Logo
আজঃ বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেছেন সিভিল সার্জন

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৪৬জন দেখেছেন

Image

খন্দকার জালাল উদ্দীন : কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেছেন,কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, উপস্থিত ছিলেন দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান ও দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট এজাজ আহমেদ মামুন।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন,দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য  কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা (টিএইসও)  ডাঃ মোঃ তৌহিদুল হাসান তুহিন,দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের (আরএমও)  ডাঃ মোঃ সামসুল আরেফিন সূলভ। এসময় সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম বলেন,দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসার মান অনেক উন্নত এবং খুব দ্রুত মডেল হাসপাতালে রুপান্তরিত হতে যাচ্ছে  দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। 

দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব এ্যাডভোকেট এজাজ আহমেদ মামুন বলেন, দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মডেল হাসপাতালে রুপান্তরিত করার লক্ষ্যে আমাদের যে কাজ গুলো করা দরকার আমরা সেই কাজ গুলো করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং তাহারই ধারাবাহিকতায় হাসপাতালে একটি গার্ড রুম, ফুলের বাগান,মটর সাইকেলের গ্যারেজ ও অন্যান্য যে কাজ গুলো প্রয়োজন সেগুলো আসা করছি খুব দ্রুত হয়ে যাবে।

 এসময় স্থানীয় জনগণ বলেন,দৌলতপুর উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব এ্যাডভোকেট এজাজ আহমেদ মামুনের তদারকিতে এবং ডাঃ মোঃ তৌহিদুল হাসান তুহিন দৌলতপুর হাসপাতালে আসার পর আমাদের হাসপাতালের চিকিৎসার মান অনেক উন্নত হয়েছে।



আরও খবর



ফেসবুকের নিবন্ধনে আইন হবে আগামী সংসদে: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বাধ্যতামূলকভাবে নিবন্ধন নিতে আগামী সংসদে আইন হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘আমি আইনমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। এখন তো আইন করার সময় নেই। আগামী পার্লামেন্টে ইনশাআল্লাহ এ বিষয়ে আইন হবে।

মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সচিবালয়ে তথ্য অধিদপ্তরের গুজব প্রতিরোধ সেল এবং ফ্যাক্টস চেকিং কমিটির সঙ্গে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।

গুজব প্রতিরোধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর সঙ্গে সরকার আলোচনা করছে কি না- জানতে চাইলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সেটাও একটা বড় প্রতিবন্ধকতা। ভারত আইন করেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সব সার্ভিস প্রোভাইডারের সেখানে নিবন্ধিত হতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আইন করেছে, সেখানে নিবন্ধিত হতে হবে। যুক্তরাজ্য আইন করেছে, সেখানে নিবন্ধিত হতে হবে। অন্যান্য দেশে আইন করেছে। আমাদের দেশে এখনো আইনটি হয়নি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা তাদের (সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম) সঙ্গে আলোচনা করছি, বারবার তাগাদা দিচ্ছি। এখানে অফিস করার জন্য বলছি, বাংলাদেশে আইনের নিবন্ধিত হওয়ার জন্য বলছি। তবে তাদের এখানে নিবন্ধিত হতেই হবে সেই বাধ্যবাধকতা আরোপ করা আইনটি এখনো করা হয়নি। সেটি করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

বিদেশে থেকে অনেকে গুজব ছড়াচ্ছে, এ বিষয়ে কি ব্যবস্থা নিচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিদেশ থেকে অনেকে গুজব ছড়ায়। সজীব ওয়াজেদ জয়কে নিয়েও অনেক গুজব ছড়ানো হয়েছে। উনি আমেরিকায় নেই। উনি আমেরিকা থেকে বাংলাদেশে এসেছেন, এসে আবার আমেরিকা চলে যান। বিদেশ থেকে গুজব ছড়ানো হয়, সেটির ব্যাপারে আমরা ওয়াকিবহাল, আগের তুলনায় কমেছে। সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, এ গুজব ছড়ানোর জন্য বিএনপি এবং জামায়াত তাদের নিয়মিত পয়সা দেয়। পয়সা না দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বা কম দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। সেই অডিও ভাইরাল হয়েছে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা তাদের চিহ্নিত করেছি যারা গুজব রটায়। এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর অনেক জায়গায় তাদের ব্যাপারে নোটিফাই করা হয়েছে। কেউ যদি মনে করে বিদেশে বসে গুজব রটাবে আর ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকবে এখন আর সেটি কিন্তু নয়।

