Logo
আজঃ শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

এনআইডি সেবা বন্ধ, বুধবার দুপুর ২টা পর্যন্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সার্ভার মঙ্গলবার সকাল থেকে বন্ধ রয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলার কারণে সার্ভার বন্ধ রাখা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) হুমায়ুন কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এক নোটিশে বলে হয়েছে, সার্ভারের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলমান রয়েছে। ফলে এনআইডি সংক্রান্ত সব সেবা আজ সকাল থেকে আগামীকাল বুধবার দুপুর ২টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

সাময়িক অসুবিধার আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ।এর আগে গত ১৪ আগস্ট রাতে এনআইডি সার্ভার বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরে সাড়ে ৩৮ ঘণ্টা পর ১৬ আগস্ট সচল করা হয়।এনআইডির তথ্যভাণ্ডারে প্রায় ১২ কোটি ভোটারের ৩০ ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য আছে। ১৭১টি সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইসির এই তথ্যভাণ্ডার থেকে প্রতিনিয়ত তথ্য যাচাই সংক্রান্ত সেবা নিচ্ছে।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




নবীনগর নারুই গ্রামে ড্রাগন ফল ও মাল্টা চাষে সফল উদ্যোক্তা ,রিপন মিয়া

প্রকাশিত:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৪৩জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ ,নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া  প্রতিনিধি:বাড়ির আঙিনায় চারদিকে সবুজের সমারোহ। সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে ড্রাগন ফল অর  মাল্টা ফলের বাগান । বাগানে সবুজ গাছে শোভা পাচ্ছে গোলাপি, লাল আর সবুজ ফলের  পরিপাটি এ বাগানটি গড়ে তুলেছেন ,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার কাইতলা উত্তর  ইউনিয়ন নারুই গ্রামে ড্রাগন ও মাল্টা চাষ  করে সাফল্য পেয়েছেন,স্পাইডার গ্রুপের ম্যানেজিং ডাইরেক্ট বিশিষ্ট শিল্পপ্রতি,ব্রাহ্মণহাতা(নারুই) গ্রামের কৃতি সন্তান রিপন মিয়া ।

কয়েক বছর আগেও দেশের মানুষ জানতো ড্রাগন একটি বিদেশি ফল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেশে এর চাষ এতোটা বেড়েছে যে, এখন এটি দেশি ফল বলেই মানুষের কাছে পরিচিত।তাছাড়াও বর্তমানে আমাদের দেশে অনেক জনপ্রিয় ও সহজলভ্য একটি ফল হচ্ছে মাল্টা। এ ফলটি সারা বছরই পাওয়া যায়।

শিল্পপতি রিপন মিয়া তিনি বলেন, ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম হাইলোসেরিয়াস। এটি ক্যাকটাস জাতীয় একটি মিষ্টি ফল। যাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইবার ও এন্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, হৃদরোগ ও আর্থাইটিস রোগ নিরাময়ে দারুণ উপকার করে ,পাশাপাশি বিভিন্ন ভিটামিনসহ মাল্টার অনেক পুষ্টিগুণও রয়েছে।

বহুমুখী পুষ্টি গুণে সমৃদ্ধ বিদেশি এক ফলের নাম ড্রাগন। দক্ষিণ আমেরিকার গভীর অরণ্যে এই ফলের জন্ম হলেও বর্তমানে থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, চীন এবং ভারত সহ দিন দিন সাড়া পৃথিবী জুড়ে এই ফলের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানেও এই পুষ্টিকর ফল ড্রাগনের চাষ দিন দিন বেড়ে চলছে। 

তাই এই সফলতার দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে ড্রাগন চাষ করেছেন স্পাইডার গ্রুপের ম্যানেজিং ডাইরেক্ট বিশিষ্ট শিল্পপতি রিপন মিয়া ।

ব্রাহ্মণহাতা(নারুই) গ্রাম এলাকায় ৪৫ বিঘা জমিতে ড্রাগন ও  মাল্টা ফলের বাগান তৈরি  করেছেন , এছাড়াও তার বাবার বসত বাড়ির বাগানে ৬ প্রজাতির ড্রাগন ফল, ৩ প্রজাতির মালটা, ২৬ প্রজাতির দেশি-বিদেশি আম, ২ প্রজাতির কমলা, লেবু, পেঁপে ও লিচুসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ গাছের বাগান চাষ করে এলাকায় সকলের নজর কেড়েছে ।

বাগানে সারিবদ্ধ বারি-১ থাইল্যান্ড জাতের মাল্টা ও  বাউ  ড্রাগন ফলের  গাছে প্রতিটি গাছের সবুজ পাতার ফাঁকে ডালে ঝুলে রয়েছে আধাপাকা মাল্টা। ফলের ভারে নুয়ে পড়েছে গাছের ডালপালা। 

মাল্টা ও ড্রাগন চাষ করে সফল হয়ে এলাকায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন স্পাইডার গ্রুপের ম্যানেজিং ডাইরেক্ট বিশিষ্ট শিল্পপতি রিপন মিয়া। তার বাগানে থাকা প্রত্যেক গাছেই ঝুলছে থোকা থোকা মাল্টা অর ড্রাগন ।

