Logo
আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

চিকিৎসা নিতে আর ঢাকায় আসতে হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ২৫৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের ৮টি বিভাগে উন্নতমানের হাসপাতাল তৈরির কাজ শেষ হলে চিকিৎসার জন্য মানুষকে আর ঢাকায় আসতে হবে না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

আজ বুধবার সকালে রাজধানীর মিরপুরে ঢাকা ডেন্টাল কলেজ হাসপাতালে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল, আইসিইউ ইউনিট ও ইমার্জেন্সি কমপ্লেক্স উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘বিএনপির আমলে দেশের স্বাস্থ্যখাত নিয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো কাজই করা হয়নি। তাদের সুদূরপ্রসারী কোনো স্বাস্থ্যভাবনা ছিল না। সেই ভঙ্গুর অবস্থা কাটিয়ে উঠে বিশ্বমানের আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা করার কাজ মোটেও সহজ নয়। স্বাস্থ্যখাতকে আধুনিক ও বিশ্বমানের করার সেই কঠিন কাজটিতেই আমরা এখন হাত দিয়েছি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্যখাতকে ঢেলে সাজাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনাও পেয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের ৮টি বিভাগের স্বাস্থ্যসেবার মান সরেজমিন পরিদর্শন করা হয়েছে। পাশাপাশি ৮ বিভাগেই ৮টি ১৫তলা বিশিষ্ট উন্নতমানের ক্যানসার, কিডনি, লিভার হাসপাতাল তৈরির কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। এগুলোর মাধ্যমে চিকিৎসাসেবাকে ডিসেন্ট্রালাইজড করা হচ্ছে। এগুলো উদ্যোগের মাধ্যমে মানুষ নিজ নিজ বিভাগ থেকেই তাদের কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। মানুষকে আগামীতে চিকিৎসা নিতে আর ঢাকায় আসতে হবে না।

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশের সফলতা এমনি এমনি আসেনি। পরিশ্রম ও ত্যাগের ফসল এটি। করোনায় বিএনপি কোথাও ছিল না। তারা কাউকে সহায়তা করেনি। তারা শুধু টেলিভিশনের পর্দায় যারা করোনায় কাজ করেছে সেই চিকিৎসক, নার্সদের নিয়ে দিনরাত সমালোচনা করেছে, তাদেরকে নিরুৎসাহিত করেছে। তারা বন্যায় কাউকে সহায়তা করে না, দুর্যোগে পাশে দাঁড়ায়না, শুধু টেলিভিশনের পর্দায় সমালোচনার কাজ করে।

ডেন্টাল হাসপাতালের সেবা নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই ডেন্টাল হাসপাতালে প্রতিদিন ৬০০-৭০০ মানুষ সেবা নেয়। এই হাসপাতালসহ আমরা দেশের সব হাসপাতালের বেড দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করেছি। আগে দেশে বেড ছিল ২০ হাজারের মতো, এখন সেই বেড সংখ্যা ৭০ হাজার করা হয়েছে। ৪৫ হাজার নার্স ও ৩৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে টেকনিশিয়ান ও ফার্মাসিস্ট নিয়োগের কাজ চলমান আছে। দেশের হাসপাতালগুলোর অবকাঠামো ও যন্ত্রপাতি অনেকটাই কাভার করা গেছে। এখন এই লোকবল পূরণ হলে দেশের চিকিৎসাব্যবস্থায় বড় উন্নয়ন ঘটবে।

উল্লেখ্য, উদ্বোধন করা ইমার্জেন্সি আউটডোর সেবাব্যবস্থায় এখন থেকে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা সেবা দেওয়া হবে।

ঢাকা ডেন্টাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বোরহান উদ্দিন হাওলাদারের সভাপতিত্বে সভায় শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশীদ আলম, ঢাকা ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবিরসহ অন্য কর্মকর্তারা বক্তব্য দেন।


আরও খবর



খবর প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মামুনুল হাসান টিপু সাহেবের বড় ভাই মারা গেছেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image
তরিকুল ইসলাম:খবর প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মামুনুল হাসান টিপু সাহেবের বড় ভাই মোহাম্মদ অলি মিয়া মারা গেছেআজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টা চার মিনিটে নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনমরহুমের জানাজার নামাজ আগামীকাল বাদ জুম্মা দাফন করা হবে নিজ গ্রামে তার এই মৃত্যুতে খবর প্রতিদিনের পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক

আরও খবর



ফরিদপুরে বাস ও পিকআপের সংঘর্ষে নিহত ১১

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাস ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে ফরিদপুরের কানাইপুরে দুই শিশুসহ ১১ জন নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা মাগুরাগামী ইউনিক পরিবহনের সঙ্গে ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই শিশুসহ ১১ জন নিহত হয়েছেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুরের করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন চৌধুরী।

তিনি বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে ১১ জন নিহত হয়েছেন। আহত চারজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে হতাহতদের নাম-ঠিকানা জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, একটি পরিবারের লোকজন পিকআপ ভাড়া করে ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছিলেন।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় চলবে ১৫ ফেরি ও ২০ লঞ্চ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ঈদযাত্রায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৫টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে চলাচল করবে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ফেরি ও লঞ্চ চলাচলসহ ঘাটের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও যাত্রীদের নির্বিঘ্ন যাতায়াতের লক্ষ্যে আয়োজিত সভায় এ তথ্য জানানো হয়।সভার সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খান।

বিআইডব্লিউটিএ কর্মকর্তারা জানান, আসন্ন ঈদে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার নির্বিঘ্ন করতে ২টি ফেরি বাড়িয়ে ১৫টি এবং ৩টি লঞ্চ বাড়িয়ে ২০টি করা হয়েছে। যার প্রায় সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। দৌলতদিয়া প্রান্তের ঘাট সচল থাকবে ৩টি।

দৌলতদিয়া ঘাট এলাকা যানজটমুক্ত রাখতে ঘাট দিয়ে ঈদের আগের ৩ দিন ও ঈদের পরে ৩ দিনসহ মোট ৭ দিন বন্ধ থাকবে পচনশীল ও জরুরি পণ্যবাহী ট্রাকব্যাতীত সকল পণ্যবাহী ট্রাক পারাপার বন্ধ থাকবে।


আরও খবর



মেহেরপুরে মধু সংগ্রহে ব্যস্ত মৌ চাষিরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, গাংনী(মেহেরপুর:মেহেরপুরে লিচু বাগানগুলোতে মুকুলের সমারোহ। চারদিকে মুকুলের মিষ্টি মৌ মৌ গন্ধ। গাছে গাছে দোল খাচ্ছে লিচুর মুকুল। গাছের প্রতিটি ডাল থেকে মুকুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে। মুকুলের সুগন্ধে পাখা মেলে গুণ গুনিয়ে এক ফুল থেকে অন্য ফুলে ছুটছে মৌমাছিরা। লিচু চাষিরা যেমন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে গাছের পরিচর্যায়। অন্যদিকে মৌচাষিরা মধু সংগ্রহে শ্রম ব্যয় করছে দিনরাত। মধু সংগ্রহে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন মৌচাষিরা। গাছের ফাঁকে ফাঁকে বাক্স বসিয়ে সংগ্রহ করছেন সুস্বাদু মধু।

মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার রশিকপুরে লিচুবাগানগুলোতে গিয়ে দেখা গেছে, চলতি মৌসুমে গাছের মুকুল ভালো হওয়ার মধু সংগ্রহে খুশি মৌচাষিরাও। মার্চ মাসের শুরু থেকে মধু সংগ্রহ করার ধুম পড়ে। দূর থেকে আসা মৌচাষিরা বিভিন্ন স্থানীয় বাগান মালিকদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে মৌ চাষ শুরু করে। একটি বাগানে মধু সংগ্রহ করার কাজে ২-৩ জন শ্রমিক কাজ করে। দেখা যায়, লিচুর উৎপাদন বাড়াতে বাগানে বাগানে চাষিরা মৌমাছির ’মৌ বাক্স’ বসিয়েছে। পাশেই নিজেদের তৈরি ছোট কুঁড়েঘর থাকে বাক্সের তদারকি করছে মৌ চাষিরা।

লিচু গাছের নিচে সারি সারি করে সাজিয়ে রেখেছেন কাঠের তৈরি বাক্সগুলো। সেখান থেকে দলে দলে মৌমাছির ঝাঁক বসছে লিচুর মুকুলে। মুকুল থেকে মধু সংগ্রহ করে মৌমাছির দল নিজ নিজ বক্সে মৌচাকে মধু এনে জমা করছে। ৭-৮ দিন পর পর প্রতিটি বাক্স থেকে চাষিরা মধু সংগ্রহ করছেন। লিচুর বাগান থেকে সংগ্রহ করা মধু যেমন খাঁটি তেমনই সুস্বাদু। মানের দিক থেকে ভাল হওয়ায় এর চাহিদা অনেক বেশি। প্রতি বছর দেশের নানান প্রান্ত থেকে মৌচাষিরা মধু সংগ্রহ করতে মেহেরপুরের বিভিন্ন বাগানে আসে। এদিকে বাগান থেকেই সুস্বাদু মধু ক্রয় করছেন স্থানীয় ও দূর-দূরান্তের ব্যবসায়ীরা।

