Logo
আজঃ রবিবার ১১ জুন ২০২৩
শিরোনাম

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন তুলা, কুম্ভের বাড়িতে অতিথি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১১ জুন ২০২৩ | ১৪২জন দেখেছেন

Image

মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল)

দিনটি মিশ্র সম্ভাবনাময়। মামলা মোকদ্দমা এড়িয়ে চলুন। গোপন শত্রু সম্পর্কে থাকুন। দূরের যাত্রা হতে পারে। কোনো পূর্ব কর্মের ফলভোগ করতে পারবেন।

বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে)

পেশাগত যোগাযোগ চালিয়ে যান। সেক্ষেত্রে সাফল্য পেতে পারনে। কোনো আশা পূরণ হতে পারে। আর্থিক দিক ভালো যাবে। কোনো কাজে জ্যেষ্ঠ ভাইবোনদের কারো সহযোগিতা পেতে পারেন।

মিথুন (২১ মে-২০ জুন)

পিতৃস্বাস্থ্য ভালো যাবে। চাকরিজীবীদের জন সময় অনুকুল থাকতে পারে। কর্মস্থল সহকর্মীদের সহযোগিতা পেতে পারেন। সুনাম ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেতে পারে।

কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই)

সামাজিক অগ্রগতি অব্যাহত থাকতে পারে। মন ভালো থাকবে। পেশাগত দিক ভালো যাবে। কোনো আশা পূরণ হতে পারে। জ্ঞানস্পৃহা বৃদ্ধি পেতে পারে।

সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট)

দিনটি মিশ্র সম্ভাবনাময়। ট্যাক্স সংক্রান্ত কোনো ঝামেলা হতে পারে। ব্যবসায়িক দিক ভালো যাবে না। বিক্রয় বাণিজ্যে লোকসান হতে পারে। রিপুকে সংযত রাখুন।

কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর)

দাম্পত্য সম্পর্ক ভালো থাকবে। অবিবাহিতদের কারো  বিয়ে হতে পারে। প্রণয় প্রস্তাবে সাড়া পেতে পারেন। ব্যবসায়িক দিক ভালো যাবে। বিক্রয় বাণিজ্যে লাভযোগ আছে।

তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর)

ব্যক্তিগত দায় দায়িত্ব বৃদ্ধি পেতে পারে। নিজের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। কারো সঙ্গে অহেতুক তর্কে জড়াতে যাবেন না। শরীর অসুস্থ হতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর)

নিজের মনোভাব যথাযথভাবে প্রকাশ করুন। রোমান্টিক প্রস্তাবে সাড়া পেতে পারেন। প্রেম ভালোবাসার জন্য সময় অনুকুল থাকতে পারে। সম্ভাব্যক্ষেত্রে সন্তান লাভ হতে পারে। পড়াশোনায় আনন্দ পাবেন।

ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর)

বিলাসদ্রব্য ক্রয় করতে পারনে। কোনো প্রত্যাশা পূরণ হতে পারে। মন ভালো থাকবে। মাতৃস্বাথ্য ভালো যাবে। আধ্যাত্মিকতার প্রতি অনুরাগবোধ করতে পারেন।

মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি)

কারো সঙ্গে নতুন বন্ধুত্ব হতে পারে। কাজকর্মে উৎসাহবোধ করতে পারেন। প্রাপ্ত তথ্যের ওপর নির্ভর করতে পারেন। প্রতিবেশীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকতে পারে। আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হতে পারে।

কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি)

আর্থিক দিক ভালো যাবে। পাওনা টাকা আদায়ের জন্য তাগাদা দিন। মূল্যবোধ বজায় রাখুন। পড়াশোনায় আনন্দ পাবেন। বাড়িতে অতিথি সমাগম হতে পারে।

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ)

নিজেকে যথাযাথভাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করুন। সেক্ষেত্রে সাফল্য পেতে পারেন। কাউকে প্রথম দেখায় ভালো লাগতে পারে। দাম্পত্য সম্পর্ক ভালো থাকতে পারে। শরীর ভালো থাকবে।


