Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা দুরন্ত বিপ্লবের বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাবেক ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত দুরন্ত বিপ্লব রচিত ‘বঙ্গবন্ধু ভালোবাসার অপর নাম’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এই মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব ইমরুল কায়েস রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মোড়ক উন্মোচনের সময় দুরন্ত বিপ্লবের বোন শাশ্বতী বিপ্লব, ভাই দূর্জয় বিপ্লব ও মা রোকেয়া আক্তার খাতুন উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ১২ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বুড়িগঙ্গা নদী থেকে দুরন্ত বিপ্লবের (৫১) লাশ উদ্ধার করা হয়। এর আগে ৭ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি।

দুরন্ত বিপ্লব নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলার ছোট ইলাশপুরের প্রয়াত আব্দুল মান্নানের ছেলে এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।


আরও খবর



ঢাকার বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকান্ডে প্রাণ গেল ভোলার ৪ জনের

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

শরীফ হোসাইন, ভোলা:রাজধানী ঢাকার বেইলি রোডের বহুতল ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনায় জীবন প্রদীদ নিভে গেল ভোলার ৪ জনের। নিহতদের খবর ভোলায় পৌছার পরপরই পরিবারগুলোতে নেমে আসে শোকের মাতম। এরা সবাই বৃহস্পতিবার রাতে ওই ভবনে অবস্থিত কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে কাচ্চি খেতে গিয়েছিলো।জানা গেছে, অগ্নিকান্ডে নিহত ভোলার ৪ জনের মধ্যে ভোলা সদরের ২ যুবক এবং দৌলতখানের ২ জন নারী রয়েছে। নিহতদের মধ্যে ভোলা সদরের বিএভিএস রোড এলাকার এমদাদুল হক জুনায়েদ। বৃহস্পতিবার রাতে বন্ধুদের নিয়ে কাচ্চি খেতে গিয়ে আগুনে পুড়ে নিহত হন তিনি। শুক্রবার রাতে খলিফাপট্টি ফেরদাউস জামে মসজিদে জানাযা শেষে শহরের কালিবাড়ি রোড বিল্লাহ মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

আরো জানা গেছে, জুনায়েদ পরিবারের সাথে ঢাকায় বসবাস করতেন। তিনি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এলএলবি’র দ্বিতীয় বর্ষে ছাত্র ছিলেন। বাবা মাইনুল হক হারুনের চাকুরীর সুবাদে দুই বোন ও মাকে নিয়ে ঢাকায় থাকতেন জুনায়েদ। বাবা মা ছেলেকে আইনজীবী বানাতে এলএলবিতে ভর্তি করা করান। বৃহস্পতিবার রাতে বন্ধুদের সাথে পছন্দের কাচ্চি খেতে বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে গিয়ে অগ্নিকান্ডে প্রাণ হারায়। জুনায়েদের ৫ বন্ধুর মধ্যে ৩ জন জীবিত বের হলেও ২ জনকে প্রাণ দিতে হয়েছে বলে জানায় তার বন্ধুরা। তার মরদেহ শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকা থেকে ভোলায় আনা হলে পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধুদের মধ্যে নেমে আসে শোকের মাতম। এলাকায়ও শোকের ছায়া নেমে আসে।

অপরজন ভোলা সদরের উত্তর দিঘলদী ইউনিয়নের চর কুমারিয়া ১নং ওয়ার্ডের ফরাজী বাড়ীর সিরাজ ফরাজীর ছেলে নয়ন (২৩)। একই ঘটনায় তিনিও প্রাণ হারান। তিনি ওই দিন সকালেই রাজধানী ঢাকার বেইলি রোডের ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টে চাকরিতে যোগ দেন। ১২ ঘণ্টায় মাথায় ভয়াবহ আগুনে পুড়ে জীবনের প্রথম কর্মস্থল থেকে ফিরলেন লাশ হয়ে।

আর্থিক সংকটে থাকা কৃষক বাবাকে সহযোগিতা করতেই ঢাকায় গিয়েছিলেন ভোলা সদর উপজেলার চরকুমারিয়া গ্রামের যুবক নয়ন। তার বাড়ি ফেরা হলো লাশ হয়ে।বৃহস্পতিবার রাতে বেইলি রোডের বহুতল ভবেনে অগ্নিকা-ে আদরের ছোট ছেলেকে হারিয়ে প্রলাপ করছেন মা, আর ছেলে হারিয়ে নির্বাক বাবা। শুক্রবার (১ মার্চ) দুপুরে

