Logo
আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

ঢাকা-১৮ আসন হবে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজমুক্ত: খসরু চৌধুরী এমপি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১৯০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. খসরু চৌধুরী এমপি বলেছেন, ঢাকা-১৮ আসন হবে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজমুক্ত। সন্ত্রাসের ভয় ছাড়াই মানুষ স্বাধীনভাবে চলাফেরা করবে। এই আসন জনগণ দ্বারা পরিচালিত হবে। এখানে কোনো মাদক কারবারী, ভূমি দস্যু, সন্ত্রাসীদের জায়গা হবে না। রাজনৈতিক পরিচয়ে কেউ চাঁদাবাজি করতে পারবে না। অটোর স্ট্যান্ডে কোন চাঁদাবাজি চলবে না। ফুটপাত বিক্রি ও ভাড়া তোলায় জড়িতদের দমন করা হবে।

সোমবার বিকালে খিলক্ষেত থানার ৪৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ আয়োজিত নির্বাচন পরবর্তী মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।  

খসরু চৌধুরী বলেন, ঢাকা-১৮ আসনের প্রায় সবকটি রাস্তা ভাঙাচোরা। অধিকাংশ সড়কে রয়েছে বড় বড় গর্ত। রাস্তায় হেঁটে চলাচলও কষ্টসাধ্য। সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তায় হাঁটুপানি জমে যায়। আমি জরুরি ভিত্তিতে এই এলাকার রাস্তাঘাট, ড্রেনেজ, পানি ও গ্যাস সমস্যার সমাধান করবো। ইতোমধ্যে কাজ শুরু করা হয়েছে।  

এসময় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য ও খিলক্ষেত থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কেরামত আলী দেওয়ান, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য রফিকুল ইসলাম বেপারী, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৪৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম ভূইয়া, খিলক্ষেত থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহিনুর ইসলাম শাহিন, আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট এনামুল হক, ৪৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা সবুজ মিয়াসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে : ৪২. ৬ ডিগ্রি

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:যশোরে ৪২. ৬ ডিগ্রি দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল।শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় যশোর বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটির আবহাওয়া দফতর এ তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে।

আবহাওয়া অফিস জানায়, কয়েকদিন দিন ধরেই খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে এ বিভাগের যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে। এক ডিগ্রি করে বাড়ছে প্রতিদিনই তাপমাত্রা। গত তিন দিন আগেও বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ দিন তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) যশোরে তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়ায় ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার যশোরে তাপমাত্রা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আর চুয়াডাঙ্গায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

প্রচণ্ড এ তাপদাহে নাকাল হয়ে পড়েছে যশোরের সাধারণ মানুষের জনজীবন।শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন চরম ভোগান্তিতে। গরমে গলে গেছে বেশ কয়েকটি পিচঢালা সড়ক। এরই মধ্যে প্রখর রোদ উপেক্ষা করেই যাত্রী বয়ে নিয়ে যাচ্ছেন রিকশা চালকরা। সূর্যের তাপ এতই বেশি যে, খোলা আকাশের নিচে হাঁটলেও গরম বাতাস লাগছে চোখে-মুখে। যাত্রাপথে ছাতা মাথায় দিয়ে তাপ থেকে বাচাঁর চেষ্টা করছেন অনেকেই। স্বস্তি পেতে শ্রমজীবী মানুষ রাস্তার পাশে জিরিয়ে নিচ্ছেন, আবার কেউ কেউ হাতে মুখে পানি দিয়ে ঠান্ডা হওয়ার চেষ্টা করছেন। আর শিশু কিশোররা গরম থেকে রেহাই পেতে মাতছে জলকেলিতে।

আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে এ তাপদাহ আরও কিছুদিন বিরাজ করবে। বাতাসে জলীয় বাস্পের পরিমাণ বেশি হওয়ায় অস্বস্তি বাড়বে।


আরও খবর



হিলিতে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের হিলিতে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে ১৭ ই এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত হয়েছে।

বুধবার সকাল সাড়ে ১০ টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের হলরুমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত রায় এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে বক্তব্য রাখেন,উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) লায়লা ইয়াসমিন,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজেনা বেগম,উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভপতি আব্দুল লতিফ মাস্টার,আশরাফ আলী প্রধান,সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিয়াকত আলী,বোয়ালদাড় ইউপি চেয়ারম্যান ছদরুল ইসলাম,থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) জাহাঙ্গির আলম ও মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মহিদুল ইসলামসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।আলোচনা সভা শেষে চিত্রাংকন ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।