আরও খবর



অবাধে বালু উত্তোলন, হুমকির মুখে চিলমারী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

আলমগীর হোসাইন, চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃ অবৈধভাবে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবাধে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্পের সন্নিকট থেকে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ সেফটি বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে। বাধাহীনভাবে ক্রমাগত বালু উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে পড়েছে প্রকল্পটি। আসন্ন বর্ষা মৌসুমে উপজেলার বামনের হাট রেগুলেটর থেকে চিলমারী উপজেলার জোড়গাছ বাসন্তীপাড়া পর্যন্ত যে কোন জায়গায় ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্পটি দেবে গিয়ে দেখা দিতে পারে বিপর্যয়।

যুগের পর যুগ ধরে করালগ্রাসী ব্রহ্মপুত্র নদ দেশের অন্যতম প্রাচীন নৌ বন্দর চিলমারীকে গ্রাস করে চলছিল। ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ তাদের বাস্তভিটা হারিয়েছে। কোন কোন পরিবার নিঃস্ব হয়ে পথের ভিখারি হয়েছে। বর্তমানে চিলমারী উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৩টি ইউনিয়ন পুরোপুরি ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে বিলীন। বাকি তিনটি ইউনিয়নের অর্ধেকেরও বেশি অংশ ব্রহ্মপুত্র নদ গ্রাস করে ক্রমাগত চিলমারীর শেষ অংশটুকু গিলে খাওয়ার পথে এগোচ্ছিল। গত ১৭ই জুলাই ১৯৯৩ইং চিলমারী বন্দর নদী ভাঙন প্রতিরোধ আন্দোলন নামক একটি সংগঠনের ব্যানারে নদী ভাঙ্গণ প্রতিরোধ আন্দোলন হয়। আন্দোলনকারীরা চিলমারী থেকে পায়ে হেঁটে কুড়িগ্রাম গিয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি দেন। জেলা প্রশাসকের অফিসের সামনে অবস্থান নিয়ে সংগ্রাম করেছেন।

এই আন্দোলন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দৃষ্টিতে আনতে সক্ষম হয়। অবশেষে দীর্ঘ দেড় যুগ আন্দোলনের সফলতা আসে। ২০০৭-২০০৮ অর্থ বছরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের পঞ্চম বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বৈরাগীর হাট ও চিলমারী বন্দর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা ফেজ-১ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ২০১৭ইং সালের জুলাই মাসে ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্প ফেজ-১ এর কাজ শুরু করা হয়। ৯৬৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ২.৫ কিলোমিটার অংশে জুন’২০০৯ইং উক্ত কাজ শেষ হয়। এরপর থেকে ফেজ-২, ফেজ-৩ প্রকল্পের আওতায় প্রকল্পের কাজ ২০১৭ সালে গিয়ে শেষ হয়। ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে চিলমারীবাসীর স্বপ্ন ও প্রাণের দাবি পূরণ হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবার পর চিলমারী উপজেলার যৎসামান্য অংশ রক্ষা পেয়ে বাংলাদেশের মানচিত্রে চিলমারী নামের একটি উপজেলার অস্তিত ধরে

রেখেছে। কিছু বালু ব্যবসায়ী দীর্ঘদিন যাবৎ ডানতীর প্রকল্পের ডানতীর সংলগ্ন এলাকা থেকে বিরামহীন ভাবে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বালুর ব্যবসা করছে। শুধুমাত্র চিলমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর এলাকায় ১৪টি পয়েন্টে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ সেফটি বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এর ফলে প্রতিরক্ষা প্রকল্পের নীচ অংশে বিশাল আকৃতির গর্ত দেখা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোপূর্বে অনেক এলাকায় একাধিক জায়গায় হঠাৎ কিছুদূর করে অংশ দেবে যাওয়ায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বোল্ডার ফেলে দেবে যাওয়া অংশগুলিতে নদী ভাঙন কোনোমতে ঠেকিয়ে রেখেছে। এই প্রতিরক্ষা প্রকল্পটির কোন অংশ পুরোপুরি দেবে গেলে আর চিলমারীকে রক্ষা করা যাবে না। এ বছর ৭০ সদস্য বিশিষ্ট একটি গ্রুপ একসাথে শেয়ার করে রমনা নৌ ঘাট সংলগ্ন এলাকায় বালু উত্তোলন করে নদী তীরেই বালুর স্তুুপ করে সেখান থেকে শতাধিক ট্রলিতে বালু বিক্রি করছে।

