Logo
আজঃ রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

চিপস, ঝালমুড়ি ও ডালমুঠের প্যাকেট দিয়ে সাজানো হলো বরের গাড়ি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১৮৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাধারণত বিয়ের গাড়িতে শোভা পায় ফুল। কিন্তু এবার চিপস, ঝালমুড়ি ও ডালমুঠের প্যাকেট দিয়ে সাজানো হলো বরের গাড়ি। অন্যরকম এই বিয়ে দেখা গেল গতকাল সোমবার, লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায়। জানা গেছে, গতকাল সৌদি প্রবাসী যুবক জাহিদ হাসান বিয়ের গাড়িতে গলায় ফুলের মালা দিয়ে বসে ছিলেন। আর তার বিয়ের গাড়ি দেখে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের মাঝে সৃষ্টি হয় কৌতূহল; যা ফেসবুকে ভাইরাল হতে এক মুহূর্ত লাগেনি।

জাহিদ উপজেলার চরপাতা ইউনিয়নের মধ্য চরপাতা গ্রামের মোশাররফ হোসেনের ছেলে। সম্প্রতি বিয়ের উদ্দেশে ছুটি নিয়ে দেশে আসেন। তার স্ত্রী সানজিদা আক্তার উপজেলার হায়দরগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে। তিনি হায়দরগঞ্জ মডেল কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী।

স্থানীয়রা জানান, বরের গাড়িতে শুধু চিপস, ডালমুঠ ও ঝালমুড়ির প্যাকেট নয়, ১০-১৫টি গোলাপ এবং চকলেটও ছিল।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বর জাহিদ হাসান বলেন, ‘সবাই ফুল দিয়ে গাড়ি সাজায়। আমি ব্যতিক্রম কিছু করতে চেয়েছি। বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা শিশুদের আনন্দ বাড়িয়ে দিতেই এই উদ্যোগ। তিনি আরও জানান, বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা শিশুরা বরের গাড়ি থেকে চিপসসহ খাবারগুলো ছিনিয়ে নিয়ে যায়।


আরও খবর



জাপানে যেতে কত খরচ হবে, জানাল সরকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক ;বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে জাপান যেতে একজন কর্মীর মোট ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হবে। সরকারিভাবে কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া গতিশীল ও আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা আনতে এ ব্যয় নির্ধারণ করেছে সরকার।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে গতকাল সোমবার এ তথ্য জানানো হয়। এতে স্বাক্ষর করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শিমুল কুমার সাহা।

আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে জাপানে কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া গতিশীল ও আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ‘সিলেকশন পূর্ববর্তী প্রশিক্ষণ ও সিলেকশন পরবর্তী ব্যবস্থাপনা ব্যয়’ নির্ধারণ করা হয়েছে।

ব্যয় অনুযায়ী, জাপানিজ ভাষা প্রশিক্ষণ ফি ধরা হয়েছে ৪০ হাজার টাকা, প্রাক-বহির্গমন প্রশিক্ষণ ফি ৪০ হাজার টাকা, স্বাস্থ্য পরীক্ষা আট হাজার টাকা, পাসপোর্ট ও প্রসেসিং ফি ১২ হাজার টাকা, দরখাস্ত ও সব ডকুমেন্ট প্রসেসিং ফি ৪০ হাজার টাকা, কল্যাণ ফি সাড়ে তিন হাজার টাকা, নিবন্ধন ও অন্যান্য ফিতে খরচ হবে পাঁচ হাজার টাকা।

এতে সব মিলিয়ে খরচ হবে এক লাখ ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ আদেশ জারি করা হয়েছে এবং তা অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।

জাপানে জনসংখ্যা প্রতিনিয়তই কমছে। এতে শ্রম ঘাটতি মোকাবিলায় বিদেশ থেকে শ্রমশক্তি আমদানির ওপর দেশটি নজর দিয়েছে। আর এতে জাপানের শ্রমবাজারে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে বাংলাদেশিদের জন্য।


আরও খবর



১৭ বছর ধরে অপেক্ষা করছি, ‘আমরা ন্যায়বিচার পেয়েছি’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির রিভিউ আবেদন আজ বৃহস্পতিবার খারিজ হওয়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন তার স্ত্রী সুলতানা আহমেদ। পাশাপাশি আসামিদের রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

সুলতানা আহমেদ বলেন, ‘১৭ বছর ধরে অপেক্ষা করছি। অনেক যন্ত্রণা নিয়ে জীবন পার করছি। দুই আসামির রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত। আমরা ন্যায়বিচার পেয়েছি।’

১৭ বছরের অপেক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সন্তুষ্ট। দ্রুত আসামিদের ফাঁসি কার্যকরের জন্য সরকারের কাছে আবেদন করছি।

এ সময় তাহেরের স্ত্রীর সঙ্গে মেয়ে অ্যাডভোকেট সেগুফতা আহমেদ এবং তাদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলমের রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

এর ফলে এই দুই আসামির ফাঁসি কার্যকরে আইনগত কোনো বাধা থাকল না বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন। তিনি জানান, এখন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা কেবল রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার সুযোগ পাবেন।


আরও খবর



দেশের স্বাধীনতা ঘোষণার একমাত্র বৈধ অধিকার ছিল বঙ্গবন্ধুর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের স্বাধীনতা ঘোষণার একমাত্র বৈধ অধিকার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছিল বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্বাধীনতা ঘোষণার একমাত্র বৈধ অধিকার ছিল বঙ্গবন্ধুর। কারণ, তিনি জনগণের বিপুল ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছিলেন। স্বাধীনতা ঘোষণার অন্য কারও বৈধ অধিকার ছিল না। কাজেই অনেককেই ঘোষক দাবি করা হয়, তারা ছিলেন পাঠক। পাঠক আর ঘোষক এক কথা না।

বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ৭ মার্চ নিষিদ্ধ ছিল উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যে ভাষণ ইউনেস্কো পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষণের স্বীকৃতি দিয়েছে, সেই ৭ মার্চের ভাষণ তারা নিষিদ্ধ করেছিল। মুক্তিযুদ্ধে চেতনায় তাদের ন্যূনতম বিশ্বাস আছে বলে আমরা মনে করি না।

আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে বলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দাবির বিষয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপিই গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। আর শেখ হাসিনা মেরামত করেছে।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাচ্ছেন আরও ৪০ হাজার গৃহহীন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৪০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;ঈদের আগেই প্রধানমন্ত্রীর উপহারের নতুন ঘর পাচ্ছেন আরও প্রায় ৪০ হাজার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার। আগামীকাল বুধবার এসব ঘর গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষের হাতে তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় চতুর্থ পর্যায়ে ৩৯ হাজার ৩৬৫টি ঘর হস্তান্তর করা হবে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের তিনটি উপজেলায় যুক্ত হয়ে চতুর্থ পর্যায়ের ঘর ও জমি হস্তান্তর করবেন। এদিন গাজীপুরে শ্রীপুর উপজেলায় নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্প, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার নওয়াগাঁও আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং বরিশালের বানারীপাড়ার উত্তরপাড় আশ্রয়ণ প্রকল্পে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে উপকারভোগীদের সঙ্গে কথা বলবেন।

আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ণ নামে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় একটি প্রকল্প গ্রহণ করে, যা প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে।

মুজিববর্ষে উপলক্ষে প্রথম পর্যায়ে ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি ৬০ হাজার ১৯১টি ঘর, ২০ জুন ৫৩ হাজার ৩০০টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে নির্মিত মোট ঘরের সংখ্যা ১ লাখ ১৭ হাজার ২৯টি।

১৯৯৭ সাল থেকে এই প্রকল্পের আওতায় ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৫৯৭টি পরিবার পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আশ্রয়ণ ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়/সংস্থাসহ গৃহ নির্মাণ করে ১৯৯৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত পুনর্বাসন করা হয়েছে ৭ লাখ ৭১ লাখ ৩০১ টি পরিবারকে। প্রতি পরিবারের পাঁচজন সদস্য হিসেবে মোট উপকারভোগী ৩৮ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৫ জন।

তৃতীয় পর্যায়ে নির্মাণ করা একক ঘরের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৬৭৪টি। এর মধ্যে ৩২ হাজার ৯০৪টি হস্তান্তর হয়েছে গত বছরের ২৬ এপ্রিল এবং ২য় ধাপে ২১ জুলাই জমির মালিকানাসহ ২৬ হাজার ২২৯টি হস্তান্তর করা হয়। আগামীকাল ২২ মার্চ চতুর্থ পর্যায়ে হস্তান্তর হচ্ছে ৩৯ হাজার ৩৬৫টি ঘর।

১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়সহ মোট হস্তান্তরিত একক গৃহের সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ১৫ হাজার ৮২৭টি। ৪র্থ পর্যায়ে অবশিষ্ট নির্মাণাধীন গৃহের সংখ্যা ২২ হাজার ৬টি। ৪র্থ পর্যায়ে চরাঞ্চলে বরাদ্দকৃত বিশেষ ডিজাইনের গৃহের সংখ্যা ১ হাজার ৩৭৩ টি এবং পার্বত্যঞ্চলের বিশেষ ডিজাইনের মাচাং ঘর ৬৩৪টি।

এখন পর্যন্ত ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলার সব উপজেলাসহ সারাদেশের মোট ১৫৯টি উপজেলা।


আরও খবর



গুলিস্তানে বিস্ফোরণ: নিহতদের নিয়ে যা বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর সিদ্দিকবাজারে একটি ভবনে বিস্ফোরণে এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। হতাহত হয়েছেন শতাধিক। নিহতদের অধিকাংশই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইমার্জেন্সি বিভাগে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী বলেন, ‘ভবনে বিস্ফোরণের পর সেখান থেকে ১২ জনকে নিহত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন মারা গেছেন। ১১২ জনকে আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়েছে। বর্তমানে ৬৭ জন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। বাকিরা চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। আমরা হাসপাতালে প্রস্তুত রেখেছি। আমাদের ডাক্তার, নার্স যারা ছিল সবাইকে আমরা এখানে নিয়ে এসেছি।’

তিনি আরও জানান, ‘আমাদের যে ইমার্জেন্সি ব্যবস্থা আছে সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। পরে আহতদের ওয়ার্ড বা আইসিইউ যেখানে দরকার সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পুরো ঢাকার জন্য আমাদের একটি ইমার্জেন্সি সিস্টেম আছে। এর মাধ্যমে মেসেজ পেয়ে সবাই চিকিৎসা দিতে হাসপাতালে এসেছেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের আশপাশে যেসব হাসপাতাল আছে সেখানেও আমরা ব্যবস্থা করে রেখেছি। সেখানে ডাক্তারা রেডি আছে। এখানে জায়গার অভাব হলে বার্ন ইউনিটে, সলিমুল্লাহ মেডিকেলে রোগী নিয়ে যেতে পারব। ইতোমধ্যেই আমরা জেনেছি আহতদের মধ্যে বেশিরভাগই মাথায় আঘাত পেয়েছেন। অনেকেই আবার পুড়েও গেছেন। আমাদের শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে সাত জন ভর্তি হয়েছে। তাদের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে। অনেকে বিভিন্ন ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার পর আবার এখানে চলছে আসছে। এখানে চিকিৎসার সার্বিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর