Logo
আজঃ শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩
শিরোনাম

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের আরও আড়াই কোটি টাকা উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৮

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ১৬৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর উত্তরার তুরাগে ডাচ বাংলা ব্যাংকের বুথের টাকা লুটের ঘটনায় জড়িত আরও আট জনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল শনিবার বিশেষ অভিযান চালিয়ে দুই কোটি ৫৩ লাখ ৯৯ হাজার টাকাসহ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এ নিয়ে ডাচ বাংলা ব্যাংকের টাকা লুটের ঘটনায় মোট ছয় কোটি ৪৩ লাখ ৪৯ হাজার টাকা উদ্ধার হলো। তবে ঘটনার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ দাবি করেছিল, তাদের ১১ কোটি ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই হয়েছে।

আজ রোববার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, রাজধানীর মিরপুর, বনানী, সুনামগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে এ টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ব্যাংকের টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় হওয়া মামলা ডিবিতে স্থানান্তর করা হয়েছে বলেও প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান হারুন অর রশীদ। 


আরও খবর



২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ৮৪ রোগী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৪ জন। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি।

আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ২৬৪ জন। আর চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৩ জন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নতুন ভর্তি হওয়া রোগীদের ৬১ জন ঢাকার বাসিন্দা। আর ঢাকার বাইরের ২৩ জন। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের ২০৭ জন ঢাকার এবং ৩৯ জন ঢাকার বাইরে।

প্রসঙ্গত, দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ মারাত্মক আকার ধারণ করে ২০১৯ সালে। ওই বছর ১ লাখের বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। মারা যান ১৪৮ জন। পরের বছর ডেঙ্গু রোগের বিস্তার ঘটেনি। ২০২১ সালের মাঝামাঝি ও ২০২২ সালে এসে উদ্বেগজনকহারে বাড়তে থাকে ডেঙ্গু রোগী।


আরও খবর



মানহানি মামলায় জবাব দাখিলে সময় পেলেন শাকিব খান

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক: ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলায় জবাব দাখিলের জন্য চিত্রনায়ক শাকিব খানকে সময় দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার শাকিব খানের পক্ষে জবাব দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন শাকিব খানের পক্ষে সময় আবেদন করা হয়।
ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ মাসুদুল হক সময় আবেদন মঞ্জুর করে জবাব দাখিলের জন্য ৫ জুলাই দিন ধার্য করেন।

এর আগে, গত ৩০ এপ্রিল আদালতে শাকিব খানের বিরুদ্ধে আইনজীবীর মাধ্যমে এ মামলা দায়ের করেন প্রযোজক রহমত উল্লাহ। এরপর গত ৮ মে শাকিব খানকে আদালত জবাব দাখিলের জন্য সমন জারি করেন। মামলায় মানহানির অভিযোগ এনে ১০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেন তিনি।

গত ১৩ এপ্রিল ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলমের আদালতে রহমত উল্লাহ বাদী হয়ে শাকিব খানের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন।

এর আগে গণমাধ্যমের কাছে রহমত উল্লাহকে বাটপার-প্রতারক ও আপত্তিকর মন্তব্য করায় শাকিব খানকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান রহমত উল্লাহর আইনজীবী।

গত ১৮ মার্চ রাতে প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করতে গুলশান থানায় যান শাকিব খান। তবে, সেখানে মামলা নেওয়া হয়নি। পরদিন ১৯ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেন শাকিব খান।

পরে চাঁদা দাবির অভিযোগ এনে প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে গত ২৩ মার্চ ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাতুল রাকিবের আদালতে মামলা করেন। বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে ২৬ এপ্রিল আসামিকে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন আদালত।

এরপর রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ঢাকা ট্রাইব্যুনালে আরেকটি মামলা করেন শাকিব খান। আদালত পিবিআইকে এ বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।


আরও খবর



দুদকের মামলায় জামিন পেলেন রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক: প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির একটি মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সাবেক চেয়ারম্যান হুমায়ুন খাদেম। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ইকবাল হোসেন এ জামিন মঞ্জুর করেন।

এদিন আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন হুমায়ুন খাদেম। প্যারালাইসজনিত অসুস্থতার জন্য তাকে স্ট্রেচারে করে বাসা থেকে আদালতে নিয়ে আসা হয়। তারপক্ষে জামিন শুনানি করেন আইনজীবী শফিকুল ইসলাম। দুদকের পক্ষে প্রসিকিউটর রফিকুল ইসলাম জুয়েল জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আগামী ৪ জুন পর্যন্ত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

রাজধানীর গুলশান এলাকার ৪৮ দশমিক ৬০ শতাংশ সরকারি সম্পত্তি ব্যক্তির নামে বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগে ২০১৮ সালের ২৯ জানুয়ারি আটজনের বিরুদ্ধে মতিঝিল থানায় মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক সেলিনা আখতার।