এছাড়াও বাসন্তী গ্রাম জোড়গাছের ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর ধরে রমনা মিয়া বাড়ির সামন ও পিছনসহ রাজারভিটা, পুটিমারী ও ফকিরের হাট এলাকায় মোট ১৪টি পয়েন্টে একাধিক গ্রুপ বা ব্যক্তি বালুর ব্যবসা চলছে। ফলে এই বালু ব্যবসার উপর প্রায় ২ হাজার পরিবার জীবিকা নির্বাহ করছে। বিভিন্ন বালু পয়েন্টের সাথে জড়িত ব্যবসায়ীরা নাম না প্রকাশের শর্তে জানায়, তারা অবৈধ নয় বরং বৈধভাবে বালুর ব্যবসা করতে চায়। তাদের দাবি চিলমারীকে বালু মহাল ঘোষণা দেয়া হউক। এটা হলে তারা যেমন বৈধভাবে ব্যবসা করতে পারবে পাশাপাশি সরকারও এই বালু মহাল থেকে মোটা অংকের রাজস্ব পাবে।১৭ মে ২০২৩ বিকেলে চিলমারী উপজেলার সকল সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুবুর রহমানের সাথে চিলমারী উপজেলার বৈরাগীর হাট ও চিলমারী বন্দর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা প্রকল্পটির ভবিষ্যৎ ও বালু উত্তোলন বন্ধ করার বিষয়ে এক মতবিনিময় করেন। এ সময় চিলমারী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম সাবু বলেন, প্রথমত বালু উত্তোলন বন্ধ না করলে চিলমারীকে রক্ষা করা যাবে না।

সরকার যদি চিলমারীতে বালু মহাল ঘোষণা দেয় তখন যত্রতত্র জায়গা থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ হবে এবং একটি নিরাপদ এলাকাকে বেছে নিয়ে একটি সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী বালু উত্তোলিত হবে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম চিলমারী শাখার সাধারণ সম্পাদক এস, এম নুরুল আমিন সরকার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, তার প্রথম এবং শেষ কথা আগে চিলমারীকে রক্ষা করতে হবে। তারপরে অন্য বিষয় নিয়ে ভাবা যাবে। প্রেসক্লাব চিলমারীর সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মণিরুল ইসলাম লিটু বলেন, চিলমারী থাকলে তো বালুর ব্যবসা থাকবে। চিলমারী না থাকলে বালুর ব্যবসা হবেটা কোথায়। তিনি বালু উত্তোলন বন্ধে সরকারের দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের জোর দাবি জানান।চিলমারী প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক সহকারী অধ্যাপক নাজমুল হুদা পারভেজ তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, পুরো চিলমারীর মানুষের একটাই কথা, অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করে চিলমারীকে রক্ষা করতে হবে। চিলমারী উপজেলা রক্ষার বিকল্পে আর কোন শব্দ নাই। এ ব্যাপারে চিলমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমানকে বলেন, আমি বালু উত্তোলন বন্ধ করার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু নানা কারণে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে পারিনি। আপনারা সাংবাদিকগণ পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। উপর থেকে আমাকে নির্দেশ দিলে আমি চিলমারীতে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দেব।


আরও খবর



আইএমএফের কথামতো বাজেট করিনি, পরামর্শ নেওয়া হয়েছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কথামতো করা হয়নি বলে দাবি করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তবে তাদের কিছু পরামর্শ বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।  আজ শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।  

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, অর্থসচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনীতি সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব প্রমুখ। 

সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আইএমএফের সঙ্গে কাজ করা ভালো। তারা অর্থনীতির বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দেয়, সহায়তা দেয়। তবে আমরা আইএমএফের কথামতো বাজেট করিনি। যদিও আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থা দেশের রাজস্ব আয় বাড়ানোর কথা বলেছে। সেই হিসেবে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শর্ত না মানলেও, তাদের যেসব পরামর্শ আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

তবে আইএমএফের পরামর্শ শুনলে অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সফল হবে বলে মনে করেন মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই এখন অ্যালায়েন্স। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে আমরা কোনো পণ্য না পেলে খুঁজি বিকল্প কোন দেশে পাওয়া যাবে। আইএমএফের সঙ্গে যারা যুক্ত, তাদের সবার সার্বিক বিষয়ে তারা (আইএমএফ) দেখে। তারা শুধু ঋণ দিয়েই সাহায্য করে না। তারা কিছু প্রজেক্টও সাজেস্ট করে। কোন কোন বিষয়গুলো ডেলিভার করা যাবে সেগুলোও তারা সাজেস্ট করে।

মন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি, তাদের পরামর্শ শুনলে সফল হব। তাদের ওভারঅল প্রেসক্রিপশন থাকে। তবে সেখান থেকে যেটুকু গ্রহণ করা যায় করব। বাকি সব আমরা আমাদের মতো করব।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতি মনিটরিং করছেন: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৯০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘূর্ণিঝড় ‌‘মোখা’র সার্বিক বিষয়ে সরাসরি মনিটরিং করছেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রশাসনকে বিভিন্ন নির্দেশনাও দিচ্ছেন তিনি।

আজ রোববার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় তিনি এ কথা জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সরকারি ও বেসরকারিভাবে প্রস্তুতি ছিল। ঘূর্ণিঝড়ে কোনো ক্ষয়ক্ষতি না হোক আমরা সেটাই চাই।

বৈঠকে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সুজিত রায় নন্দী উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাশ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, উপ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ দপ্তর বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য শাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ।

এদিকে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্র বাংলাদেশ উপকূল থেকে মাত্র ২৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। তবে এর অগ্রভাগ কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করছে। ঝড়ের প্রভাবে এরই মধ্যে উপকূলে ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের সবশেষ ১৯ নম্বর বিশেষ বুলেটিনে জানানো হয়েছে, রোববার সকাল ৯টায় ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্বে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্বে অবস্থান করছিল।

মোখা বর্তমানে কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রমরত আছে। এটি আরও উত্তর-উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে আজ বিকেল নাগাদ সিটুয়ের (মিয়ানমার) কাছ দিয়ে কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।


আরও খবর



আমি চাই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাজ আমাকে ডিভোর্স দিয়ে দিক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১১ জুন ২০২৩ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:স্বামী চিত্রনায়ক শরিফুল রাজের কাছ থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডিভোর্স চাইলেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। আজ সোমবার দিবাগত রাতে একটি সংবাদমাধ্যমে লাইভে এসে এ কথা বলেন তিনি। 

লাইভে পরীমণি বলেন, ‘একটা ফেইক মানুষের সঙ্গে থাকতে পারব না। যে কিনা মানুষকে রেসপেক্ট দেওয়া তো ভেতর থেকে আসে, সেটা তো আপনি দেখাতে পারবেন না। কালকে আপনাদের সঙ্গে যে কনভারসেশন (রাজের) হলো সেটা দেখেলেই মানুষ বুঝতে পারবে কতটা ফেইক, কতটা রিয়েল। আমার কিছু বলার নেই। আমি সমস্ত কিছু পাবলিককে দিয়ে দিলাম।

