Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

দশ গ্রামের মানুষের ১৫ বছর বাঁশের সাঁকোয় যাতয়াত

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩ | ১০২জন দেখেছেন

Image

সাইদুর রহমান মাগুরা : জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ১৫ বছর ধরে নিয়মিত বাঁশের সাঁকোতে যাতায়াত করছেন মাগুরার ১০ গ্রামের ৫ হাজার মানুষ। এর মধ্যে প্রাইমারি ও মাধ্যমিক স্কুলের প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীরাও অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকোতে নিয়মিত যাতাযাত করছে।

 মাগুরা সদরের ভাবনহাটি বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বাজার সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে একটি ফটকি নদী। নদীর এই পাড়ে রয়েছে সদর উপজেলার ভাবনহাটি বাজার আর নদীর অপর অংশে রয়েছে শালিখা উপজেলা।

জানা গেছে, ভাবনহাটি বাজারটি মাগুরা সদরের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার। এখানে রয়েছে ১টি প্রাইমারি স্কুল, ১টি মাধ্যমিক স্কুল, ১টি পোষ্ট অফিস, ১টি ভূমি অফিস, ১টি কৃষি ব্যাংক এবং ১টি কমিউনিটি ক্লিনিক, নূরানী ও হাফেজি মাদ্রাসা। এ ছাড়াও ধান ও পাটের বড় মোকাম হিসেবে পরিচিত জেলার এই বাজারটি।

শালিখা উপজেলার টিকার খালি, ভাটাইল, উজগ্রাম, চুকি নগর, শেওজগাতি, দীর্ঘলগ্রাম, গোবিন্দপুর, তালখড়ি, সাতঘরিয়া ও ধনেশ্বরগাতি-এই ১০ গ্রাামের মানুষ প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকো পার হয়ে বিভিন্ন কাজে আসে ভাবনহাটি বাজারে। বাজারটি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়ে আসছেন একটি ব্রিজ করার জন্য। কিন্তু আজও তাদের দাবি পূর্ণ না হওয়ায় তারা ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেকে।

ভাবনহাটি গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা রেজাউল শিকদার (৬০) জানান, মাগুরা সদরের ভাবনহাটি বাজারটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার। এ বাজারে স্কুল, মাদ্রাসা, ব্যাংক, ভূমি অফিসসহ নানা ধরনের দোকানপাট রয়েছে। তাছাড়া নদীর ওই পাড়ে শালিখা অংশের ১০ গ্রামের মানুষ প্রতিদিন বাঁশের সাঁকো পার হয়ে আসে এই বাজারে। এখানে নদীর উপরে যদি একটি ব্রিজ থাকত তাহলে মানুষের যাতায়াত খুবই সুবিধা হতো।

তিনি বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যানসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি কিন্তু সমাধান এখনো পায়নি। তাই আগামীতে যদি এখানে একটি ব্রিজ হয় তাহলে মাগুরা সদর ও শালিখা অংশের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি পূর্ণ হবে।

স্থানীয় বাসিন্দা ইসরাইল, আলমগীরসহ অনেকে জানান,পাকিস্তান আমলে তাদের মুরব্বীদের  কাছে শুনেছে এই নদীতে ছোট ছোট জাহাজ চলত। ভারত থেকে অনেক জাহাজ এই বাজার এলাকায় নোঙর করত। বর্তমানে  এ বাজারটি এলাকাবাসীর কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে সব কিছুই আছে। বিশেষ করে নদীর ওই পাড়ের শালিখা অংশের প্রায় ১০টি গ্রামের প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী এই বাজার সংলগ্ন প্রাইমারি ও মাধ্যমিক স্কুলে পড়তে আসে। তারা অনেক কষ্ট করে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হয়। তাদের দাবি, জরুরী ভিত্তিতে এখানে একটি ব্রিজ হোক। এতে মাগুরা,শালিখা ও পাশ্ববতী ঝিনেইদহের কালিগঞ্জ অঞ্চলের ব্যবসা-বানিজ্যের উন্নয়ন ঘটবে।এ ব্যাপারে মাগুরা সদরের মঘী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাসনা হেনা জানান, সদরের ভাবনহাটি বাজারটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার। এখানে সব ধরনের প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বাজার সংলগ্ন ফটকি নদীতে রয়েছে বাশেঁর একটি সাঁকো । এই সাকো দিয়ে শালিখা অংশের স্কুলের শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিন যাতাযাত করছে। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখরের প্রচেষ্টায় ইতিমধ্যে একনেকে একটি ব্রিজ পাশ হয়েছে। ঢাকা ও খুলনা থেকে প্রকৌশলীরা এসে পরিদর্শন করে গিয়েছে। গত নভেম্বর-ডিসেম্বর কাজের টেন্ডার হওয়ার কথা ছিল কিন্তু এখনো হয়নি।