নয়নের বাড়ি গিয়ে দেখা যায়, আদরের ছোট ছেলে মো. নয়নের ছবি নিয়ে বিলাপ করছেন মা নাজমা বেগম। অগ্নিকা-ের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর শুক্রবার সকালে স্থানীয় চেয়ারম্যানের লিয়াকত হোসেন মনছুর এর মাধ্যমে ছেলের মৃত্যুর খবর পান নাজমা ও তার পরিবার। সেই থেকেই চলছে তার বিলাপ। ছেলের মৃত্যুর খবরে নির্বাক মো. সিরাজ ফরাজী। ছেলের এমন অপ্রত্যাশিত মৃত্যুর খবর কোনভাবেই মানতে পারছেন না তিনি। শুক্রবার সকালে ছেলের মৃত্যুর খবর আসার পর থেকেই নির্বাক বসে আছেন। খবর পেয়ে বাড়িতে ছুটে এসেছেন স্বজন ও প্রতিবেশীরা।

নয়নের স্বজনরা জানান, নয়ন (১৯) নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে চাকরির সন্ধানে ঢাকায় যান। বাবুর্চির সহকারী হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় বেইলি রোডের ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টে যোগ দেন। ওই রাতের ভয়াবহ অগ্নিকা-ে মৃত্যু হয় তার। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের মাধ্যমে শুক্রবার সকালে পরিবারের কাছে মৃত্যুর খবর আসে।

এদিকে নিহতের ভাই দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে মরদেহ শনাক্ত করেন। তবে কর্মস্থলে এমনভাবে আর কাউকে যেন প্রাণ দিতে না হয় সেই দাবি জানিয়েছেন নিহতের বাবা মো. সিরাজ ও মা নাজমা বেগম।

শুক্রবার দুপুরে নিহতের বাড়িতে গিয়ে শোক জানান উত্তর দিঘলদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনসুর আলম। তিনি জানান, নয়নের সঙ্গে থাকা নাগরিকত্ব সনদ থেকে নম্বর নিয়ে রমনা থানা পুলিশ তাকে বিষয়টি জানান। পরবর্তীতে বিষয়টি পরিবারকে জানান তিনি। নিহতের পরিবারের জন্য সরকারি সহযোগিতার দাবিও জানিয়েছেন তিনি। সিরাজ-নাজমা দম্পতির ৬ সন্তানের মধ্যে নয়ন সবার ছোট। নয়নের আরও ৪ ভাই ও এক বোন আছে। রাত ১১টায় নামাজে জানাযা শেষে তাকে দাফন করা হয়। দৌলতখানের নিহত ২ সহদোর হলেন দোলা ও মাহিয়া। তাদের গ্রামের বাড়ী দৌলতখান উপজেলার গুপ্তগঞ্জ বাজার এলাকায়। তারা ওই এলাকার মৃত মফিজ মেম্বারের নাতনী।

নিহতদের বাবার নাম কবির খান জুয়েল। তিনি দুদকে কর্মরত রয়েছেন। তারা ঢাকার এজিভি কলোনিত বসবাস করেন। আরো জানা গেছে, নিহত দোলা একজন ব্যাংকার এবং তার ছোট বোন মহিয়া অনার্স পড়–য়া ছাত্রী। তাদের মায়ের নাম মুক্তা বেগম। তাদেরকে ঢাকাতেই দাফন করা হয়েছে এমনটাই জানিয়েছেন নিহতদের স্বজন সাংবাদিক মোঃ গজনবী।


আরও খবর



মিথ্যা আশ্বাসে টাকা আত্নসাতই চাটখিলের লম্পট হুমায়ুনের নেশা ও পেশা !

