Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

চিরনিদ্রায় শায়িত ডা. জাফরুল্লাহ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩১৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বাদ জুমা সাভারে অবস্থিত গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রধান ফটকের বাঁ পাশে তাকে দাফন করা হয়।

এর আগে সকালে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পিএইচএ মাঠে সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত তাকে শ্রদ্ধা জানায় সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধা জানানো শেষে জুমার নামাজের পর দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে পিএইচএ মাঠে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে তার পরিবারের সদস্য, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী অংশ নেন।

দীর্ঘদিন ধরে কিডনিসহ বিভিন্ন রোগের কারণে চিকিৎসাধীন ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। গত মঙ্গলবার রাত ১০টা ৪০ মিনিটে ধানমণ্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে তিনি মারা যান।

বৃহস্পতিবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ রাখা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। এ সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারাসহ হাজারো মানুষ তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান। একই দিনে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাকে 'গার্ড অব অনার' দেওয়া হয়।

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ছিলেন একজন ভাস্কুলার সার্জন। ১৯৪১ সালের ২৭ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার কোয়েপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার বাবা হুমায়ন মোর্শেদ চৌধুরী ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা। যিনি বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্যসেনের ছাত্র ছিলেন। মা হাছিনা বেগম চৌধুরী ছিলেন গৃহিনী। ।

জাফরুল্লাহ মূলত জনস্বাস্থ্য চিন্তাবিদ। ১৯৮২ সালের ওষুধ নীতি দেশকে ওষুধে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ করে, ওই নীতি প্রণয়নের অন্যতম কারিগর ছিলেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। বহির্বিশ্বে তার পরিচয় বিকল্প ধারার স্বাস্থ্য আন্দোলনের সমর্থক ও সংগঠক হিসেবে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় অক্সফোর্ড থেকে নিজের পড়াশোনা শেষ করে ভারতে এসে স্থাপন করেন বাংলাদেশ ফিল্ড হাসপাতাল। স্বাধীনতার পর গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে জনগণকে কম মূল্যে চিকিৎসা দেওয়ার কাজ করেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরী ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করে ১৯৬৫ সালে প্রথমে লন্ডনে যান এফআরসিএস করতে।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ছাত্র সংসদের প্রথম জিএস ডা. এমএ মবিনকে নিয়ে আগরতলার বিশ্রামগঞ্জের মেলাঘর এলাকায় গড়ে তুলেছিলেন প্রথম ফিল্ড হাসপাতাল- ‘বাংলাদেশ ফিল্ড হাসপাতাল’।


আরও খবর



ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ৬ দিন বন্ধ সংবাদপত্র

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৬ দিনের ছুটি পেলেন সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এবারের পবিত্র ঈদুল ফিতরে। প্রচলিত রেওয়াজ অনুযায়ী, প্রতিবছর ২৯ রমজান থেকে ঈদে তিন দিনের ছুটি ভোগ করেন সংবাদকর্মীরা।

রোজা ৩০টি পূর্ণ হলে এই ছুটি চার দিনে পরিণত হয়। সে হিসাবে ৯ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছুটি হওয়ার কথা। কিন্তু এবার ঈদের ছুটির এক দিন পর ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ হওয়ায় ফের সরকার নির্ধারিত ছুটির ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে সংবাদমাধ্যম। এ জন্য ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।

শনিবার (৬ এপ্রিল) নোয়াবের বৈঠক শেষে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। ফলে ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল টানা ৬ দিন ছুটি পাবেন সংবাদকর্মীরা।

জানা যায়, ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার বিষয়ে নোয়াবের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছেন। তাছাড়া এদিন পত্রিকা প্রকাশ হলেও সংবাদপত্র বিপণন সংস্থা সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমিতি তা বিপণনে অপারগতা জানিয়েছে। অন্যদিকে ঈদের ছুটির এক দিন পরই পহেলা বৈশাখের ছুটি থাকায় সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নও (ডিইউজে) নোয়াবের কাছে ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছে।

