই সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর।অনুষ্ঠানে টোকিও গোগাকু গাক্কো (টিজিজি) এর বিজনেস এডভাইজার সাকামোতো তাকাউকি বক্তব্য রাখেন এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।


আরও খবর