Logo
আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

এসএসসিতে পাসের হার ৮৭.৪৪ শতাংশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ২৬৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক; চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ড মিলে এবার এসএসসিতে পাসের হার ৮৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ, যা গত বছরের তুলনায় ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ কম। এ ছাড়া সারা দেশে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪২ হাজার ২২৫ জন।

এর আগে গত বছর এসএসসিতে পাসের হার ছিল ৯৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ, যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ।

আজ সোমবার দুপুরে গণভবন থেকে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে ফলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফল প্রত্যাশীরা সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ও খুদে বার্তার মাধ্যমে ফল দেখতে পাচ্ছেন।

জানা গেছে, ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ০২ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৮৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে ৯১ দশমিক ২৮ শতাংশ।

গত ১৫ সেপ্টেম্বর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। করোনা পরিস্থিতি ও বন্যার কারণে দীর্ঘদিন আটকে থাকার পর অনুষ্ঠিত হয় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়।

এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ২০ লাখের বেশি অংশ নেয়। মোট তিন হাজার ৭৯০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে শুধু সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীনে এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রায় ১৬ লাখ।

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশের পর শিক্ষার্থীরা এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন। এ ছাড়া শিক্ষা বোর্ডগুলোর ফলাফল প্রকাশের ওয়েবসাইট www.educationboardresults.gov.bd -তে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরীক্ষার নাম, বছর ও শিক্ষা বোর্ড সিলেক্ট করে সাবমিট করলে ফল জানতে পারবেন।

এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।

যেমন ঢাকা বোর্ডের কোনো পরীক্ষার্থী ফল জানতে চাইলে- SSC DHA 123456 2022 লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।


আরও খবর



চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি সময়ের দাবি: ধর্মমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ২৯জন দেখেছেন

Image
লিয়াকত হোসাইন লায়ন,জামালপুর:ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বিশ্বজুড়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য গ্রহণের প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। চিনির ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ এবং বাজার স্থীতিশীল রাখার জন্য চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি। 

মন্ত্রী বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় চিনি শিল্প ভবনের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের পক্ষ হতে তাঁকে দেয়া সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীতেই চিনির চাহিদা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। অধিকাংশ দেশেই যতটুকু চিনি। খেতে বলা হয় তার চেয়ে বেশি চিনি খাওয়া হচ্ছে। ইন্টারন্যাশনাল সুগার অর্গানাইজেশন(আইএসও) এর তথ্য মতে, ২০০১ সালে বিশ্বব্যাপী চিনি খাওয়ার পরিমাণ ছিলো ১২৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন যা বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৮ সালে দাঁড়ায় ১৭২ দশমিক ৪ মিলিয়ন টন। গত ৫ দশকে প্রক্রিয়াজাত খাদ্য গ্রহণের প্রবণতা বৃদ্ধির কারণে চিনি গ্রহণের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। 

তিনি আরো বলেন, বছরে আমাদের চিনির চাহিদা প্রায় ১৮ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে আমরা উৎপাদন করতে পারি মাত্র ৮০ হাজার মেট্রিক টন। চিনি উৎপাদনের এই চিত্রটি আমাদের জন্য নিতান্তই হতাশাব্যঞ্জক। এদেশের চিনি শিল্প ও আখচাষীদেরকে বাঁচাতে হলে আমাদেরকে এখনই প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আলোচনা করবেন বলে চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।

বাংলাদেশ চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের সভাপতি ও পঞ্চগড়-১ সাবেক সংসদ সদস্য  মজাহারুল হক প্রধানের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান শেখ শোয়েবুল আলম, পরিচালক এটিএম কামরুল ইসলাম তাং, খোন্দকার আজিম আহমেদ, মোঃ আতাউর রহমান খান, ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী বাদশা প্রমূখ।

আরও খবর



তিতাস গ্যাসের অবৈধ ব্যবহার শুন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ (এমডি) প্রকৌ. মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ'র

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ১৬৮জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