এ বিষয়ে ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী বলেন, ঈদের ছুটি চিরাচরিত। একইভাবে পহেলা বৈশাখের ছুটিও। কিন্তু এবার ঈদের ছুটির এক দিন পরই পহেলা বৈশাখ। তাই সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা যাতে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পান, সেই আবেদন আমরা নোয়াবের কাছে জানিয়েছি। এতে কর্মীদের কর্মস্পৃহা আরও বাড়বে। তা ছাড়া গণমাধ্যমে ছুটিও এমনিতে অনেক কম। আশা করছি, নোয়াব সংবাদকর্মীদের প্রত্যাশা পূরণে সচেষ্ট হবে। তিনি জানান, ঈদের ছুটি ৬ দিন হলে এটি অনন্য রেকর্ড হবে। স্বাধীনতার পর আর কখনও সংবাদমাধ্যম ৬ দিন বন্ধ থাকেনি।

জানতে চাইলে নোয়াবের কোষাধ্যক্ষ মতিউর রহমান চৌধুরী বলেন, এবার ঈদের ছুটির মাঝে এক দিনের ব্যবধানে যেহেতু পহেলা বৈশাখ পড়েছে, তাই মাঝের এক দিন বিশেষ ছুটি দেওয়া যায় কিনা– তা নিয়ে নোয়াবে আলোচনা হচ্ছে। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।


আরও খবর



ঈদে এক কোটির বেশি মানুষ ঢাকা ছাড়বে: ডিএমপি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১১২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:এক থেকে সোয়া কোটি মানুষ ঢাকা ছাড়বে ঈদে।এসব ঈদযাত্রীদের যাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে সতর্ক অবস্থানে থাকবে ট্রাফিক পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, এবারের ঈদ উপলক্ষে অন্তত এক থেকে সোয়া কোটি মানুষ ঢাকা ছাড়বে। বাসের ট্রিপগুলো ঠিক সময়ে দিতে পারলে শিডিউল বিপর্যয় এড়ানো যায়। শিডিউল বিপর্যয় হলেই রাস্তায় অনেক মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে। তখনই সমস্যার সৃষ্টি হয়।

গণপরিবহনে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা যাবে না। পাশাপাশি টার্মিনাল থেকে বেরিয়ে রাস্তায় বাসে যাত্রী ওঠানামা করা যাবে না বলে জানান তিনি।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে পুলিশ কর্মকর্তা মুনিবুর রহমান বলেন, ট্রাফিক বিষয়টা একটা সিস্টেমের ওপর নির্ভর করে। ঈদে যখন ঢাকা মহানগর থেকে বাসগুলো বেরিয়ে যায়, তখন বেশি দেরি হচ্ছে না। কিন্তু যখন বের হয়ে যাচ্ছে, তখনই কিছু কিছু সড়কে জটিলতা দেখা যায়। কিন্তু বর্তমানে হাইওয়ে পুলিশ অনেক উন্নত হয়েছে। হাইওয়ে পুলিশের যদি সমন্বয়টা ভালো করতে পারে, এন্ট্রি-এক্সিটে সমস্যা না হলে এবার খুব একটা সমস্যা হওয়ার কথা না।

রাস্তায় যাতে ফিটনেসবিহীন যানবাহন বের হতে না পারে, সে জন্য গ্যারেজগুলোতে নজরদারি রাখা হচ্ছে বলেন মুনিবুর রহমান। এ জন্য পার্শ্ববর্তী সব পুলিশ ইউনিটের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