আর কি রাজের সঙ্গে বসতে (সমঝোতায়) চান কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে এ অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি আর বসতে চাই না। হলে অনেক আগেই হতো। আমি চাই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাজ আমাকে ডিভোর্সটা দিয়ে দিক। সত্যি আমি চাই না, আমি রাজের স্ত্রী হয়ে আর আমি রাজ্যের মা আমার কাছে অনেক কমফোর্টএবল এবং অনেক আরাম, শান্তির ও সম্মানের। যেটার ভেতর কোনো ফেইকনেস নাই, কোনো মিথ্যা নাই। 

সম্প্রতি শরিফুল রাজের ফেসবুক আইডি থেকে কয়েকটি ‘গোপন ভিডিও’ প্রকাশিত হয়। সেই ভিডিওগুলোতে রাজ ছাড়াও অভিনেত্রী সুনেরাহ বিনতে কামাল ও তানজিন তিশাকে দেখা যায়। ভিডিওতে তাদের কথোপকথন ছিল আপত্তিকর। এ ছাড়া একটি ভিডিওতে রাজ ও সুনেরাহকে মদের বারেও দেখা যায়।

ভিডিওগুলো ফাঁস হওয়ার পর রাজ ও পরী একে-অপরকে এর জন্য দায়ী করছিলেন। তানজিন তিশা ও সুনেরাহও এ নিয়ে কথা বলেন। 


আরও খবর



ইলন মাস্ক শীর্ষ ধনীর মুকুট ফিরে পেলেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৮০জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক আবারও বিশ্বের সেরা ধনীদের তালিকার শীর্ষে ওঠে এসেছেন। গতকাল বুধবার ফরাসি ধনকুবের বার্নার্ড আরনল্টের এলভিএমএইচের শেয়ারের মূল্য ২ দশমিক ৬ শতাংশ কমে যাওয়ার পরই আরনল্টকে পেছনে ফেলে মাস্ক শীর্ষে ওঠে আসেন।

ধনীদের শীর্ষস্থান নিয়ে এ বছর ইলন মাস্ক এবং বার্নার্ড আরনল্টের মধ্যে বেশ ভালোই লড়াই চলেছে। মার্কিন সাময়িকী ব্লুমবার্গের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্সে একবার মাস্ককে, আরেকবার আরনল্টকে শীর্ষে উঠতে দেখা গেছে।

দীর্ঘ সময় ধনীদের তালিকার শীর্ষে থাকা মাস্ককে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথমবারের মতো দ্বিতীয়স্থানে নামিয়ে দেন আরনল্ট। মুদ্রাস্ফীতির কারণে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো কিছুটা সমস্যায় পড়লেও বিলাসী পণ্যে মানুষের আগ্রহ কমেনি। আরনল্টের প্রতিষ্ঠিত এলভিএমএইচের অধীনে রয়েছে লুইস ভুইটন, ফেন্ডি এবং হেনেসির মতো কোম্পানিগুলো। এসব বিলাসী কোম্পানির বেঁচা-বিক্রি ভালো থাকায় আরনল্টের সম্পত্তিও বেড়েছিল।

কিন্তু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীরগতি হওয়ায় এখন বিলাসী পণ্যের ওপর মানুষের আগ্রহ কমে যাচ্ছে। বিশেষ করে চীনে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অনেকটাই কম।

আরনল্টের এলভিএমএইচের শেয়ার গত এপ্রিল থেকে প্রায় ১০ শতাংশ কমেছে। আরনল্টকে এমনও দিন দেখতে হয়েছে— যেদিন মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে তার মোট সম্পত্তি থেকে ১১ বিলিয়ন ডলার উধাও হয়ে গেছে।

অপরদিকে এ বছর এখন পর্যন্ত মাস্কের সম্পত্তির পরিমাণ বেড়েছে ৫৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। মূলত টেসলার কারণেই তার সম্পদ বেড়েছে।

বর্তমানে মাস্কের সম্পত্তির পরিমাণ হলো ১৯২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। অপরদিকে আরনল্টের সম্পত্তি আছে ১৮৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের।


আরও খবর