Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
মলি আক্তার রিতার উদ্যোগে পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ রাশিদা আক্তার শান্তার উদ্যোগে পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা যশোরে সর্বোচ্চ ৪২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড তাহিরপুরে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি টাকার মালামাল পাচাঁরের অভিযোগ ডোমার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ টিপু-প্রীতি হত্যা: ৩৩ জনের বিচার শুরু থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী

ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ দুর্নীতির মামলায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ২৫১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দুদকের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেছেন আদালত,শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত শুনানি শেষে এ চার্জশিট গ্রহণ করেন।

এদিন আসামি মো. শাহজাহান আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় আদালত তার জামিন বাতিল করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। আগামী ২ মে মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত। একইসঙ্গে মামলাটি বিশষ জজ আদালত-৪ এ বদলি করা হয়েছে।

এর আগে দুপুর পৌনে ১টার দিকে আদালতে আসেন ড. ইউনূসসহ অন্যান্য আসমিরা।

চার্জশিটভুক্ত ১৪ আসামি হলেন, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও পরিচালক এস. এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক কামরুল হাসান ও প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম।

গত ১ ফেব্রুয়ারি আদালতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান।


আরও খবর



নাসিরনগরে ট্যাংকিতে পড়ে তিন নির্মান শ্রমিকের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ২৬০জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ১৪ এপ্রিল ২০২৪ রোজ রবিবার জেলার নাসিরনগর উপজেলার গুনিয়াউক ইউনিয়নের গুটমা বাজার সংলগ্ন মোঃ আহাদ আলীর বাড়ির ট্যাংকির ভেতরে পড়ে তিন নির্মান শ্রমিকের করুন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।জানা গেছে তাদের বাড়ি পার্শ্ববর্তী মাধবপুর উপজেলায়। তবে কখন ও কিভাবে এ ঘটনা ঘটেছে স্পষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারছে না।তবে থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা ধারনা করছেন হয়তো তারা ট্যাংকির ভেতরে থাকা সেন্টারিংয়ের মালামাল খোলতে প্রথমে একজন ভেতরে প্রবেশ করে।

সে বেরুতে না পারা তাকে বের করতে এক এক করে বাকী দুইজনও প্রবেশ করে।ফায়ার সার্ভিসের ধারণ ট্যাংকির ভেতরে থাকা অতিরিক্ত গ্যাসের কারনে হয়তো তাদের মৃত্যু হয়েছে।খবর পেয়ে নাসিরনগর থানা পুলিশ ও ফায়ারসার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বেলা প্রায় দেড় ঘটিকার সময় ট্যাংকি ভেঙ্গে তাদের তিনজনের লাশ  উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।এ সময় লাশ দেখতে এলাকার হাজার হাজার নারী পুরুষ ভীড় জমায়।লোকে লোকারন্য হয়ে  যায পুরু এলাকা।নিহতরা হলেন মাঝে মোঃ ছনু মিয়া(২৫), পিতা-মৃত নজব আলী।

মাতা-হনুফা বেগম,সাং-সম্পদপুর, ইউপি-আদাউর মোঃ আলম মিয়া(২২), পিতা-মৃত ফজলুল হক, মাতা-খোদেজা বেগম, সাং-কৃষ্ণনগর ৪নং পৌরসভা,মোঃসম্রাট মিয়া(২০), পিতা-আতিক মিয়া, সাং-মইজপুর, ইউপি-আদাউর, উভয় থানা-মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ।এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া বিরাজ করছে।এ বিষয নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ সোহাগ রানা বলেন, প্রাধমিক আমরা ধারন করছি গ্যাসের কারনে এ মর্মান্তিক মৃত্য হয়েছে।তবে এর পেছনে অন্য কোন কারন রয়েছে কিনা না তা ময়না তদন্তের রিপোর্টের পর বলা যাবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