আরও খবর



ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এ দিনে তখনকার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ নেয়। পাশাপাশি এ দিন বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুমোদিত হয়। ১৭৫৭ সালে পলাশির আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার শেষ সূর্য অস্তমিত হয়েছিল। ২১৪ পর একাত্তরের ১৭ এপ্রিল পলাশি থেকে ৭০ কি. মি. দূরে বৈদ্যনাথতলা তথা মুজিবনগর আম্রকাননে বাংলার সূর্য় উদিত হয়েছিল।

দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসুচী গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও মেহেরপুর জেলা প্রশাসন।

মেহেরপেুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় ১৭ এপ্রিল এক স্মরণীয় দিন। ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উৎযাপনের মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গঠনে অবদান রাখবে।

জানা যায়, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বর গণহত্যার পর বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠনের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতারা সমবেত হন। যুদ্ধের গতি বাড়ানো এবং আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন আদায়ে একটি সরকার গঠনের প্রয়োজনীয়তা সর্বসম্ততিক্রমে অনুমোদিত হয়। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী লীগের নিরষ্কুশ জয় পান। এ নির্বাচনের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে ১০ এপ্রিল একটি সরকার গঠন করার সিদ্ধান্তে উপণিত হন বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ট সহচরেরা।

পাকিস্তানের কারাগারেবন্দি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করেন। আরও সিদ্ধান্ত হয় সৈয়দ নজরুল ইসলাম হবেন উপ-রাষ্ট্রপতি, যিনি বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করবেন। তাজউদ্দীন আহমদ যুদ্ধকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন।

সেদিনই গভীর রাতে (১১ এপ্রিল) পশ্চিমবঙ্গের কোনো এক অজ্ঞাত স্থান থেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন আহমদের রেকর্ড করা একটি ভাষণ গোপন বেতার কেন্দ্রের মাধ্যমে প্রচারিত হয়। এই বেতার ভাষণের মধ্য দিয়েই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের সরকার বিশ্ববাসীর সামনে আত্মপ্রকাশ করে।

অস্থায়ী সরকারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ও শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা ছিল ১৪ এপ্রিল ১৯৭১, চুয়াডাঙ্গায়। কিন্তু সেই গোপন সিদ্ধান্তটি সংবাদপত্রে ফাঁস হয়ে যায়। ফলে পাকিস্তানি সেনারা প্রবল বোমাবর্ষণ করে ওই স্থানে। আর এতে ভেস্তে যায় সেই পরিকল্পনা।

মুজিবনগরে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। গার্ড অব অনার প্রদানকারী ১২ মধ্যে বেঁচে আছেন মাত্র ২ আনসার সদস্য। মেজর আবু উসমান চৌধুরীর পৌঁছাতে বিলম্ব হওয়ায় ক্যাপ্টেন মাহবুব উদ্দীন আহমেদ ইপিআর আনছারের একটি ছোট্ট দল নিয়ে নেতৃবৃন্দকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন।

গার্ড অব অনার শেষে স্থানীয় শিল্পীদের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। বাকের আলীর কোরআন তেলাওয়াত এবং ভবরপাড়া গ্রামের পিন্টু বিশ্বাসের বাইবেল পাঠের মাধ্যমে শুরু হয় আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম।

এরপর আওয়ামী লীগের চিফ হুইফ অধ্যাপক মো. ইউসুফ আলী বাংলার মুক্ত মাটিতে স্বাধীনতাকামী কয়েক হাজার জনতা এবং শতাধিক দেশি-বিদেশি সাংবাদিকের সামনে দাঁড়িয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।

ঐতিহাসিক সেই স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে চিফ হুইফ অধ্যাপক ইউসুফ আলী রাষ্ট্রপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপস্থিতিতে উপরাষ্ট্র প্রধান হিসেবে সৈয়দ নজরুল ইসলামকে শপথবাক্য পাঠ করান।

এরপর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজ উদ্দীন আহমেদের নাম ঘোষণা করেন এবং প্রধানমন্ত্রীর সাথে পরামর্শক্রমে মন্ত্রী পরিষদের সদস্য আইন, সংসদ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে খন্দকার মোশতাক আহমদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এএইচএম কামরুজ্জামান এবং অর্থমন্ত্রী হিসেবে ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীকে পরিচয় করিয়ে দেন এবং শপথ পাঠ করান।

মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে কর্নেল এম এ জি ওসমানী এবং সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ পদে কর্নেল আব্দুর রবের নাম ঘোষণা করা হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী তাজ উদ্দীন আহমেদ উপস্থিত সকলের সামনে ৩০ মিনিটের এক উদ্দীপনাময় ভাষণ দেন।

তিনি বলেন, আজ থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানী হবে এ বৈদ্যনাথতলা এবং এর নতুন নাম হবে মুজিবনগর। তিনি বিশ্ববাসীর কাছে নতুন রাষ্ট্রের স্বীকৃতিদান ও সামরিক সাহায্যের আবেদন জানান। সেদিন থেকেই বৈদ্যনাথতলা মুজিবনগর নামে পরিচিত।

বক্তৃতা এবং শপথগ্রহণ পর্ব শেষে নেতৃবৃন্দ মঞ্চ থেকে নেমে এলে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতিকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন মেজর আবু উসমান চৌধুরী। উপস্থিত জনতার মূহুর্মূহু জয়বাংলা ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে মুজিবনগরের আম্রকানন। সব মিলিয়ে ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে অনুষ্ঠান শেষ হয়।

মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্বেই টানা ৯ মাস যুদ্ধ শেষে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় বাংলার স্বাধীনতা। বিশ্বের মানচিত্রে ঠাঁই করে নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।


আরও খবর



খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুলে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার ( ৫ মে) দুপুরের দিকে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল সম্মেলন কক্ষে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক  উত্তম কুমার নাথ এর সভাপতিত্বে অভিভাবক সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মুক্তা ধর পিপিএম (বার)।

এসময়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস)  মো. জসিম উদ্দিন পিপিএম, খাগড়াছড়ি সদর  উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার  মো. মনিরুজ্জামান চৌধুরী, খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল পরিচালনা কমিটির অভিভাবক সদস্য নূর মোহাম্মদ সহ
শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা শিক্ষা অফিসার  এসএম মোসলেম উদ্দিন বলেন,পুলিশ সুপার মহোদয় স্কুলের সুনাম ও সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এই জন্য পুলিশ সুপার মহোদয়কে ধন্যবাদ।পুলিশ সুপার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন দিবসের বাহিরেও ছাত্রছাত্রীদের, শিক্ষক ও অভিভাবকদের নিয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রাম করেছেন যা সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়েছে। শিক্ষদের পাশাপাশি অভিভাবকগণও সন্তানের দিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখবেন। নতুন কারিকুলাম সম্পর্কে ধারণা দেন। নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে হবে।

প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন, বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে নতুন শিক্ষাক্রমের মাধ্যমে স্মার্ট শিক্ষা শুরু হচ্ছে। এই স্মার্ট শিক্ষা  দেশের  সরকার, অর্থনীতি ও সমাজকে স্মার্ট করে তুলবে। শিক্ষার্থীদের শুধু পুথিগত শিক্ষা অর্জন করলে চলবে না, বাস্তবসম্মত শিক্ষা গ্রহন করতে হবে। যা নতুন শিক্ষা ব্যবস্থায় বিদ্যমান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মতে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে। এ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নয়নে অভিভাবকদের আরো সচেতন হতে হবে।জানিয়ে তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীদের শিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্ব প্রদানে অভিভাবকদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ায় ফাঁকি দিচ্ছে কিনা সেদিকে অভিভাবকদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। বিদ্যালয়ের পাশাপাশি বাড়িতে লেখাপড়া করছে কিনা সেদিকেও অভিভাবকদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।

আরও খবর



১৭ এপ্রিল তৃতীয় ধাপের উপজেলা ভোট নিয়ে ইসির বৈঠক

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১৬৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী ১৭ এপ্রিল ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে। নির্বাচন কমিশন সূত্র এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, আগামী বুধবার (১৭ এপ্রিল) কমিশনের ৩১তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সভাপতিত্ব করবেন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে বেলা ১১টায় কমিশন সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

সভার আলোচ্য সূচিতে উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের তফসিলের বিষয়টি রাখা হয়েছে। বৈঠকে কমিশন যদি সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হতে পারে।

এর আগে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের তফসিল ঘোষণা করে ইসি।


আরও খবর