অবৈধ গ্যাস ব্যবহার শুন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে চ্যালেঞ্জিং ভূমিকা পালন করছেন তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌ. মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্।গত দুই বছরের অধিক সময়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রেকর্ড গড়েছেন দেশের শীর্ষ গ্যাস বিতরনকারী প্রতিষ্ঠান তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড। তার এই যুগান্তকারী পদক্ষেপ কোম্পানির লোকসানের বোঝা কমিয়ে আনা সহ রাষ্ট্রীয় সম্পদের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অবৈধ সংযোগ অপসারণের পাশাপাশি অবৈধ পাইপলাইন অপসারণের কারনে নিরবিচ্ছিন্ন বিতরণ ব্যবস্থা সুনিশ্চিত হয়েছে।সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় তার এসব সুদূর প্রসারী কর্মকান্ড ইতিবাচক অবদান রাখছে।দীর্ঘদিনের অনিয়ম আর দুর্নীতি জগদ্দল পাথরের মতো চেপে ধরেছিল তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (তিতাস)। গ্যাস খেকোদের ঘনিষ্ঠ তিতাস কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিরুদ্ধেও জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহন করেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌ. মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্।অনিয়ম ও অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে বরখাস্ত, সাময়িক বরখাস্ত, শাস্তিমূলক ব্যবস্থা আর বদলির মাধ্যমে শুদ্ধাভিযান চালান কোম্পানির মধ্যে।তাছারাও অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা এবং জরিমানার মতো শাস্তিমূলক ব্যবস্থার কারনে পরিস্থিতি বেশ অনুকূলে নিয়ে আসেন।গত এক দশকের মধ্যে তিতাস গ্যাসের অবৈধ সংযোগ গ্রহনকারীদের কোণঠাসা করে ফেলেছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌ. মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্। তার নির্দেশে জুন ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৬৬৮ দশমিক ৫০কিলোমিটার অবৈধ লাইন বিচ্ছিন্ন করা হয়। এসব অবৈধ লাইন থেকে ৬ লাখ ৩ হাজার ৯৭৫ টি অবৈধ সংযোগ ব্যবহারকারীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। ২০২১ সালের অক্টোবর মাস থেকে ২৩ সালের জুন মাস পর্যন্ত ২৮ হাজার ৩৯৮টি অভিযান পরিচালনা করে এসব সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এ সময়ে আবাসিক ছাড়াও অবৈধ ব্যবহারের কারণে ২৫০ টি শিল্প, ৩২৯ টি বাণিজ্যিক, ৫৫ টি ক্যাপটিভ, দশটি সিএনজি ফিলিং স্টেশনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এসব অভিযানে ৬ কোটি ৪৬ টাকা ব্যয় হয় যার বিপরীতে ৩১২ কোটি ৮১ লাখ টাকা অতিরিক্ত বিল এবং ৯১ কোটি ২৫ লাখ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয় ।যার মধ্যে ১৪৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা অতিরিক্ত বিল ও ৩৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং দৃঢ় কণ্ঠে ঘোষণা করেন লাইন কেটে দেয়ার পর আবারও লাইন বসলে সে অঞ্চলের লাইন বন্ধ করে দেয়া হবে।এদিকে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে গ্যাস বিক্রয় বাবদ তিতাসের বকেয়া ছয় হাজার ৭০১ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বকেয়া রয়েছে এক হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া রয়েছে পাঁচ হাজার ৪৪ কোটি টাকা। সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে দুই হাজার ৩৮৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা বকেয়া ছিল, এক হাজার ৫২৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা আদায় করা হয়েছে। এখন বকেয়ার পরিমাণ কমে এক হাজার ৬৫৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকায় নেমে এসেছে। বেসরকারি খাতে ৩১ হাজার ১৫৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা বকেয়া ছিল, এখন পাঁচ হাজার ৪৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা রয়েছে।তার এই শুদ্ধাভিযানে বিশেষ অবদান রয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধান এবং সাধারন সম্পাদক আয়েজ উদ্দিন সহ অন্যন্য নেতাদের।গ্যাস লুটে জড়িত ভয়ঙ্কর শক্ত সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কাজটা খুব কষ্টসাধ্য। তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌ. মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্।২০২১ সালের ২৯ শে সেপ্টেম্বর যোগদানের পর পরই তিতাসের সৎ এবং নিষ্ঠাবান কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে টিম ওয়ার্ক করে কঠোর হাতে দমন করেন এসব অনিয়ম দুর্নীতি।জিরো টলারেন্স’ নীতিতে বিশ্বাসী তিতাসের এমডি প্রকৌ. মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্ নিজের চাকরি জীবনে সফলতার স্বীকৃতি স্বরুপ সরকার এবং মন্ত্রণালয়ের মন জয় করে টানা তিনবার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান।


আরও খবর



মাগুরায় কমরেড খালেকুজ্জামানের মতবিনিময় সভা

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৪১জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান,মাগুরা স্টাফ রিপোর্টার:বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এর কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা, প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড খালেকুজ্জামান মাগুরায় বাম প্রগতিশীল নেতা কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন।

