Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম
টাঙ্গাইলের মধুপুরে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গন সংবর্ধনা নবীনগরে ভেকু দিয়ে মাটি কাটতে গিয়ে বৈদ্যুতিক তাঁর ছিঁড়ে একজনের মৃত্যু যাত্রাবাড়ীতে অঞ্জাত ব্যাক্তির মরদেহ উদ্ধার রূপগঞ্জে নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিব বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প রেলপথ মন্ত্রী কতৃক মাগুরার নির্মানাধীন রেলপথ নির্মান প্রকল্প পরিদর্শন প্রচারণায় জমে উঠেছে আত্রাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট ব্যাংকের ৩০ এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন
সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

দেশে বিচারাধীন মাদক মামলা ৮২ হাজারের বেশি

প্রকাশিত:সোমবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন দেশের আদালতগুলোতে বর্তমানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দায়েন করা মাদক সংক্রান্ত বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৮২ হাজার ৫০৭টি বলে। তবে গত ৫ বছরে এ সংক্রান্ত ১০ হাজার ২৫৯টি মামলা নিষ্পন্ন হয়েছে বলেও তিনি জানান।

সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে স্বতন্ত্র সদস্য মুহাম্মদ সাইফুল ইসলামের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন বিচারিক আদালতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মাদক সংক্রান্ত বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৮২ হাজার ৫০৭টি।

তিনি জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ (সংশোধিত-২০২০) অনুসারে মাদকসহ আটক হওয়ার তারিখ থেকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে মামলার তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করার বিধান রয়েছে।

যার আলোকে অধিদপ্তরের দায়ের করা মামলাগুলোর তদন্ত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত জিরো টলারেন্স বাস্তবায়নে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরসহ সকল আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

বিগত ৫ বছরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দায়ের করা মামলার মধ্যে ১০ হাজার ২৫৯টি মামলা বিচারিক আদালতে নিষ্পন্ন হয়েছে।

তিনি আরও জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ (সংশোধিত-২০২০) এর আলোকে মহানগর দায়রা জজ, দায়রা জজ, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের এখতিয়ারাধীন এলাকার জন্য এক বা একাধিক এখতিয়ার সম্পন্ন আদালত নির্দিষ্ট করার বিধান রাখা হয়। এ বিধানের আলোকেই বর্তমানে মাদক মামলার বিচারিক কার্যক্রম চলমান রয়েছে।


আরও খবর



মাগুরায় তীব্র তাপদাহে ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি ১শ' কোটি টাকার ক্ষতির আশংকা কৃষকদের

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান মাগুরা থেকে:প্রচণ্ড গরম আর তাপপ্রবাহে লিচুর গুটি ঝরে পড়া কোনোভাবেই ঠেকাতে না পেরে দিশেহারা হয়ে পড়েছে চাষিরা। এ অবস্থায় গাছের গোড়ায় পানি দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা। তীব্র তাপপ্রবাহে বিরূপ প্রভাব পড়ছে কৃষিতে। প্রচণ্ড গরম আর খরায় ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি। আর যা আছে তা আকারে ছোট। তাপপোবাহের কারনে লিচুর আকার বাড়ছেনা।

মাগুরার লিচুপল্লী বলে খ্যাত হাজরাপুরের চাষিরা জানান, লিচুর গুটি দেখে বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখেছিলেন, কিন্তু প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে তা ফিকে হয়ে যাচ্ছে। প্রচণ্ড খরায় কৃষি কর্মকর্তাদেরও পাশে পাচ্ছেন না লিচু চাষিরা।

তবে চাষিরা অসহযোগিতার অভিযোগ করলেও ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেন কৃষি কর্মকর্তা। প্রচণ্ড খরায় লিচুর গুটি ঝরে পড়া রোধ করতে পর্যাপ্ত পানি স্প্রে করার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।