ডিএমপি ট্রাফিক–প্রধান বলেন, যেসব যানবাহনে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহৃত হচ্ছে, গ্যাস সিলিন্ডারটি যেন মেয়াদোত্তীর্ণ/ ঝুঁকিপূর্ণ না থাকে সে বিষয়টি যাত্রাপথের আগে নিশ্চিত করতে হবে। লঞ্চ, টার্মিনাল, রেলওয়ে স্টেশন, বিমানবন্দরকেন্দ্রিক যাত্রীদের গমনাগমন সুষ্ঠু করার জন্য ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ সচেষ্ট থাকবে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৪ এপ্রিল ব্যাংককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠেয় ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিকের (এসকাপ) অষ্টম অধিবেশনে যোগ দিতে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন। এসকাপ সম্মেলনটি আগামী ২২ থেকে ২৬ এপ্রিল থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠিত হবে।

এতে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে থাকবেন অর্থমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, সফরকালে একটি দ্বিপক্ষীয় উপাদান যুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা চলছে, যাতে অর্ধডজন দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা নথি সই হতে পারে। আগামী ২৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

লিভারেজিং ডিজিটাল ইনোভেশন ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট ইন এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক' প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আটতম অধিবেশনটি টেকসই উন্নয়নের জন্য ২০৩০ এজেন্ডা দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য ডিজিটাল উদ্ভাবনকে কাজে লাগাতে এই অঞ্চলে সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ জোরদার করার একটি সুযোগ তৈরি করবে।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ডিজিটাল উদ্ভাবন কীভাবে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলকভাবে অবদান রাখতে পারে, সে বিষয়ে আলোচনার লক্ষ্যে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সরকারি নেতা ও মন্ত্রী এবং অন্যান্য মূল স্টেকহোল্ডারদের এই অধিবেশনে মিলিত করবে।

আয়োজকরা বলছেন, সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা ডিজিটাল উদ্ভাবনের রূপান্তরমূলক সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে উন্মোচনের সুযোগগুলো চিহ্নিত করা এবং টেকসই উন্নয়নে তাদের অবদান জোরদার করার পন্থাগুলো নিয়েও আলোচনা করতে সক্ষম হবেন।


আরও খবর



এবার ঈদুল ফিতরে যশোরের প্রায় সাড়ে তিন লাখ পরিবার চাল পাচ্ছে

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২০জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:এবারের ঈদুল ফিতরে যশোরে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৩৪৭ দুস্থ ও অসহায় মানুষ ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ১০ কেজি করে চাল পাচ্ছেন।  ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৭০টি কার্ডে আট উপজেলায় ১৫৪৭ দশমিক ৭০০ মেট্রিক টন চাল দেয়া হবে। ১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৭৭টি কার্ডে আটটি পৌরসভায় দেয়া হবে ১৮৫৫ দশমিক ৭৭০ মেট্রিক টন চাল।

চাল বিতরণে কোনো অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কোনো স্বচ্ছল বা এক পরিবারের একাধিক ব্যক্তি ভিজিএফ কার্ডে চাল নিতে পারবে না। ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা রিজিবুল ইসলাম এমনটি জানিয়েছেন।

ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস জানিয়েছে, আট উপজেলায় ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৭০টি কার্ডের মধ্যে অভয়নগর উপজেলায় ৯ হাজার ৮৩ কার্ডে দেয়া হবে ৯০ দশমিক ৮৩০ মেট্রিকটন চাল। বাঘারপাড়া উপজেলায় ১৬ হাজার ৩৬৩ কার্ডে দেয়া হবে ১৬৩ দশমিক ৬৩০মেট্রিক টন চাল। চৌগাছা উপজেলায় ১২ হাজার ৪৬৫ কার্ডে দেয়া হবে ১২৪ দশমিক ৬৫০ মেট্রিকটন চাল। ঝিকরগাছায় উপজেলায় ১৫ হাজার ২২৫ কার্ডে দেয়া হবে ১৫২ দশমিক ২৫০ মেট্রিকটন চাল, কেশবপুর উপজেলায় ১৬ হাজার ৯৫২ কার্ডে দেয়া হবে ১৬৯ দশমিক ৫২০ মেট্রিকটন চাল, সদর উপজেলায় ৩১ হাজার ৩৩০ কার্ডে দেয়া হবে ৩১৩ দশমিক ৩০০ মেট্রিকটন চাল, মণিরামপুর উপজেলায় ২৯ হাজার ৭৫০ কার্ডে দেয়া হবে ২৯৭ দশমিক ৫০০ মেট্রিকটন চাল ও শার্শা উপজেলায় ২৩ হাজার ৬০২ কার্ডে দেয়া হবে ২৩৬ দশমিক ২০ মেটিকটন চাল।

