Logo
আজঃ শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩
শিরোনাম

ধূমপান ছাড়তে চান, জেনে নিন উপায়

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ১৬০জন দেখেছেন

Image

লাইফস্টাইল ডেস্ক: যারা দীর্ঘ দিন ধরে ধূমপানের অভ্যাস লালন-পালন করে আসছেন, তাদের পক্ষে হঠাৎ ধূমপান ছেড়ে দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এমন অনেকেই আছেন যারা পরিবার, বন্ধুবান্ধব, অফিসের সহকর্মী এমনকি, চিকিৎসকের নিষেধ উপেক্ষা করে এ অভ্যাস চালিয়ে যাচ্ছেন। চিকিৎসকরা বার বার সতর্ক করছেন যে, সুস্থ জীবনযাপন করতে ধূমপানের অভ্যাস জীবন থেকে বাদ দিতে হবে। অনেকে আছেন যারা ধূমপান ছাড়তে চেয়েও পারছেন না। আসুন জেনে নিই কী কী উপায়ে ত্যাগ করবে ধুমপানের অভ্যাস

খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে বদল আনুন;

গবেষণা বলছে, আমিষ এবং মাংসজাতীয় খাবার খাওয়ার পরেই মূলত ধূমপান বেশি উপভোগ্য হয়ে ওঠে। তাই ধূমপান ত্যাগ করতে চাইলে কিছু দিন বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খেতে পারেন। নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। বিশেষ করে যোগব্যায়াম অনুশীলন বেশি করে করতে পারেন। নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস ধূমপান করা থেকে আপনাকে বিরত রাখবে।

পারিপার্শ্বিক মানুষের ক্ষতি হচ্ছে;

ধূমপান যিনি করেন তার যেমন স্বাস্থ্য ঝুঁকি থেকে যায়। তেমনই পরোক্ষ ধূমপানের ফলে আশপাশে থাকা মানুষেরও স্বাস্থ্যহানি ঘটছে। যা একেবারেই কাম্য নয়। ধূমপান ত্যাগ করে নিজেকে এবং চারপাশের মানুষজনকেও সুস্থ রাখুন।

মদ্যপান থেকে দূরে থাকুন;

অ্যালকোহল মিশ্রিত পানীয়, কোমল পানীয়, চা বা কফি খাওয়ার পরে সঙ্গত হিসাবে ধূমপান করে থাকেন। ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে চাইলে প্রথমে এই ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলুন।

পছন্দের স্বাদের চকোলেট খেতে পারেন;

ধূমপানের অভ্যাস বদলে ফেলুন চকোলেট খেয়ে। চকোলেট বা চিউইং গাম খাওয়ার অভ্যাস তৈরি হলে ধূমপানের আগ্রহ চলে যাবে।

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন;

খারাপ হোক বা ভাল, দীর্ঘ দিনের অভ্যাস ত্যাগ করতে সময় লাগে। নিজের চেষ্টায় ধূমপানের আসক্তি ত্যাগ করতে না পারলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


আরও খবর



রাষ্ট্রপতি নির্বাচন: লিভ টু আপিল খারিজ, আইনজীবীকে লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ১২০জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদকরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদ শূন্য ঘোষণা ও নির্বাচন নিয়ে রিট খারিজের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিলও খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে রিট আবেদনকারী আইনজীবী এম এ আজিজ খানকে এক লাখ টাকা জরিমানাও করেছেন আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আট বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এতে বলা হয়েছে, অযৌক্তিক রিট করে আদালতের সময় নষ্ট করায় আইনজীবী এম এ আজিজ খানকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এম এ আজিজ খান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।   

রাষ্ট্রপতি পদে মো. সাহাবুদ্দিনকে নির্বাচিত ঘোষণা করে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশন প্রজ্ঞাপন জারি করে। এ প্রজ্ঞাপনের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে গত ৭ মার্চ একটি রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম এ আজিজ খান।

