Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম
বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প রেলপথ মন্ত্রী কতৃক মাগুরার নির্মানাধীন রেলপথ নির্মান প্রকল্প পরিদর্শন প্রচারণায় জমে উঠেছে আত্রাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট ব্যাংকের ৩০ এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগাতে বাধ্য করলো ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো পরাশক্তিকে পরোয়া করেন না: ওবায়দুল কাদের মাগুরার মহম্মদপুর ৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী ১০ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ

ব্রিটিশ কাউন্সিল ও এইচএসবিসি’র আয়োজনে ‘ইংলিশ অ্যান্ড ডিজিটাল ফর গার্লস ১শ’ কিশোরীকে স্বীকৃতি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১১২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত ফুলার রোড মিলনায়তনে সম্প্রতি এজ (ইংলিশ অ্যান্ড ডিজিটাল ফর গার্লস এডুকেশন) প্রোগ্রাম সম্পন্নকারীদের নিয়ে একটি গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ব্রিটিশ কাউন্সিল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এজ প্রোগ্রাম সফলভাবে শেষ করা ১শ’ জন কিশোরী।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, এমপি। এছাড়া, অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ও ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর ম্যাট ক্যানেল, এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী মো. মাহবুব উর রহমান, বাংলাদেশ ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রোগ্রামস ডিরেক্টর ডেভিড নক্স এবং স্পৃহা বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন ও ডিনেট সহ অন্যান্য বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) প্রতিনিধিরা।

বাংলাদেশের শিক্ষাখাতে, বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে আশঙ্কাজনকভাবে লিঙ্গ-অসমতার বিষয়টি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মানসম্মত শিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে এসব জনগোষ্ঠীর মেয়েরা নানান বাধার শিকার হচ্ছেন; ইংরেজি বা ডিজিটাল স্বাক্ষরতার মতো প্রয়োজনীয় দক্ষতা উন্নয়নের ক্ষেত্রেও অপ্রতুল সুযোগ পাচ্ছেন তারা। শিক্ষাখাতে লিঙ্গবৈষম্যের এই বিষয়টিকে চিহ্নিত করে ব্রিটিশ কাউন্সিল বিভিন্ন অংশীদারের সহযোগিতায় ১২ বছর ধরে বাংলাদেশে এজ প্রোগ্রামটি বাস্তবায়ন করে আসছে।

এইচএসবিসি এবং স্থানীয় বেসরকারি সংস্থা স্পৃহা বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন ও ডিনেটের সহযোগিতায় এজ প্রোগ্রামের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ২৬’শ চল্লিশ জন কিশোরীর কাছে পৌঁছায় ব্রিটিশ কাউন্সিল। গত দুই বছরে ২২০ জন পিয়ার গ্রুপ লিডারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যারা ১১০টি গার্লস ক্লাবের ২,৪২০ জন কিশোরী মেয়েকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।

এজ প্রোগ্রাম শেষ করা কিশোরীদের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, এমপি বলেন, “আপনাদের আত্মবিশ্বাস আমাকে উদ্দীপিত করেছে; আমি আপনাদের জন্য গর্বিত। আমার পরামর্শ হচ্ছে, আপনারা আপনাদের শিকড় ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতিকে ভুলে যাবেন না।” প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর তরুণীদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে এজের মতো কর্মসূচি নিয়ে কাজ করার জন্য তিনি ব্রিটিশ কাউন্সিল ও এইচএসবিসি -কে ধন্যবাদ জানান।

এ বিষয়ে বাংলাদেশস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ও ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর ম্যাট ক্যানেল বলেন, “সকল মেয়েদের জন্য ১২ বছরের মানসম্মত শিক্ষা, শিক্ষায় অর্থায়ন এবং মৌলিক শিক্ষাগ্রহণ অর্থাৎ দক্ষতার উন্নয়নে বিনিয়োগের ওপর বর্তমানে বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করছে ব্রিটিশ হাই কমিশন। বাংলাদেশে মেয়েদের শিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের সামগ্রিক কার্যক্রমের উল্লেখযোগ্য অংশ এই এজ প্রোগ্রাম; একইসাথে, এটি মেয়েদের শিক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কাজ করতে আগ্রহী সরকারি ও

বেসরকারি খাতগুলোর মধ্যে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার চমৎকার একটি সুযোগ সৃষ্টি করেছে।” বাংলাদেশ ব্রিটিশ কাউন্সিলের ডিরেক্টর প্রোগ্রামস ডেভিড নক্স বলেন “এইচএসবিসি’র সাথে সফল অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এবং স্থানীয় অংশীদারদের সহযোগিতায় আমরা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ২৬’শ চল্লিশ জন কিশোরীর কাছে পৌঁছাতে পেরেছি। আন্তর্জাতিক সহযোগী, সরকার ও বেসরকারি খাতের প্রতিষ্ঠানের সাথে

