Logo
আজঃ বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

বিশেষ সাক্ষাৎকারে বীর মুক্তিযোদ্ধা ড এস এম জাহাঙ্গীর আলম

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪১জন দেখেছেন

দেশের চলমান উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারা অব্যাহত  রাখতে বিশেষ সাক্ষাৎকারে বললেন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট পরিচালক বীর মুক্তিযোদ্ধা ড এস এম জাহাঙ্গীর আলম।


আরও খবর



চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে বৃদ্ধ স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

চাঁদপুর প্রতিনিধি:চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার ৬ নং বড়কুল ইউনিয়নের বৃদ্ধ স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।শুক্রবার সকালে বড়কুল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড উত্তর বড়কুল কালাসীতার বাড়িতে স্বামী উত্তম বর্মণ (৬২) ও স্ত্রী কাজলী রাণী বর্মণ (৫৫) মৃতদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা।


খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পঙ্কজ কুমার দে ও হাজীগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ আবদুর রশিদ ঘটনাস্থলে ছুটে যান।মৃত উত্তম বর্মণ ও কাজলী রানী বর্মণের মেয়ে রিনা রানী বর্মণ জানান, বাবা-মায়ের সাথে কারোর শত্রুতা ছিলো না। কেনো তাদের হত্যা করা হলো এর বিচার চাই।

স্থানীয় বাসিন্দা সবিতা সাহা জানান, সকালে ফুল তুলতে গিয়ে দেখেন মা-বাবা ঘুম থেকে উঠেনি। ডাকার পর সাড়া শব্দ না পেয়ে ভিতরে যাওয়ার চেষ্টা করে। ভেতরে দরজা খোলা দেখে পাশ্বের বাসার লোকজনকে খবর দেন। পরে দেখেন দু'জনের হাত-পা বাঁধা লাশ পড়ে আছে।

ইউপি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মজিব জানান, এলাকায় চোর-ডাকাতির ঘটনা বেড়ে চলছে। চুরির বা ডাকাতির ঘটনাকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।

হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে,  পারিবারিক দ্বন্দ্বে স্বামী-স্ত্রীকে হত্যা করা হয়েছে। তারা মূলত ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। তাদেরকে হাত পা বেধে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার করে দুর্বৃত্তরা। স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের খুব সহসাই গ্রেফতার করা হবে। ঘটনাস্থলে পুলিশের পাশাপাশি পিবিআই তদন্ত করছে  