সূত্রমতে, আট পৌরসভার ১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৭৭ কার্ডের মধ্যে যশোর পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, নওয়াপাড়া পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, কেশবপুর পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, বেনাপোল পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, মণিরামপুর পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, ঝিকরগাছায় পৌরসভায় ৩০৮১ কার্ডে দেয়া হবে ৩০ দশমিক ৮১০ মেট্রিকটন চাল, চৌগাছা পৌরসভায় ৩০৮১ কার্ডে দেয়া হবে ৩০ দশমিক ৮১০ মেট্রিকটন চাল ও বাঘারপাড়া পৌরসভায় ১৫৪০ কার্ডে দেয়া হবে ১৫ দশমিক ৪০০ মেট্রিক টন চাল।


আরও খবর



হিলিতে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৪২জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:চলছে বৈশাখ মাস সারাদেশে প্রচন্ড তাপদহ ও তীব্র গরম। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে রোদ ও গরমের তীব্রতা। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বাহির হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। ঠিক সেই সময়ে দিনাজপুরের হাকিমপুর হিলিতে রিকসা,ভ্যান, ইজিবাইক চালক ও পথচারীদের মাঝে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ১২ টায় হাকিমপুর উপজেলার চারমাথা মোড়ে প্রায় ২০০ জন শ্রমিক ও পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেন হাকিমপুর উপজেলা শাখার শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দরা।এসময় সেখানে দিনাজপুর জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সেক্রেটারি মোঃ মোসলেম উদ্দিন,হাকিমপুর উপজেলা শাখার উপদেষ্টা ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম,সভাপতি সবিরুল ইসলাম,সদস্য ডাঃ সাইদুর রহমান, মেহেদী হাসানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

রিকসা চালক মফিদুল ইসলাম বলেন, প্রচন্ড তাপ ও তীব্র গরম এর কারণে ঘর থেকে মানুষ বিনা প্রয়োজনে বাহির হচ্ছে না। পেট তো আর এসব বুঝে না। তাই রিকশা নিয়ে রাস্তায় বের হয়েছি। সকাল থেকে যাত্রী ও তেমন পাচ্ছি না। চারমাথা মোড়ে বসে আছি এমন সময় হঠাৎ আমার হাতে পানির বোতল ও খাবর স্যালাইন তুলে দেন। আমি খুব খুশি। আমি তাদের জন্য মন থেকে দোয়া করি আল্লাহ যেন তাদের ভালো করেন।ইজিবাইক চালক নাজমুল হোসেন বলেন,প্রচন্ড রোদ ও তীব্র গরমে তারা পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করছেন। আমি তাদের উদ্যোগকে সাদুবাদ জানাই।হাকিমপুর উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উপদেষ্টা ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, তীব্র গরম ও প্রচন্ড তাপদহে পুড়ছে সারাদেশ।

এসময় সবচেয়ে কষ্টে থাকে রিকসা, ভ্যান, ইজিবাইক চালক ও খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। তাই আমরা কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার হিলি চারমাথা মোড়ে ২০০ জন শ্রমিক ও পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেছি। আমি সমাজের বিত্তবান ও সকল রাজনৈতিক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতি আহবান জানাই তারাও যেন শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ায় !।সভাপতি সবিরুল ইসলাম বলেন,কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা হিলি চারমাথা মোড়ে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করলাম। আমাদের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ৩ মে পর্যন্ত শ্রমিকদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর