Logo
আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

"এক বউয়ের দুই স্বামী "

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ২১৮জন দেখেছেন

Image

মারুফ সরকার,স্টাফ রির্পোটার: মুক্তি পেতে যাচ্ছে "এক বউয়ের দুই স্বামী " । সম্প্রতি বিভিন্ন লোকেশনে নাটকটির শুটিং সম্পন্ন হয়েছে ।নাটকটি পরিচালনা করেছেন রূপক বিন রউফ ।  বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেন ,সাঈদ বাবু,  আকাশ রঞ্জন,  পারিশা জান্নাতসহ  অনেকে ।

নাটকটির  পরিচালক রূপক বিন রউফ বলেন, নাটকটি সবার কাছে খুব ভালো লাগবে । আশা করি আপনারা নিরাশ হবেন না । যারা অভিনয় করেছে তারা খুব ভালো অভিনয় করেছে ।

অভিনেত্রী পারিশা জান্নাত বলেন, নাটকটি খুব ভালো মানের একটা নাটক । এক স্ত্রী কিভাবে দুই স্বামী থাকে এটা নিয়ে নাটকটি । আপনারা খুব মজা পাবেন আশা করি । আর আমার যারা ভক্ত আছেন তারা অবশ্যই নাটকটি দেখবেন । আপনারা যত বেশী নাটক দেখবেন আমরা তত কাজের আগ্রহ পাবো । আর আপনারা সবাই বেশী বেশী বাংলা নাটক দেখবেন ।  নাটকটি এক বেসরকারি চ্যানেলে প্রচার হবে বলে নির্মাতা সূত্রে জানা যায় ।


আরও খবর



খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তি জোগায়: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:যখনই সরকারে এসেছি তখনই চেষ্টা করেছি খেলাধুলার প্রতি আমাদের ছেলেমেয়েদের আরও বেশি অনুরাগী করতে,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । কারণ খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তি দেয়। দেশপ্রেম শেখায়, আনুগত্য শেখায় এবং একই সঙ্গে দেশেপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে আয়োজিত পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এর চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলা ও পুরস্কার বিতরণ হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি চাই ছেলেমেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীরচর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্য দিয়ে উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠুক। খেলাধুলায় আমাদের ছেলেমেয়েরা যেন আরও বেশি আগ্রহী হয়ে অংশগ্রহণ করে, আমাদের দেশীয় খেলাধুলাকেও সমানভাবে সুযোগ দিতে হবে। কারণ, দেশীয় খেলাগুলোর মধ্য দিয়ে আমাদের ছেলেমেয়েদের মেধা বিকাশের আরও সুযোগ হবে।

তিনি বলেন, আজ আমাদের এই খেলাধুলার মধ্যে দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। সারাবিশ্বের কাছে পরিচিত করতে পারি। আমাদের ক্ষুদে ফুটবল খেলোয়াড়রা যারা আজ এখান থেকে শুরু করলো, একদিন তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের জন্য আরও বেশি সম্মান বয়ে নিয়ে আসবে। ছেলেমেয়েরা সারাবছর যেন খেলাধুলা করতে পারে সে জন্য সরকার সব উপজেলায় একটি করে মিনিস্টেডিয়াম নির্মাণ করছে। এছাড়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিকদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করছে।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং লালমনিরহাটের পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যকার ফাইনাল খেলার দ্বিতীয়ার্ধ উপভোগ করেন। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অপর ম্যাচে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে রংপুরের মিঠাপুকুর তালিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় জামালপুরের মাদারগঞ্জ চরগোলাবারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

প্রধানমন্ত্রী দুই টুর্নামেন্টের বিজয়ী ও রানার্সআপ দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমেদ প্রমুখ।


আরও খবর



মাগুরায় কমরেড খালেকুজ্জামানের মতবিনিময় সভা

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৮৮জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান,মাগুরা স্টাফ রিপোর্টার:বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এর কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা, প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড খালেকুজ্জামান মাগুরায় বাম প্রগতিশীল নেতা কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন।

রবিবার বিকেলে কিছু সময়ের জন্য মাগুরায় আসলে এই স্বল্প সময়ের  একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় মাগুরা রেডিয়েন্ট স্কুলে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন মাগুরা জেলা জাসদের সভাপতি এটিএম মহব্বত আলী,  ওয়ার্কাস পার্টির কাজী ফিরোজ নারী নেনেত্রী সম্পা বসুসহ বাম প্রগতিশীল নেতৃবৃন্দ, সম্মানিত  শিক্ষক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, আদিবাসী নেতৃবৃন্দ।