রবিবার বিকেলে কিছু সময়ের জন্য মাগুরায় আসলে এই স্বল্প সময়ের  একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় মাগুরা রেডিয়েন্ট স্কুলে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন মাগুরা জেলা জাসদের সভাপতি এটিএম মহব্বত আলী,  ওয়ার্কাস পার্টির কাজী ফিরোজ নারী নেনেত্রী সম্পা বসুসহ বাম প্রগতিশীল নেতৃবৃন্দ, সম্মানিত  শিক্ষক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, আদিবাসী নেতৃবৃন্দ।

কমরেড খালেকুজ্জামানের সাথে এসেছিলেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড ওসমান আলী, বাসদ কেন্দ্রীয় পাঠচক্র ফোরামের সদস্য কমরেড মোসায়েদ ঢালি, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি কমরেড মাহমুদা হোসেন, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের সদস্য কমরেড খাদিজা।

আরও খবর



ভূমিহীন হতদরিদ্র পরিবারের বাড়িঘর অধিগ্রহণ না করে পার্শ্ববর্তী নালজমি অধিগ্রহণ করার দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলায় ছোট বুইছাকাঠি মৌজায় সাড়ে ৪২ শতাংশ ভূমি নাজিরপুর টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য অধিক গ্রহণের আওতায় পড়ে। ওই জমিতে বসবাসকারী হতদরিদ্র পরিবারগুলো তাদের বাড়িঘর অধিগ্রহণ না করে পাশের নাল জমি অধিগ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। এই দাবিতে বস্ত্র অধিদপ্তর বরাবর লিখিত আবেদনও করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর দাবি এসব জমি ছাড়া তাদের মাথা গোজার অন্য কোথাও কোন ঠাঁই নেই। এসব অসহায় খেটে খাওয়া মানুষগুলো দিশেহারা হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ সচিবালয়ে লিখিত আবেদনের পাশাপাশি হাইকোর্টেও আবেদন করেন। উচ্চ আদালত থেকে দুই মাসের মধ্যে এসব ভুক্তভোগীদের ঘরবাড়ি অধিগ্রহণ থেকে অব্যাহতি প্রদান করে পাশের নাল জমি অধিগ্রহণ করে আদালতকে অবহিত করার নির্দেশ প্রদান করে। কিন্তু স্থানীয় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা আদালতের নির্দেশ আমলে না নিয়ে পূর্ব অবস্থা বজায় রেখেছেন। এই কারণে ভুক্তভোগী পরিবার গুলোর পক্ষে পরিচ্ছন্ন কর্মী মোসাম্মৎ বিউটি বেগম, একই এলাকার রফিক খান, আব্দুল জলিল, আলেয়া বেগম এই লিখিত আবেদন বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর দাখিল করেন। ভুক্তভোগী পরিবার গুলোর দাবি এই জমি থেকে তাদেরকে অধিগ্রহণের মাধ্যমে উচ্ছেদ করা হলে তাদের মাথা বোঝার কোন থাই থাকবে না। তাই বিষয়টি মানবিক বিবেচনার অনুরোধ জানান ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। স্থানীয় জেলা প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ঘুরে ও কুল কিনারা না হওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। জাতীয় প্রেসক্লাবে এই বিষয়ে একটি মানববন্ধনেরও আয়োজন করেন তারা।


আরও খবর



সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সাইটে প্রবেশ করা যাচ্ছে না

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক;বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) নিয়ন্ত্রিত তিনটি ডোমেইন সার্ভারে হঠাৎ করেই দেখা দিয়েছে ত্রুটি। ফলে মঙ্গলবার রাত থেকেই এসব ডোমেইন সার্ভার নিয়ন্ত্রিত কোনো সরকারি-বেসরকারি ওয়য়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা।

যেসব ওয়েবসাইটের শেষে ডট গভ ডট বিডি, ডট বাংলা বা ডট কম ডট বিডি রয়েছে সেগুলো বিটিসিএলের সার্ভার থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

দেশের প্রায় সবগুলো মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এসব ডোমেইন দিয়ে বানানো। ফলে সেগুলোতে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা।

এ ছাড়া ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজ, ইভ্যালি ও সংবাদ সংস্থা ইউএনবিসহ বহু বেসরকারি ওয়েবসাইট এসব ডোমেইন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করায় সেগুলোতেও প্রবেশ করা যাচ্ছে না।

জানা যায়, মঙ্গলবার রাত থেকে বিটিসিএল নিয়ন্ত্রিত তিনটি ডোমেইন সার্ভারে ত্রুটি দেখা দিয়েছে। এর ফলেই ব্যবহারকারীরা সরকারি-বেসরকারি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারছেন না।


আরও খবর