দেশে যারা গুজব ছড়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোনো দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দেশের মধ্য থেকে যখন কেউ গুজব রটায় তখন তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলা যদি আইসিটি অ্যাক্টে হয়, তবে সেটি পত্রিকায় ছড়ায় কেন মামলা হলো? গুজবটাতো অনলাইনেই ছড়ানো হয় বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, সেটি তো ডিজিটাল মাধ্যম। ডিজিটাল মাধ্যমে গুজব ছড়ালে তো ডিজিটাল আইনেই মামলা হবে। কিন্তু সে মামলা করলে তখন আবার অনেকে বলে, কেউ কেউ চেঁচামেচি করেন কেন মামলা হলো, এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। গ্রেফতার করলে তো সেটি নিয়ে আরও বেশি কথাবার্তা হয়, সে কি করেছে সেটি তখন ঢাকা পড়ে যায়।’

দেশে বিচার প্রক্রিয়ার মধ্যে দীর্ঘসূত্রিতা আছে মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি আপনাদের কাছে অনুরোধ জানাবো কেউ যদি সত্যিকার অর্থে অপরাধ করে থাকে, সেটি যদি আমিও হই, সেটা যদি একজন সাংবাদিকও হয়, তার তো বিচার হতে হবে। না হলে তো এ অপরাধ কোনো দিন বন্ধ করা যাবে না, কমানো যাবে না। আইন সংশোধন করা হয়েছে, সহজীকরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



মেহেরপুরে আলুবীজের চড়া মূল্যে চাষিরা দিশেহারা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ১১১জন দেখেছেন

Image

মেহেরপুর প্রতিনিধি:মেহেরপুরে চলতি মৌতুমে আলুর বীজের দাম দ্বিগুণ হওয়ায় আলু চাষে ব্যয় বৃদ্ধিসহ লোকসানের আশংকা করছেন চাষিরা। গত বছর বিঘা প্রতি আলু চাষে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হলেও চলতি মৌসুমে খরচ হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা । এ ছাড়াও কার্ডিনাল আলুর বীজের দেখা মিলছে না বাজারে। আর কৃষি বিভাগ বলছে, বতর্মানে আরুর বাজারদর একটু বেশি হওয়ায় বীজের দাম বেড়েছে। উৎপাদন বাড়লেই আলুর দাম কমে যাবে। তা ছাড়া আলু বীজের তেমন কোনো সংকট নেই। তথ্যমতে, সরকারিভাবে গত বছর কার্ডিনাল ও ডায়মন্ড আলু বীজ ৩০ থেকে ৩২ টাকা এবং এরিস্টন জাতের আলু বীজ বিক্রি হয় ৩৫ টাকা কেজিতে। সেখানে চলতি বছরে কার্ডিনাল ও ডায়মন্ড আলু বীজ সরকারি দাম নির্ধারণ করা হয় ৫৬ টাকা। আর এরিস্টন জাতের আলুবীজ বিক্রির দাম নির্ধারণ করা হয় ৬০ টাকা। অথচ খুচরা বাজারে ডায়মন্ড আলু বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা করে। আর এরিস্টন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা করে। কার্ডিনাল আলু বীজ বিএডিসি কর্তৃক শেষ হওয়ায় বাজারে তার দেখা মিলছে না। চাষিরা জানান, বিঘাপ্রতি আলুবীজ প্রয়োজন ছয় মণ হারে। দ্রব্যমূল্যের অজুহাতে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আলুর দামে বাড়িয়েছে। যার ফলে বেড়ে গেছে আলুবীজের দাম। অধিক দামে আলুবীজ কিনে চাষ করার পর উৎপাদিত আলু বিক্রির মৌসুমে দাম কমে যায়। ফলে চাষিদের প্রতিবছরই লোকসান গুণতে হয়। কাজিপুর গ্রামের কৃষক হাকিম আলী জানান, গেল বছর চাষিরা প্রতি কেজি বীজ আলু ক্রয় করেন ৩০ থেকে ৩৫ টাকা করে। এ বছর তার দাম বেড়ে হয়েছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। গেল বছর লোকসান হয়েছে। এবছর সব কিছুরই দাম বেশি। উৎপাদিত আলু ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করতে না পারলে দ্বিগুণ লোকসান হবে। বতর্মানে এক বিঘা আলু চাষ করতে প্রায় ৩০ হাজার টাকার প্রয়োজন যা সব কৃষকের পক্ষে জোগাড় করা কষ্টসাধ্য।

নওদাপাড়ার কৃষক রাজা জানান, নিম্ন আয়ের মানুষ যেটিই পছন্দ করে বাজারে তারই দাম বেড়ে যায়। চলতি বছরে দু’বিঘা জমিতে আলু চাষ করার জন্য জমি প্রস্তুত করলেও বীজ সংকট ও দাম বেড়ে যাওয়ায় এবার একবিঘা জমিতে আলু চাষ করবেন। আলু বীজ বিক্রেতা আব্দুল মালেক জানান, ‘এ বছর অবীজ ও বীজ আলু দুই জাতেরই দামই বেশি। গতবার প্রতি কেজি আলুবীজ বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৩২ টাকায়। এবার তার দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। ফলে অনেক চাষিই আলু চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। ভরা মৌসুমে চাষিদের উৎপাদিত আলুর দাম কমে যায়। তাছাড়া আলু সংরক্ষণের ব্যবস্থা অপ্রতুল হওয়ায় চাষিরা বাধ্য হয়ে সব আলু বিক্রি করে দেয়। এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ অফিসার মো. সামসুল আলম জানান, চলতি মৌসুমে আলু বীজের দাম অন্য বছরের তুলনায় বেশি। কারণ বাজারে খাওয়ার আলুর দাম বেশি হওয়ায় এমনটি হয়েছে। জেলায় এ বছর ৮৬০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, কৃষকরা যত বেশি আলু চাষ করবে, ততো বেশি উৎপাদন বাড়বে। আর উৎপাদন বাড়লেই আমদানি নির্ভরতা কমবে এবং আলুর বাজারদর কমে আসবে। তাই উৎপাদনের বিকল্প নেই।


আরও খবর



পিটার হাসের চলে যাওয়া হতাশাজনক: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মধ্যেই মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের চলে যাওয়ার ঘটনাকে ‘হতাশাজনক’ অ্যাখ্যা দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।

সোমবার (২০ নভেম্বর) ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি।

ঢাকার কিছু গণমাধ্যমের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে’ ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদরা মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে ‘হুমকি’ দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে রাষ্ট্রদূতের মতো বিদেশি অতিথিদের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে দেশের সক্ষমতার প্রতি আস্থা ব্যক্ত করে এসব অভিযোগ ‘অস্বীকার’ করেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।

তিনি বলেন, ‘আমার একটা দায়িত্ব আছে। এখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত সব রাষ্ট্রদূত আমাদের অতিথি এবং তাদের দেখাশোনা করা আমাদের দায়িত্ব। বিদেশে বাংলাদেশি কূটনীতিকদের যতটুক নিরাপত্তা দেওয়া হয়, তাদেরও সে পরিমাণে নিরাপত্তা দেওয়া হয়। আমরা নিশ্চিতভাবে জানি, তিনি কোথায় আছেন, এসব তার জল্পনা। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক, আমাদের এগুলো নিয়ে আলোচনা করা উচিত নয়। কিন্তু আমি তার অবস্থান, ব্যক্তিগত এবং অফিসিয়াল কোনো তথ্য প্রকাশ করব না। কিন্তু আমরা সবই জানি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস দেশ ছাড়ছেন বলে জানা গেছে। আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।বাংলাদেশের সূত্র এএনআই’কে জানিয়েছে, পিটার হাস বর্তমানে শ্রীলঙ্কায় রয়েছেন। এএনআই’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মার্কিন ভিসা বিধিনিষেধ নিয়েও কথা বলেছেন শাহরিয়ার আলম। তিনি জোর দিয়ে বলেন, যারা বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের আগে আইন মানবে না, তারা যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে পারে।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পরামর্শটি স্ব-ব্যাখ্যামূলক যা আমরা পছন্দ করি না। তবে আমরা যেকোনো দেশের সিদ্ধান্তকে সম্মান করি এবং আমি নিশ্চিতভাবে আশাবাদী ছিলাম যে নতুন ভিসা নীতি বিএনপি এবং জামায়াতকে ২০১৪ সালে করা নৃশংসতার পুনরাবৃত্তি থেকে বিরত রাখবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, এটি ব্যর্থ হয়েছে। তাই নতুন ভিসানীতি এই প্রক্রিয়াটিকে মোটেও সাহায্য করেনি। তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এটি পর্যালোচনা করতে হবে।


