Logo
আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জি এম কাদের

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ২৩৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক; দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের।

আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলোচনাকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

জি এম কাদের বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। নির্বাচনী পরিস্থিতি উন্নয়নে সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে। সরকার চাইলে আমরা দলীয় ফোরামে আলোচনা করে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে প্রস্তাবনা দেব।

অপর প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা আদালতের ওপর শ্রদ্ধাশীল। আমরা আদালতের সকল নির্দেশনা মেনেই চলেছি।

তিনি আরও বলেন, ‘সংবিধানের কয়েকটি ধারার কারণেই বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতায় ঘাটতি আছে। ওই ধারার কারণে বিচার বিভাগ কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

তবে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ায় শুধু জাতীয় পার্টি নেতাকর্মীই নন, দেশের সাধারণ মানুষও খুশি হয়েছে। জি এম কাদের বলেন, ‘মামলার কারণে স্বাভাবিক রাজনীতিতে কিছুটা বাধা এসেছে। কিন্তু আমরা আদালতের সকল নির্দেশনা শ্রদ্ধার সাথে ইতিবাচকভাবেই নিচ্ছি।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান সরকার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকে জানগণের আস্থা হারিয়েছে। আবার বিএনপিকেও দেশের সাধারণ মানুষ পছন্দ করে না। দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি তৃতীয় শক্তি প্রত্যাশা করছে। জাতীয় পার্টি সেই তৃতীয় শক্তি হিসেবে নির্বাচনে আবির্ভূত হতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘দেশ থেকে দুর্নীতি, দুঃশাসন, দলবাজী, টেন্ডারবাজী, চাঁদাবাজী, সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য দূর করতেই আমরা রাজনীতি করছি। দেশের মানুষ মনে করছেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চেয়ে জাতীয় পার্টি দেশ পরিচালনায় অনেক বেশি সফলতা অর্জন করেছে। তাই দেশের মানুষ জাতীয় পার্টিকে বিকল্প শক্তি হিসেবে দেখতে চায়।

এর আগে গাজীপুর জেলা জাতীয় পার্টির নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন জি এম কাদের। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম, হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার মিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মধু, মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন তোতা, দপ্তর সম্পাদক-২ এমএ রাজ্জাক খান, কেন্দ্রীয় নেতা ফারুখ শেঠ, মখলেছুর রহমান বস্তু, গাজীপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান মণ্ডল, জাতীয় পার্টি নেতা খলিলুর রহমান খলিল ও আবু সালেহ।


আরও খবর



সিরাজদিখানে ভাইস চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী শেখ মনির হোসেন মিলন প্রচার-প্রচারণায় শীর্ষে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদক:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ঘোষণায় মাঠে নেমে পড়েছেন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার সম্ভাব্য প্রার্থীরা। ভোটারদের সমর্থন ও দোয়া কামনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। আসন্ন সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে, স্কুল, মাদরাসা, মসজিদ ও চায়ের স্টল গুলোতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারনায় মুখরিত হয়ে ওঠেছে।

আসন্ন সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়ে গরীব-দুঃখী ও মেহনতি মানুষের পাশে সেবক হয়ে থাকতে চান সমাজসেবক, ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, পরোপকারী ও জনগণের বন্ধুখ্যাত শেখ মনির হোসেন মিলন। মানুষের বিপদে-আপদে পাশে থেকে সবসময় নিজের সর্বোচ্চটা বিলিয়ে দিয়েছেন তিনি। সমাজের কল্যাণমূলক কাজ বিয়ে থেকে শুরু করে অসহায় গরিব ও অসুস্থ মানুষকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে তিনি সমাজে বিশেষ অবদান রেখেছেন। গরিব অসহায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা, বিয়ে-শাদী সামর্থ্য মত সাহায্য করে থাকেন। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় অসহায় ও দুর্বলের পক্ষে কথা বলেন। তিনি সবসময় সাধারণ মানুষের আপদে-বিপদে পাশে দাঁড়িয়ে কাছে টেনে আপন করে নিয়েছেন। অল্প সময়ে সকলের কাছে বিপদের বন্ধু হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন।

আগামী ১৮-০৫-২০২৪ ইং সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদ নির্বাচন লতব্দী গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আনোয়ার হোসেনের ছেলে শেখ মনির হোসেন মিলন বিএ। তার পিতা সিরাজদিখান থানা আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ২১ বছর একটানা দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে দলকে সুসংগঠিত করেছেন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। তারপর সিরজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিন সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বার্ধক্যের কারণে জীবনের শেষ মুহুর্তে সিরাজদিখানের জননন্দিত নেতা মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জননেতা আলহাজ্ব মহিউদ্দিন আহমেদকে সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বভার অর্পণ করে তিনি রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রিয় মর্যাদায় দাফন করা হয়।

শেখ মনির হোসেন বিএ সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, সিরাজদিখান উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, মুন্সীগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সিনিয়র সহ- সভাপতি, বিক্রমপুর কে.বি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, লতব্দী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ও লতব্দী মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সভাপতি ছিলেন।

তিনি ১৯৭০ সালের ১৪ আগস্ট সম্ভান্ত মুসলিম ও রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তিনি সাধারণ ভোটারদের ভালোবাসা ও সমর্থন নিয়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। তিনি বিভিন্ন ইউনিয়ন, হাট-বাজার ও মসজিদ-মন্দিরে গিয়ে কুশল বিনিময় করছেন ভোটারদের সাথে। সিরাজদিখান উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭-৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে শোনা যাচ্ছে। তার মধ্যে জনপ্রিয়তায় ও প্রচার-প্রচারণায় শীর্ষে রয়েছেন শেখ মনির হোসেন মিলন বলে স্থানীয় ভোটারদের মাঝ থেকে জানা যায়।

আরও খবর



গার্মেন্টস মালিকের নামে চাঁদাবাজি মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুরে ফাইয়াজুল হক সাজু নামে এক গার্মেন্টস মালিকের নামে মিথ্যা চাদাবাজি মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ ওঠেছে এক  মৎসজীবীলীগ নেতার বিরুদ্ধে। ৩ এপ্রিল সোমবার দুপুরে শহরের মুন্সিপাড়ায় ওই ব্যবসায়ীর বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন সৈয়দপুর রপ্তানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক গ্রুপ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো: শাহীন হোসেন।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়,  ফাইয়াজুল হক সাজু একজন তরুন উদ্যোক্তা ও স্বনামধন্য ব্যবাসায়ী। তিনি সৈয়দপুর রপ্তানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক গ্রুপের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আর এস ইন্টারন্যাশনাল এর স্বত্বাধিকারী। সাজু দেশ বিদেশে সুনামের সাথে ব্যবসা করছেন। তার গার্মেন্টসে প্রায় চারশ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। অথচ সাজুর প্রতিবেশী জেলা মৎসজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জুয়েল সরকার  গায়ের জোরে অবৈধভাবে দীর্ঘদিন ধরে  সাজুদের জমি দখল করে রেখেছে। এনিয়ে একাধিকবার শালিশি বৈঠক হলেও জুয়েল কুট কৌশলে ও অনৈতিক প্রভাবে দখলদারিত্ব বজায় রেখেছে। সম্প্রতি গোপনে নকশা অনুমোদন করিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণ করছে। একারণে সাজুর পরিবার অবৈধ দখল উচ্ছেদের জন্য আদালতের শরণাপন্ন হন। 
তিনি বলেন,  আদালত নিষেধাজ্ঞা জারি করে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেন জুয়েলকে। এতে জুয়েল ক্ষিপ্ত হয়ে নিজেদের ঘরের আসবাবপত্র ভাঙ্চুর করে চাঁদাবাজি, লুট ও মারপিট করার মিথ্যে অভিযোগে সাজুর পরিবারের লোকজনের নামে মামলা দায়ের করে তাদের হয়রানি করছে। আদালতের নিষেধাজ্ঞা কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে ভবন নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। এমনকি মিথ্যে তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে অপবাদ ছড়িয়ে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। তানাহলে সাংগঠনিকভাবে বৃহত্তর কর্মসূচী ঘোষনা করা হবে হুশিয়ারি দেওয়া হয়। 
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সভাপতি আখতার খান,  সদস্য ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর শেখ মোহন, এলাকাবাসী ইলিয়াস আলী, ভুক্তভোগী ফাইয়াজুল হক সাজু ও তার মা সৈয়দা জড়িনা বেগম।

এ ব্যাপারে জেলা মৎসজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জুয়েল সরকার বলেন, আমার বাবার  কেনা জমিতে বাড়ি করছি। প্রতিবেশী  ফাইয়াজুল হক সাজু আমার বাড়ির এক শতক জমি নিজের বলে দাবি করেন। এ জন্য আমার পরিবারের কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন তিনি। চাঁদা না দেওয়ায় গত ৯ মার্চ সাজুর নেতৃত্বে দুর্বৃত্তরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট করে। তারা আমার বৃদ্ধ মা-বাবাকে হত্যার হুমকি দেয়। তাই আমি তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।

আরও খবর



এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ বুধবার

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) মূল্য নির্ধারণ করা হবে ৩ এপ্রিল (বুধবার)।

সোমবার (১ এপ্রিল) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) সচিব ব্যারিস্টার মো. খলিলুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সৌদি আরামকো ঘোষিত এপ্রিল ২০২৪ মাসের সৌদি সিপি অনুযায়ী এই মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে বেসরকারি এলপিজির মূল্য সমন্বয় সম্পর্কে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের নির্দেশনা বুধবার দুপর ২টায় ঘোষণা করা হবে। এর আগে, গত ৩ মার্চ টানা ৮তম মাসের মতো ভোক্তা পর্যায়ে বাড়ানো হয় এলপিজির দাম। ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চ মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৮ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৮২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া গত ৪ ফেব্রুয়ারি ১২ কেজির সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ৪১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি। গত ২ জানুয়ারি ২৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।


আরও খবর



মহানগরী পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়নের পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ১৫১জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃমহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার ৪ এপ্রিল মাতুয়াইল কদমতলা সংলগ্ন দক্ষিণ শান্তি বাগ ক্যানেলপাড় শাপলা বিল্ডিং এর সামনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ মনিরুল রহমান মোল্লা (মনির)। সভাপতিত্ব করেন মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির সভাপতি মোঃ ইমদাদুল ইমদাদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন শামীম আহমেদ শামশ। পরিচিতি সভায় অন্যান্য এর মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন,মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মিরাজ মিয়া, সহ-সভাপতি বিপ্লব মিয়া, মোঃ বাদল ভান্ডারী, সহ-সাধারণ সম্পাদক মীর মাফু, মোহাম্মদ মানিক মিয়া, মোহাম্মদ আলী নূর, সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক ক মোঃ ডলার মিয়া, কোষাধ্যক্ষ হেমায়েত হোসেন বাবলু, প্রচার সম্পাদক রাসেল মিয়া, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মাসুম চৌধুরী, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ ফিরোজ খান, মহিলা সম্পাদিকা মোছাম্মৎ ফারজানা আক্তার, কার্যকরী সদস্য মোঃ জহিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ ইউসুফ মিয়া, মোঃ সাইফুল মিয়া, মিজানুর রহমান রাজিব, মোঃ রিপন মিয়া। উক্ত কমিটি অনুমোদন করেন মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর সভাপতি মোহাম্মদ রাজিবুর রহমান রতন।


আরও খবর



দিনাজপুরে আগাম ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ৭৪জন দেখেছেন

Image
রিয়াজুল ইসলাম দিনাজপুর প্রতিনিধি:অন্যান্য বাবের ন্যায় এবারেও সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দিনাজপুর সদর উপজেলাসহ ৬টি উপজেলায় আজ বুধবার ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিদের একটি অংশ। দিনাজপুর শহরের চারুবাবুর মোড়স্থ পার্টি সেন্টারে, চিরিরবন্দর উপজেলার রাবার ড্যাম এলাকায়, কাহারোল উপজেলা সদরের জয়নন্দ গ্রামে, ১৩ মাইল এলাকায়, বোচাগঞ্জে, বিরল উপজেলার বনগাঁ জামে মসজিদে ও বিরামপুর উপজেলার বিনাইল ইউনিয়নের আয়রা বাজার জামে মসজিদে এবং জোতবানী ইউনিয়নের খয়েরবাড়ি মির্জাপুর জামে মসজিদে কয়েকশ’ পরিবারের মানুষ ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। 

বুধবার সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে দিনাজপুর শহরের চারুবাবুর মোড়স্থ পার্টি সেন্টারে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন দিনাজপুর শহর ও আশপাশের কয়েকটি এলাকার মানুষ। এই জামায়াতে পুরুষ, মহিলা ও শিশুসহ প্রায় ২৫০ জন মুসল্লি অংশগহণ করেন। এই জামায়াতে ইমামতি করেন দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার মহেশপুর গ্রামে অবস্থিত ফ্যামিলি কেয়ার ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার প্রতিষ্ঠা পরিচালক ও নবাবগঞ্জ উপজেলার মোহাজেরপুর গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। 

এছাড়া জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার সাইতারা ইউনিয়নের রাবার ড্যাম, ফতেহজংপুর গ্রামে, কাহারোল উপজেলার জয়নন্দ গ্রামে, ১৩ মাইলে, বিরল উপজেলার পশ্চিম বনগাঁ জামে মসজিদ ও বিরামপুর উপজেলার বিনাইল ইউনিয়নের আয়রা বাজার জামে মসজিদে এবং জোতবানী ইউনিয়নের খয়েরবাড়ি মির্জাপুর জামে মসজিদে প্রায় ২০/২২টি গ্রামের কয়েক'শ মানুষ ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন বলে জানা গেছে। 

দিনাজপুর শহরের চারুবাবুর মোড়স্থ পার্টি সেন্টারে ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে খুৎবায় একই দিন ঈদ ও কুরবানী করার যৌক্তিকতা তুলে ধরে সবাইকে একই দিনে ঈদ ও কুরবানী করার আহবান জানানো হয়। এ সময় পবিত্র কুরআনের আয়াতের আলোকে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবানও জানানো হয়। 

পার্টি সেন্টারে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়কারীদের কয়েকজন মুসল্লি জানান, দিনাজপুরে প্রথমে শুধু চিরিরবন্দর উপজেলায় সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ঈদের নামাজ আদায় করা হতো। কিন্তু বর্তমানে দিনাজপুর সদর উপজেলাসহ আরো কয়েকটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আগাম ঈদের নামাজ আদায় করা হয়। 

উল্লেখ্য, দিনাজপুর জেলায় ২০০৭ সাল থেকে সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ঈদের নামাজ আদায় করে আসছে মুসলমানদের একটি অংশ। প্রথমে মুসল্লির সংখ্যা কম থাকলেও বর্তমানে ২০২৪ সালে এসে তা বেড়ে প্রায় ২৫০ জনে পৌঁছেছে।

আরও খবর