তিনি আরও জানান, নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার নতুন কোনো প্রকল্প হাতে নেবে না শুনছি। তবে নির্বাচনের পর সরকার যদি ক্ষমতায় যায় তাহলে  আবার চেষ্টা চালিয়ে যাব।




আরও খবর



সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে কোনো আপস নয়, প্রয়োজনে পদত্যাগ: ইসি আলমগীর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে কোনো কম্প্রোমাইজ (আপস) করব না। প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব থেকে আমরা সরে যাব। আমাদের কম্প্রোমাইজ করতে হলে এ চেয়ারে দেখবেন না। আমরা যে কাজের জন্য শপথ করেছি সেটা যদি না-ই করতে পারি তাহলে এই চেয়ারে থাকব কেন

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

ইসি আলমগীর বলেন, ‘আমাদের কমিশনে যারা আছি সকলের মনোভাব একইরকম। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারব না, এটা বিশ্বাস করি না। প্রয়োজনে দায়িত্ব থেকে সরে যাব। দেশি-বিদেশি কেউ কোনো চাপ দেয় না।

দলীয় সরকারের অধীনে ভোট সুষ্ঠু হবে না- এ ধারণা ভাঙার দায়িত্ব কার? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা ভাঙার দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। এখানে নির্বাচন কমিশনের কিছু করার নেই। এটা রাজনৈতিক সমস্যা। রাজনৈতিক সমস্যা, রাজনৈতিকভাবে সমাধান করতে হবে। এ বিষয়টিতে আমাদের কিছু করার নেই। সংবিধানও সেই দায়িত্ব আমাদের দেয়নি।

নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব সম্পর্কে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে ভোট সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে থেকেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা। নির্বাচনে যারা অংশ নেবেন তারা যেন স্বাধীনভাবে প্রচার করতে পারেন, ভোটাররা যাতে ভোটকেন্দ্রে এসে তাদের ইচ্ছেমত পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, ভোট গণনা যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, নির্বাচনের ফলে যাতে ভোটারদের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে, সেসব বিষয় নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।

তিনি বলেন, ‘আমরা সে দায়িত্ব পালনের প্রতি শতভাগ অঙ্গীকারবদ্ধ রয়েছি। আমরা সেটা করব। আমরা শুধু এটুকু বলতে পারি, যে ধরনের সরকারই থাকুক না কেন বর্তমান ইসি শতভাগ সৎ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে।’


আরও খবর



স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩ | ৭২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে নয় বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং একটি প্রতিষ্ঠানকে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ২০২৩ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় এই বেসামরিক পুরস্কার তুলে দেন তিনি।

এবার জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে নয় বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং একটি প্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ এই বেসামরিক পুরস্কার দেওয়া হলো।

পুরস্কার পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) সামসুল আলম, মরহুম লে. এ জি মোহাম্মদ খুরশীদ, শহিদ খাজা নিজামউদ্দিন ভূইয়া এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মায়া) বীর বিক্রম।

এ ছাড়া সাহিত্যে মরহুম ড. মুহাম্মদ মঈনুদ্দিন আহমেদ (সেলিম আল দীন), সংস্কৃতিতে পবিত্র মোহন দে, ক্রীড়ায় এ এস এম রকিবুল হাসান, গবেষণা ও প্রশিক্ষণে বেগম নাদিরা জাহান (সুরমা জাহিদ) ও ড. ফেরদৌসী কাদরী। আর পুরস্কারের জন্য মনোনীত প্রতিষ্ঠানটি হলো ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।