আরও খবর



বর্হিবিশ্বে মানবতার আরেক নাম সিরাজগঞ্জের সন্তান সুলতানা লায়লা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৩জন দেখেছেন

Image
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:সিরাজগঞ্জ জেলার কৃতি সন্তান বিশ্বের আলোচিত লিথুয়ানিয়া,লাটভিয়ায়,পোল্যান্ডে,ইউক্রেনসহ কয়েকটি দেশে বসবাসরত বাংলাদেশীদের কাছে মানবতার আরেক নাম সুলতানা লায়লা।

এছাড়াও তিনি পোল্যান্ড, ইউক্রেন,লিথুয়ানিয়া,লাটভিয়ায় দেশের বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে মরক্কোয় রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।পাশাপাশি তিনি লস অ্যাঞ্জেলসে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেলের দায়িত্বও পালন করেছেন। সুলতানা লায়লা পররাষ্ট্র সার্ভিসের ১১তম ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি অর্জন করেছেন।এছাড়া কর্মজীবনে তিনি নয়াদিল্লি ও ইয়াঙ্গুনের বাংলাদেশ মিশনে বিভিন্ন পদে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার ও কল্যাণ) হিসেবেও কাজ করেছেন।ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের সময় দেশটি থেকে বাংলাদেশিদের উদ্ধার তৎপরতায় বিশেষ অবদান রেখেছেন সুলতানা লায়লা। তিনি এর আগেও ২০১১ সালে লিবিয়া সংকটের সময়ও প্রায় ৪০ হাজার বাংলাদেশি নাগরিকদের  ফেরত আনতে কনস্যুলার অনুবিভাগের মহাপরিচালক হিসেবে অবদান রেখেছেন।

আরও খবর



আমরা এখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে: মহিদ উদ্দিন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ড. খ. মহিদ উদ্দিন বলেছেন, বাসে আগুন ঠেকাতে ৩০টি জায়গায় আমাদের পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। রাজধানীতে ছোটবড় ৫০০টি মোড় রয়েছে। সব জায়গায় তো আর পুলিশ থাকতে পারবে না, তাই একেকবার একেক জায়গায় তারা দায়িত্ব পালন করছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

মহিদ উদ্দিন বলেন, সংবিধান অনুযায়ী আমরা এখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে। এখন তাদের নির্দেশ মতো আমরা কাজ করব। নির্বাচনকালীন যে ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা দরকার, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্তরে সে কার্যক্রম চলবে। সেই জায়গা থেকে নির্বাচন কমিশন থেকে যে কাজগুলো করতে বলবে তা আমরা করব।

তিনি বলেন, যারা বিস্ফোরকদ্রব্য জোগাড় করতে চায় তারা ঝুঁকি নিয়েও জোগাড় করে। জনজীবনের জন্য জ্বালানি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সে কারণে আমরা প্রতিটি জায়গায় তা বিক্রি বন্ধ করে দিতে পারি না। বরং সেই জায়গাগুলোতে আমরা চেষ্টা করেছি যাতে লুজ (খোলা) বিক্রি না হয়। যারা নাশকতা করছে তারা কনডেন্স মিল্কের কৌটা নিয়ে আসে, টেপ নিয়ে আসে। এগুলো নিষিদ্ধ কোনো বস্তু নয়।


আরও খবর