হাজরাপুরা গ্রামের লিচু চাষিরা জানান, চলতি মৌসুমে লিচুর উৎপাদন মারাত্মক ব্যাহত হবে। লিচু বিক্রি করে লাভ তো দূরের কথা পুঁজি উঠবে কিনা এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা। আগে যে লিচু গাছ ৫ থেকে ৬ হাজার টাকায় বিক্রি হত এখন সেই লিচু গাছ ১৫শ টাকা থেকে ২ হাজার টাকায় বিক্রি হবে। গেল কয়েকদিন তীব্র তাপদাহে এমন ক্ষতির মুখে পড়েছেন লিচু চাষিরা। জেলায় ১ শ' কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখিন হবে বলে আশংকা  করছে কৃষকরা।

এদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, জেলায় এ বছর ৬৬৫ হেক্টর জমিতে লিচুর চাষ হয়েছে। এখান থেকে ৬৫০ মেট্রিক টন লিচু উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে অন্যান্য জেলার মতো মাগুরায়ও  তীব্র তাপদাহ চলছে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে লিচুসহ বিভিন্ন ফসলের করণীয় বিষয় নিয়ে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে এ সময় লিচুর ক্ষেত্রে গুটি ঝরে পড়ছে। মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক ড,ইয়াসিন আলী  জানান, কৃষকদের তারা পরামর্শ দিচ্ছেন সকাল বিকেল সেচ দিতে যাতে গাছে রসের অভাব না হয়। লিচুর গুটি ঝরে পড়ে অনেক সময় পটাশের অভাবে এবং সারের অভাবেও লিচু অনেক সময় ঝরে যেতে পারে। এসময় বোরন স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। প্রতি ১০ লিটার পানিতে এক গ্রাম বোরন এবং ১০০ গ্রাম পটাশ মিশ্রিত করে বিকেলে বা সন্ধ্যার আগ দিয়ে যদি গাছে স্প্রে করা হয় তাহলে লিচু ঝরে পড়ার আশঙ্কা কমে যাবে। ফলে বাড়তে পারে লিচুর উৎপাদন।

আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী-রাজিবপুরের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার বিশেষ নামাজ ও মোনাজাত

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃতীব্র দাপদাহে পুড়ে যাচ্ছে ফসলি জমির বিভিন্ন জাতের আষাঢ়ী ফসল বিপাকে পড়েছে চাষিরা। এতে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বেশি কষ্টে রয়েছেন জীবিকার প্রয়োজনে বাইরে যেতে পারছেনা না নি¤œ আয়ের মানুষ গুলো। চলমান তীব্র দাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে, বৃষ্টির জন্য কুড়িগ্রামের বিভিন্ন স্থানে মহান আল্লাাহ তায়ালার দরবারে ইসতিসকার বিশেষ নামাজ আদায় ও মোনাজাত করা হয়।

শনিবার সকাল ১০টার দিকে রাজিবপুর সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ধর্মালম্বী মুসলমানগন এনামাজের আয়োজন করেন। অপরদিকে রৌমারী উপজেলার বড়াইকান্দী,দাতভাঙ্গা এলাকায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করেন। এতে প্রায় ৫ শতাধিক বিভিন্ন বয়সের মুসল্লিরা তীব্র তাপমাত্রা মাথায় নিয়ে ইসতিসকার নামাজে অংশগ্রহণ করেন। নামাজে দোয়া ও মোনাজাত পাট করেন রাজিবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজের মাওলানা প্রভাষক শফিকুল্লাহ,রাজিবপুর উপজেলা জামাতের আমির মাওলানা আব্দল লফিত , ইসলামী ফাউন্ডেশনের সভাপতি আব্দুৃস ছালাম, রাজিবপুর থানার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এসআই আনসার আলী,এসআই জসিম উদ্দীন,এ,এসআই বুল বুলসহ আরও অনেকেই,