আরও খবর



আরও দুই স্টেশন চালু মেট্রোরেলের

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩ | ৮১জন দেখেছেন

Image

 নিজস্ব প্রতিবেদক: মেট্রোরেলের উত্তরা-আগারগাঁও রুটে কাজীপাড়া ও মিরপুর-১১ স্টেশন চালু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ৮টা থেকে স্টেশন দুটি চালু হয়। 

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক গণমাধ্যমকে বলেন, মিরপুর ১১ ও কাজীপাড়া স্টেশন যাত্রীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, জুলাই মাসে সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত মেট্রোরেল চালানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। আর মার্চের শেষ সপ্তাহে চালু হবে শ্যাওড়া পাড়া ও উত্তরা দক্ষিণ স্টেশন। 

উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মিরপুর-১১ স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া ৩০ টাকা এবং কাজীপাড়া স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া ৪০ টাকা। অন্যদিকে আগারগাঁও থেকে কাজীপাড়া স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া ২০ টাকা এবং মিরপুর-১১ স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া ৩০ টাকা।

গত ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেলের উত্তরার দিয়াবাড়ি অংশ থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পরদিন থেকে সাধারণ যাত্রী নিয়ে বাণিজ্যিকভাবে ঢাকায় মেট্রোরেলের চলাচল শুরু হয়।


আরও খবর



ধূমপান ছাড়তে চান, জেনে নিন উপায়

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

লাইফস্টাইল ডেস্ক: যারা দীর্ঘ দিন ধরে ধূমপানের অভ্যাস লালন-পালন করে আসছেন, তাদের পক্ষে হঠাৎ ধূমপান ছেড়ে দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এমন অনেকেই আছেন যারা পরিবার, বন্ধুবান্ধব, অফিসের সহকর্মী এমনকি, চিকিৎসকের নিষেধ উপেক্ষা করে এ অভ্যাস চালিয়ে যাচ্ছেন। চিকিৎসকরা বার বার সতর্ক করছেন যে, সুস্থ জীবনযাপন করতে ধূমপানের অভ্যাস জীবন থেকে বাদ দিতে হবে। অনেকে আছেন যারা ধূমপান ছাড়তে চেয়েও পারছেন না। আসুন জেনে নিই কী কী উপায়ে ত্যাগ করবে ধুমপানের অভ্যাস

খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে বদল আনুন;

গবেষণা বলছে, আমিষ এবং মাংসজাতীয় খাবার খাওয়ার পরেই মূলত ধূমপান বেশি উপভোগ্য হয়ে ওঠে। তাই ধূমপান ত্যাগ করতে চাইলে কিছু দিন বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খেতে পারেন। নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। বিশেষ করে যোগব্যায়াম অনুশীলন বেশি করে করতে পারেন। নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস ধূমপান করা থেকে আপনাকে বিরত রাখবে।

পারিপার্শ্বিক মানুষের ক্ষতি হচ্ছে;

ধূমপান যিনি করেন তার যেমন স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে যায়। তেমনই পরোক্ষ ধূমপানের ফলে আশপাশে থাকা মানুষেরও স্বাস্থ্যহানি ঘটছে। যা একেবারেই কাম্য নয়। ধূমপান ত্যাগ করে নিজেকে এবং চারপাশের মানুষজনকেও সুস্থ রাখুন।

মদ্যপান থেকে দূরে থাকুন;

অ্যালকোহল মিশ্রিত পানীয়, কোমল পানীয়, চা বা কফি খাওয়ার পরে সঙ্গত হিসাবে ধূমপান করে থাকেন। ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে চাইলে প্রথমে এই ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলুন।

পছন্দের স্বাদের চকোলেট খেতে পারেন;

ধূমপানের অভ্যাস বদলে ফেলুন চকোলেট খেয়ে। চকোলেট বা চিউইং গাম খাওয়ার অভ্যাস তৈরি হলে ধূমপানের আগ্রহ চলে যাবে।

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন;