মধু কিনতে আসা ক্রেতারা বলেন, মধু চাষিরা এখানে মধু সংগ্রহের পাশাপাশি বিক্রিও করছেন। আমরা বাজারে যে মধু কিনি, সেগুলোয় কেমিক্যাল বা ভেজাল থাকে। তবে এখানকার মধু খাঁটি। এক মাস সময় নিয়ে দিনাজপুর থেকে এখানে এসেছেন মৌ চাষি রনি হাসান ও তার দল। রনি হাসান দীর্ঘ ১৪ বছর এই পেশায় যুক্ত রয়েছেন। তিনি বলেন, বছরে ৬ মাস আমাদের কাজ হয়। আমরা মাসে ৩-৪ বার মধু সংগ্রহ করতে পারি।

মৌ চাষি রনি হাসান আরো বলেন, আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে আরো বেশিও সংগ্রহ করা যায়। এখানে ১৫০টি বক্স রয়েছে। প্রতিটি বক্সে ৪টি-১৬টি ফ্রেম আছে। প্রতিটি ফ্রেম থেকে ২৫০ গ্রাম থেকে ২ কেজি পর্যন্ত মধু আমরা সংগ্রহ করে থাকি। ইতোমধ্যে আমরা ২’শ ৯০ কেজি মধু সংগ্রহ করেছি। আরও ২শ কেজি মধু সংগ্রহের সম্ভবনা রয়েছে। এখানে সংগ্রহের কাজ শেষ হলে আবার অন্যত্র মধু সংগ্রহের কাজ শুরু হবে।

স্থানীয় পর্যায়ে প্রতি কেজি মধু ৬শ টাকা কেজি ধরে বিক্রি করা হচ্ছে। মধু সংগ্রহ করা শেষ হয়ে গেলে তারা সাথে করে মৌমাছিদের নিয়ে যায় বলে জানান মৌ চাষিরা। প্রতিটি বাক্সে একটি রানী মৌমাছি, একটি পুরুষ মৌমাছিসহ অসংখ্য এপিচ জাতের কর্মী মৌমাছি রয়েছে। কর্মী মৌমাছিরা ঝাঁকে ঝাঁকে লিচুর মুকুলে ছুটে গিয়ে মধু সংগ্রহ করে।কৃষিবিদ শফিউল ইসলাম বলেন, মৌমাছির মাধ্যমে মুকুলের পরাগায়ণ ঘটানোর মাধ্যমে লিচুর ফলন ভাল হয়।

ফলে যে গাছে মৌমাছির বেশি আগমন ঘটে সে গাছে লিচুর যেমন বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা থাকে, তেমনই মৌ চাষিরা বেশি মধু সংগ্রহ করে বাণিজ্যিকভাবে বিপুল পরিমান অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়।


আরও খবর



বড় হারে ঘরের মাটিতে সিরিজ শেষ বাংলাদেশের

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক: ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে লজ্জাজনকভাবে হেরেছিল বাংলাদেশ। এবার ঘুরে দাঁড়ানোর মিশনে চট্টগ্রাম টেস্টে প্রত্যাশিত প্রতিরোধও গড়তে পারেনি লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। জয়-শান্ত-লিটনদের ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ১৯২ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে স্বাগতিকেরা।

বুধবার (৩ এপ্রিল) চট্টগ্রাম টেস্টের পঞ্চম দিনের খেলায় মাঠে নামে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা।

দিনটিতে ২৪৩ রানের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের সামনে। যেখানে হাতে ছিল মাত্র ৩ উইকেট। তাই হাতে সময় থাকলেও প্রয়োজনীয় শক্তি ছিল না দলের কাছে। তাতে অনুমিত হারই শেষ পর্যন্ত দেখেছেন টাইগার বাহিনী।

এই ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছে ১৯২ রানে। এর আগে সিলেট টেস্টে ৩২৮ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছিল স্বাগতিকরা।

দুই টেস্টের তিন ইনিংসেই বাংলাদেশের ব্যাটিং ব্যর্থতা দেখা গেছে। তবে সিরিজের শেষ টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে তুলনামূলক ভালো করেছে বাংলাদেশ। ৩১৮ রান স্কোরবোর্ডে জমা করতে পেরেছে দলটি।

এই রান করতে বড় অবদান রেখেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তিনি শেষ পর্যন্ত ১১০ বলে ৮১ রান করে অপরাজিত ছিলেন।


আরও খবর