Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের অনিয়ম দুর্নীতির বিরোদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৩৬জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদর চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নিতির বিরোদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জেলা পরিষদের ছয় সদস্য। ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ রোজ বুধবার বেলা ৩ ঘটিকার সময় জেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়।এ সময় তার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানেন বিভিন্ন অনিয়ম ও দুরানীতির চিত্র সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন।জেলা পরিষদ সদস্যরা সাংবাদিকদের আরো জানায়,চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিভিন্ন অনিয়ম,দুর্নীতি আর সেচ্ছাচারিতার কারনে ১২জন সদস্যের মধ্যে ৮জন সদস্য গত ৯ ফেব্রুয়ারী স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।


অভিযোগকারী জেলা পরিষদের সদস্যরা হলেন, আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া  রাজা,(হাকিম)আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার,সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত  মহিলা সদস্য এম,বি কানিজ।


অভিযোগকারীদের মধ্যে বাবুল আক্তার ও বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ ছাড়া বাকি ৬জন সদস্য সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

বাবুল মিয়া বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রকল্পের চাহিদা প্রদানের একটি ফরম ছাপিয়ে বিতরণ করেছেন। উক্ত ছকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য / চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান এর সুপারিশ গ্রহনের বাধ্যবাধকতা উল্লেখ করা হয়েছে। 

সংরক্ষিত ১.২ ও ৩নং ওয়ার্ড সদস্য এম,বি কানিজ বলেন, সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্থানীয় সরকার বিভাগের অনুমোদন গ্রহন না করে প্রায় ৩ হাজার শীতবস্ত্র  ক্রয় করেছেন, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১০ লক্ষ টাকা। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভায়  কোন অনুমোদন গ্রহন করা হয়নি।তিনি বলোন চেয়ারম্যানের অনিয়মের কথা জানিয়ে আমরা মন্ত্রণালয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।


জানতে চাইলে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও  ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার সাংবাদিকদের বলেন, আমার বিরোদ্ধে করা সকল অভিযোগ মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আমি এসবের সাথে জড়িত নয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারণ দাবীতে ১৪ কাউন্সিলরের সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নৈতিক স্খলন, অনিয়ম, দূর্ণীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও অদক্ষতার অভিযোগ এনে নীলফামারীর সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র রাফিকা আকতার জাহান বেবীর প্রতি অনাস্থা ও অপসারাণের দাবীতে একাট্টা হয়েছেন প্যানেল মেয়র সহ পরিষদের ১৪ কাউন্সিলর। তারা গত ২৩ মার্চ স্হানীয় সরকার,  পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী বরাবরে লিখিত অভিযোগ করা সহ ৩১ মার্চ শহরের ওয়াবদা মোড়ে বেলা ১২ টায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই দাবী তুলে ধরে পৌরবাসীর সহযোগিতা চেয়েছেন। 

এর আগে গত ২০ মার্চ  রংপুর বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক বরাবরেও একই আবেদন করেছেন কাউন্সিলররা। স্ব স্ব কার্যালয়ে গিয়ে এই অভিযোগ জমা দিয়েছেন তারা।বেলা ১২ টায় শহরের ওয়াপদা মোড় এলাকায় ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র শাহীন হোসেনের অফিসে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন  করেন। এতে তিনি নিজে সভাপতিত্ব করে বক্তব্য রাখেন ১৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জোবায়দুর রহমান শাহীন, ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিল ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহীন আকতার, ১১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এরশাদ হোসেন পাপ্পু, ১২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল খালেক সাবু প্রমুখ। 

বক্তারা বলেন, মেয়র রাফিকা আকতার জাহান বেবি,২০২১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় পর থেকেই বেহায়াপনা চালচলন করতে থাকে।২০২৩ সালে তার আপত্তিকর ভিডিও যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এরপর চলতি বছরেও একাধিক অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল হয় তার।পৌরসভার উন্নয়নে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হলেও ২৫ ভাগ উন্নয়ন করেন নাই তিনি। নামে বেনামে তিনি প্রতিমানে ১৫ জনের বেতন উত্তোলন করে আত্মসাৎ করে চলেছেন।
মেয়রের এহেন কর্মকাণ্ডে তার পরিবারের সদস্যরা সম্প্রতি একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন এবং স্হানীয় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। মেয়রের সকল অশ্লীল কর্মকান্ড, ভিডিও ও দুর্নীতির তদন্ত সাপেক্ষে অপসারণ দাবী করেন তারা।  

