Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২৬৫জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৯ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৫ জনে। আর এ সময়ের মধ্যে মোট ২ হাজার ৬১৭ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, বুধবার (৪ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ৬১৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৬৩৩ জন ও ঢাকার বাইরের এক হাজার ৯৮৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া নয়জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা পাঁচজন ও ঢাকার বাইরের চারজন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন দুই লাখ ১৬ হাজার ৮৬৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৮৬ হাজার ৪৯৩ জন। ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন এক লাখ ৩০ হাজার ৩৭১ জন।


আরও খবর



গাংনীতে আইসক্রীম কারখানায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধিঃঅনুমোদনহীন আইসক্রীম কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়  করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর। আজ বুধবার দুপুরের মেহেরপুরের গাংনীর হাড়াভাঙ্গা গ্রামের আইকন বেভারেজ নামের এই কারখানায় অভিযান পরিচালিত হয়।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর মেহেরপুর কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক সজল আহম্মেদ জানিয়েছেন, আইকন বেভারেজ নামের একটি আইচক্রীম কারখানার কোন অনুমোদন নেই। বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ও ফ্লেভার দিয়ে আইসক্রীম তৈরী করা হচ্ছিল।

অনুমোদন না থাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইনে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়  করা হয়েছে। সেই সাথে জব্দ করা হয়েছে আইচক্রীমে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ও ফ্লেভার।


আরও খবর



শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৭৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ৮টায় ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ফজলুল হকের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে প্রথমে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে তারা এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ।


আরও খবর



রৌমারীতে এলডিডিপি প্রকল্পে দুর্নীতি প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৫জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:কুড়িগ্রামের রৌমারীতে সরকারি অর্থায়নে ছাগল ও ভেড়ার পরিবেশ বান্ধব শেড নির্মাণে ব্যাপক অনিয়মের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন উপকারভোগীরা। তাদের অভিযোগ, নিজেদের একাউন্টে টাকা আসলেও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা কৌশলে তাদের কাছ থেকে চেকের পাতায় স্বাক্ষর নিয়ে টাকা উত্তোলন করে ছাগল ও মুরগির পরিবেশ বান্ধব ঘর নির্মানে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে সিংহভাগ টাকা পকেট অস্ত্র করেন।

সরেজমিনে গিয়ে উপকারভোগীদের সাথে কথা বলে চাঞ্চল্যকর এসব তথ্য পাওয়া গেছে। একাধিক সূত্রের মতে, উপকারভোগীদের একাউন্টে প্রেরিত অর্থ দিয়ে তাদের নিজেদের পরিবেশ বান্ধব ঘর তৈরির কথা থাকলেও সংশিষ্ট উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও সম্প্রসারণ কর্মকর্তা তাদের সে সুযোগ না দিয়ে নিজেরাই এসব ঘর তৈরীর কাজ শুরু করেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, কাজের শুরুতেই এলডিডিপি প্রকল্পের প্রস্তাবিত পরিবেশ বান্ধব সেড নির্মাণে নি¤œমানের সামগ্রী ব্যবহার শুরু করলে দুর্নীতিপরায়ণ ওই কর্মকর্তা দ্বয় উপকারভোগীদের ক্ষোভের মুখে পড়েন। সংশিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতাধীন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি) কর্তৃক উপজেলা পর্যায়ে গঠিত প্রডিউসার গ্রুপে (পিজি) সদস্যদের জন্য ইনভেস্টমেন্ট সাপোর্টের আওতায় ছাগল ও ভেড়ার পরিবেশ বান্ধব সেড (ঘর) নির্মাণের জন্য এলডিডিপি প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে এ বরাদ্দ দেয় । 

অভিযোগ উঠেছে , এসব পরিবেশ বান্ধব সেড নির্মাণের জন্য ৯৭ জন উপকার ভোগীর জন্য ২৫ হাজার করে এবং ৩৪ জন উপকারভোগীর জন্য ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ থাকলেও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে মাত্র সাত আট হাজার টাকায় প্রতিটি সেড নির্মাণ সম্পন্ন করা হয়। এভাবেই অবশিষ্ট সিংহভাগ টাকা পকেটস্থ করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এটিএম হাবিবুর রহমান ও প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মাহমুদন্নবী মিলন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন উপকারভোগী জানান, "আমাদের কাছ থেকে প্রথমেই প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ব্যাংকে একাউন্ট খোলার কথা বলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ছবি  নিয়ে ব্যাংকে একাউন্ট খুলে দেন। পরবর্তীতে ওই একাউন্টে সেড নির্মাণের বরাদ্দ আসলে প্রাণিসম্পদ কর্মককর্তারা ছাগল রাখার ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার কথা বলে আমাদের কাছ থেকে চেকের পাতায় স্বাক্ষর নিয়ে টাকা উত্তোলন করে নেন।

জানা গেছে, নীতিমালা অনুযায়ী প্রকল্পের অর্থে শেড নির্মাণের জন্য উপকারভোগীদের সাথে ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তিনামা সম্পাদন করেন ওই প্রকল্পের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। এমন কি স্ট্যাম্পের টাকাও উপকারভোগীদের কাছ থেকে আদায় করে নেওয়া হয়। এছাড়াও সেড ঘরের সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়ার জন্য প্রতি সদস্যদের কাছ থেকে ২ শ থেকে ৩ শত টাকা নেওয়া হয়। এসব অর্থ খরচের বৈধ কোন ভাউচার পাওয়া যায়নি।  

উপকারভোগীদের বরাদ্দে টাকার পরিমানে কমবেশি থাকলেও সরজমিন ঘুরে ১৩১ টি ঘর একই রকম পাওয়া গেছে। যার প্রতিটি ঘর তৈরি করতে সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা লাগতে পারে বলে স্থানীয়রা ধারণা করছেন। সংশিষ্ট সূত্র জানান, উপজেলার সদর ইউনিয়নের চর বামনেরচর ৩৬ টি, জিগ্নীকান্দী ৩৩ টি, দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের চরধনতল ২৮ টি ও হরিণধরা গ্রামে ৩৪ টি ঘর নিমার্ণ করা হয়। প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প এলডিডিপির সহযোগীতায় বাস্তবায়ন করেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল রৌমারী।

একাধিক উপকারভোগীর দাবী, "বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে আমরা সেড নির্মাণ করলে শেডগুলো পরিবেশ বান্ধব এবং টেক সই হতো। যা অনেকদিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যেত। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ করা শেড গুলো অল্পদিনের মধ্যেই ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। 

অভিযোগ উঠেছে কয়েকজন উপকারভোগীকে ম্যানেজ করে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এটিএম হাবিবুর রহমান ও প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মাহমুদুন্নবী মিলন ঠিকাদারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে অত্যন্ত কৌশলে উপকারভোগীদের নামে আসা বরাদ্দের সিংহভাগ টাকা পকেটস্থ করেছেন। 

এদিকে প্রকল্পের ডিজাইন অনুযায়ী কাঠ, টিন, কনক্রিটের খাম ব্যবহার না করায় উপকারভোগীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ লক্ষ্য করা গেছে। বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্যে শেড ঘরের মেঝে পাকা করার কথা থাকলেও  ওই কর্মকর্তারা তা না করে শেড ঘরের মেঝে পাকা করার জন্য উপকারভোগীদের কাছে দ্বায়িত্ব চাপিয়ে দেন।

রৌমারী সদর ইউনিয়নের চরবামনেরচর গ্রামের পিজি কমিটির সভাপতি ও সদস্য হোসনে আরা বলেন, প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে আমাদের কাছ থেকে কাগজ পত্র নিয়ে তারাই ব্যাংকে একাউন্ট খুলে আমাদের কাছ থেকে চেকে সই করে তারা টাকা উত্তোলন করেন। যে ঘর নিমার্ণ করে দেন তা একে বারেই নি¤œমানের।

এব্যাপারে জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ সম্পসারণ কর্মকর্তা মাহমুদন্নবী মিলন জানান, দেখা শুনার দ্বায়িত্বে ছিলাম এর বেশি কিছু জানিনা। আমরা বড় স্যারের নির্দেশেনায় কাজ করেছি। নি¤œমানের শেড নির্মাণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি নীরব থাকেন।

রৌমারী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এটিএম হাবিবুর রহমান বলেন, সদস্যদের দ্বায়িত্ব দিলে এসব ঘরের কাজ ভালো ভাবে হবেনা তাই আমরা নিজেরাই করেছি। শেড নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি কৌশলে বিষয়টি এগিয়ে যান।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা.মো মোনাক্কা আলীর সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি বলেন, শেড নির্মাণে অনিয়ম হয়ে থাকলে লেখেন আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবো।



আরও খবর



রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্য

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

বিশেষ প্রতিনিধি:রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে বল অভিযোগ করেছে পরিবার।

রবিবার দুপুরে কদমতলী থানাধীন এম এইচ চৌধুরী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ঐ নবজাতকের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে কদমতলী থানা পুলিশ হাজির হয়েছে।

নবজাতকের পরিবার জানায়,গত শুক্রবার প্রসুতি সুমিকে এই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতেই ১৫ হাজার টাকার বিনিময় ঐ হাসপাতালে সিজার করে ডাঃ শামীমা আক্তার চৌধুরী। তিনি গাইনী ডাঃ ও হাসপাতালের মালিকপক্ষ। 

নবজাতকের নানী লিপি জানায়, শনিবার রাতে তিনি হাসপাতালে শিশুর কাছে ছিলেন। 

গভীর রাতে শিশুটির খিচুনি উঠলে ও হাসপাতালটিতে ছিলেন না দায়িত্বশীল কোনো চিকিৎসক। তিনি হাসপাতলে খোজাখুজি করে কোন ডাঃ নার্স পাননি। পরে একজন আয়া আসলে তাকে একাধীকবার ডাঃ কে খবর দিতে বললেও কেউ আসেনি। শিশুর অবস্থা অবনতি হলে অন্য হাসপাতালে ভর্তি করতে গেলে গেট তালা বদ্ধ থাকায় তাকে নিতে পারেনি। পরে রবিবার দুপুরে চিকিৎসা অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু হয়।

নিহতর বাবা শাহিন বলেন,রবিবার সকালে হঠাৎ ওই শিশু অসুস্থ হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। কিন্তু, ওই সময় হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক না থাকায় উপযুক্ত চিকিৎসা না পাওয়ার কারণেই শিশুটি মারা গেছে। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীদের প্রতি উদাসীন বলেও অভিযোগ করেন।

তিনি আরো বলেন, সন্তানের মুখটাও তৃপ্তি ভরে দেখা হলো না তার। সন্তানও পেল না মায়ের শরীরের উষ্ণতা। জীবন নামের যাত্রাপথে মাত্র ২ দিনের সংক্ষিপ্ত এক ভ্রমণ শেষে নাড়ি ছেড়া ধন পাড়ি দিয়েছে পরপারে। এর থেকে বড় কষ্ট, বড় শোক আর কিইবা হতে পারে।

তবে হাসপাতালের চিকিৎসক জানান, আমাদের হাসপাতালের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সঠিক নয়। 

খবর পেয়ে সাংবাদিকরা আসলে তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। 

হাসপাতালে ঢুকে দেখা যায় ময়লা আর্বজনা আর পোকা মাকড়ের ছড়াছড়ি। অপারেশন থিয়েটারের ভিতর চরম দূর্গন্ধে ভরা।  এছাড়া হাসপাতালে ছিলনা কোন শিশু  বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। 

শিশু বিশেষজ্ঞ দিয়ে শিশুটির চিকিৎসা করার কথা থাকলে ও চিকিৎসা করেছে চর্ম ও যৌন ডাক্তার  শওকত আলী গাজী।

    -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



মাটিরাঙ্গা উপজেলার ৭টি ইউপিতে একযোগে সর্বজনীন পেনশন স্কিম ডেস্ক উদ্ভোধন

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদে একযোগে সর্বজনীন পেনশন স্কিম রেজিষ্ট্রেশন বুথ ও হেল্প ডেস্ক উদ্ভোধন করা হয়েছে।

রোববার (২১ এপ্রিল) মাটিরাংগা উপজেলার ৭ টি  ইউনিয়ন পরিষদে একযোগে সর্বজনীন পেনশন স্কিম রেজিষ্ট্রেশন বুথ ও হেল্প ডেস্ক উদ্ভোধন করেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুবর্তী।

 এসময় মাটিরাঙ্গা সদর ইউপি চেয়ারম্যান হেমেন্দ্র এিপুরা,বেলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান মো.রহমত উল্ল্যাহ, আমতলী ইউপি চেয়ারম্যান মো.আব্দুল গণি, বড়নাল ইউপি চেয়ারম্যান মো.ইলিয়াছ, তবলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ, তাইন্দং ইউপি চেয়ারম্যান পেয়ার আহম্মেদ মজুমদার, মাটিরাঙ্গা সদর ইউপি সচিব মো.রফিকুল ইসলাম সহ বিভিন্ন ইউপি সচিব ও উদ্যােক্তারা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার বাস্তবায়নে গত ১৭ আগস্ট-২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন করেন।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুর্বতী বলেন,বর্তমান সরকারের বিভিন্ন গণমুখী কার্যক্রমের মধ্যে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের আর্থিক সুরক্ষায় সর্বজনীন পেনশন কার্যক্রমটি যুগান্তকারী উদ্যোগ জানিয়ে তিনি আরো বলেন রেজিষ্ট্রেশন করুন, নিজের ভবিষ্যৎ আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন।

আপনিও হোন সর্বজনীন পেনশন স্কিমের গর্বিত অংশীদার, উপজেলার সকল ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সচিব ও উদ্যােক্তার এর সমন্বয়ে রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রম  চলমান রয়েছে বলে জানান।


আরও খবর