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image
এস. হোসেন মোল্লা:রঙীন স্বপ্ন দেখিয়ে নিজ এলাকার সহজ সরল বিধবাসহ বহুলোকের হিসাব বিহীন কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে ধূর্ততার সাথে বিদেশ পলায়ন করেছে হাইকোর্টের উকিল পরিচয়ধারী চাটখিলের দূধর্স লম্পট হুমায়ুন কবির (৩৬)। 

খবরে প্রকাশ, নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানার বদলকোট এলাকার উম্মে হামিদা ডালিয়ার(৫৫) সাথে বহুদিন যাবত পরিচয় একই থানার সুন্দরপুর এলাকার ভদ্রবেশী হুমায়ুন কবিরের।এই হুমায়ুন নিজেকে হাইকোর্টের উকিল হিসেবে গর্বের সাথে পরিচয় দিয়ে থাকেন। হামিদার সাথে দীর্ঘদিন পরিচিতির একপর্যায়ে এই বাটপার হুমায়ুন ধরাকে সরাজ্ঞান বুঝিয়ে বিভিন্ন অজুহাতে ২লক্ষ টাকা ধার নিয়ে এনআরবিসি ব্যাংকের একটি চেক (এসবি নং ৯০৪৮৩৪৬ এবং হিসাব নাম্বার ০১২৪৩১১০০০০৬৪৫৮ চাটখিল শাখা, নোয়াখালী) ধরিয়ে দিয়ে টাকা ফেরতের বিশ্বাস স্থাপন করেন। তারপর বিভিন্ন অজুহাতে উপকার করার আশ্বাসে হিসেব ছাড়াই টাকা নেন সঠিক সময়ে ফেরত দেওয়ার শপথ দিয়ে। কিন্তু, না জানিয়েই একপর্যায়ে কানাডায় পাড়ি দিলেন এই ভদ্রবেশী মানুষ নামের দু'পায়া ভয়ংকর জন্তু প্রতারক হুমায়ুন।

অপরদিকে উক্ত টাকা ফেরত প্রদানের সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও সেই প্রতারক টাকা ফেরত দেয়ার মিথ্যা আশ্বাস ও রঙিন স্বপ্ন দেখিয়ে নানান কায়দায় আরও টাকা বাগিয়ে নেয় হামিদার কাছ থেকে। এরপরও সে মিষ্টি বুলিতে আবার পাঁচ লক্ষ টাকা ধার চাইলে হঠাৎ করে ছলচাতুরি টের পেয়ে টাকা ফেরত এর জন্য জোর তাগাদা দেন হামিদা। ক্রমেই সন্দেহ ভারী হয়ে ওঠে এই ভদ্রবেশি নরপশুর উপর। টাকা ফেরতের ব্যাপারে কোন লক্ষন বা সদুত্তর না পেয়ে গত ১২/০৩/২০২৪ ইং তারিখে নিয়মানুযায়ী সেই চেক ব্যাংকে জমা দিলে তা সরাসরি অপর্যাপ্ত তহবিল উল্লেখ্যে প্রত্যাখ্যাত হয়।ওদিকে ইতর হুমায়ুনের ফোন বন্ধ পেয়ে কোন উপায়ান্তর না দেখে হামিদা ঠিকানা অনুযায়ী সরাসরি উকিল নোটিশ পাঠাতে বাধ্য হন ১৯/০৩/২০২৪ ইং তারিখে। 
 
 ঘটনাটি হামিদা ঢাকার সিনিয়র গণমাধ্যম ও মানবাধিকার কর্মী কামাল হোসেনকে জানান। কামাল হোসেন সেই বাটপার হুমায়ুনের সাথে হোয়াট এপে যোগাযোগ করে বক্তব্য নিতে চাইলে হুমায়ুন কোন উত্তর না দিয়ে আক্রমনাত্মক অতি নিকৃষ্ট, বিদঘুটে ও বজ্জাতের মত আচরণ করে কেটে দেয়। পরবর্তীতে সেই বাটপারকে আর ফোনে পাওয়া না গেলে সাংবাদিক কামাল তাৎক্ষণিক গোপন অনুসন্ধানে নেমে পড়েন। চমৎকার দক্ষতার সাথে এই চৌকস সাংবাদিক সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে জানতে পারেন সেই প্রতারক প্রায় আট মাস আগেই কানাডায় পালিয়েছেন! 

আনুসন্ধানে আরও পাওয়া যায়, হুমায়ুন একটি প্রতারক চক্রেরও দু:সাহসী নেতা। দাপুটে প্রভাব দেখিয়ে সমস্ত অসাধ্যকে সাধন করতে পারেন এমন আশ্বাসে বিদেশ নেয়ার নামে বহু লোককে নানান আশা-ভরসা ও আকাশ কুসুম কল্পনায় কোটি কোটি  টাকা আত্মসাৎ ও জিম্মি  করে সে মহানন্দে দূর দেশে ভিজিট ভিসায় নির্ভয়ে ফুর্তি করে বেড়াচ্ছেন। অনেকের মতে,জনসেবার নামে টাকা আত্নসাতই নাকি তার নেশা ও পেশা! অন্যদিকে ভুক্তভোগীরা টাকার অভাবে ও লজ্জায় মুখ দেখাতেও নারাজ। অনেকেই সর্বশান্ত ও নি:স্ব হয়ে গেছেন হুমায়ুনের ভয়ানক প্রতারণার কবলে! জনতার মতে,হুমায়ুন সমাজের  বিগড়ে যাওয়া নোংরা চরিত্রযুক্ত বদমাশ বটেই! যদিও হুমায়ুনের জ্ঞাতিগুষ্ঠীরা বলে বেড়ান--

 'তার মতো সত্যবাদী, সৎ ও চরিত্রবান বাংলাদেশে আর একজনও খুঁজে পাওয়া যাবে না' !  

বিশেষ অনুসন্ধানে সাংবাদিক কামাল উদঘাটন করলেন সেই ভন্ড বজ্জাতের জাতীয় পরিচয় পত্র ও পাসপোর্ট বিবরণী।সেই বিবরণী মতে হুমায়ুন একজন অবিবাহিত  লেবার বা কামলা মাত্র।যদিও বাস্তবে সেই চিটার বিবাহিত এবং তিন সন্তানের যথাযোগ্য পিতা!এই যোগ্য পিতা বিবাহের পরই জালিয়াতি করে পাসপোর্ট বানিয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে!আরও পাওয়া যায় বাটপার হুমায়ুনের আপন বড় ভাই টিটুর ফোন নম্বর। জানা যায়, এই টিটু পেশায় একজন শিক্ষক। তাকে সম্মান ও শ্রদ্ধার সাথে উক্ত ঘটনার বিবরণ জানিয়ে সমাধানের উপায় জানতে চাইলে টিটু সহযোগিতা করার আশ্বাসে বলেন তিনি ফোনে কথা বলে জানাবেন। কিন্তু, নির্দিষ্ট সময় পর টিটু কিছুই না জানালে আবারও কামাল সেই বাটপারের ভাই বড়ো বাটপারকে ফোন করলে টিটু সরাসরি অমানুষিক, উদ্ভট ও জোচ্চোরের মতো আচরণ করে কেটে দেন। 

 গণমাধ্যমকে হামিদা জানান, হুমায়ূন আমার এলাকার সম্মানিত  ভদ্রলোক ভেবেই তাকে বিশ্বাস করেছিলাম।
অনেক দেরিতে বুঝতে পারলাম আমি আসলেই ভয়ঙ্কর প্রতারকের খপ্পরে পড়েছি। বাস্তবে সে যে চরম লোভী ও দুষ্ট প্রকৃতির সেটা ভোলাভালা চেহারা দেখলে মনেই হয় না! সে আমার জীবনের জমা শেষ সম্বল টুকুও নিয়ে গেলো!আপনারা যেভাবেই পারেন তাকে ধরার ব্যবস্থা করুন প্লিজ। 

 গণমাধ্যম ও মানবাধিকার কর্মী কামাল হোসেন জানান-- আমি পেশাগত দায়িত্ব পালনে সারাদেশ ভ্রমণ করে থাকি। জীবনে অনেক বড় বড় অপরাধীদের আইনের হাতে সোপর্দ করেছি । আমার দেখা মতে, এই বজ্জাত হুমায়ুনের আচরণ সবচাইতে নিকৃষ্ট ইতর সদৃশ যা সরাসরি জানোয়ার তুল্য। আমি এমন ব্যবস্থা নিচ্ছি যাতে ওই বেয়াদবটা বিশ্বের যেখানেই থাকুক আইনের কাছে ধরা দিতে বাধ্য হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সহ প্রয়োজনীয় সকল স্থানে গিয়ে তাকে ধরাশায়ী না করা পর্যন্ত এই অনুসন্ধান ও আইনী প্রক্রিয়া  জোড়ালো ভাবে চালু থাকবে ইনশাল্লাহ। 

আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




নাসিরনগর- লাখাই আঞ্চলিক সড়কের তিনটি ঝুকিপুর্ন ব্রীজ দিয়ে চলাচল করছে মানুষ ও যানবাহন

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৫৫জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নানঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার,সরাইল,নাসিরনগর,লাখাই আঞ্চলিক সড়কে তিনটি ব্রিজই ঝুকিপুর্ণ।এর মাঝে সদর ইউনিয়নের দাতমন্ডলের নিকট একটি ও বুড়িশ্বর ইউনিয়নের আশুরাইল(বেনীপাড়া) মহাখাল নামক স্থানে একটি ও শ্রীঘর মেন্দি আলীর বাড়ি সংলগ্ন একটি।মহাখাল ব্রীজটি সংযোগ থেকে  সরে গেছে। ব্রীজটির ওপর দিয়ে প্রতিদিন শত শত যানবাহন চলাচল করছে। তাই  যে কোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। বিষয়টি  স্থানীয় প্রশাসনসহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের সুদৃষ্টি কামনা করছে এলাকাবাসী।দাতমন্ডলের নিকট ব্রীজটি বিগত বন্যায় হেলে পড়ার পর কোন ক্রমে জোড়াতালি দিয়ে চলাচল করা হচ্ছে।


মেন্দি আলীর বাড়ির নিকটে থাকা ব্রীজটি দীর্ঘদিন আগেই ভেঙ্গে পড়ায় উপরে পাঠাতন দিয়ে কোনক্রমে চলাচল করা হচ্ছে।ব্রীজ তিনটি দ্রুত সংস্কার না করা হলে মহাসড়কে যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের কোন দুর্ঘটনা।এ বিষয় জানতে চাইলে নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইমরানুল ইসলাম ভুইয়া বলেন বিষয়টি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীকে অবগত করা হয়েছে।তিনি বলেন সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়েছেন,ঝুকিপূর্ন ব্রীজ পুনঃ নিমার্নের জন্য সড়ক ও জনপদ বিভাগ থেকে এখনো কোন অনুমোদন পাননি।অনুমোন পেলে ব্রীজগুলো টেন্ডারে দেয়া হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আকিজ পাইপস এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

আজাদ হোসেন:ঢাকা, বাংলাদেশ - ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪: গুণমান ও উদ্ভাবনের প্রতি তার অটল প্রতিশ্রুতির জন্য স্বীকৃত আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রপ্তানি সম্প্রসারণে গর্বিত। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিগুলোর অন্যতম বাজারে এই অবস্থান প্রতিষ্ঠানটির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।

উৎপাদনে শ্রেষ্ঠত্বের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে খুব স্বল্প সময়ের মাঝে আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস এখন অনুসরনীয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে, আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস বাংলাদেশ ও বিশ্ব বাজারে প্রিমিয়াম পাইপ ও ফিটিংসের বিশ্বস্ত নাম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

বিশ্ব বাজারে আকিজ পাইপস-এর পণ্য রপ্তানির যাত্রা নিয়ে, আকিজ গ্রুপের সিইও শেখ আজরাফ উদ্দিন বলেন, "মার্কিন বাজারে আমাদের এই রপ্তানি শুধু একটি ব্যবসায়িক সমৃদ্ধি নয়; এই বৃদ্ধি আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানোর স্বপ্ন বাস্তবায়নে আকিজ পাইপস ও ফিটিংসের প্রতিশ্রুতির একটি মাইলফলক। তাই আমাদের আকাঙ্ক্ষা কেবল নির্ভেজাল ও মানসম্পন্ন পণ্য প্রস্তুতকারক হওয়া নয়; আকাঙ্ক্ষা নির্মাণ শিল্পে ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য একটি অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠার, উদ্ভাবন ও কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে পৃথিবী জুড়ে, পাইপ ও ফিটিং ব্যবহারের যুগান্তকারী সমাধান সরবরাহ করা এবং নতুন দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করা।”

আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস-এর হেড অব বিজনেস জনাব পরিতোষ চন্দ্র মিত্র, প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায়িক লক্ষ্যগুলির উপর জোর দিয়ে বলেন, "মার্কিন বাজারে প্রবেশের লক্ষ্য শুধুমাত্র বিশ্বের দরবারে নিজেদের পরিচিত করা নয় বরং প্লাম্বিংয় ও নির্মাণ প্রয়োজনে আকিজ পাইপস এবং ফিটিংসকে একটি নির্ভরযোগ্য নাম হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করা। আমাদের লক্ষ্য সবথেকে সেরা পণ্য ও আন্তরিক সেবা প্রদান করা।

জনাব মোহাম্মদ কে আলম, এক্সপোর্ট পার্টনার, আকিজ পাইপস অ্যামেরিকা, সম্প্রতি বাংলাদেশের ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত কারখানা পরিদর্শন করেন এবং উৎপাদনে নিয়োজিত অত্যাধুনিক জার্মান যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি দেখে গভীরভাবে মুগ্ধ হয়ে জনাব আলম বলেন, "আকিজ পাইপসে জার্মান প্রযুক্তি এবং বাংলাদেশী কারুশিল্পের মধ্যে সমন্বয় সত্যিই অসাধারণ। উদ্ভাবন এবং গুণমানের প্রতি তাদের এই অটল প্রতিশ্রুতিই তাদেরকে মার্কেট লিডার করে তুলেছে। আমি আকিজ পাইপ্সের সাথে দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারিত্ব বজায় রাখাতে উন্মুখ।”

আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস যে গুণগত মানে সেরা ও নির্ভরযোগ্যতার নাম হিসেবে সুপরিচিত, মার্কিন বাজারে প্রবেশ করার সাথে সাথে গ্রাহকরা সেই একই গুণগত মান ও নির্ভরযোগ্যতা ভোগ করবেন। ভোক্তাদের বিভিন্ন চাহিদা মেটানোর জন্য তৈরি একটি বিস্তৃত পণ্য পরিসরের সাথে, কোম্পানিটি প্লাম্বিং ও নির্মাণ খাতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে প্রস্তুত।

মার্কিন বাজারে এই পরিকল্পিত সম্প্রসারণ উন্নয়ন ও উদ্ভাবনের প্রতি আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংসের প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে। গুণগত মানের সাথে শিল্পমানের এক অসাধারণ কম্বিনেশনে আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস মার্কেট লিডার হিসেবে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করবে।


আরও খবর



রমজানে ‘৯৯৯ টাকা’য় গ্রাহকদের বিশেষ স্ক্রিন প্রোটেকশন প্ল্যান দিচ্ছে অপো

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:শুরু হয়েছে পবিত্র মাস রমজান এবং এই উপলক্ষে গ্রাহকদের সুবিধার জন্য বিশেষ অফার দিচ্ছে বিখ্যাত স্মার্ট ডিভাইস ব্র্যান্ড অপো। এতে আরও নিখুঁত ও উজ্জ্বল ডিসপ্লে উপভোগ করার সুযোগ থাকছে গ্রাহকদের জন্য। কারণ, এই অফারের ফলে অপো ব্যবহারকারীদেরকে আর ক্ষতিগ্রস্ত ডিসপ্লে ব্যবহার করতে হবে না।

এই স্ক্রিন প্রোটেকশন প্ল্যানের মাধ্যমে অফার চলাকালীন অসাবধানতাবশত হাত থেকে ফোন পড়ে যাওয়া, আঁচড় লাগা ও ভেঙে যাওয়ার ফলে মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা একবার পরিবর্তন করতে পারবেন। 

মাত্র ‘৯৯৯ টাকা’র এই স্ক্রিন প্রোটেকশন প্ল্যান অফারের মাধ্যমে ফোন কেনার এক বছরের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত ডিসপ্লে দ্রুত ও বিনামূল্যে ঠিক করে নিতে পারবেন। তাই ফোনের স্ক্র্যাচসহ ডিসপ্লের অন্য যেকোনো সমস্যায় আর কোনো

দুশ্চিন্তা নেই। অপো’র বিশেষ যত্নে আপনার ফোনের ডিসপ্লে দিনের পর দিন ও মাসের পর মাসও থাকবে উজ্জ্বল।

১০ মার্চ থেকে ১৫ এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত অপোর অথোরাইজড ব্র্যান্ড স্টোর থেকে অপোর ডিভাইস কেনার মাধ্যমে এই বিশেষ অফারটি পাওয়া যাবে। ডিসপ্লে নিয়ে দুশ্চিন্তা দূর করতে অপোর এই ডিসপ্লে রিপ্লেসমেন্ট অফার গ্রাহকদের জন্য বিক্রয় পরবর্তী সেবায় অপোর দৃঢ় প্রতিশ্রুতির অংশ।


আরও খবর