অন্যান্য কাউন্সিলরদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্যানেল মেয়র-২ ও ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ও উপজেলা আওয়ামী মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহানারা বেগম, ১৩, ১৪ ও ১৫ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর রুবিনা সাকিল, ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর ইয়াসমিন পারভীন, ১০, ১১ ও ১২ নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর ইয়াসমিন সুলতানা, ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরহাদ হোসেন, ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মানিক, ৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জোবায়দুল ইসলাম মিন্টু, ১৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ মঞ্জুর আলম।

আরও খবর



ঢাবি'র অধ্যাপক ড.জিয়া রহমান এর প্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ ঢাবি'র অধ্যাপক ড.জিয়া রহমান এর প্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিলঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ক্রিমিনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম অধ্যাপক ড.জিয়া রহমানেরপ্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ৩০ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ মিলনায়তনে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড.আতিয়ার রহমান।পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি) অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) প্রধান মনিরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া,ও সাধারণ সম্পাদক জিনাত হুদা, ঢাবি পদার্থ বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক কামরুজ্জামান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেজওয়ানুল ইসলাম, সাংবাদিকতা ও গণ যোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক সায়ন্তি, ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মঞ্জুরুল ইসলাম, অপ্রয়াত অধ্যাপক ড. জিয়ার স্ত্রী ফৌজিয়া খান (শীলা) সহ ক্রিমিনোলজি বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থী,ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক বৃন্দ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন,জিয়া রহমান সকলের সাথে হাসি মুখে কথা বলতেন, সবার সাথে চলাফেরা করতেন। তিনি আমার বন্ধু ছিলেন, খুব ক্লোজ চলাফেরা ছিলো আমাদের। আমরা সকলেই চলে যাবো, কিন্তু কোনো কোনো মৃত্যু একটা বড় ক্ষতি করে যায় আমাদের জন্যে ও প্রতিষ্ঠানের জন্যে। জিয়া রহমানের মৃত্যু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা বড় ক্ষতি। 

অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন, ক্রিমিনোলোজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, সিনেট সদস্য, শিক্ষক সমিতি ও নীলদলের সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের সাবেক প্রাধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত ছিলেন।ড. জিয়া রহমান গত ২৩ মার্চ রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।


আরও খবর



ইসলামপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উদ্বোধন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৫জন দেখেছেন

Image
লিয়াকত হোসাইন লায়ন,ইসলামপুর(জামালপুর)প্রতিনিধি:"প্রাণিসম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ" এই প্রতিপাদ্যের আলোকে জামালপুরের ইসলামপুরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী  অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার সকালে পুরনো বাণিজ্য মেলার মাঠ থেকে ভার্চুয়ালী উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের বাস্তবায়নে এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ও সদস্য সচিব ডাঃ তোফায়েল আহমেদের সঞ্চালনায়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে, এতেপ্রধান অতিথি ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এসএম জামাল আব্দুন নাসের বাবুল, বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক আখন্দ, রোজিনা আক্তার চায়না, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুল নাসের চৌধুরী চার্লেস প্রমুখ। 

প্রদর্শনীতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে উন্নত জাত এবং অধিক উৎপাদনশীল জাতের গবাদি পশু ও বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রদর্শন করা হয়। 

আরও খবর



ঈদের ছুটিতে বিয়ের ধুম

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:ঈদের ছুটিতে সৈয়দপুরে বিয়ের ধুম পড়েছে।এই ঈদে আত্মীয়স্বজনকে কাছে পাওয়ার সুযোগে দেড় শতাধিক বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা যায়।শহরের কমিউনিটি সেন্টার ও সংশ্লিষ্টজন বলছেন, রমজান মাসে মুসলিম পরিবারে বিয়ের বিধান নেই। কিন্তু ঈদের পরদিন শুক্রবার, শনিবার ও রবিবার সৈয়দপুর উপজেলায় প্রায় শতাধিক বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিবছরে এই ঈদে আত্মীয়স্বজন ও চাকরিজীবীরা এলাকায় অবস্থান করায় অনেকে বিয়ের জন্য এ সময়টিকে বেছে নিয়েছেন বলে জানান তারা। 

ঈদের ছুটিতে বিয়ের একাধিক অনুষ্ঠান থাকায় বেশি ঝামেলায় পড়েছেন ডেকোরেটর ব্যবসায়ীরা। সৈয়দপুর শহরের পুরোনো মুন্সিপাড়ার ফকিরা ডেকোরেটরের মালিক সনু আহমেদ বলেন, ‘আমাদের এক দিনে তিন-চারটির বেশি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা সম্ভব হয়।  কিন্তু ঈদের পরদিন শুক্র, শনিবার ও রবিবার ১০টি বিয়ের আসর ও প্যান্ডেল সাজানোর অর্ডার পেয়েছি।

সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের হামুরহাট গ্রামের শাহাজাদা হোসেন বলেন, ‘মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে তিন দিন ঘুরেও ডেকোরেটর সামগ্রী ভাড়া পাইনি। পরে বাধ্য হয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় নিজেই কম দামে কাপড় কিনেছি। পরে সেটা দিয়ে কোনো রকমে বিয়ের অনুষ্ঠান শেষ করেছি।’শহরের ইসলামবাগ এলাকার মাইক্রো বাসচালক কবির হোসেন বলেন, ‘আগামী বুধবার পর্যন্ত বিয়ের ভাড়া রিজার্ভ করা রয়েছে। যার বেশির ভাগ শহরের মধ্যে। একই দিনে তিন-চারটি বিয়ের আগাম ভাড়াও নেওয়া হয়েছে।’ 

তিনি আরও বলেন, শহরের ভাড়ার পাশাপাশি দিনাজপুর, রংপুরের ভাড়া রয়েছে। তবে ঈদের এ সময়ে বিনোদন কেন্দ্রের ভাড়ার চাহিদার জন্য বিয়ের অনুষ্ঠানের দ্বিগুণ মূল্যে ভাড়া নিতে হচ্ছে।’সৈয়দপুরের হোটেল মালিক মমিনুল ইসলাম মিঠু বলেন, ‘গত তিন দিনে তার হোটেলে অন্তত ৫০ জোড়া হবু বর-কনে পরিবারের মধ্যে দেখা ও আলোচনা হয়েছে। এর ফলে হোটেলে বেচাকেনা বেড়ে গেছে অনেক গুণ।’ 

সৈয়দপুর শহরের বিয়ে নিবন্ধনকারী (কাজি) সাইদুল ইসলাম জানান, আগে ধান কাটা শেষে বিয়ের মৌসুম শুরু হলেও লোকজন এখন সরকারি ছুটিতে ছেলেমেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য বেছে নেয়। গত তিন দিনে ১০ টি বিয়ে নিবন্ধন করেছেন বলে জানান তিনি। 

নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ সিদ্দিকুল আলম বলেন, ‘ঈদের পর দিন থেকে ১৪ এপ্রিল রবিবার পর্যন্ত ৪০টির বেশি বিয়ের দাওয়াত পেয়েছি। একই দিনে একাধিক অনুষ্ঠান থাকায় দাওয়াত রক্ষা করাও কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। জনপ্রতিনিধি হয়েছি তাই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার চেষ্টা করছি।’

আরও খবর



দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আসুন, নতুন বছরে অতীতের সকল ব্যর্থতা-দুঃখ-গ্লানি পিছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের লক্ষ্যে একযোগে কাজ করি,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী রোববার (১৪ এপ্রিল) সারাদেশে উদযাপিত হবে বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ বঙ্গাব্দ। পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে তিনি আজ বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বার্তায় (ভিডিও) দেশবাসীর উদ্দেশে বলেন-

প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম। বর্ষ পরিক্রমায় আবারও আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে নতুন বছর। আপনারা যারা দেশে-বিদেশে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের সকল ভাইবোনকে জানাই বঙ্গাব্দ ১৪৩১-এর শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ।

প্রধানমন্ত্রী কবি সুফিয়া কামালের ভাষায় উচ্চারণ করে বলেন- ‘পুরাতন গত হোক! যবনিকা করি উন্মোচন তুমি এসো হে নবীন! হে বৈশাখ! নববর্ষ! এসো হে নতুন।”


আরও খবর