তাপপ্রবাহ বইছে ঢাকাসহ ৩৯ জেলায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকাসহ দেশের ৩৯ জেলায় বইছে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রা বেড়ে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। তাপপ্রবাহ আরও বিস্তৃতি লাভ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সোমবার (১ এপ্রিল) সিলেট ছাড়া দেশের আর কোথাও বৃষ্টি হয়নি। সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ৮০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।

গরমে রাজধানীসহ দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলেই কষ্ট পাচ্ছে মানুষ। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকায় বাড়ছে অস্বস্তি। সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল ঈশ্বরদী ও মোংলায়। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, কোনো বিস্তৃত এলাকাজুড়ে নির্দিষ্ট সময় ধরে তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি থাকলে মৃদু, ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি থাকলে মাঝারি ও ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তীব্র এবং ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি থাকলে তাকে অতি-তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়।

সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানান, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলাসহ রাজশাহী (৮ জেলা), ঢাকা (১৩ জেলা), খুলনা (১০ জেলা) ও বরিশাল (৬ জেলা) বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত ও বিস্তার লাভ করতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যে অস্বস্তি বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।

সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলেও পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



বগুড়ার গাবতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নয় জনের মনোনয়ন দাখিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image
বিশেষ প্রতিনিধি:বগুড়ার গাবতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ০৫ (পাঁচ) জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ০৪ (চার) জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ০৫(পাঁচ)জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আগামী ৮মে/২৪ প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার লক্ষে গত ১৫ এপ্রিল/২৪ মনোনয়নপত্র দাখিল করার শেষ দিন ছিল। যাঁদের মনোনয়নপত্র দাখিল হয়েছে তাঁরা হলেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও বগুড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফি নেওয়াজ খান রবিন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং মোহাম্মাদ হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ অরুন কান্তি রায় সিটন, বগুড়া জেলা পরিষদের সদস্য ও গাবতলী উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল্লাহেল বাকী পাইকার, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য ও রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সাহানুর ইসলাম সাকিল, সেনা বাহিনীর নন-কমিশন অফিসার (অবঃ) আতাউর রহমান রানু। ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি আমিনুল ইসলাম মুক্তা, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ, গাবতলী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দিলু, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান হাবিব মিঠু পাইকার। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বর্তমান উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেকসেনা আকতার, সাধারণ সম্পাদক নাজমা আকতার, সাংগঠনিক সম্পাদক পাপিয়া বেগম, বগুড়া জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও সরকারী মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শামীমা আকতার সুমি এবং মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী ফেরদৌসী বেগম। উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ০৫(পাঁচ) জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ০৪(চার) জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ০৫(পাঁচ) জন মনোনয়নপত্র দাখিল করার বিষয়টি গাবতলী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রুহুল আমীন নিশ্চিত করেছেন। তবে সারা দেশে বিএনপির পাশা পাশি জামায়াতে ইসলামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জন করায় উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল মজিদ তার মনোনয়নপত্রটি প্রত্যাহার করে নেবেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, ১টি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত বগুড়ার গাবতলী উপজেলা। গাবতলী উপজেলা নির্বাচন অফিসের তথ্য মতে এ উপজেলায় মোট ভোটার রয়েছে ২লাখ ৮০হাজার ৯’শ ২৮জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১লাখ ৪১হাজার ৩’শ ২৩ ও মহিলা ভোটার ১লাখ ৩৯হাজার ৬’শ ৫জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।

আরও খবর



৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে ভারতীয় পেঁয়াজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৪০ টাকা কেজি ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর টিসিবি ভবনের সামনে এ পেঁয়াজ বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

দেশের পেঁয়াজের বাজারে স্বস্তি ফেরাতে বিশেষ ব্যবস্থায় ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ কিনছে সরকার। যার মধ্যে প্রথম লটে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ রেলযোগে বাংলাদেশে এসেছে। মূলত এসব পেঁয়াজ টিসিবির মাধ্যমে ভোক্তা পর্যায়ে বিক্রি করার জন্য আমদানি করেছে সরকার।

টিসিবি জানিয়েছে, এই বিক্রি কার্যক্রম ঢাকার ১০৩টি, চট্টগ্রামের ৫০টি ও গাজীপুরের ১৫-২০টি স্পটে চালানো হবে। প্রতিটি ট্রাকে থাকবে ১০ টন করে পেঁয়াজ। প্রতি কেজির দাম পড়বে ৪০ টাকা।

টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীদের পাশাপাশি যে কোনো ভোক্তা এই পেঁয়াজ সর্বোচ্চ ২ কেজি করে কিনতে পারবেন। তবে আড়াই কেজির প্যাকেজ কিনলে দাম পড়বে ১০০ টাকা।

এর আগে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে দেশে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

গত ২৭ মার্চ অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের জানান, টিসিবির জন্য ভারতের ন্যাশনাল করপোরেটিভ এক্সপোর্ট লিমিটেডের কাছ থেকে এ ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়। সরকারই এ প্রতিষ্ঠানটিকে ঠিক করে দিয়েছে।


আরও খবর



নিটারিয়ানদের কেমন কেটেছে পহেলা বৈশাখ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image

মিঠুন দাস মিঠু, ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, নিটার:বৈশাখ আর বাঙালি মিলেমিশে একাকার। তাই-তো পহেলা বৈশাখ নিয়ে উচ্ছ্বাসের শেষ নেই আপামর বাঙালির। নতুন বর্ষকে বরণ করে নিতে ভোরের নতুন সূর্য ওঠার মধ্য দিয়ে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের প্রথম প্রভাতেই নানা এলাকায় নানান ধরনের আয়োজন হয়ে থাকে।

আজ রোববার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ,  ১৪৩১ বঙ্গাব্দের প্রথম দিন। এ দিনটির মধ্য দিয়েই বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন আরেকটি বছর। এ দিনটিকে জাতীয় বস্ত্র প্রকৌশল ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (নিটার) এর শিক্ষার্থীরা কিভাবে দেখছেন, কিভাবে উপভোগ করেছেন বৈশাখি উৎসব তা তুলে ধরেছেন খবর প্রতিদিনের নিটার প্রতিনিধি- মিঠুন দাস মিঠু

                                                                             ‘‘পহেলা বৈশাখ: বাঙালির এক সার্বজনীন উৎসব”
বাঙালির আদি সাংস্কৃতিক পরিচয় বহনকারী অসাম্প্রদায়িক উৎসব পহেলা বৈশাখ, যা বাংলাদেশের জাতীয় উৎসব হিসেবেও পালন করা হয়ে থাকে। পহেলা বৈশাখ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য সর্বজনীন সাংস্কৃতিক আনন্দ-উৎসব। বাংলা নববর্ষের সঙ্গে ধর্মীয় কোনো অনুষঙ্গ নেই। সর্বজনীন লোকউৎসব হিসাবে পরিচিত পহেলা বৈশাখের এই দিনটি এই শোভাযাত্রা, মেলা, পান্তাভাত খাওয়া, হালখাতা খোলা, বর্ষবরণ করে পালন করা হয়। ষোড়শ শতাব্দীতে মুঘল যুগ থেকে শুরু হয় এই উৎসবের চল যখন সম্রাট আকবর ফসল কাটার মরশুমের উপর ভিত্তি করে ক্যালেন্ডার প্রবর্তন করেন, যা ছিল ইসলামি ও হিন্দু ক্যালেন্ডারের সমন্বয়। বাংলা ক্যালেন্ডারের সঙ্গে আর্থিক বছর মিলিয়ে দেওয়ায় আকবরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এইদিন পরবর্তীকালে উৎসবে পরিণত হয়। বর্তমান পহেলা বৈশাখের এই দিনে আমাদের দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে আয়োজিত ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রায়” গ্রামীণ জীবন এবং আবহমান বাংলাকে ফুটিয়ে তোলা হয়। জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা ইউনেস্কো বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আবেদনক্রমে ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর বাংলাদেশের ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ কে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। এইদিনে বাঙালি ব্যবসায়ী, দোকানদার বছরের সমস্ত হিসাব-নিকাশ শেষ করে নতুন হিসাবের খাতা খোলেন। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতিসত্তাদের মধ্যে ত্রিপুরাদের বৈসু, মারমাদের সাংগ্রাই ও চাকমাদের বিজু উৎসব এইদিন পালিত হয়। গ্রামগঞ্জে বৈশাখী মেলা বসে। কৃষিজ পণ্য, কুঠির শিল্প দ্রব্য, মৃৎ ও হস্তশিল্প দ্রব্য, আসবাবপত্র ইত্যাদি ক্রয়-বিক্রয়ের ধুম পড়ে সেসব মেলায়। যদিও তার প্রসার এখন কমে গিয়েছে। মেলার সময় নৌকাবাইচ, লাঠি খেলা, কুস্তির আসর, এমনকি মেলায় ষাঁড়ের লড়াই, মোরগের লড়াই, বলী খেলা ইত্যাদি বিনোদন ও ক্রীড়া অনুষ্ঠান বসতো। তবে করোনার পরবর্তী বছর গুলোতে আয়োজিত অনুষ্ঠান গুলোয় ভাটা পড়লেও বাঙালির আনন্দ থেমে থাকেনি। সর্বজনীন এই উৎসবের এই দিনটি উদযাপন করার মাধ্যমে পুরনো বছরের সমস্ত দুঃখ গাঁথা কষ্টকে বিদায় জানিয়ে নতুনত্ব কে সাদরে গ্রহণ করে পৃথিবীর সকল প্রান্তে থাকা সকল বাঙালি।
অপরাজিতা অর্পা, ডিপার্টমেন্ট ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (প্রথম বর্ষ)