মামলার অপর আসামিরা হলেন রাজউকের সাবেক পরিচালক আব্দুর রহমান ভূঞা (এ আর ভুঞা), প্লট বরাদ্দ পাওয়া আমির হোসেন দেওয়ান, এ কে এম সহিউজ্জামান, সহিউজ্জামানের স্ত্রী কামরুন নেছা, মো. মোশাররফ হোসেন, মো. জাকারিয়া চৌধুরী ও মশিয়ার রহমান।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, রাজধানীর গুলশান মডেল টাউনের ৮৩ নম্বর রোডে ৪৮ দশমিক ৬০ শতাংশের প্লটটির মালিক ছিল প্রিন্স করিম আগা খানের মালিকানাধীন পিপলস জুট মিল। ১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্ট আদেশে সম্পত্তিটি পরিত্যক্ত ঘোষিত হওয়ায় এর মালিক হয় সরকার। ১৯৯২ সালে এখানে নতুন চারটি প্লট করা হয়, যেগুলোর হোল্ডিং নম্বর ২৮, ২৮(এ), ২৮(বি) ও ২৮(সি)। প্লটগুলো অবৈধভাবে আমির হোসেন দেওয়ান, এ কে এম সহিউজ্জামান মোশাররফ হোসেন, জাকারিয়া চৌধুরী ও মশিউর রহমানকে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর মধ্যে জাকারিয়া চৌধুরী ও মশিউর রহমান প্লটের দখলে রয়েছেন। অপর দুটি হাতবদল হয়েছে। দুদকের অনুসন্ধানে রাজউক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে সরকারি পরিত্যক্ত সম্পত্তি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে বরাদ্দ দেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। যেখানে পরবর্তীতে গুলশান মডেল টাউনের অধীনে ইমারত নির্মাণ করা হয়।

মামলাটি তদন্ত করে ২০২২ সালের ২৪ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন সেলিনা আখতার।  ওই বছরের ১০ মে আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত। হুমায়ুন খাদেম ও আমির হোসেন দেওয়ান পলাতক থাকায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।


আরও খবর



সিলেটে দুর্ঘটনা: নিহত প্রত্যেকের পরিবার পাবে ২০ হাজার টাকা

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক:সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ২০ হাজার এবং আহত ব্যক্তিদের পরিবারকে ১০ হাজার করে টাকা দেবে জেলা প্রশাসন। আজ বুধবার দুপুরে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ জনে। নিহতরা হলেন- সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার মো. সিজিল মিয়া (৫৫), একলিম মিয়া (৫৫), হারিছ মিয়া (৬৫), সৌরভ মিয়া (২৭), সাজেদুর (৬০), বাদশা মিয়া (৩০), সাধু মিয়া (৫০), রশিদ মিয়া (৫০) ও মেহের (২৫); সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার শাহীন মিয়া (৪০), দুলাল মিয়া (২৬) ও আওলাদ হোসেন (৫০); হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের আমিনা বেগম (৪৫) এবং নেত্রকোনা বারহাট্টার আওলাদ মিয়া (৪০)।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সিলেট নগরীর আম্বরখানা থেকে অন্তত ৩০ জন শ্রমিক ঢালাইকাজের জন্য পিকআপ ভ্যানে করে ওসমানীনগর উপজেলার গোয়ালাবাজারে যাচ্ছিলেন। ভোরে সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের দক্ষিণ সুরমার নাজির বাজারে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তারা।

সিলেটের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ বলেন, স্বজনদের মাধ্যমে নিহত ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানা গেছে। সবার মরদেহ সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।


আরও খবর



১০ দিন পর পৃথিবীতে ফিরে এলেন সৌদি নারী নভোচারী

প্রকাশিত:বুধবার ৩১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ১১৯জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:টানা ১০ দিন মহাকাশে অবস্থানের পর পৃথিবীর বুকে ফিরে এসেছেন সৌদির নারী নভোচারী রায়ানা বারনাউই ও তার তিন সহচারী। তাদের বহনকারী স্পেসএক্সের ক্রু ড্রাগন ক্যাপসুল ফ্লোরিডার মেক্সিকো উপসাগরের উপকূলীয় শহর পানামা সিটিতে অবতরণ করে। মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফিরতে তাদের সময় লাগে দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা।

আল জাজিরা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বুধবার ফ্লোরিডাতেই ফেরেন তারা।

এর আগে গত ২০ মে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ রকেটে করে মহকাশের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমান তারা। মহাকাশে অবস্থিত আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ১০ দিন বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান এ নভোচারীরা।

রায়ানার সঙ্গে একই রকেটে মহাকাশে গিয়েছিলেন সৌদির পুরুষ নভোচারী আলী আল-কুরনি, জন সেফনার ও নাসার সাবেক নভোচারী পেগি হুইটসন।

এদিকে পৃথিবীতে অবতরণের পর রায়ানাসহ বাকি তিন নভোচারীকে হেলিকপ্টারে করে প্রথম গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া হয়।মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ জানিয়েছেন, এ চারজনের পরবর্তী গন্তব্য হলো ক্যাপ ক্যানাভেরাল। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে সেখানে বিমানে করে যাবেন তারা।

এই মহাকাশযাত্রার আয়োজক হিউস্টনভিত্তিক কোম্পানি ‘এক্সিওম স্পেস’। তাদের সার্বিক সহযোগিতা করে সৌদির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, ক্রীড়া মন্ত্রণালয়সহ প্রশাসনের আরও বেশ কয়েকটি বিভাগ। যাত্রা দলটির নেতৃত্ব দেন নাসার সাবেক নভোচারী পেগি হুইটসন। মহাকাশে সবচেয়ে বেশি সময় কাটানো মার্কিন নভোচারীর রেকর্ড এখনও তার দখলে।

যদিও সৌদি আরবের এটি প্রথম মহাকাশ অভিযান নয়। ১৯৮৫ সালে প্রথম মহাকাশে যান সুলতান বিন সালমান বিন আব্দুলআজিজ। তিনি বিমান বাহিনীর পাইলট ছিলেন। আমেরিকার একটি মহাকাশ অভিযানে অংশ নেন তিনি।


আরও খবর