আমাদের প্রতিনিধি সাংবাদিক মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ ,সরেজমিনে গিয়ে এই বাগানের শ্রমিকদের নিকট জানতে পায় , যে এই বাগানে অনেক বেকার যুবক কাজ করে সংসার চালাচ্ছেন। 

মাল্টা চারা লাগানোর ৩ বছরের মাথায় ফলন আসা শুরু হয়েছে। আমার চাষ করা অধিকাংশ মাল্টা এলাকার বিভিন্ন প্রান্তের ব্যবসায়ী এসে 

যেমন, নবীনগর উপজেলা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর এলাকা থেকে ক্রেতারা এসে বাগান থেকেই ফল কিনে নিয়ে যায়। এই বাগানে ফলের চাহিদাও অনেক।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব

আরও খবর

সৈয়দপুরে আগাম শীতকালীন সবজি চাষের ধুম

শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে জাপা: রওশন এরশাদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | ৭৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে জাতীয় পার্টি। বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ এ কথা জানান।

রওশন এরশাদ বলেন, জাতীয় পার্টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে পূর্ণ প্রস্তুতি নিচ্ছে। জাতীয় পার্টি তার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সব জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। আমরা গণতান্ত্রিক ধারায় বিশ্বাস করি বলেই কখনই নির্বাচন বয়কট করিনি। আমরা আশা করি যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। আর সেই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি অংশ নেবে।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমালোচনা করে রওশন এরশাদ বলেন, নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায়  খাদ্য অধিদফতরের ওএমএস ও সরকারি ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ-টিসিবির পণ্য কিনতে স্বল্প আয়ের মানুষের দীর্ঘলাইন এখন সাধারণ চিত্র। এ লাইনে প্রতিনিয়ত যুক্ত হচ্ছে মধ্যবিত্তরাও। আয় না বাড়লে স্বল্প আয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা আরও কমে যাবে। তারা আরও চাপে পড়বে। তাই এখন অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি জরুরি। 

স্যালাইন সংকট ও জনস্বাস্থ্য বিপর্যয়ের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমানে ডেঙ্গু পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল। ডেঙ্গু এসে সেই অবস্থা ফের প্রমাণ করছে। স্যালাইন সংকটে চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকারকে আশু হস্তক্ষেপের আহ্বান করেন রওশন এরশাদ।

মূল্যস্ফীতি রোধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, করোনা-পরবর্তী চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদের উচ্চ মূল্যস্ফীতি হচ্ছে। দেশের মানুষের কথা বিবেচনা করে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান আহ্বান জানান রওশন এরশাদ।


আরও খবর

হরতাল-অবরোধের জন্য প্রস্তুত হতে বললেন গয়েশ্বর

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




মাগুরায় স্কুল ছাত্রী কিশোরীকে হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় স্কুল ছাত্রী কিশোরীকে হত্যা চেষ্টার এক মাস পেরিয়ে গেলেও কোন আসামিকে গ্রেফতার করতে না পারা ও ভুক্তভোগী পরিবারটির নিরাপত্তা, আসামিদের গ্রেফতার ও উপযুক্ত বিচারের দাবিতে  সোমবার ৪ আগস্ট সকালে  মাগুরা সরকারি  বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এর সামনে মানববন্ধন করেছে ভুক্তভোগীর সহপাঠী ও সচেতন মাগুরাবাসী। 

ভুক্তভোগীরা  জানান, মাগুরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্রী রুবাইয়া ইয়াসমিন মাইশা কে  প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায়  গত ২৮ জুলাই শুক্রবার একটি পারিবারিক অনুষ্ঠান থেকে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে গিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার মাথায় গুরুতর আঘাত ও নানা রকম অত্যাচার করে  করে তার বড় বোন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বিউটিশিয়ান  ঐশীর সহপাঠী মাগুরা সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ারদী কলেজের অনার্স এর ছাত্র ইব্রাহিম, রাফি,তালহা  ও সাজ নামে ৪ যুবক। এ ঘটনার পর প্রথমে মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় মাইশাকে।  প্রায় ১৫ দিন অজ্ঞান থাকার পর মাইশা জ্ঞান ফিরে  প্রকাশ করে ওই ঘটনা। গুরুতর আহত অবস্থায় এখনো ঢাকা মেডিকেল কলেজ   হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে শিশুটি। ঘটনার পর বিষয়টিকে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা হিসেবে চালিয়ে দিতে চেষ্টা চালায় ইব্রাহিম ও তার সঙ্গীরা। পরে মাইশার কাছ থেকে বিষয়টি জানতে পেরে এ বিষয়ে মাগুরা সদর থানায় মামলা করতে যান তার মা রেহানা পারভীন। কিন্তু সেখানে মামলা না নেয়ায় মাগুরা জেলা জজ  কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন আদালতে মামলা করেন রেহানা। ঘটনার পর থেকে বিষয়টি মিটিয়ে ফেলার জন্য বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে মাইশার পরিবারকে চাপ দিয়ে আসছে প্রভাবশালী  আসামিদের পরিবার ও স্বজনরা।

 অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ কলিমুল্লাহ, দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান।

আরও খবর

সেই ধর্ষক জনি ঢাকায় গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে কিছু বলেননি’

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানীর একটি হোটেলে আমেরিকান চেম্বার্সের সঙ্গে বৈঠক করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী তাকে ধরার প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে টিপু মুনশি বলেন, গতকাল সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী কি বলেছেন,‌ কি মিন‌ (বোঝাতে) করেছেন সেটা তিনি ভালো জানেন। এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে পারব না।

বুধবার (৩০ আগস্ট) সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এ মন্তব্য করেন তিনি।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন,‌ গতকাল সংবাদ সম্মেলনের পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দুই ঘণ্টা ছিলাম, আমেরিকান চেম্বার্সের প্রতিনিধিরাও‌ ছিল। কিন্তু এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমার কোনো কথা হয়নি, উনিও জিজ্ঞেস করেননি।

টিপু মুনশি বলেন, বাজারে সিন্ডিকেট আছে, সিন্ডিকেট ভাঙা হবে এ ধরনের কথা আমি কখনও বলিনি। আমি বলেছি, মাঝে মধ্যে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যায়, সেক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কী। ভোক্তা অধিকারসহ নানা‌ সংস্থা কাজ করছে। কিন্তু জনবল কম। এটা নিয়ে নানা সময়ে কথা বলেছি।

উল্লেখ্য, বাজারে সিন্ডিকেট আছে কিন্তু আমরা হাত দিতে পারি না– বাণিজ্যমন্ত্রীর এমন বক্তব্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তিনি কেন এ কথা বলেছেন, তাকে আমি ধরব।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




এখন আস্থা নিয়ে বলা যায়, না খেয়ে কেউ নেই: পরিকল্পনামন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৩৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশে উন্নয়নের পাশাপাশি বৈষম্য বেড়েছে, তা অস্বীকারের উপায় নেই বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। আজ রোববার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের কার্নিভাল হলে ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’ আয়োজিত সূচনা চূড়ান্ত মূল্যায়ন ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।

এম এ মান্নান বলেন, ‘অনেকে বলে বৈষম্য বেড়েছে। হ্যাঁ বেড়েছে, তা অস্বীকার করি না। বৈষম্য বাড়ার কারণ হলো যাদের কাছে সম্পদ আছে, অর্থ, শিক্ষা, মেধা আছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম শক্তিশালী তারা বেশি অর্জন করছে। যাদের অবস্থান শূন্যের কোঠায়, কিছুই নাই, ভূমিহীন প্রায় সমাজ থেকে বিচ্যুত বলা যায়, যাদের বিশ্বব্যাংকের মাপে দৈনিক আয় এক ডলারের নিচে ছিল সেই সংখ্যা ওখানে আর নেই। এখন আস্থা নিয়ে বলা যায়, না খেয়ে কেউ নেই।

তিনি বলেন, ‘দেশের প্রায় ৭০-৭৫ ভাগ মানুষ গ্রামে-গঞ্জে বসবাস করেন। যারা ঢাকার উচ্চবিত্ত বা উচ্চ মধ্যবিত্ত পর্যায়ের নন, যারা সুশীল সমাজ বা উন্নত নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি নন, তারাই আমাদের দেশের প্রকৃত মালিক। তারাই যুদ্ধ করেছেন, এখনো খেতে-খামারে কাজ করে কলকারখানায় আমাদের টিকিয়ে রেখেছেন। লুকাবার ব্যাপার নয়, আমি তাদের সঙ্গে কথা বলি। তারা চান, আরও বেশি উন্নয়ন। তাদের যদি বলা হয়, এক গ্লাস গণতন্ত্র খাবে না এক গ্লাস উন্নয়ন খাবে? তারা এক গ্লাস উন্নয়নই নেবে। কারণ সেটা তার খুব দরকার এই মূহুর্তে।

ক্ষুধা ও দারিদ্রতা দূরীকরণে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে জানিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য ক্ষুধা দারিদ্র্য দূরীকরণ সম্পূর্ণ না হলেও কমিয়ে আনা। আমরা মোটা দাগে দারিদ্র ৪০-৪৫ ছিল ৮-৯ সালে সেখানে এখন ১৮ দশমিক ৫ এ আছি। প্রচণ্ড দারিদ্র ৪-৫ এর মধ্যে আছে। আমাদের সাহস এসেছে যে আমরা ধারাবাহিক কাজ চালিয়ে গেলে আমরা এটাকে নির্মূল করতে পারব।

এম এ মান্নান আরও বলেন, ‘খাবার পানি, স্যানিটেশন, প্রাথমিক শিক্ষা, শিশুদের টিকা, মহিলাদের সচেতনকরণ, বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়া প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের যে অচলায়তন ছিল আমাদের হাজার বছরের সেগুলো আমরা ঠেলে কিছুটা দূরে সড়াতে পেরেছি। এখন আমাদের জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন। জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য। ক্ষমতার জন্য নয়।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