পরে ১৫ মার্চ বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রিটটি সরাসরি খারিজ করে দেন। ওইদিন অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এ এম) আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, রিটটি সরাসরি খারিজ হয়েছে। রাষ্ট্রপতি পদে মো. সাহাবুদ্দিনকে নির্বাচিত ঘোষণা করে ইসির জারি করা প্রজ্ঞাপন বৈধ।

অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি পদে সাহাবুদ্দিনকে নির্বাচিত ঘোষণা সংক্রান্ত ইসির প্রজ্ঞাপন নিয়ে আবদুল মোমেন চৌধুরী, কে এম জাবিরসহ সুপ্রিম কোর্টের ছয় আইনজীবী গত ১২ মার্চ পৃথক রিট করেন। ১৩ মার্চ বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন দ্বৈত বেঞ্চে এ রিটটি জমা দেওয়া হয়। ১৫ মার্চ বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রিটটি সরাসরি খারিজ করে আদেশ দেন।

ওইদিন পৃথক দুটি রিটের ওপর শুনানি নিয়ে সেগুলো খারিজ করেন হাইকোর্টের একই বেঞ্চ। রিট দুটি খারিজ করে হাইকোর্ট অভিমত দেন, রাষ্ট্রের প্রধান হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ‘দ্য অফিস অব প্রফিট’ ধারণ করেন, কিন্তু এটি প্রজাতন্ত্রের কর্মে একটি লাভজনক (অফিস অব প্রফিট) পদ নয়। রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণের পদ্ধতি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে অন্যদের নিয়োগের মতো নয়। তদুপরি প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীদের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের যেসব বিধান ও নিয়ম রয়েছে, সেগুলো রাষ্ট্রপতির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।


আরও খবর



সরকার সংলাপের কথা বলে জনদৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে চায়: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সংলাপের কথা বলে জনদৃষ্টিকে সরকার ভিন্ন দিকে নিতে চায় চায় বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।  

‘বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংকট উত্তরণ প্রয়াসে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা- একটি পর্যালোচনা’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ইউট্যাবের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান এবং সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক নুরুল ইসলামের যৌথ পরিচালনায় সভায় সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. শামসুল আলম সেলিম, অধ্যাপক ড. তৌফিকুল ইসলাম মিথিল ও খান মো. মনোয়ারুল ইসলাম শিমুল।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আজকে দেশের স্বাধীনতার ৫২ বছরেও আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর পদ্ধতি তৈরি করতে পারিনি। তবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে গণতান্ত্রিক মানসিকতার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া; যিনি গৃহবধূ থেকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করেছিলেন। তিনি সবার মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কারণ জনগণ তার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি দলের কথা চিন্তা করেননি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিন্তু ২০১১ সালে শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করেছেন। এরপর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সেদিন গুলশান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, ‘‘দেশকে অনিশ্চয়তা ও সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হলো’’।

তিনি বলেন, ‘আজকে বলব- আমাদের মধ্যে কেন জানি সাহসের অভাব। আসুন আমরা যে যেখানে আছি সাহস করে দাঁড়াই। আজকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলুন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার বলুন, সবকিছুকে অর্জন করতে হলে শক্তভাবে দাঁড়াতে হবে। আজকে সংকটটা কঠিন। জাতি হিসেবে আমাদের দুর্ভাগ্য যে, এখনো আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারিনি। পাকিস্তান বিভাজনের পর থেকে এখানে গণতন্ত্রের চর্চা হয়নি। বারবার গণতন্ত্র হোঁচট খেয়েছে।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে যে দলটি ক্ষমতায় আছে তারা বারবার গণতন্ত্রের কথা বলে। কিন্তু সেই দলটির হাতে গণতন্ত্র বারবার নিহত হয়েছে। গণতন্ত্র আমাদের অস্থিতে মজ্জায় ছিল। যা আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের মূল চেতনা ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ একে একে গণতান্ত্রিক সব অধিকার হরণ করেছে। তারা জরুরি অবস্থা, সামরিক আইন এবং শেষে বাকশাল কায়েম করেছিল।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও গণতন্ত্র একসঙ্গে যায় না। মানুষ যা চায়, আওয়ামী লীগ তার উল্টো করে। তাদের চরিত্র হলো ফ্যাসিবাদী, তারা উগ্রবাদী। তারা অন্যকে কথা বলতে দেয় না। গত ১৪ বছর ধরে হিংসাত্মক কথা বলে আসছে। তারা হলো ফ্যাসিবাদী ও সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল। তারা তো আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে মেরে বের করে দিয়েছে। তাদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ হলো ফ্যাসিবাদী ও সন্ত্রাসী।

তিনি বলেন, ‘অন্যদিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন একজন সৈনিক। তিনি হলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। যে কারণে বিএনপির মনোভাব হলো গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। সুতরাং যারা রাজনীতির বাইরে আছেন বুদ্ধিবৃত্তিক কাজে জড়িত, যারা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চান তারা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে ভুমিকা রাখবেন বলে প্রত্যাশা করি।

চলমান বিদ্যুৎ-সংকট প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাদের নাকি বিদ্যুৎ ফেরি করে বিক্রি করতে হবে। তো ৩ ঘন্টাও তো বিদ্যুৎ মিলছে না। হাসপাতালে সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে। কৃষিতে সেচ দেওয়া যাচ্ছে না। সবাইতো বিল দিচ্ছি। তাহলে টাকা গেল কোথায়? তারা তো কয়লা আনতে পারে না। আসলে তারা শুধু মিথ্যা কথা বলে। তাদের টাকা নেই, ডলারও নেই। জাতির কাছে তাদেরকে জবাবদিহি করতে হবে। কলকাতা- পশ্চিমবঙ্গে লোডশেডিং নেই। তাহলে আমরা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে কেন সেটা করতে পারলাম না?

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ডাইভারশন (ভিন্ন দিকে প্রবাহিত) খুব ভালো পারে। তারা একটি ইস্যু আরেকদিকে নিতে বেশ পটু। সংলাপ নিয়ে আওয়ামী লীগের তিন নেতা তিন রকম কথা বললেন। আসলে আমরা যে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাব না, সেটা এবং বিদ্যুৎ সংকট নিয়ে দৃষ্টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে এসব করছে।

সভায় অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের কাদের গণি চৌধুরী, ইউট্যাবের কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান, অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক সাজেদুল করিম, অধ্যাপক মতিনুর রহমান, অধ্যাপক আখতার হোসেন, অধ্যাপক গোলাম হাফিজ কেনেডি, অধ্যাপক আবুল হাশেম, অধ্যাপক আনিসুর রহমান, অধ্যাপক হাবিবুর রহমান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছবিরুল ইসলাম হাওলাদার, অধ্যাপক ড. মামুনুর রশিদ, অধ্যাপক আমজাদ হোসেন, অধ্যাপক শের মাহমুদ, অধ্যাপক মাসুমা হাবিব প্রমুখ।


আরও খবর



ইউক্রেনে হামলায় বিশাল বাঁধ বিধ্বস্ত, জরুরি বৈঠকের ডাক জেলেনস্কির

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী দাবি করেছে, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে বিশাল এক বাঁধ উড়িয়ে দিয়েছে রাশিয়ান বাহিনী। তবে নোভা কাখোভকায় রুশ নিযুক্ত কর্মকর্তারা বলছেন, ইউক্রেনের বোমাবর্ষণে এটি বিধ্বস্ত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার কাতারভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বলেছেন, রাশিয়ান দখলদার বাহিনী কাখোভকা বাঁধ উড়িয়ে দিয়েছে। ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ধ্বংসের মাত্রা, পানির গতি ও আয়তন এবং প্লাবনের সম্ভাব্য এলাকাগুলো স্পষ্ট করা হচ্ছে।

খেরসনের সামরিক প্রশাসনের প্রধান ওলেকসান্দার প্রকুদিন বলেছেন, খেরসন অঞ্চলে ডান তীরে সংকটময় জোনে অন্তত ১৬ হাজার লোক আছেন। ইতোমধ্যে দিনিপ্র নদীসংলগ্ন আটটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে বলে জানান তিনি।

বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাঁধ উড়িয়ে দেওয়ার কারণে এর মারাত্বক প্রভাব পড়বে। বিশেষ করে সেখানে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা আছে।

খেরসনের কর্তৃপক্ষ নিচু এলাকার বাসিন্দাদের দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সতর্ক করেছেন।

এদিকে বাঁধ বিধ্বস্তের ঘটনার পর জরুরি বৈঠক ডেকেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর আজ পর্যন্ত টানা এক বছরের বেশি সময় ধরে চলছে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোনো লক্ষণ নেই।


আরও খবর



ফুলবাড়ী থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে ফেন্সিডিল সহ একজন আটক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ী থানার পুলিশ এলুয়াড়ী ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে ৩৪৮ বোতল ফেন্সিডিল সহ গোলাম রব্বানী (৩৫) নামে টেম্পু সহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছেন। গত বৃহস্পতিবার ফুলবাড়ী থানার পুলিশ গোপন সূত্রের সংবাদ পেয়ে এলুয়াড়ী ইউপির উষাহার এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে ৩৪৮ বোতল ফেন্সিডিল সহ এক জনকে আটক করেন।

আটককৃত ব্যক্তি হলেন হাকিমপুর উপজেলার হাতিশা গ্রামের মৃত আবুল কাশেমের পুত্র মোঃ গোলাম রব্বানী। এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন ফুলবাড়ী থানার এসআই মোঃ আরিফুল ইসলাম, এসআই বদিউজ্জামান, এ এসআই শাহানুর।মাদক সংক্রান্ত বিষয়ে এসআই আরিফুল ইসলাম বাদি হয়ে মাদক দ্রব্য আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-২, তারিখ- ০১/০৬/২০২৩ ইং। ফুলবাড়ী থানার পুলিশ জানান মাদক চোরাকারবারীদের সাথে যারা জড়িত ছিল তাদেরকে কোনভাবে ছাড় দেওয়া হবেনা।


আরও খবর



রাজধানী ঢাকায় যেসব মার্কেট-দোকানপাট শুক্রবার বন্ধ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানী ঢাকায় সপ্তাহের একেক দিন একেক এলাকার মার্কেট, দোকানপাট বন্ধ থাকে। আপনি হয়তো প্রস্তুতি নিচ্ছেন আপনার পছন্দের কোন মার্কেটে যাবেন আজ। কিন্তু সেই মার্কেট খোলা আছে কিনা তা হয়তো জানেন না। তাই আগে জেনে নিন ঢাকার কোন মার্কেট আজ বন্ধ এবং খোলা রয়েছে। না হলে কষ্ট করে গিয়ে ফিরে আসতে হতে পারে।

মনে রাখাতে হবে সপ্তাহের ভিন্ন ভিন্ন দিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মার্কেট, দোকানপাট বন্ধ থাকে।

আসুন জেনে নেওয়া যাক শুক্রবার রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট, মার্কেট বন্ধ থাকে।

যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকবে:
বাংলাবাজার, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শ্যামবাজার, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজীরবাগ, দোলাইপাড়, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, দয়াগঞ্জ, স্বামীবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, ওয়ারী, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারী বাজার, চাঁনখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ।

যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ থাকবে:
আজিমপুর সুপার মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠ বাজার, চকবাজার, বাবুবাজার, নয়াবাজার, কাপ্তানবাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাঁটারা, বড় কাঁটারা হোলসেল মার্কেট, শারিফ ম্যানসন, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট।


আরও খবর