আরও খবর



বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪২জন দেখেছেন

Image
ব্যুরো প্রধান খুলনাঃ কেএমপি’র মান্যবর পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ মোজাম্মেল হক, বিপিএম (বার), পিপিএম-সেবা মহোদয়ের সভাপতিত্বে ২৯ আগস্ট মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বয়রা পুলিশ লাইনস্থ মাল্টিপারপাস হলে স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২৩ উপলক্ষে আলোচনা সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলওয়াত ও ০১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। এ সময় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক এবং মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সরকারি বিএল কলেজ, খুলনার অধ্যক্ষ প্রফেসর শরীফ আতিকুজ্জামান। বিশেষ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব অধ্যাপক মোঃ আলমগীর কবির এবং খুলনা জেলা মুক্তিযোদ্ধ সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব সরদার মাহবুবার রহমান।
খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বঙ্গবন্ধু’র স্মৃতিস্মরণ করে আলোচনা সভায় বলেন, ‘‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ পুলিশ বাহিনী তৈরি করতে চেয়েছিল তাঁর আশা আজ পূর্ণ হয়েছে। এজন্য আপনারা কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবেন না। দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাজাকার আলবদরদের দোসর স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতকদের নির্মম বুলেটের আঘাতে বাঙালির আশার বাতিঘর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্য শাহাদত বরণ করেন। বঙ্গবন্ধু পরিবারের সাথে খুলনার সন্তান বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ ভ্রাতা শহীদ শেখ আবু নাসেরকে ও হত্যা করা হয়। দেশি বিদেশি শক্তির ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু'র পরিবারের হত্যা করে ঘাতকরা বাংলাদেশ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে দিতে চেয়েছিলো কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে ততই বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে। বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর বাকি খুনিদের শাস্তি নিশ্চিতকল্পে নিরলসভাবে চেষ্টা করার পাশাপাশি আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে মাদক, জঙ্গি, সন্ত্রাস, ইভটিজিং মুক্ত এবংশিক্ষা কৃষি, শিল্পে সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানের ভাষণে তিনি বলেছিলেন “এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম”। তিনি বলেছিলেন-আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি, যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ যদি কেউ শোনে তাহলে দেখবেন একটা জাতিকে উদ্বুদ্ধ করার আমাদের কি করণীয় আছে সে সমস্ত নির্দেশনা দেওয়া আছে। এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ভারতের ১৮ হাজার সৈন্য প্রত্যক্ষ ভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে তাঁর নয় মাস জেলে থাকাকালীন মুক্তিযোদ্ধারা তাঁর ভাষণকে ধারণ করে বুক চিতিয়ে লড়াই করেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে ছিলেন না।”বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা বিনির্মানে জাতির পিতা তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা'র নেতৃত্বে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।”
কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার মহোদয় বক্তব্যের শুরুতে উপস্থিত সকলকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হাজার বছরের ইতিহাসের মহানায়ক ও স্বাধীনতা যুদ্ধের মহান স্থপতি, বাঙালির আশার বাতিঘর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে শহিদ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল শহিদের আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।
কেএমপি’র মান্যবর পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ মোজাম্মেল হক, বিপিএম (বার), পিপিএম-সেবা বঙ্গবন্ধু’র জীবনী স্মৃতিস্মরণ করে আলোচনা সভায় বলেন, ‘‘আমরা অনন্ত শ্রদ্ধার সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করতে চাই। বাঙালির হাজার হাজার মাতা আমাদের মুক্তির জন্য একজন মহানায়ক চেয়েছে। বঙ্গবন্ধু সে স্বপ্ন পূরণ করেছিল। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চে ভাষণের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু মুক্তির সকল বার্তা দিয়েছিলেন। তিনি একটি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন করেছিলেন। বাঙালি জাতি ও বাংলাকে অনন্য নেতৃত্বে নিয়ে গেছেন ঠিক তখনই ঘাতকেরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা ব্যতীত সকলকে সপরিবারে হত্যা করেছিলো। সে দিন বাংলাদেশ বেতারে ঘাতক মেজর ডালিম বঙ্গবন্ধু হত্যার ঘোষণা দিয়ে স্বাধিনতার ইতিহাসকে কলঙ্কিত করেছিল। আমরা ছাত্র জীবনে জাতীয় দিবসে কখনই বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্ব পাইনি তাকে পরিকল্পিতভাবে ঘাতকেরা স্বাধীনতার অপশক্তি দূরে সরিয়ে রেখেছিলো। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর শাসন আমলে তিনি বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা শুরু করেছিলেন। সেই উন্নয়নকেই দমিয়ে দিতে ঘাতকের বুলেট কেড়ে নিয়েছিলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন। আমরাই সেই দুর্ভাগা জাতি যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছি। এখন যে সকল ঘাতকেরা বিদেশের মাটিতে লুকিয়ে রয়েছে সেই সকল ঘাতকদের দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে বঙ্গবন্ধুর সু-বিচার নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের সম্মুখে এদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বিদ্যুৎ খাতের অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। এছাড়াও ডিজিটাল বাংলাদেশ ও মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে।
১৯৭১ সালে রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলে দেশপ্রেমের পরিচয় দিয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিহত করতে কেএমপিসহ বাংলাদেশ পুলিশ সদা প্রস্তুত। আমরা মাদক, সন্ত্রাস, ইভটিজিং, নারী নির্যাতন, যানজট মুক্ত, নাশকতা, এবং পেট্রোল বোমা ও আগুন সন্ত্রাস মুক্ত একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ মহানগরী গঠন করতে বদ্ধপরিকর। আমি দ্ব্যর্থহীন কন্ঠে বলতে চাই খুলনার জনগণের জানমালের হেফাজত করা আমার প্রধান কর্তব্য হবে। পুলিশ কমিশনার উপস্থিত সকলকে গভীর কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।”
খুলনা মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব অধ্যাপক মোঃ আলমগীর কবির আলোচনা সভায় বলেন, ‘‘বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় আপনারা যেভাবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করেছেন তা আজ দৃষ্টান্ত। বঙ্গবন্ধুর সাথে বাংলাদেশ পুলিশের ছিল হৃদয়ের সম্পর্ক। বঙ্গবন্ধু কোন ব্যক্তির নয়, বঙ্গবন্ধু সমগ্র বাংলার মানুষের নয়নের মনি। আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বেই মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করতে পেরেছি।”
খুলনা জেলা মুক্তিযোদ্ধ সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব সরদার মাহবুবার রহমান আলোচনা সভায় বলেন, ‘‘বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ দেওয়ার মাধ্যমে এবং বিচার স্থগিত করে বাংলাদেশের ইতিহাসকে আরেকবার কলঙ্কিত করা হয়েছিল।”
সরকারি বিএল কলেজ, খুলনার অধ্যক্ষ প্রফেসর শরীফ আতিকুজ্জামান আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু’র স্মৃতিস্মরণ করে বলেন, ‘‘আগামীর প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আরাধ্য স্বপ্নের সোনার বাংলা উপহার দিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নীতি, নৈতিকতা ও দেশপ্রেমের শিক্ষা নিয়ে তরুণ প্রজন্মকে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে হবে। ফিদেল কাস্ত্রো’র ভাষায় বলেন, ‘আমি হিমালয় দেখিনি কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি। কবি অন্নদাশঙ্কর রায়’র ভাষায় বলেন, যতোকাল রবে পদ্মা-মেঘনা- গৌরী-যমুনা-বহমান, ততোকাল র’বে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান, চারিদিকে আজ রক্তগঙ্গা অশ্রু গঙ্গা বহমান, নেই-নেই ভয়, হবে-হবে জয় জয়, শেখ মুজিবুর রহমান।”
এ সময় আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সরকারি বিএল কলেজ, খুলনার অধ্যক্ষ প্রফেসর শরীফ আতিকুজ্জামান; কেএমপি'র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এএন্ডও) জনাব সরদার রকিবুল ইসলাম, বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত ডিআইজি (ডেপুটি কমান্ড্যান্ট), পিটিসি, খুলনা জনাব হাবিবুর রহমান খাঁন; খুলনা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ফিন্যান্স) জনাব মোঃ নিজামুল হক মোল্যা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক এন্ড প্রটোকল) জনাব মোছাঃ তাসলিমা খাতুন; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সদর) জনাব মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন; বিশেষ পুলিশ সুপার (সিটিএসবি) জনাব রাশিদা বেগম, পিপিএম-সেবা; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) জনাব রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ, পিপিএম; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ডিবি) জনাব বি.এম নুরুজ্জামান, বিপিএম; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস অ্যান্ড সাপ্লাই) জনাব এম.এম শাকিলুজ্জামান; খুলনা জেলার পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ সাঈদুর রহমান পিপিএম-সেবা; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) জনাব মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (এফএন্ডবি) জনাব শেখ মনিরুজ্জামান মিঠু; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ইএন্ডডি) জনাব মোঃ কামরুল ইসলাম; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জনাব মনিরা সুলতানা; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (আরসিডি) জনাব শাহরিয়ার মোহাম্মদ মিয়াজী; ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৬ পুলিশ সুপার জনাব কানাই লাল সরকার; খুলনা মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব অধ্যাপক মোঃ আলমগীর কবির এবং খুলনা জেলা মুক্তিযোদ্ধ সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব সরদার মাহবুবার রহমান-সহ কেএমপি ও খুলনাস্থ সকল ইউনিটের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাবৃন্দ, ইলেকট্রোনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া সাংবাদিকবৃন্দ।

আরও খবর



বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের তাগিদ যুক্তরাষ্ট্রের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া। বৈঠকে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার বিষয়টির গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।

বৈঠকটি ফলপ্রসূ দাবি করে নিজের ফেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে একটি টুইট (বর্তমানে এক্স) করেছেন আজরা জেয়া। সেই সঙ্গে দুই জনের একটি ছবিও যুক্ত করেছেন তিনি।

পোস্টে মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি লিখেছেন, জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার গুরুত্ব, রোহিঙ্গাদের প্রতি অব্যাহত মানবিক সমর্থন এবং তাদেরকে আশ্রয় দানকারীদের বিষয়ে আবারও বৈঠকে প্রশংসা করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মা‌র্কিন আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া চলতি বছর জুলাইয়ে বাংলা‌দেশ সফর করে গেছেন।


আরও খবর

৬ ট্রেন চলবে পদ্মা সেতু দিয়ে শুরুতেই

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

৩ দিনের ছুটিতে দেশ

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




নবনিযুক্ত প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের শপথ ২৬ সেপ্টেম্বর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর শপথ গ্রহণ করবেন। ওই দিন সকাল ১১ টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন। 

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয় ও রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রটোকল অফিসার মুহাম্মদ মামুনুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গত ১২ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগের বিচারক বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করেছেন। এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ১৯৫৯ সালের  ১১ জানুয়ারি তারিখে নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। তিনি গণপরিষদ সদস্য হিসাবে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের সংবিধান রচনায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন এবং সংবিধান রচনার পর তাতে স্বাক্ষর প্রদান করেন। বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্থনীতি বিষয়ে এম.এস.এস. ডিগ্রি লাভ করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় হতে তিনি এলএল.বি. ডিগ্রী অর্জন করেন।

তিনি ১৯৮৬ সালে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে এবং ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯১ সালে বিচারপতি হাসান নিয়মিত আইনজীবী হিসেবে হংকং-এ অনুষ্ঠিত 'ইন্টারন্যাশনাল ল'ইয়ারস কনফারেন্স'-এ অংশগ্রহণ করেন। গণচীনের প্রকিউরেটর জেনারেলের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের এটর্নি জেনারেলের সফরসঙ্গী হিসেবে যান।

১৯৯৭ সালে চীনের বেইজিংসহ বেশ কিছু নগরী ভ্রমণ করেন। বিচারপতি ওবায়দুল হাসান সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এবং ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে ৫ (পাঁচ) বছর দায়িত্ব পালন করেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগে অনেক সাংবিধানিক মোকদ্দমা পরিচালনা করেন।

বিচারপতি হিসেবে যোগদানের আগে তিনি দেওয়ানি, ফৌজদারি এবং সাংবিধানিক বিষয়াদি সম্পর্কিত মোকদ্দমার একজন দক্ষ আইনজীবী হিসেবে ব্যাপক পরিচিত লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধানমণ্ডি ল' কলেজের একজন খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি ২০০৯ সালের ৩০ জুন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে যোগদান করেন এবং ২০১১ সালের ৬ জুন একই বিভাগে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। তিনি ২০১২ সালের ২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এর একজন সদস্য হিসেবে যোগদান করেন এবং পরবর্তীতে ২০১২ সালের ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

বিচারপতি হাসান অনেক দেশ ভ্রমণ করেছেন। যার মধ্যে অন্যতম-পাকিস্তান, নেপাল, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, চীন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, বেলিজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড সৌদি আরব। 

তার একমাত্র ছেলে আহমেদ শাফকাত হাসান আইন বিষয়ক একজন গবেষক। তিনি যুক্তরাজ্যের ইনার টেম্পল থেকে বার-এট-ল করার পর ইউনির্ভার্সিটি অব ডারহাম থেকে আন্তর্জাতিক আইন বিষয়ে এলএল.এম.ডিগ্রী অর্জন করেন। বর্তমানে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত। তার স্ত্রী নাফিসা বানু বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের নির্বাহী বোর্ডের সদস্য (অর্থ) হিসেবে কর্মরত আছেন।


আরও খবর

আজ দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতির শপথ

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




তানোরে গৃহবধূকে ধর্ষণ মেম্বার পুত্র ধর্ষক আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৭২জন দেখেছেন

Image
 তানোর প্রতিনিধি ;রাজশাহীর তানোরে ধর্ষন মামলায় কামারগাঁ ইউপির সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্যার পুত্র আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে তানোর থানা পুলিশ। 

গ্রেপ্তারকৃত ধর্ষক আব্দুর রশিদ (৩০) তানোর উপজেলার কামারগাঁ ইউপি ধানুরা গ্রামের আকবর আলী ও কামারগাঁ ইউপি ৭,৮ ও ৯ নং সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্যা রশিদা বেগমের পুত্র। 

গত সোমবার বিকালে তাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এঘটনায় ভিক্টিম একই এলাকার জৈনক ব্যক্তির স্ত্রী বাদি হয়ে একজনকে আসামী করে সোমবার  থানায  ধর্ষন মামলা দায়ের করেছেন। 

 জানা গেছে, জৈনক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে বাড়িতে রেখে অন্য এলাকায় কাজের তাগিদে থাকেন। শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই গৃহবধুর বাড়িতে ঢুকে জোর পূর্বক ধর্ষন করে চলে যায় রশিদ। 

তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আব্দুর রহিম বলেন, সোমবার দুপুরে ওই গৃহবধু  থানায় একটি ধর্ষন মামলা দায়ের করেন। তিনি বলেন, মামরা দায়েরের পর ওই দিনই বিকালে ধর্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 

মঙ্গলবার গ্রেপ্তারকৃতকে পুলিশ স্কটের মাধ্যমে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং ভিক্টিকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।



আরও খবর

তানোরে যানজটে নাকাল জনজীবন

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পত্নীতলায় অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