খারাপ হোক বা ভাল, দীর্ঘ দিনের অভ্যাস ত্যাগ করতে সময় লাগে। নিজের চেষ্টায় ধূমপানের আসক্তি ত্যাগ করতে না পারলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


আরও খবর

বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস আজ

শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩




কলারোয়ায় যুদ্ধকালিন কমান্ডার মোসলেম উদ্দীনের স্মরণ সভায় এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১৯জন দেখেছেন

Image

কলারোয়া(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি: কলারোয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোসলেম উদ্দীনের ২য় মৃত্যুবার্ষিকতে স্মরণ সভা, দোয়ানুষ্ঠান ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা আ’লীগের আয়োজনে মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বিকেলে কলারোয়া পাবলিক ইনস্টিটিউট চত্বরে ওই স্মরণ সভাটির আয়োজন করা হয়। উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মরহুমের জামাতা ফিরোজ আহম্মেদ স্বপনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্বরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন-এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এমপি।

অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য দেন-উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস, কলারোয়া পৌরসভার মেয়র মাস্টার মনিরুজ্জামান বুলবুল, কলারোয়া থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান, কলারোয়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা, জেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আকতার হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র, পাবলিক ইনস্টিটিউটের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড.শেখ কামাল রেজা, কেন্দ্রীয় আ’লীগ নেতা সরদার আমজাদ হোসেন, সাতক্ষীরা জেলা জাতীয়পার্টির শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ও উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি মো: মশিউর রহমান, পৌর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ,শহিদুল ইসলাম, উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান বেনজির হোসেন হেলাল, আ’লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান মাহাবুবুর রহমান মফে, ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল হাসান, ইউপি চেয়ারম্যান এসএম আফজাল হোসেন হাবিল, সোহেল রানা, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আ’লীগ নেতা প্রধান শিক্ষক নূরুল ইসলাম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনি, আসলামুল আলম আসলাম, এসএম মনিরুল ইসলাম, সামসুদ্দিন আল মাসুদ বাবু, জয়নগর ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি প্রধান শিক্ষক আজিজুর রহমান, যুবলীগ নেতা মাসুমুজ্জামান মাসুম, মরহুমের পুত্র গার্লস পাইলট হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বদরুজ্জামান বিপ্লব, কাউন্সিল দিতী খাতুন, ফারহানা হোসেন, কলারোয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি শিক্ষক নেতা সাংবাদিক দীপক শেঠ, শিক্ষক নেতা মোস্তফা বাকী বিল্লাহ শাহী, মাস্টার আসাদুজ্জামান আসাদ, আ’লীগ নেতা মাস্টার হাফিজুর রহমান, পৌর কাউন্সিলর আকিমুদ্দীন আকি, কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম, শেখ জামিল হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, মেজবাউদ্দীন নিলু, মহিলা আ’লীগ নেত্রী ইউপি সদস্য রহিমা বেগম কাজল, আ’লীগ নেতা মফিজুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, আ’লীগ নেতা মোশারফ হোসেন, উপজেলা স্বেচ্ছা সেবকলীগের সভাপতি আশিকুর রহমান মুন্না, সাধারণ সম্পাদক রেজানুজ্জামান লিটু, সাঈদুজামান সাঈদ, আ’লীগ নেতা মাহফুজুর রহমান, সাংবাদিক আসাদুজ্জামান আসাদ, জাহাঙ্গীর আলম লিটন, দৈনিক নতুন সূর্য সম্পাদক আরিফুল হক চৌধুরী, কালের চিত্র পত্রিকার ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি এসএম ফারুক হোসেন, তরিকুল ইসলাম সহ বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, আ’লীগ নেতা-কর্মী, সূধি ও মরহুমের শুভাকাঙ্খীবৃন্দ। সব শেষে দোয়ানুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ইমাম মনিরুজ্জামান। উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধকালীন গেরিলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মেসলেম উদ্দীন (৭৮) ২০২১ সালের ২৮মার্চ সকাল ৬টার দিকে কলারোয়া পৌরসভাধীন (তুলশিডাঙ্গা) নিজ বাড়ীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।


আরও খবর