Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট ব্যাংকের ৩০ এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগাতে বাধ্য করলো ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো পরাশক্তিকে পরোয়া করেন না: ওবায়দুল কাদের মাগুরার মহম্মদপুর ৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী ১০ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা "সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মূর্তিমান আতঙ্ক" যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী আফতাবনগরের গরুর হাটের ইজারার নিয়ে যত তালবাহনা !

ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছেন প্রধানমন্ত্রী: হাছান মাহমুদ

প্রকাশিত:বুধবার ১১ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ২৪৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার জাতিসংঘের বক্তৃতায় ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছেন। আমাদের সরকার সবসময় ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে এবং অনেক সময় আমরা সাহায্য সহযোগিতাও করেছি।

মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) সচিবালয়ে তথ্য অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে অর্জন প্রকাশনীর প্রকাশিত বঙ্গবন্ধু সংকলন এবং অনার্য প্রকাশনীর প্রকাশিত সুন্দরবনের পেশাজীবী সম্প্রদায়ের সমাজ ও সংস্কৃতি শিরোনামে দুটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সবসময়ই যুদ্ধ ও হত্যাকাণ্ডের বিপক্ষে। যুদ্ধের নামে ফিলিস্তিনের সাধারণ মানুষকে জিম্মি করা কখনও সমীচীন নয়। এটি যুদ্ধ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক কনভেনশনেরও পরিপন্থি।

এ সময় সাংবাদিকদের মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর যেখানেই হোক, বাংলাদেশ সংঘাতের বিপক্ষে। আমরা সংঘাতময় পৃথিবী চাই না। আমরা শান্তি চাই। ফিলিস্তিন অঞ্চলে দশকের পর দশক ধরে সংঘাত চলছে এবং ফিলিস্তিনিরা তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করছে।

তিনি বলেন, সেখানে যে যুদ্ধ শুরু হয়েছে, তাতে ফিলিস্তিন বা ইসরাইল যেখানেই হোক, সাধারণ মানুষ হত্যা আমরা সমর্থন করি না। যুদ্ধের নামে গাজা স্ট্রিপে খাদ্য, পানিসহ সব কিছু সরবরাহ বন্ধ করে ফিলিস্তিনিদের যেভাবে জিম্মি করা হয়েছে, সেটি কখনো সমর্থনযোগ্য নয়। এটি যুদ্ধ সংক্রান্ত যে আন্তর্জাতিক কনভেনশন আছে, সেটির নিয়মনীতিরও পরিপন্থি।


আরও খবর



চেয়ারম্যান ফরাদের জানাযার নামাজ ও দাফন সম্পন্ন, বিভিন্ন মহলের শোক

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোর উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপির) চেয়ারম্যান ও ইউপি দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলে রাব্বি ফরহাদ মিয়ার জানাযার নামাজ ও পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে হাতিশাইল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাযার নামাজের আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন রাজশাহী ১-(তানোর -গোদাগাড়ী) আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী, নির্বাহী অফিসার ইউএনও মোস্তাফিজুর রহমান,  উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাইনুল ইসলাম স্বপন,   উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না।

জানাযার নামাজে অংশ গ্রহন করেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রদীপ সরকার,  থানার  অফিসার ইনচার্জ ওসি আব্দুর রহিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম রাব্বানী, সাবেক সম্পাদক ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন, মুন্ডুমালা পৌর মেয়র সাইদুর রহমান, তানোর পৌর মেয়র ইমরুল হক, জেলা বিএনপি নেতা সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিজান, সরনজাই ইউপির চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক খাঁন, বাধাইড় ইউপির চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, চান্দুড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান মজিবর রহমান, পাচন্দর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন, কলমা ইউপির চেয়ারম্যান খাদেমুন নবী বাবু চৌধুরী, তালন্দ ইউপি চেয়ারম্যান নাজিমুদ্দিন বাবু, শিক্ষক নেতা জিল্লুর রহমান, কামারগাঁ ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন প্রামানিক, ইউপি সদস্য লুৎফর রহমান সহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, চেয়ারম্যান ফজলে রাব্বি ফরহাদ হ্নদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত সোমবার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসা ধীন অবস্থায় মঙ্গলবার ভোর পাঁচটার দিকে তিনি মারা যান। 

তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন এমপি ফারুক চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মাইনুল ইসলাম স্বপন, সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রদীপ সরকার, চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট সমাজ সেবক আবুল বাসার সুজন। শোক বার্তায় তারা বলেন, সবাইকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এটাই বাস্তবতা। মরহুমের জীবদ্দশার গোনাহগুলো মহান আল্লাহ তায়ালা মাফ করে তাঁকে যেন জান্নাতবাসী করেন এবং মরহুমের পরিবারকে যেন মহান রব ধৈর্য ধারন করার তৌফিক দান করেন। 
আরো শোক জানান, উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপির)  চেয়ারম্যানরা।

আরও খবর



কুষ্টিয়ায় ডা: লিজা নার্সিং ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থীদের নবীন বরন অনুষ্ঠান

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃকুষ্টিয়ায় ডা: লিজা নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের নবীন বরন অনুষ্ঠান ১৩ মে ২০২৪ইং সোমবার সকালে কুষ্টিয়ার ডা: লিজা নার্সিং ইনস্টিটিউট গ্যালারীতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডা: লিজা নার্সিং ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ডা: এএফএম আমিনুল হক রতনের সভাপতিত্বে ও ডা: লিজা-ডা: রতন ম্যাটসের চেয়ারম্যান ডা: আসমা জাহান লিজার সার্বিক পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডা: আকুল উদ্দিন, জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাফসিরুল হক মুন, কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার আরএমও ডা: তাপস কুমার সরকার, নার্সিং ইনস্টিটিউট কুষ্টিয়ার নার্সিং ইন্সট্রাক্টর ইনচার্জ স্মৃতি কনা রাণী, নাসিবের পরিচালক আব্দুস সাত্তার, প্রাইভেট ক্লিনিক ওনার্স এসোসিয়েশন কুষ্টিয়ার সাধারণ সম্পাদক আরাফাত জামান তপন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সাথে সাথে চিকিৎসকের আগে নার্সরাই এগিয়ে আসে। রোগীদের সেবাযত্মে নিজেকে নিয়োজিত রাখে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পাশাপাশি নার্সদেরও গুরুত্বও কোন অংশে কম নয়। তাই নার্সিং এর পেশার প্রতি শিক্ষার্থীদের গুরুত্ব দিতে হবে এবং এ পেশার প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলায় বিশেষ অবদান রেখে চলেছে কুষ্টিয়ার এই ডা: লিজা নার্সিং ইনস্টিটিউট। নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বক্তারা ব'লেন, এখান থেকে পড়াশোনা শেষে আপনাদের চাকরি হলে সেটা হবে সেবক/সেবিকা। আর সেবক হিসেবে আপনারা মানুষকে সেবা প্রদান করবেন। কারন, সেবক সেবিকারা অসুস্থ রোগীদের সুস্থ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই যোগ্য সেবক/সেবিকা হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে বলেও জানান বক্তারা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডা: লিজা নার্সিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ আসমা খাতুন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন তিমন মন্ডল ও বৃষ্টি সরকার।পবিত্র কোরআন তেলোয়াত ও  জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান। এরপর অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। পাশাপাশি নবীন শিক্ষার্থীরা মোমবাতি প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে এবং তাদের ফুল ও মিষ্টিমুখ করিয়ে শুভেচ্ছা জানান অতিথিবৃন্দ। পরে মনোজ্ঞ সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপ্তি হয় ।

আরও খবর



সৈয়দপুরে কোরবানির জন্য দেশি গরু প্রস্তুত

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৩৯জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:ঈদুল আজহা উপলক্ষে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলায় চলতি বছর কোরবানির জন্য খামারিরা প্রস্তুত করেছেন প্রায় সারে ৮ হাজার পশু। গতবারের চেয়ে এবারে ২ হাজারের ও বেশি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানান খামারিরা।

খামারিদের মতে,কদিন পরেই পুরোদমে শুরু হবে কোরবানির পশু কেনা-বেচা। তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। যে পরিমাণ দেশি গরু প্রস্তুত রয়েছে, তাতে ওইসব গরু ও ছাগল দিয়েই কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব বলে জানান খামারিরা। 

সৈয়দপুর প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এ উপজেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে প্রায় ৬ হাজারের মতো। কিন্তু খামারিরা প্রস্তুত করেছেন প্রায় সারে ৮ হাজারের মতো। যা চাহিদার চেয়ে ২ হাজারেরও বেশি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। তিনি বলেন, এবারে উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন অঞ্চলে সৈয়দপুরের খামারিদের প্রস্তুত করা পশু সরবরাহ করা সম্ভব হবে।

সূত্রটি আরও জানায়, সৈয়দপুর উপজেলায় নিবন্ধিত গরু খামার রয়েছে ৬/৭ টি, ছাগল ও ভেড়ার খামার রয়েছে ২/৩ টি। অনিবন্ধিত গরুও খাসির খামার রয়েছে অগনিত। কারন শহর সহ উপজেলার গ্রামগন্জের প্রায় বাড়িতেই রয়েছে ৮/১০ টি বা ২০/২৫ টি প্রস্তুত করা গরু ও ছাগল। 

খামারিরা বলছেন, আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে পর্যাপ্ত দেশি জাতের গরু ও ছাগল পালন করা হয়েছে।  গরুকে খাবার হিসেবে কাচা ঘাস, ব্রান্ড, খৈল, ভুট্টা এবং ধানের কুড়াসহ প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানো হচ্ছে। তবে পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ অনেকটা বেড়েছে। 

খামারিরা আরও বলেন, আসন্ন কোরবানি ঈদ উপলক্ষে যে পরিমাণ দেশি গরু ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে তাতে এগুলো দিয়েই সৈয়দপুর তথা নীলফামারী জেলার মানুষের কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব। একই সাথে চোরাই পথে যাতে ভারতীয় পশু ঢুকতে না সেদিকে নজর রাখার দাবী জানান তারা। 

সৈয়দপুর পৌর এলাকার ইউসুফ ডেইরি ফার্মে গিয়ে দেখা গেছে, গরু পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারের লোকজন। পৃথক পৃথক খাটালে দেশি জাতের গরু ও ছাগলের পরিচর্যা করা হচ্ছে। 

ইউসুফ ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী আলহাজ্ব মিন্টু বলেন , ‘আমাদের খামারে কোরবানির জন্য সব দেশি প্রজাতির গরু ও ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। গরু গুলির দাম কি রকম জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার খামারে ৬০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা মুল্যের গরু আছে। তিনি বলেন এই দামে এযাবৎ ১০০ গরু বিক্রি করেছি। ঈদ আসতে আসতে আরো প্রায় ৫/৭ শত দেশি গরুর অর্ডার আছে।

তিনি বলেন, পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ অনেক বেড়েছে। গরুগুলোকে প্রতিদিন দুই বেলা প্রাকৃতিক খাদ্য যেমন ভুট্টা, খইল, ব্রান্ড, কাঁচা ঘাস, গমের ভুসি ও খড় খাওয়ানো হয়। গোসল করানো হয় প্রায় প্রতিদিনই।পশুর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখা হয় প্রতিনিয়ত। এ ছাড়া সার্বক্ষণিক ফ্যান চালিয়ে পরিবেশ ঠিক রাখা হয়। 

সৈয়দপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শ্যামল কুমার রায় বলেন, গরুকে দানাদার খাদ্য ও কাঁচা ঘাস খাওয়ানোর জন্য খামারিদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ভিটামিন খাওয়াতেও বলা হচ্ছে খামারিদের। তবে গরুকে নিষিদ্ধ কোনো রাসায়নিক ও হরমোন ওষুধ খাওয়ানো থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।  


আরও খবর



ডিএসসিসি ৬৫ নং ওয়ার্ডে নালা নর্দমার ময়লা অপসারণ কাজ উদ্বোধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

সোহরাওয়ার্দীঃ

রাজধানীর কদমতলী থানার রায়ের বাগ মুজাহিদ নগর শাহী মসজিদ এলাকায় পয়ঃনিষ্কাশন ও নালা নর্দমা মেইনহোলের ময়লা পরিষ্কার কাজের উদ্বোধন করছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৬৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলহাজ্ব সামসুউদ্দিন ভূঁইয়া সেন্টু। মঙ্গল বার ১৪ মে সকাল সাড়ে এগারোটায় এই কর্মসূচি উদ্বোধন হয়।মুজাহিদ নগর শাহী মসজিদ এর কোনা থেকে প্রধান সড়ক পর্যন্ত ১ কিলোমিটার এলাকা পরিষ্কার করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। এছাড়াও কদমতলী থানা সংলগ্ন একতা ভিশন ভবনের সামনে ও নালা নর্দমা মেইন হোল পরিষ্কার অভিযান চলবে।


এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৬৪'৬৫,৬৬ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন লাকি,ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সহকারী প্রকৌশলী সাইদুর রহমান,৬৫ নং ওয়ার্ডের সিআই রাজকুমার, রায়ের বাগ মুজাহিদ নগর পঞ্চায়েত কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক, ইসমাইল হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, শাহীন আহমেদ সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।


ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৬৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ্ব সামসুউদ্দিন ভূঁইয়া সেন্টু বলেন, বর্তমান মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সারা বাংলাদেশে উন্নয়নের অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগরীকে স্মার্ট নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চান, সেই লক্ষ্যে তিনি সকল কাউন্সিলর কে ডেকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন এলাকার নাগরিকদের সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য।"


তিনি আরো জানান, ডিএসসিসির ৬৫ নাম্বার ওয়ার্ডে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শাখার অধীনে এলাকার সুয়ারেজ ব্যবস্থা সচল রাখতে নালা, নর্দমা এবং মেইন হোলের ভেতর জমে থাকা ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করতে সিটি কর্পোরেশনের মাধ্যমে ৩২ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। আগামী ৯০ দিনের মধ্যে এই বরাদ্দ কৃত টাকা দিয়ে এলাকার নালা নর্দমা এবং মেইন হোলে জমে থাকা বর্জ্য অপসারণ করতে হবে। এই সময়ে বরাদ্দকৃত টাকায়প্রায় ১৫০০ থেকে ১৭০০ টন বর্জ্য অপসারণ করা হবে।


এছাড়াও কাউন্সিলর এসময় এলাকার সাধারণ মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করেন এবং তাদের খোঁজ খবর নেন। পরে স্থানীয় মুজাহিদ নগর মেইন রোড জামে মসজিদের উন্নয়নের জন্য ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করেন।মুজাহিদ নগর মেইন রোড জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি  ইউসুফ চেক গ্রহন করেন।







আরও খবর



সরকার আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রের অন্যতম লক্ষ্য ও দায়িত্ব হলো নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, সমতা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকারসহ মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করা। বর্তমান সরকার আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় মুক্তির ঐতিহাসিক সংগ্রাম ও নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধুর প্রধান লক্ষ্য ছিল এমন এক শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা, যেখানে সব নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং সুবিচার নিশ্চিত হবে। সেই লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের সংবিধানে তিনি মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে আইনের দৃষ্টিতে সমতা, আইনের আশ্রয়-লাভের অধিকার, গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ, বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ, সম্পত্তির অধিকারসহ ১৮টি মৌলিক অধিকার সন্নিবেশিত করেন। কিন্তু জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ড, সামরিক শাসন এবং স্বৈরাচারী, গণবিরোধী ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির ক্ষমতা দখল জনগণের সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নকে বারবার দূরে সরিয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের বিপুল ম্যান্ডেট নিয়ে সব দুঃশাসন ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে বাংলাদেশকে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ করেছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলব এবং এ সময়ে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উন্নীত করব। স্মার্ট বাংলাদেশে সরকারি কার্যক্রম ও সেবাগুলো হবে সাশ্রয়ী, টেকসই, জ্ঞানভিত্তিক, বুদ্ধিদীপ্ত ও উদ্ভাবনী। টেকসই উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রায় ন্যায়বিচারে অভিগম্যতা নিশ্চিত করার জন্য ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’ সারা বাংলাদেশের আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচার প্রাপ্তিতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে আইনগত সহায়তা প্রদান করছে। সরকারি আইনগত সহায়তাকে আরো টেকসই, উদ্ভাবনী, জনবান্ধব এবং পক্ষদের আইনগত বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তি ও সাশ্রয়ী করার লক্ষ্যে জেলা লিগ্যাল এইড অফিসকে ‘বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির কেন্দ্রস্থল’ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। সাধারণ মানুষের আইনগত সচেতনতা বৃদ্ধিতে লিগ্যাল এইড অফিসগুলো আইনগত পরামর্শ সেবা দিয়ে মামলাজট নিরসনে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর। টেকসই উন্নয়নের অভীষ্ট লক্ষ্য, শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান বাস্তবায়নে সবার জন্য ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথ সুগম করার জন্য আইন ও বিচার বিভাগ ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’র মাধ্যমে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। আমি বিশ্বাস করি, স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সমাজ এবং সর্বোপরি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। সকলের সমন্বিত উদ্যোগেই অচিরেই সুশাসন নিশ্চিত করে আমরা বাংলাদেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে পরিণত করতে সক্ষম হব।


আরও খবর