আরও খবর



বিরামপুর পৌরসভার পানি ছড়াচ্ছে শীতলতার পরশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দেশজুড়ে তীব্র দাবদাহ ও কাঠ ফাটা রোদে জনজীবন হাঁসফাঁস  এবং অনবৃষ্টিতে জনজীবন অতিষ্ঠ জীবজন্তুসহ কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ জন। বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেও দেখা মিলেনি বৃষ্টির দিনাজপুর জেলার  বিরামপুর এলাকায়। এ অবস্থায় বিরামপুর পৌরসভার নিজস্ব উদ্যোগে শহরের রাস্তায় রাস্তায় সকাল-বিকাল ছিটানো হচ্ছে পানি। গরমে অতিষ্ট শহরবাসী এতে ধুলি-বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা ও শীতলতার পরশ অনুভব করছেন।

জানা গেছে, প্রচন্ড খরা ও তাপদাহে প্রাণিকূলের ওষ্ঠাগত অবস্থা বিরাজ করছে। শুষ্ক মৌসুমে ধূলি-বালি থেকে নাগরিকদের রক্ষার জন্য প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার পক্ষ থেকে শহরের রাস্তায়-রাস্তায় পানিবাহী গাড়ী দিয়ে প্রতিদিন সকাল বিকাল পানি ছিটানো হয়।এতে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী লোকজন, রাস্তার দু’পাশের দোকানী ও ক্রেতারা স্বস্তিতে চলাফেরা করতেন। কিন্তু, বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেরও এই এলাকায় বৃষ্টিপাত না হওয়ায় শহরবাসী ও প্রাণিকূলের নাভিস্বাশ উঠেছে। এ অবস্থায় শহরবাসীকে শীতলতার পরশ দিতে অধিক পরিমাণে পানি ছিটানো হচ্ছে।

বিরামপুর কলেজ পাড়া মহল্লার বাসিন্দা অটো চালক মিলন হোসেন বলেন, এই প্রচন্ড গরমে রাস্তায় চলাচল করা কঠিন ছিল। পৌরসভার পক্ষ থেকে রাস্তায় পানি ছিটানোর ফলে আমরা ধূলি বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা পাচ্ছি। একই সাথে রাস্তার উত্তাপ থেকে রেহায় পাচ্ছি এবং অনুভব করছি শীতলতার পরশ।

বিরামপুর চাঁদপুর ফাজিল মাদ্রাসার প্রভাষক মেফতাহুন নাহার কবিতা বলেন, তীব্র দাবদাহ ও কাঠ ফাটা রোদে জনজীবন  বিপর্যস্ত এবং অনবৃষ্টিতে জনজীবন অতিষ্ঠ, কষ্ট পাচ্ছে  সাধারণ মানুষ ও প্রাণিকুল। এ অবস্থায় পৌরসভার পক্ষ থেকে রাস্তায় পানি ছিটানো একটি মহতী উদ্যোগ। এতে আমরা ধূলিবালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা পাচ্ছি। সেই সঙ্গে রাস্তার উত্তাপ থেকে রেহায় পাচ্ছি।

বিরামপুর পৌরসভার মেয়র  অধ্যক্ষ মো: আক্কাস আলী জানান, প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য নানামূখি কার্যক্রম চলমান আছে। এই প্রচন্ড গরম থেকে শহরবাসীকে রক্ষার জন্য পানি ছিটিয়ে শীতলতার পরশ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এর ফলে নাগরিকরা ধূলি- বালু ও রোগ জীবানু থেকেও রক্ষা পাবে। নাগরিকদের স্বস্তি দিতে বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই পানি ছিটানোর কার্য্যক্রম অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



খাগড়াছড়িতে প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টিভ্যাল উদ্বোধন করেন.পুলিশ সুপার মুক্তা ধর

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৫৮জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) ও ইউ. এস. সয়াবিন এক্সপোর্ট কাউন্সিল এর উদ্যোগে ২দিন ব্যাপি প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুত্রুবার (৩ মে) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল মাঠে বাংলাদেশ পোল্টি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল এর আয়োজনে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সহযোগিতায় ২দিন ব্যাপি প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্ট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল এর প্রধান শিক্ষক উত্তম কুমার নাথ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে বেলুন উড়িয়ে প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টভ্যাল উদ্বোধন করেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) 

স্বাগত বক্তব্য খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল প্রধান শিক্ষক উত্তম কুমার নাথ।এসময় বাংলাদেশ পোল্টি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্টাল কাউন্সিল এর সেক্রেটারি (বিপিআইসিসি) দেবাশীষ নাগ, খাগড়াছড়ি জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ত্রুাইম এন্ড অপস) মো.জসীম উদ্দিন,  খাগড়াছড়ি জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম মোসলেম উদ্দিন, বাংলাদেশ পোল্টি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্টাল কাউন্সিল এর গণমাধ্যম ও যোগাযোগ উপদেষ্টা মো.সাজ্জাদ হোসাইন  বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

খাগড়াছড়ি জেলার ৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮জন প্রধান শিক্ষক, প্রতিটি বিদ্যালয় থেকে ৪০জন করে  ৩২০ জন শিক্ষার্থী ২দিন ব্যাপি প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টে অংশগ্রহন করেন।

অন্যান্যের মাঝে সহকারী পুলিশ সুপার সৈয়দ মুমিদ রায়হান, খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো.মনিরুজ্জামান খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সভাপতি চৌধুরী আতাউর রহমান রানা, সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক,  সাংবাদিক, শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা বারডেম হাসপাতালের বিভাগীয় প্রধান ও প্রধান পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ (মহুয়া),
প্রোটিন অলিম্পিয়াড ও স্কুল ফেস্টের বিস্তারিত আলোচনা করেন।

প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশের জন্য প্রোটিন  আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রোটিন না থাকলে আমাদের মেধা ও বুদ্ধি সমৃদ্ধ হবেনা। প্রোটিন আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করে থাকে। আমাদের নখ, চুল ও শরীরের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য প্রোটিন প্রয়োজন। এছাড়াও রোগ প্রতিরোধের জন্য প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রত্যেককে দৈনিক কিংবা নিয়ম অনুযায়ী প্রোটিন খাওয়া জরুরি। 

আলোচনা সভার পরে শিক্ষার্থীদের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

আরও খবর



সদরে আনারুল, মুজিবনগরে মিলু

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image
মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুর:মেহেরপুর-১ আসনের অর্ন্তভুক্ত ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে সদর ও মুজিবনগর উপজেলায় আওয়ামী লীগের দুই নেতা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের পাচঁজন নেতা। 

প্রথম ধাপে আজ বুধবার উপজেলা নির্বাচনে মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও আমদহ ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আনারুল ইসলাম ৩০ হাজার ৪১৬ ভোটের ব্যবধানে  জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম শাহীনকে পরাজিত করেন।

মুজিবনগর উপজেলার মহাজনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমাম হোসেন মিলু আনারস প্রতিক ১৭ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তোতাকেে এক হাজার ৯৬৩ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে। রফিকুল ইসলাম ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ১০০।

এদিকে সদর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাশেম আলী চশমা প্রতীকে, ভাইস চেয়ারম্যান পদে লতিফুন্নেছা বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

অন্যদিকে মুজিবনগর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে বি.এম জাহিদ হাসান রাজীব টিউবয়েল প্রতীকে তকলিমা খাতুন কলস প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।

মুজিবনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩৫ টি ভোট কেন্দ্রে ৭টি অস্থায়ী বুথ সহ ২৩৬ টি বুথে একযোগে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মোট ভোটার ৮৫ হাজার ২৫৯ জন। এর মধ্যে ৪২ হাজার ৫৩৮ জন পুরুষ এবং ৪২ হাজার ৭২১ জন নারী ভোটার।

আরও খবর