                                                                                               ‘‘রঙ্গে ভরা বৈশাখ আবার আইলোরে”
ঋতুরাজ বসন্তের রঙের আভা যেতে না যেতেই গ্রীষ্মের শুরু। গ্রীষ্মের শুরু বলতেই মাথায় আসে পহেলা বৈশাখ। বছর ঘুরে নতুন সূর্যোদয়ে পুরোনো বছরের, পুরোনো দিনের সকল গ্লানি, সকল জড়া ধুয়ে মুছে নতুন্যত্বর বরণ। সম্রাট আকবরের সময়কাল থেকে ‘‘পহেলা বৈশাখ” উদযাপনের সূচনা। কালপরিক্রমায় যা একটি সামাজিক অনুষ্ঠানের রূপ নেয়। নববর্ষের অন্যতম প্রধান রীতি ‘‘হালখাতা”। প্রকৃতপক্ষে হালখাতা হল বাংলা সনের প্রথম দিনে দোকানপাটের হিসাব আনুষ্ঠানিকভাবে হালনাগাদ করার প্রক্রিয়া। নতুন বছরের উৎসবের সঙ্গে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কৃষ্টি ও সংস্কৃতির নিবিড় যোগাযোগ। গ্রামে মানুষ ভোরে ঘুম থেকে ওঠে, নতুন জামাকাপড় পরে এবং আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের বাড়িতে বেড়াতে যায়। কয়েকটি গ্রামের মিলিত এলাকায়, কোন খোলা মাঠে আয়োজন করা হয় বৈশাখী মেলার। মেলাতে থাকে নানা রকম কুটির শিল্পজাত সামগ্রীর বিপণন, থাকে নানারকম পিঠা পুলির আয়োজন। ইলিশ মাছ দিয়ে পান্তা ভাত খাওয়া ছাড়াও পুরনো একটি সংস্কৃতি হলো গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন। এর মধ্যে নৌকাবাইচ, লাঠি খেলা কিংবা কুস্তি খেলা যার সবচেয়ে বড় আসরটি হয় চট্টগ্রামের লালদিঘী ময়দানে, যা ‘‘জব্বারের বলি খেলা” নামে পরিচিত। সোনারগাঁওয়ে ব্যতিক্রমী এক মেলা বসে যার নাম বউমেলা, এটি স্থানীয়ভাবে ‘‘বটতলার মেলা” নামেও পরিচিত।

রাজধানী ঢাকায় রমনা বটমূলে পহেলা বৈশাখে সূর্যোদয়ের পর পর এ অনুষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দু সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানটের শিল্পীরা সম্মিলিত কণ্ঠে গান গেয়ে নতুন বছরের সূর্যকে আহ্বান জানান। স্থানটির পরিচিতি বটমূল হলেও প্রকৃতপক্ষে যে গাছের ছায়ায় মঞ্চ তৈরি হয় সেটি বট গাছ নয়, অশ্বত্থ গাছ। বন্দরনগরী চট্টগ্রামে পহেলা বৈশাখের উৎসবের মূল কেন্দ্র ‘‘ডিসি হিল পার্ক”। নগরীর অন্যান্য নিয়মিত আয়োজন শিশু প্রতিষ্ঠান ফুলকি’র তিনদিন ব্যাপী ‘‘ছোটদের বৈশাখী উৎসব” যার প্রারম্ভ হয় পহেলা বৈশাখের দুদিন আগে এবং শেষ হয় বৈশাখের প্রথম দিন সন্ধ্যায়।
অংকিতা পোদ্দার তিথি, ডিপার্টমেন্ট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং (প্রথম বর্ষ)

                                                                            ‘‘পহেলা বৈশাখ আসে আমাদের বৈচিত্র্যময় ঐতিহ্যকে নিয়ে”
সৌর পঞ্জি অনুসারে বাংলা মাস পালিত হতো অনেক প্রাচীনকাল থেকেই। সম্রাট আকবর বেশি আলোচিত হলেও, বাংলা পঞ্জির উদ্ভাবক ধরা হয় আসলে ৭ম শতকের রাজা শশাঙ্ককে।  প্রধানত কৃষকদের খাজনাপাতি দেয়ার সুবিধার্থে এই সনের প্রবর্তন করা হয়। এ কারণে এই সনের আরেক নাম ‘‘ফসলি সন”। প্রথমে আকবরের পঞ্জিকার নাম ছিল “তারিখ-এ-এলাহী”। ধারণা করা হয় যে, বাংলা বারো মাসের নামকরণ করা হয়েছে বিভিন্ন নক্ষত্র থেকে। যেমন: বিশাখা নক্ষত্র থেকে বৈশাখ, জায়ীস্থা থেকে জৈষ্ঠ্য, শার থেকে আষাঢ়, শ্রাবণী থেকে শ্রাবণ এমন করেই বাংলায় নক্ষত্রের নামে মাসের নামকরণ হয়। এইদিন আব্বু বাসায় অনেক বড় বড় মাছ আনে। আব্বুর মতে, বছরের শুরুটা ভালো খাবার দিয়ে শুরু করলে সারা বছর ভালো খাবার খাওয়া যায়। চারদিকে ‘এসো হে বৈশাখ’, ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’, ‘নোঙর ছাড়িয়া নায়ের দে রে মাঝি ভাই’ সহ বিভিন্ন গান শোনা যায়। নববর্ষের সময় মঙ্গল শোভাযাত্রা মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুন বছরকে আমন্ত্রণ জানায়। আমি ও আমার আম্মু লাল পাড় এর সাদা সাড়ি এবং আব্বু ও আমার ছোট ভাই পাঞ্জাবি পরে। এইদিন আমরা সকালে পান্তা ভাত, ইলিশ মাছ ভাজা, হরেক রকম ভর্তা দিয়ে খাই। বাংলা নববর্ষের ঐতিহ্যবাহী শুভেচ্ছা বাক্য হল “শুভ নববর্ষ”। যেটা আমারা সবাই সবাইকে বলি। আগে নববর্ষের মূল উৎসব ছিল হালখাতা। এটি পুরোটাই অর্থনৈতিক এবং গ্রামে-গঞ্জে ব্যবসায়ীরা নতুন বছরের শুরুর দিনে তাদের পুরনো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলেন। এই উপলক্ষ্যে তারা তাদের নতুন-পুরনো খদ্দেরদেরকে আমন্ত্রণ জানান মিষ্টি মুখ করাতে। এই আমন্ত্রণ গ্রহন করতে এসে অনেক খদ্দের তাদের পুরনো দেনার পুরোটা বা কিছু অংশ শোধ করে নতুন খাতায় হিসাব হালনাগাদ করে। আমরা পুরো পরিবার বিকেলে মেলাতে যাই মেলাতে বিভিন্ন ধরনের দোকান বসে, তার মধ্যে হাতের নাকশা করার দোকান আমার সবচেয়ে প্রিয়। আমি সেখানে সবসময় হাতে নকশা করাই। তাছাড়াও সেখানে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঐতিহ্যবাহী খাবার পাওয়া যায় যেমন মুড়ি-মুরকি, খাজা-গজা, চিনির তৈরি হাতি, ঘোড়া, মাছ, পাখি আকৃতির নানা রকম মিষ্টি, হরেক রকমের পিঠা। মেলায় মুল আকর্ষন থাকে নাগরদোলা। যেটায় প্রতিবার আমি উঠি। মেলায় রং বেরঙের খেলনা পাওয়া যায়। খেলনা গুলো এতো সুন্দর যে যেটা দেখি সেটাই কিনতে ইচ্ছা করে। মেলায় আঞ্চলিক ও লোকগানের আসর, যাএাপাল, পুতুল নাচ। বাঁশিবিক্রেতা বাঁশি বাজিয়ে মুখর করে তোলে মেলা প্রাঙ্গণ। এছাড়াও গান, নাচ, আবৃত্তি, নাটক সহ সংস্কৃতিক আনুষ্ঠান হয়ে থাকে। বিকালে বিভিন্ন ধরনের খেলার ব্যবস্থা করা হয়। খেলা গুলোর মধ্যে নৌকাবাইচ, গরু-মোষের লড়াই, কাবাডি, মোরগ লড়াই থাকে। এভাবেই আমি পহেলা বৈশাখ উদযাপন করি। প্রায় সময় আমরা ভুলে যাই আমরা বাঙালি, আর আমাদের সংস্কৃতির কথা। তাই প্রতি বছর পহেলা বৈশাখ এসে আমাদের ঐতিহ্যকে মনে করিয়ে দেয় ।
আফরোজা আলম তানি, ডিপার্টমেন্ট অফ কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (প্রথম বর্ষ)

                                                                                                      ‘‘এসো হে বৈশাখ : ১৪৩১ বঙ্গাব্দ”
পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির সর্বজনীন একটি উৎসব। এই উৎসবে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল বাঙালি অংশ নিয়ে থাকে। এই উৎসবের সময় দেশ নতুন করে সাজে, দোকানপাট থেকে শুরু করে বাসা বাড়ি রঙিন করে সাজানো হয় নতুন বছর বরণ করার জন্য। এদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রা কে ইউনেস্কো ২০১৬ সালে ‘‘মানবতার অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য” হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। এছাড়াও, প্রতি বছর রমনা বটমূলে ঘটা করে মেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে । সেখানে মাটির পুতুল, শাড়ি ও বিভিন্ন দেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবার বিক্রি করা হয়। সবার কামনা থাকে, নতুন বছরটি যেন সুখময় ও শান্তির হয়। পহেলা বৈশাখের আয়োজন গুলোর মধ্যে অন্যতম ‘‘হালখাতা”। এদিনে গ্রাহকেরা দোকানিদের বাকি টাকা মিটিয়ে থাকে। তবে বর্তমানে বাংলা নববর্ষের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকটি হল বৈশাখী মেলা। বিভিন্ন অঞ্চলে বৈশাখী মেলা আয়োজন করা হয়, গ্রামে গ্রামে আয়োজন করা হয় কবিগান, কীর্তন, গম্ভীরা গান, পুতুল-নাচের।
মো: লতিফুর রহমান লিহাদ, ডিপার্টমেন্ট অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল এ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং (প্রথম বর্ষ)


আরও খবর