কমরেড খালেকুজ্জামানের সাথে এসেছিলেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড ওসমান আলী, বাসদ কেন্দ্রীয় পাঠচক্র ফোরামের সদস্য কমরেড মোসায়েদ ঢালি, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি কমরেড মাহমুদা হোসেন, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের সদস্য কমরেড খাদিজা।

আরও খবর



সরকার যারা পরিচালনা করেন তারা সবাই ফেরেশতা নয়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন গঠনমূলক সাংবাদিকতাকে স্বাগত জানিয়ে।এজেন্ডা নিয়ে কোনো অপতথ্য ছড়ালে আমরা সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেব,

শনিবার (৪ মে) বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস-২০২৪ উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সম্পাদক পরিষদ আয়োজিত ‘গ্রহের জন্য গণমাধ্যম: পরিবেশগত সংকট মোকাবিলায় সাংবাদিকতা’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা সকল সমালোচনা স্বাগত জানাই। কিন্তু এজেন্ডা নিয়ে কোনো অপতথ্য ছড়ালে আমরা সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেব। গঠনমূলক সাংবাদিকতাকে আমরা স্বাগত জানাই। আমি মনে করি না সরকার যারা পরিচালনা করছেন তারা সবাই ফেরেশতা; সবাই মানুষ। আমাদের ভুল-ত্রুটি হতে পারে, ব্যত্যয়-বিচ্যুতি থাকতে পারে, ব্যর্থতা থাকতে পারে। সেগুলো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য গণমাধ্যম আছে, এটি গণমাধ্যমের দায়িত্ব। গঠনমূলকভাবে ধরিয়ে দিলে সেটি স্বীকার করে নিতে এবং সেগুলো শুদ্ধ করে নিতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই।

তিনি বলেন, আমরা জানি আজকে পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে। এর জন্য প্রধানত দায়ী উন্নত বিশ্ব। এর প্রধান ভুক্তভোগী যারা হতে যাচ্ছে এর মধ্যে বাংলাদেশ একটি। বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ একটি লিডারশিপ রোল নিয়েছে ভুক্তভোগীদের পক্ষে। কাজেই এখানে আমাদের সরকারিভাবে যে নীতি গ্রহণ করা হয়েছে পরিবেশ সুরক্ষার ক্ষেত্রে, সেখানে পরিবেশ সুরক্ষার জন্য যে সাংবাদিকতা সে সাংবাদিকতাকে আমরা প্রণোদনা, উৎসাহ, সমর্থন ও সুরক্ষা দিতে চাই।

মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, এখানে কোনো বিরোধের জায়গা আমি দেখি না। তবে হ্যাঁ, ক্ষেত্রবিশেষে তৃণমূলে বিভিন্ন ধরনের ব্যত্যয় ঘটে। সে ব্যত্যয়গুলোকে আমাদের সাংবাদিক বন্ধুরা তুলে ধরবেন। সরকারের অবস্থান পরিবেশ সুরক্ষার পক্ষে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুধু পরিবেশ সুরক্ষা নয় মুক্ত গণমাধ্যম, গণমাধ্যমের সুরক্ষা এবং মুক্ত গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সে বিষয়েও আমাদের অঙ্গীকার আছে। তবে রাজনীতিতে যেমন অনেক ক্ষেত্রে অপরাজনীতি আছে, বিভিন্ন পেশায় যেমন কিছু নেতিবাচক দিক আছে তেমনই তথ্যের সঙ্গেও আমরা অপতথ্যের বিস্মৃতি অনেক সময় দেখি।

মোহাম্মদ আলী আরাফাত আরও বলেন, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও অপসাংবাদিকতা আমরা দেখি। এটি শুধু আমি বলছি না, আমাদের সাংবাদিক বন্ধুরাও বলেন। সব সাংবাদিক সংগঠনের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে, যেগুলোর রেজিস্ট্রেশন নেই, সেগুলো বন্ধ করে দেন।

মফস্বলের সাংবাদিকতা একটু কঠিন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ঢাকায় তো বিভিন্ন ধরনের প্রটেকশন পাওয়া যায়। কঠিনটা যাতে সহজতর হয় সে পদক্ষেপ আমরা নেব। আবার এটাও সত্য যে, মফস্বলে অপসাংবাদিকতার চর্চা অনেক হয়। সেখানে পেশাদারিত্বের অভাব দেখা যায়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, অপসাংবাদিকতার চর্চা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করে পেশাদার সাংবাদিকদের। তারা (সাংবাদিক সংগঠন) নিজেরাই এ কথা বলছেন। তারা বলছেন, এখানে শৃঙ্খলা আনা দরকার, আমরা (সরকার) বলছি না। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে গণমাধ্যমের রেজিস্ট্রেশনসহ এ ধরনের কিছু পদক্ষেপ আমি নিচ্ছি।

আরাফাত আরও বলেন, গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে বিশাল দাবি আছে। গণমাধ্যমকর্মী আইন গত সংসদে পাস হওয়ার কথা ছিল। শেষের দিকে এসে এটি স্ট্যান্ডিং কমিটিতে গিয়েছিল। আমি সেই গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে নতুন করে আবার কাজ শুরু করছি।

তিনি বলেন, যতগুলো সাংবাদিক সংগঠন আছে সবাইকে মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে- প্রতিটি সংগঠন থেকে দুইজন করে প্রতিনিধি দেওয়ার জন্য। তাদের সঙ্গে বসে গণমাধ্যমকর্মী আইনটি পর্যালোচনা করে একটি পূর্ণাঙ্গ আইন করে আমরা দ্রুত সময়ে সংসদে পাস করার ব্যবস্থা করব।

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্ট যা আছে তো আছে, সেটা আমি পূর্ণাঙ্গভাবে বিশ্বাস করি। রাইট টু ইনফরমেশন অ্যাক্টের অধীনে কোনো গণমাধ্যম জনগণের পক্ষে যে তথ্য চাইবে সেটা আমি তড়িৎ গতিতে দিতে বাধ্য থাকব। এ ধরনের মানসিকতা তৈরি করার জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা ওরিয়েন্টেশন করব।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, তথ্য দিলে আমার কোনো সমস্যা নেই। যদি না আমার মধ্যে কোনো গলদ থাকে। যে তথ্য পাওয়ার অধিকার মানুষের আছে, সেটি দিতে হবে। এটি আমি নিশ্চিত করব। একই সঙ্গে বলতে চাই যেগুলো সংবেদনশীল তথ্য, যেগুলো প্রাইভেসি অ্যাক্টের মধ্যে পড়ে, এগুলো যদি কেউ চুরি করে প্রকাশ করার চেষ্টা করে, সে চোর। তার কোনো পেশা আমরা দেখব না।

সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনামের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ও বণিকবার্তা সম্পাদক দেওয়ান মাহমুদ হনিফের সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন জ্যৈষ্ঠ সাংবাদিক পিনাকী রায়।

এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) সভাপতি ও সমকালের প্রকাশক একে আজাদ, সম্পাদক পরিষদের সহ-সভাপতি ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, দেশ রূপান্তরের সম্পাদক মোস্তফা মামুন, পরিবেশবাদী সংগঠন বেলার নির্বাহী পরিচালক সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ও ঢাকা ট্রিবিউনের সম্পাদক জাফর সোবহান।


আরও খবর



আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টির বেশিরভাগ লোক বিএনপি করত: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টির বেশিরভাগ লোক বিএনপি করত,বলেছেন সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিযোগ করে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে ঝিনাইদাহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে উপস্থাপিত শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ওই আলোচনায় আরও অংশ নেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, রেল মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, তৌহিদুজ্জামান, নাসির শাহরিয়ার প্রমুখ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক সংগ্রামের পথ বেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে এসেছে বলেই বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন হয়েছে। মানুষের জীবন মান উন্নত হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ এখন মর্যাদা নিয়ে বিশ্ব দরবারে চলতে পারে।

তিনি আরও বলেন, এটা আমার পক্ষে সম্ভব হয়েছে, আব্দুল হাই-এর মতো ত্যাগী নেতাকর্মীদের কারণে। তাদের অবদানের ফলে দেশের সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপক সফলতা আনা সম্ভব হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ঝিনাইদহ এমন একটা সন্ত্রাসী এলাকা ছিল, যেখানে গ্রামের মানুষ টিকতে পারত না। সেখানে নির্বাচন করা, রাজনীতি করা অত্যন্ত কঠিন ছিল। সেই অবস্থার মধ্যেও আব্দুল হাই অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে সংগঠন ধরে রাখেন এবং সংগঠনকে সুংগঠিত করেন। তিনি অত্যন্ত সাহসী ছিলেন, ভালো সংগঠক ছিলেন।

সংসদ নেতা বলেন, এক সময়ে ওই এলাকায় গ্রামে মানুষ টিকতে পারত না, অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল। বিএনপি নামক যে দলটি সৃষ্টি হয়েছিল ,আন্ডার গ্রাউন্ড পার্টির বেশিরভাগ লোক কিন্তু এই বিএনপিই করত। সেখানে প্রতিনিয়ত আমাদের নেতাকর্মীর ওপর হামলা হতো, কত লাশ যে পড়েছে, তার হিসেব নেই। সেই অবস্থায় সংগঠনকে গড়ে তোলা এবং বার বার নির্বাচিত হয়ে এসে একটা বিরাট দক্ষতার পরিচয় তিনি দিয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, এটাই সব চেয়ে কষ্ট লাগছে, তিনি এই সংসদে বসতে পারলেন না। তাকে এক সময় গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালানো হয়েছিল। আবার একজন রিট করল, তার সংসদ সদস্য পদ স্থগিত করা হলো। সেটা আবার আপিল করে স্থগিত করা হয়েছিল বলেই তিনি এই সংসদে বসতে পেরেছিলেন। যিনি বার বার নির্বাচিত হয়ে আসেন, তার ওপর এই ধরণের আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। তারপরও তিনি আসতে পেরেছিলেন। তবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝ থেকে বিদায় নিলেন।

সংসদ সদস্য আব্দুল হাই ছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য শামছুল হক ভুইয়া, আবুল হাসেম খান, পিনু খান, নজির হোসেন ও মোখলেছুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিক, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চিফ প্রসিকিউটর একুশের পদক প্রাপ্ত গোলাম আরিফ টিপু, একুশে পদক প্রাপ্ত প্রবীণ সাংবাদিক ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও একুশে পদক প্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ড. প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে সংসদ অধিবেশনে শোক প্রকাশ করা হয়।


আরও খবর



ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সুহিলপুরে ঈদ পুনঃমিলনী অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১৫৯জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নানঃএকতাই  শক্তি, একতাই বল,এই শ্লোগানকে সামনে রেখেই  ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সুহিলপুর চাঁন্দের হাটি ( সুতার মুড়া)  আব্বাস আলী ফাউন্ডেশনের কর্তৃক আয়োজিত ঈদ পুনঃমিলনী অনুষ্ঠান ও দোয়া মাহফিল  অনুষ্টিত হয়েছে। রবিবার বিকেলে চান্দের হাঁটিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আব্দুর রশিদ ভূঁইয়া চেয়ারম্যান সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ, প্রধান বক্তৃা স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত সাবেক চেয়ারম্যান মোবারক মুন্সী, বিশেষ অতিথি , ৪, ৫, ৬  ওয়ার্ডের নারী সদস্য সুমি আক্তার।

প্রধান উপদেষ্টা হাজ্বী উসমান গনী, হামিদ মিয়া,  ৩ বারের সাবেক মেম্বার চাঁন মিয়া,হাজ্বী  হাবিবুর রহমান, রৌশন  সরদার, আবদুর রহমান, , বিশিষ্ট  ঠিকাদার আবুল কাশেম, কাউসার মিয়া, কাদের মিয়া,  আব্দুস সাত্তার, লোকমান মিয়া,  উপদেষ্টা গণ।  মরহুম আব্বাস উদ্দিন ফাউন্ডেশনের সভাপতি  ফারুক ওসমান সভাপতিত্বে, সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক এহসানুল হক রিপনের সঞ্চালনায়, সাধারণ সম্পাদক  বিশিষ্ট সমাজসেবক  ও সালিশ কারক  সাদির মিয়ার দিক  নির্দেশনায়  অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন  সহ সভাপতি আব্দুল হাসিম  , যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিক আহমেদ , আব্দুর রাহিম কোষাধক্ষ্য , শাহিন মিয়া শানু মিয়া প্রচার  সম্পাদক , নিজাম উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক , সালাউদ্দিন ও নানু মিয়া,ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অলি মিয়া, আব্দুল জব্বার,মুসলিম মিয়া,  সোহেল মিয়া প্রমুখ।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর