Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

ডেঙ্গুতে আরও ১৪ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১২ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ২৪৬জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :সারা দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩৮৭ জনে। এ ছাড়া নতুন করে আরও ২ হাজার ৪৩২ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত ও হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যায় এ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

নতুন রোগীদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৪০ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪৯২ জন। আর মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকায়, বাকি ৩ জনের ঢাকার বাইরে।

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৯ হাজার ৮৩০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৪ হাজার ৪২৩ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৫ হাজার ৪০৭ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৮২ হাজার ৫০৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪১ হাজার ৭০৪ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ৪০ হাজার ৮০২ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭২ হাজার ২৮৯ জন। ঢাকায় ৩৬ হাজার ৯৮১ এবং ঢাকার বাইরে ৩৫ হাজার ৩০৮ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।


আরও খবর



আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কৃত আরাফাতের নেতৃত্বে থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতার উপর হামলা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image
রাকিব সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:সলঙ্গা থানার পাঁচলিয়া হাটের ইজারা দেওয়াকে কেন্দ্র করে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে আরাফাত গং। এমনটাই অভিযোগ উঠেছে সলঙ্গা থানা আওয়ামিলীগের বহিষ্কৃত নেতা আরাফাত রহমানের বিরুদ্ধে। 

অভিযোগসুত্রে জানা যায় ১৪৩১ বঙ্গাব্দের পাঁচলিয়া হাটের সরকারি নিয়মে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ইজারা পায় আব্দুল মান্নান, জাকের, হাফিজুল, ফিরোজুল, আলতাব ও জহর আলী গং। কিন্তু আরাফাত গং বিভিন্ন সময় ৫ লাখ চাদা দাবী করে ক্ষমতা খাটিয়ে বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি ও মারপিট করে প্রকৃত ইজারাদারদের ইজারা বুঝে নিতে দিচ্ছেনা। এমনকি ১৬ এপ্রিল সকাল ৮ টায় ইজারাকৃত টাকা উঠাতে গেলে আরাফাত গং ইজারাদারদের মারধর করে ইজারার টাকা ছিনিয়ে নেয়। 

এরই প্রেক্ষিতে ১৮ এপ্রিল বিকেল সাড়ে ৩ টার দিকে প্রকৃত ইজারাদারদের প্রতিনিধি মৃত আইনাল হকের ছেলে হাফিজুল রহমানকে (৩৭) কুপিয়ে আহত করেছে আরাফাত গং। হাফিজুল সলঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক। 

এ বিষয়ে হাফিজুল অভিযোগ করে বলেন, দুপুর সারে ৩টার দিকে চকমনহারপুর নদী থেকে গোসল করে আসার পথে আরাফাতে নেতৃত্বে মৃত সেরাজুল ইসলামের ছেলে মনারুল ইসলাম, আব্দুল রশিদের (চোলবার) ছেলে মো: সোহেল রানা ও জয়নাল আবেদীনের ছেলে মনসুর আলী সহ অজ্ঞাত ৬ থেকে ৭ জন হাফিজুলের উপর দেশীয় অস্র দিয়ে আঘাত করে। একসময় হাফিজলকে মৃত ভেবে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর স্থানীয়রা হাফিজলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরন করেন। 

এ বিষয়ে সলঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইমরান হাসান লিংকনকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন ধরেন নি।আর সলঙ্গা থানা আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান লাভুর কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি উত্তেজিত হয়ে বলেন, আমি সব জানি। 

এ বিষয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন রহমান বলেন, জেলা আওয়ামিলীগের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।এ বিষয়ে হাফিজুল রহমান বলেন আমি আইনের আশ্রয় নিবো।

আরও খবর



জামিন পেলেন ড. ইউনূস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ১৬১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনের জামিন ২৩ মে পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে,শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায়।

এর আগে আদালতে হাজির হয়ে স্থায়ী জামিন চেয়ে আবেদন করেন তারা। সাজার বিরুদ্ধে ড. ইউনূস আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামিন চান তিনি। ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, সকালের দিকে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হন ড. ইউনূসসহ ৪ জন। গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। ওইদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি তুলে ধরে খালাস চেয়ে আপিল করেন তিনি। শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ৬ মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় দেয়া বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে, আসামিরা শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ এর বিধান লঙ্ঘন করে আইনের ৩০৩(৫) ও ৩০৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তা প্রমাণিত হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ অবস্থায় আসামি গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬-এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ ও বিধি ১০৭ লঙ্ঘনের জন্য ৩০৩(৩) ও ৩০৭ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ওই আইনের ৩০৩ (৩) ধারার অপরাধে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ১০ (দশ) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০৭ ধারার অপরাধে ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে অতিরিক্ত ১৫ (পনেরো) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হলো।


আরও খবর



কুষ্টিয়া বিএডিসি এডি’র বিরুদ্ধে দূর্ণীতির অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃকুষ্টিয়া বিএডিসি (সার) অফিসের সহকারী পরিচালক মহিউদ্দিন মিয়া’র বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন কুষ্টিয়া বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশন (বিএফএ)’র কুষ্টিয়া জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ ও সাধারন ডিলাররা। কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের সমন্বয় কক্ষে বিএফএ কুষ্টিয়া জেলা শাখার নেতৃবৃন্দদের সাথে গত ২৮ এপ্রিলে জেলা প্রশাসকের সাথে সমন্বয় মিটিং হয়। উক্ত মিটিংএ ডিলার নেতৃবৃন্দ বাদেও অন্যান্য ডিলারগন উপস্থিত ছিলেন কিন্তু উক্ত মিটিংএ মহিউদ্দিন মিয়া অজুহাত দেখিয়ে উপস্থিত না হয়ে উপস্থিত করেছিলেন যুগ্ন পরিচালক ওসমান গনিকে। উক্ত মিটিংএ জেলার সভাপতি ও কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ অজয় সূরেখা ও সাধারন সম্পাদক আক্কাস আলী জেলা প্রশাসককে জানান, বর্তমান এডি ২০.০৫.২০২২ তারিখে অত্র অফিসে যোগদান করে কিছু অসাধু ডিলারদের সাথে সম্পর্ক তৈরী করে আর্থিক দূর্ণীতি করে যাচ্ছেন। তারই জের ধরে গত বছর এডি লেবারদেরকে উস্কে দিয়ে ডিলারদেরকে শারিরিকভাবে লাঞ্চিত করেছিল যা নিউজ সহ ভিডিও নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল। নেতৃবৃন্দরা বলেন, কতিপয় দালাল ডিলারদের সহযোগিতায় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকার বাণিজ্য করে যাচ্ছেন। তারা বলেন, গত মার্চ মাসে তিউনিশিয়ার টিএসপি সার কুষ্টিয়া গোডাউনে আসলেও তিনি তার বরাদ্দ দেন নাই। এই সারের ব্যাপক চাহিদা থাকায় গোডাউনের এক কর্ণারে লুকিয়ে রাখে এবং তার দালাল ডিলারদের মাধ্যামে অতিরিক্তি অর্থের বিনিময়ে পে-অর্ডারের মাধ্যমে তা বিতরন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় নজরুল ইসলাম নজু নামের এক ডিলারকে বরাদ্দপত্র বাদেই গত এপ্রিল মাসের ২০ তারিখে গোপনে ঐ সার ট্রাকে লেবারদের দিয়ে তুলে দেওয়ার সময় অন্য এক ডিলার এসে হাতে নাতে ধরে ফেললে তাৎক্ষনিক ভাবে তাকে ৪৫ বস্তা টিএসপি সার দিয়ে ম্যানেজ করেন এডি। পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে তোড়পাড় সৃষ্টি হলে দ্রুত কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর থেকে বরাদ্দপত্র এনে ১৫ বস্তা করে সার দেন। প্রেরিত সারের অনুকূলে তিনটি জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অপরিদপ্তর থেকে প্রতিটা জেলার ডিলারদেরকে সার গুলো বিভাজন করে বাজারজাতকরণের জন্য কুষ্টিয়া বিএডিসি অফিসে প্রেরণ করেন। উক্ত বরাদ্দকৃত লিস্ট ডিলারদের হাতে না দিয়ে ফোনে জানিয়ে দেন বর্তমান এডি। এটা অবগত হওয়ার পর বিএডিসি অফিসের অনুকূলে পে-অর্ডার করেও তারা টিএসপি সার পান না বলে অভিযোগ করেন। অন্যদিকে গত ২১ শে এপ্রিল তারিখে অতিরিক্ত অর্থের বিনিময়ে ৪০০+৪০০= ৮০০ বস্তা দুই ট্রাক টিএসপি সার মেহেরপুরের এক ডিলারের গোডাউনে আনলোড করার সময় অন্যান্য ডিলারদের হাতে ধরা পড়ে। এভাবে মাসে ২/৩ বার অবৈধভাবে তার সিন্ডিকেটধারী ডিলারদেরকে প্রদান করেন বলে তারা জানান। তারা এটাও বলেন আমরা ডিলাররা তার কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছি কারন, বরাদ্দের অনুকুলে প্রতিবস্তা টিএসপি সার নিতে আমাদেরকে দিতে হয় ১৩০ টাকা ও ক্যানাডার এমওপি সার বস্তা প্রতি দিতে হয় ৩০ টাকা করে। উক্ত টাকা নেওয়ার কোন বিধান নেই এই টাকা এডি’র ঘনিষ্ঠ দু’জন অনুসারী গিয়াস ও মহিউদ্দিনের হাতে নগদে দিতে হয় বলে ডিলাররা জানান। এদিকে ডিলার নজু প্রতিদিন সকাল থেকে এডির চেম্বারসহ আশেপাশে থাকেন, তিনি বাড়ী না যাওয়া পর্যন্ত নজু সাথেই থাকেন। তারা এটাও বলেন নজুর নির্দেশে এডি তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। যা অন্য কোন ডিলাররা বেশী সময় অবস্থান করেন না। কাজ শেষ হয়ে গেলে বের হয়ে যায়। অফিসের সিসি টিভি ফুটেজ চেক করলেই বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল। কুষ্টিয়ার একাধিক সার ডিলার ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা কি ফকিরনির সন্তান নাকি, প্রতিটা সার ডিলাররা অনেক সাবলম্বী। অর্থ না থাকলে সার ডিলারের ব্যবসা করা যায় না। আর এই সকল ডিলারদেরকে তিনি অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করেন। এটা আমরা মেনে নিতে পারছি না। সার ডিলারদের উপরোক্ত অভিযোগের বিষয়ের সত্যতা জানতে কুষ্টিয়া বিএডিসি (স্যার) অফিসের এডি মহিউদ্দিন মিয়া কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি’কে বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন । আমাকে জেলা প্রশাসক ডেকেছিল আমি বিস্তারিত বলেছি । তিনি এটাও বলেন, ‘হয় আমি এই অফিসে, থাকবো না হয় ডিলাররা থাকবে’ তিনি আরো বলেন, ‘আমি কি বিএফএ’র চাকরী করি, আমি চাকরী করি সরকারের। তিনি এটাও বলেন, নীচ তলাতে কি হয় দ্বিতীয় তলার ব্যক্তি সব জানে, মানে যুগ্ন পরিচালক। অন্যদিকে যুগ্ন পরিচালক বলেন, নীচ তলাতে কি হয় আমি জানি না। তিনি কর্কট ভাষায় এটাও বলেন, আমার যা আছে তাতে আমার চাকরী করে খাওয়া লাগবে না। তবে ডিলার নজরুল ইসলাম নজুর বিষয়টি সম্পূর্ণ স্বীকার করেন দুজনেই। তবে জেলা প্রশাসকও তদন্ত করছে বলে জানান উপস্হিত ডিলাররা।
 
ডিলাররা এটাও বলেন, কুষ্টিয়া শহরে ফ্লাট কিনেছেন, ঢাকা কল্যানপুরে জমি কিনেছেন। অঢেল তরল সম্পদের মালিক হয়েছেন, দুই বছরেই তিনি আঙ্গুল ফুঁলে কলাগাছ হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান প্রয়োজন জরুরী ভিত্তিতে। পূর্বের এডি মাহাবুবুর রহমানের বাড়ী ছিল ফরিদপুরে বর্তমান এডি’র বাড়ীও ফরিদপুরে। তবে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষের মিটিং এ ডিলারদের এত অভিযোগর কোন উত্তর দিতে পারেন নাই যুগ্ন পরিচালক ওসমান গনি। অন্যদিকে যুগ্ন পরিচালক ওসমান গনি তার পক্ষে সাফাই গেয়ে বললেন, তিনি জমিদারের সন্তান, তিনি জমি, ফ্লাট কেন আরো কিছু কিনতে পারেন। এ বিষয়ে নাগরিক সমাজের ব্যক্তিরা বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিডিসি)’র চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ সাজ্জাদ ও মাহাব্যবস্থাপক (সার ব্যবস্থাপনা) মো আজিম উদ্দিনের প্রতি জোর দাবী জানিয়ে বলেন, বিষয়টি ডিলারদের সাথে এডি ও ডিডির যে বৈষম্য চলছে তা দ্রুত তদন্তপূর্বক বদলীসহ সমাধান করুন নইলে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে কৃষক সমাজ। ডিলার ও অফিসের এডি মহিউদ্দিন তারা এক অন্যেও উপর ফুঁসে আছে তাতে আরো বড় ধরনের সংঘর্ষ সৃষ্টি হতে পারে।

আরও খবর



মির্জাপুরে পার্টনার ফিল্ড স্কুল (পিএফএস) ধান এর কার্যক্রম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ২০৯জন দেখেছেন

Image

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প পার্টনার ফিল্ড স্কুল (পিএফএস) এর কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। প্রকল্পের বাস্তবায়ন মেয়াদ জুলাই ২০২৩ থেকে জুন ২০১৮ পর্যন্ত।১৭ এপ্রিল, ২০২৪ মির্জাপুর উপজেলার উয়ার্শী এবং আনাই তারা ইউনিয়নের দুটি স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। উয়ার্শী ইউনিয়নের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মির্জাপুর উপজেলার বর্তমান সাংসদ খান আহমেদ শুভ এবং আনাই তারা ইউনিয়নের চামারি ফতেপুর গ্রামের স্কুল উদ্বোধন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার আলমগীর হোসেন।

মির্জাপুর উপজেলার কৃষি বিষয়ক এক্সটেনশন অফিসার রাজীব মন্ডল, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা নিরঞ্জন ভৌমিক এবং সাহাদাত হোসেন উনাদের বক্তব্যে প্রান্তিক কৃষকদের নিয়ে গঠিত পিএফএস এর কার্যক্রম এবং এর উদ্দেশ্য গুলো তুলে ধরেন।

প্রতিটা স্কুলে ১০ জন নারী এবং ১৫ জন পুরুষ নিয়ে পিএফ এস-এর এই কার্যক্রম শুরু হয়। হাতে কলমে দশটি ক্লাসের মাধ্যমে কৃষক কৃষাণীদের এখানে শিক্ষা দেয়া হবে।অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক লুৎফর অরেঞ্জ, সাংবাদিক আশিক ইসলাম আসিফ, আনাই তারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য বিরাজুর রহমান রাহুল এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।


আরও খবর



দেহ ব্যবসা সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:দেহ ব্যবসা সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ। এদের মধ্যে তিনজন পুরুষ চারজন মহিলা রয়েছে। সোমবার রাতে কাফরুল থানা এলাকার বর্ণমালা সড়কের একটি বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। কাফরুল থানার এস আই মাহমুদুল হাসান এ তথ্য জানান। 

গ্রেফতারকৃতরা হলেন,মো: সাজন(২০),মো: বাচ্চু মিয়া (৪৯),মো: ইমরান হোসেন(২৪),রুমা(৪০),শিলা(২২),সুমি(৩০),বিপাশা (২০)।

কাফরুল থানার অফিসার ইনচার্জ ফারুকুল আলম জানান, গোপন সংবাদের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি একটি বাড়িতে অবৈধভাবে দেহ ব্যবসার কাজ চলে। শোনা মাত্রই আমি পুলিশ  পাঠিয়ে তাদের গ্রেফতার করি।  

কাফরুল থানার এস আই মাহমুদুল হাসান জানান, ওসি স্যার বলা মাত্রই আমরা একটি বাড়িতে অভিযান চালাই। আমরা জানতে পারি বাড়িতে নিচ তলায় দুই ফ্লাটে দেহ ব্যবসার কাজ করতো। পরবর্তীতে আমরা তাদের গ্রেফতার করে বিজ্ঞ  আদালতে প্রেরণ করি। আমরা সাতজনকে গ্রেপ্তার করি। তার মধ্যে তিনজন ছেলে চারজন মেয়ে।

আরও খবর