কাজ করার আরও অনেক সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং এই প্রোগ্রামগুলোকে আরও টেকসই ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যেআমরা এ ধরনের সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করতে আগ্রহী।” এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী মো. মাহবুব উর রহমান বলেন, “আজকের বিশ্বায়ন ও ডিজিটাল যুগে

আমরা মেয়েদের ইংরেজি দক্ষতা, ডিজিটাল স্বাক্ষরতা, সামাজিক সচেতনতা ও উদ্যোগ গ্রহণের সক্ষমতার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে চাই। আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা শিক্ষার পরিবর্তনশীল সক্ষমতার সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী। ফলে, আমরা মেয়েদের ক্ষমতায়ন ও তাদের ভবিষ্যৎ সাফল্যের পথকে সুগম করতে এ ধরনের প্রোগ্রামে আরও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

অনুষ্ঠানে ২শ’ বিশ জন পিয়ার গ্রুপ লিডারের (পিজিএল) মধ্যে ঢাকাভিত্তিক ১শ’ জন এজ ক্লাবের সদস্য সনদ ও ক্রেস্ট গ্রহণ করেন। বাকি ১শ’ বিশ জন পিজিএল ও ২৪’শ বিশ ক্লাব সদস্যকে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই সনদ ও ক্রেস্ট প্রদান করা হবে।


আরও খবর



আনারুল ভাইয়ের এজেন্ট ছাড়া আর কোন এজেন্ট থাকতে পারবেনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image
মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:মেহেরপুর সদর উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর বড় ভাই ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকবাল হোসেন বুলবুল বলেছেন, আগমী ৮ তারিখের নির্বাচনে শুধুমাত্র আনারুল ইসলামের (মোটরসাইকেল) প্রতীক ছাড়া অন্য কোন এজেন্ট থাকতে পারবে না। এই আশরাফপুর গ্রামে কোন এজেন্ট থাকবে না। শুধু আনারুল ভায়ের মার্কায় সিল মারা হবে। আর কোন মার্কায় সিল মারতে দেওয়া হবে না।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সন্ধ্যা ৬টায় সদর উপজেলার আমদহ ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামের স্কুল পাড়া ৭নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আয়োজনে মতবিনিময় সভাতে ইকবাল হোসেন তাঁর ২ মিনিট ৩৯ সেকেন্ড বক্তব্যে তিনি এমন কথা বলেন। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।

মতবিনিময় সভাতে ইকবাল হোসেন বলেন, আনারুল ভাইসহ আরো প্রার্থী আছে। আনারুল ভাই যদি নির্বাচনে না দাড়াতো তা হলে আমি ভোট করতে আসতাম না। আনারুল ভাই একজন যোগ্য প্রার্থী। উপজেলা চেয়ারম্যান এমন একজনকে করতে হবে যে টোটাল উপজেলা আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখতে পারে। যে ব্যাক্তি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ জনগনের সুখে দুখে পাশে থাকতে পারবে। যে নিজের জমি বেঁচে আওয়ামী লীগকে টিকাতে পারবে সেই ধরণের লোক আমরা উপজেলাতে চাই। আনারুল ভাই ছাড়া এই ধরণের কোন লোক নেই। আর কোন প্রার্থী নেই। তাই আজকে সেই ১৯৭০ সালের নির্বাচনে মত ওই রকম ভোট চাই আনারুল ভাইয়ের জন্য। এক চেটিয়া ভোট হবে শুধু মোটরসাইকেলে। প্রত্যেকটি সেন্টারে মোটরসাইকেল জিতবে। আমরা শহরের লোকজন বুঝেছি যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিতে হবে। আনারুল ভাইকে আমরা প্রতিটি সেন্টারে ব্যাপক ভোটে বিজয়ী করবো। এই আশরাফপুর গ্রামে কোন এজেন্ট থাকবে না। শুধু আনারুল ভাইয়ের মার্কা মোটরসাইকেল মার্কায় সিল মারতে হবে। অন্য কোন মার্কায় সিল মারতে দেওয়া হবে না। 

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধরাণ সম্পাদক ইব্রাহিম শাহীন বলেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রীর ভাই ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি যদি এমন বক্তব্য দেয় তাহলে উপজেলা নির্বাচন জনগণের কাছে কতটুকু গ্রহনযোগ্য হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। এগুলো নির্বাচনী আচরণবীধি লঙ্ঘন। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত আকারে অভিযোগ জানানো হবে। 

এমন বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে ইকবাল হোসেন বলেন, আমদহ এলাকায় সাবেক চেয়ারম্যান আনারুল ইসলাম ওই এলাকায় খুব জনপ্রিয় নেতা। আমি এই কারণে অন্য কোন প্রার্থীর এজেন্ট পাওয়া যাবে না বলে কথা বলতে গিয়ে এমন কথা বেরিয়ে গেছে। বিষয়টি ওইভাবে মনে করার কিছু নেই।

মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে জেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি হাসেম আলী (আনরস), জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম শাহীন (কাপ পি‌রিচ), জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান (ঘোড়া) এবং আমদহ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সদস্য আনারুল ইসলাম (মোটরসাইকেল) প্রতীকে নির্বাচনী প্রচারনা চালাচ্ছেন। 

সদর উপজেলা পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাসেম আলী (চশমা) এবং মোঃ শাহিন (টিউবওয়েল) প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মেহেরপুর সদর উপজেলায় দুজন প্রার্থীর মধ্যে লতিফুন্নেসার লতা (বৈদ্যুতিক পাখা), সামিউন বাছিরা পলি (হাস)। আগামী ৮ মে প্রথম দফায় সদর এবং মুজিবনগর এবং দ্বিতীয় দফায় ২১ মে গাংনী উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

আরও খবর



শার্শা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:২য় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শার্শা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করেছেন নির্বাচন কমিশন।

২ মে বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও রিটার্নিং অফিসার এস এম শাহীন প্রার্থীদের মাঝে এ প্রতীক বরাদ্দ করেন। চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপিত ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান মিন্নু ( মটরসাইকেল), যুগ্ম সাধারন সম্পাদক অধ্যক্ষ ইব্রহিম খলিল (ঘোড়া), উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অহিদুজ্জামান অহিদ (আনারস) ও উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সোহারাব হোসেন (দোয়াত কলম) মার্কা।

বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী আলেয়া ফেরদৌস (হাঁস), নাজমুন নাহার (ফুটবল), জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক শামিমা আলম সালমা (কলস) মার্কা।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সরদার সাহরিন আলম বাদল (টিউবওয়েল), সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুর রহিম সরদার (তালা), যুবলীগ নেতা তরিকুল ইসলাম মিলন (টিয়া পাখি)। শফিকুল ইসলাম মন্টু (চসমা) মার্কা। আগামী ২১ মে শার্শা উপজেলার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



ডেমরায় ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন টিআই মৃদুল পাল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ 

ডিএমপি'র ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ ডেমরা জোনের অন্তর্ভুক্ত ডেমরা, ষ্টাফ কোয়াটার, সুলতানা কামাল সেতু সহ আশেপাশের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মৃদুল পাল ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে টিআই মৃদুল পাল এলাকায় যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। অবৈধ ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা, নসিমন করিমন, ভটভটি,রুট পারমিট বিহীন মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি চলাচল কঠোর হস্তে দমন এবং নিয়মিত অবৈধ পার্কিং বন্ধে কাজ করে যাচ্ছেন। টিআই মৃদুল পাল একজন মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত।গত কয়েক দিন পূর্বে তীব্র দাবদাহের সময় ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় এবং ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আশরাফ ইমাম এর তত্ত্বাবধানে ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার পথচারী,যাত্রী,গাড়ির চালক-হেলপার সহ সর্বসাধারণের মাঝে বোতল পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেন । অল্প সময়ে ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার সড়কগুলো যানজট মুক্ত করায় জনসাধারণের দূর্ভোগ লাঘব হয়েছে অনেকটাই।

সড়কের পাশে বসা বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ  দোকান উচ্ছেদ করেছেন। ফুটপাত থেকে অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে পথচারীদের নির্বিঘ্নে চলাচল স্বাভাবিক রেখছেন। কোথাও এখন আর যানবাহনের জটলা নেই আগের মতো।তিনচাকার ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা হাইওয়ে রোডে প্রবেশ করে যেন যানজট স্বৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। মৃদুল পাল এর নিষ্ঠা এবং কর্তব্য পরায়ণতার কারণে এলাকার সড়কে চলাচল কারী অফিসগামী মানুষ নিয়মিত কর্মস্থলে পৌঁছতে পারছেন, স্কুল কলেজ গামী শিক্ষার্থীরা সময়মতো ক্লাস করতে পারছেন।

তার অধীনস্থ ট্রাফিক সার্জেন্ট এবং কনষ্টেবলদের সার্বক্ষণিক সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করতে নির্দেশনা দেয়ার পাশাপাশি নিজেও কাজ করছেন।

ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর টিআই মৃদুল পাল বলেন, "সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ও ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে আমার যা যা করতে হয় আমি করবো"। 

ডেমরা এলাকায় যানজট নিরসনে প্রতিদিন দুই শিফটে ৩৫/৩৬ জন ট্রাফিক পুলিশ ও অফিসার কাজ করেন। নিয়মিত চারটি পোস্টে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কখনো কখনো পাঁচটি পোস্ট পরিচালনা করা হয়। প্রতিটি পোস্টে একজন টিএসআই/এটিএসআই/ এএসআই, কনস্টেবল থাকে।


ট্রাফিক সার্জেন্ট আল মামুন জানান,টিআই স্যারের নেতৃত্বে ডেমরা সড়কে দুর্ঘটনা এড়াতে এবং সাধারন মানুষের সুবিধার জন্য কাজ করে যাচ্ছি, দিনরাত রাস্তায় থেকে সাধারণ মানুষদেরকে সেবা দেওয়ার জন্য কাজ করছি।বেপরোয়া গতিতে কেউ যেন গাড়ী না চালায় বাস,ট্রাক,কভার্ড ভ্যান গতি সীমা অতিক্রম না করে, ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, সিএনজি, মহাসড়কে না ওঠে তা খেয়াল রাখছি।যে সব মোটরসাইকেলের নাম্বার নেই, গাড়ীর কাগজ পত্র ঠিক নেই, যারা হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল চালান তাদের প্রতি কঠোর হচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।এর পরও যদি কেউ এ আইন অমান্য করে তাহলে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়। 


টিআই মৃদুল পাল ডিএমপির অন্যতম একজন চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে দীর্ঘ বছর যাবত কর্মরত রয়েছেন। গাজীপুর এলাকার কৃতি সন্তান অত্যন্ত সদালাপি মিষ্টভাষী সাদা মনের মানুষ তিনি। গাজীপুর, কালিয়াকৈর থেকে এসএসসি,এইচএসসি ও মির্জাপুর ডিগ্রী কলেজ থেকে বিএসসি পাশ করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিতে মাস্টার্স করেছেন। তিনি পুলিশ বাহিনীর চাকরির সুবাদে  থাইল্যান্ড থেকে ট্যুরিজম সিকিউরিটি এর উপর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।



 


আরও খবর



কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময়

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ইং মঙ্গলবার বিকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত হয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষ্যে প্রার্থীগণের সাথে মতবিনিময় সভা। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কুষ্টিয়া মো: এহেতেশাম রেজা। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কুষ্টিয়া, জেলা নির্বাচন অফিসার, কুষ্টিয়া, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিগণসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ। উল্লেখ্য ৮ মে সারাদিন নির্বাচনে প্রতিক বরাদ্দ পেলেন যারা , চেয়ারম্যান পদে মোঃ আতাউর রহমান আতা (আনারস), মোঃ আবু আহাদ আল মামুন (মোটর সাইকেল), ভাইস চেয়ারম্যান পদে আবু তৈয়ব বাদশা (পালকি), মোঃ জাকির হোসেন (টিয়া পাখী), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লতা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত।

আরও খবর



নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের মাঝে পর্নোগ্রাফি বিক্রি, আটক সাত ব্যবসায়ী

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

নওগাঁ প্রতিনিধি:নওগাঁর পত্নীতলার বটতলী বাজার এলাকায় পর্ণগ্রাফি সংরক্ষণ, সরবরাহ ও বিক্রয়ের অভিযোগে সাত ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার দুপুরে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব। এর আগে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৬ টার দিকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। 

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, উপজেলার বদলপুর গ্রামের বিরেন চন্দ্র মন্ডলের ছেলে শ্রী কৃষ্ণ বাবু (২৮), একই গ্রামের জিল্লুর রহমানের ছেলে ছেলে  মোকছেদুল মমিন (২৫), বন্দীনাথের ছেলে মনষা (২৮), মধইল গ্রামের ছয়ফুল ইসলামের ছেলে আবদুল করিম (২৩), গুটিন গ্রামের আবদুল গাফফারের ছেলে  আল আমিন (২১), একই গ্রামের জয়রাম উরাওয়ের ছেলে অনুকুল (২৮), মানাষী গ্রামের সাইদুল ইসলামের ছেলে ফরিদুল ইসলাম (২২)।

র‍্যাব জানায়, তারা বটতলী বাজার এলাকায় তাদের দোকানের নিজস্ব কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে অশ্লীল সিনেমা ও ভিডিও ক্লিপ আপলোড ব্যবসার পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি সংরক্ষণ করে টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন ইলেকট্রিক ডিভাইসের মাধ্যমে স্থানীয় কিশোর ও স্কুল পডুয়া শিক্ষার্থীদের কাছে সরবরাহ করত। এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিষয়টি তদন্ত শুরু করে তদন্তে এর সত্যতা পাওয়ায় তাদের নিজ দোকানে অভিযান চালিয়ে পর্নো ব্যবসায়ীদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

পত্নীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, গ্রেফতারকৃতদের রোববার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। 

আরও খবর