Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধু আই.এইচ.এফ ট্রফি নারী টুর্নামেন্টের লোগো উন্মোচিত

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৬৪জন দেখেছেন

Image

আজাদ হোসেনঃ দীর্ঘ ছয় বছর পর তৃতীয়বারের মতো ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে চার জাতির হ্যান্ডবলের আন্তর্জাতিক আসর বঙ্গবন্ধু নারী আইএইচএফ ট্রফি (ইয়ুথ ও জুনিয়র) টুর্নামেন্ট। আন্তর্জাতিক হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সার্বিক সহযোগিতায় ও বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় এই টুর্নামেন্টে অংশ নেবে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল ও মালদ্বীপ। আগামী ১৩ মে টুর্নামেন্ট শুরু হয়ে চলবে ১৭ মে পর্যন্ত। 

আসরটি সামনে রেখে শনিবার পল্টনের শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের লোগো উন্মোচন করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে টুর্নামেন্টের লোগো উন্মোচন করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। এ সময় বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) উপমহাসচিব আশিকুর রহমান মিকু, সাবেক সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান, সাবেক সিনিয়র সচিব ড. জাফর উদ্দিন, হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সভাপতি একেএম নুরুল ফজল বুলবুল, ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান কোহিনূর, বঙ্গবন্ধু আইএইচএফ ট্রফি টুর্নামেন্টের মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান সিরাজউদ্দীন মো. আলমগীর, টুর্নামেন্টের মিডিয়া কমিটির সদস্য সচিব মো. জাহাঙ্গীর হোসেনসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

দীর্ঘ ৬ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আইএইচএফ ট্রফি। ২০১৭ সালে ৭ দেশের অংশগ্রহণে সবশেষ অনুষ্ঠিত হয়েছিল এই টুর্নামেন্ট। এরপর করোনাভাইরাসসহ নানা কারণে টুর্নামেন্টটি হয়নি। আজ লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ‘৭ বছর পর বঙ্গবন্ধুর নামে আন্তর্জাতিক হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সহযোগিতায় এবং বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সার্বিক আয়োজনে বাংলাদেশসহ ৪ দেশের অংশগ্রহণে বঙ্গবন্ধু আইএইচএফ ট্রফি টুর্নামেন্ট আয়োজিত হচ্ছে। এই ধরনের টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে আমাদের খেলোয়াড়রা আরও বেশি সমৃদ্ধ হবে। আমাদের যে সক্ষমতা আছে সেটা বাংলাদেশ ছাড়িয়ে বিশ্ব দরবারে আরো উদ্ভাসিত হবে। আমি এই টুর্নামেন্টের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।’


আরও খবর



আনসারে বিদ্রোহ করলে মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিদ্রোহের শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে আনসার ব্যাটালিয়ন আইন-২০২৩ এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই আইনের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়।

গত বছর আইনটি মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। আইনে ৩৩টি ধারা রয়েছে। খসড়া আইন অনুযায়ী, ব্যাটালিয়নের কোনো সদস্য কোনো রাজনৈতিক বা অরাজনৈতিক সংগঠনের সদস্য হতে পারবেন না। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া কোনো আনসার সদস্য ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা কোনো সংবাদপত্র বা কোথাও কোনো তথ্য প্রকাশ করা বা এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারবেন না। সরকারি কর্মচারীদের মতো তাদেরও শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা অনুযায়ী লঘু ও গুরুদণ্ড থাকবে। মামলায় আপিল করা যাবে।

ব্যাটালিয়নে কোনো সদস্যের অপরাধ সংগঠনের জন্য বিচারের ব্যবস্থা রাখা রয়েছে। দুটি আনসার ব্যাটালিয়ন আদালত থাকবে। একটা সংক্ষিপ্ত ব্যাটালিয়ন আদালত, আরেকটা বিশেষ আনসার আদালত।

খসড়া অনুযায়ী, যদি কেউ বিদ্রোহের চেষ্টা করে, উসকানি দেয় বা ষড়যন্ত্রে অংশ নেয়, তাহলে তাকে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ন্যূনতম পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হবে।

সংক্ষিপ্ত আদালত সাধারণ অপরাধ এবং অসদাচরণের বিচার করবে। আর বিশেষ আদালত গুরুতর অপরাধের বিচার করবে। প্রস্তাবিত আইনের অধীনে একটি ‘আনসার ব্যাটালিয়ন আপিল ট্রাইব্যুনাল’ থাকবে।


আরও খবর



বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুনের ফলস অ্যালার্ম

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুনের অ্যালার্ম বাজার সংবাদ পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স। এ সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট।শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টার পর এলার্ম বাজার সংবাদ পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস জানায়, দুপুর ২টার পর বাংলাদেশ ব্যাংকে ফায়ার অ্যালার্ম বেজেছে বলে আমরা সংবাদ পাই। সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় তারা জানতে পারে সেখানে অগ্নিকাণ্ডের কোনো ঘটনা ঘটেনি। ভুল করে কোনোভাবে ফায়ার এলার্ম বেজে উঠেছিল।

আর তাতেই আগুনের আতংক ছড়িয়ে পড়ে।


আরও খবর



আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইবেন বিএনপি নেতা আমান

প্রকাশিত:রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৫১জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক:দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান উচ্চ আদালতের নির্দেশে আজ রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক আবুল কাশেমের আদালতে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তিনি আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করবেন।

আমানের আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, রোববার আমানউল্লাহ আমান আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন। এরপর জামিন চেয়ে আবেদন করা হবে।

এর আগে ৩ সেপ্টেম্বর এ মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন আমানের স্ত্রী সাবেরা আমান। জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর ৫ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার জজ আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ ও নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য আগামী ১৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

এর আগে ৭ আগস্ট বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চে ২৮১ পৃষ্ঠার প্রকাশিত রায় প্রকাশ করেন। রায়ে বলা হয়েছে, রায়ের অনুলিপি পৌঁছানোর ১৫ দিনের মধ্যে আমান দম্পতিকে বিচারিক (নিম্ন) আদালতে আত্মসমর্পণ করতে হবে।

তারও আগে ৩০ মে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আমানের ১৩ বছর ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে আদেশ দেন। ওইদিন দুদকের অন্য একটি মামলায় বিএনপি নেতা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ৯ বছরের কারাদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট।

সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন বিশেষ জজ আদালতের রায়ে আমানকে ১৩ বছর ও সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে এ দম্পতি রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন।

২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট আপিল আবেদন মঞ্জুর করে তাদের খালাস দেন। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালের ২৬ মে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করে মামলাটির পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৪ মে পুনঃশুনানি শেষ হয়। পরে গত ৩০ মে হাইকোর্ট এ রায় দেন।

অন্যদিকে ৪ কোটি ৯৬ লাখ ১১ হাজার ৯১৬ টাকার সম্পত্তির হিসাব ও আয়ের উৎস গোপন করার অভিযোগে দুদকের উপ-পরিচালক শাহরিয়ার চৌধুরী বাদী হয়ে ২০০৭ সালের মার্চে সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন। কমিশনের উপ-পরিচালক এসএমএম আখতার হামিদ ভূঞা ওই বছরের ২৮ জুন মহানগর হাকিম আদালতে এ মামলায় অভিযোগপত্র দেন।

২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত এ মামলার রায়ে টুকুকে ৯ বছরের কারাদণ্ড দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে টুকু আপিল করলে ২০১১ সালের ১৫ জুন তাকে খালাস দেন হাইকোর্ট।

পরে হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালের ২১ জানুয়ারি খালাসের রায় বাতিল করে মামলার পুনঃশুনানির আদেশ দেন আপিল বিভাগ। পুনঃশুনানি শেষে গত ৩০ মে টুকুর সাজা বহাল রাখেন আদালত। পরে আপিল বিভাগের এ রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে টুকু আবেদন করলে সর্বোচ্চ আদালতে তা খারিজ হয়ে যায়।


আরও খবর



তানোরে প্রধান শিক্ষক আ"লীগ নেতার বিরুদ্ধে গাছ কাটার অভিযোগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৩৪জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোরে এক প্রধান শিক্ষক ও আ"লীগ নেতার বিরুদ্ধে সরকারি খাস জায়গার তরতাজা গাছ নিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার কলমা ইউনিয়ন (ইউপির)  চন্দনকোঠা লসকুরির পার্শ্বে ঘটে রয়েছে গাছ কাটার ঘটনাটি। গাছ কাটা ব্যক্তি চন্দনকোঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও কলমা পূর্ব শাখা আ"লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন। এঘটনায় চন্দনকোঠা গ্রাম বাসীর পক্ষে রবিউল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি বাদি হয়ে গত বুধবার শিক্ষক আনোয়ারকে বিবাদী করে সহকারী কমিশনার ভূমির নিকট লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তরতাজা গাছ কাটায় ওই এলাকায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে, সেই সাথে জায়গার পার্শ্বে বসবাসরত আদিবাসি জনসাধারনও ব্যাপক ক্ষুব্ধ।অভিযোগে উল্লেখ, উপজেলার কলমা ইউনিয়ন (ইউপির)  চন্দনকোঠা মৌজার অন্তর্গত আরএস ১ নম্বর খাস খতিয়ান ভুক্ত ১৩২ নম্বর আরএস দাগে ২ একর ৩০ শতাংশের মধ্যে ১ একর ৮১ শতাংশ ভিটা ও পুকুর রয়েছে। পুকুরে ও পাড়ে থাকা ৮/১০ টির মত আম গাছ কেটে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। এর আগেও একই পরিমানে তাল ও আম এবং অন্য প্রজাতির গাছ কেটে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। এক্ষনে মোট ১ লাখ ২০ হাজার টাকার গাছ বিক্রি করেছেন প্রধান শিক্ষক। 

বুধবার দুপুরের দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, দরগাডাংগা থেকে চন্দনকোঠা গ্রামে প্রবেশের পথেই মুল রাস্তা সংলগ্ন পশ্চিম দিকে রয়েছে পুকুর। পুকুরের দক্ষিণ দিকে খাস জায়গার উপরে রয়েছে আম বাগান। বাগানের দক্ষিণে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস। সেখানে যেতেই অনেক আদিবাসী মহিলা পুরুষ এসে জড়ো হয়। তারা বলেন, এটা খাস জায়গা ও পুকুর। জায়গাটিতে আমাদের ছেলে মেয়েরা খেলাধুলা করেন। কিন্তু মাস্টার প্রচুর গালমন্দ করেন। সে পুরো জায়গাটি বাঁশের বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখেছেন। প্রয়োজনে গরু ছাগল বাধার দরকার হলেও মাস্টার বাধতে দেয়না। তার ভয়ে জায়গায় কেউ যায় না। এমনকি পুকুরে গরুকে গোসল পর্যন্ত করাতে দেয়না। পুকুরে এক জাতীয় শামুক থাকে সেটা আমরা খায়, কিন্তু পুকুরে নামতে দেয়না। আমরাও ভয়ে কিছু বলিনা। আমগাছ গুলো কয়েকদিন ধরে কাটা শুরু করেন। কিন্তু অভিযোগের পর প্রশাসন বন্ধ করে দেয়। সেখানে ৭/৮ টির মত গাছ কাটা অবস্থায় পড়ে আছে। বাকি ৫/৭ টি গাছ কাটা হয়নি। গাছগুলো কাটা পড়লে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি সাধন হবে। 

সেখান থেকেই প্রধান শিক্ষক আ"লীগ নেতা আনোয়ার হোসেনের সাথে মোবাইলে কথা বলা হলে তিনি বলেন, আমার পিতা এমপির পিতার কাছ থেকে জায়গা ও পুকুর কিনে নিয়েছিল। পিতা মারা যাওয়ার পর ওয়ারিশ সুত্রে পেয়ে ভোগ দখল করে আসছি। জায়গাটি খাস কেনা বেচা কিভাবে হল জানতে তিনি জানান দলিল খারিজ খাজনা সব আছে, আমি নোয়াখালীতে আছি আগামী রবিবারে ভূমি অফিসে জমির কাগজ দেখানো হবে। তার এমন কথা আদিবাসীদের বলা হলে পরমেস হেমরমের স্ত্রী ঠুনকি মুরমু বলেন,  আজ থেকে প্রায় ৭০/৮০ বছর আগে আমার পিতা রামজিদ মুরমু বাড়ি ঘর করে বসবাস করত। কিন্তু ৪০/৫০ বছর আগে মাস্টারের পিতা কছিমুদ্দিন উচ্ছেদ করে আমাদেরকে তাড়িয়ে দিয়ে জায়গাটি দখলে নিয়েছেন। খাস জায়গা কোন কেনা বেচা হয়নি। এমপির পিতা নাকি মাস্টারের পিতার নিকট জায়গাটি বিক্রি করেছেন জানতে চাইলে আদিবাসী সম্প্রদায়ের লোকজনরা বলেন, যদি নিজের জায়গা হয় তাহলে প্রশাসন এসে গাছ কাটা বন্ধ করে দিল কেন। এসব সব মিথ্যা। আমরা কখনোই শুনিনি যে এমপির পিতা জমি বিক্রি করেছে। মাস্টারের কঠিন শাস্তি হওয়া দরকার।অভিযোগ কারী রবিউল ইসলাম বলেন, জায়গাটি খাস। এর আগেও আনোয়ার মাস্টার গাছ কেটে বিক্রি করেছিল। আবার আম গাছ কাটা শুরু করেছেন। আ"লীগের পদ পেয়ে নিজেকে বিশাল কিছু মনে করছেন। এটা ভেবেই সরকারি জায়গার গাছ নিধনে মেতে উঠেছে। অভিযোগের পর কর্তৃপক্ষ গাছ কাটা নিষেধ করেছেন।আমরা চাই সরেজমিনে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক।সহকারী কমিশনার ভূমি আবিদা সিফাতের সরকারি মোবাইল নম্বরে ফোন দেয়া হলে বিজি পাওয়া যায়। 

আরও খবর



সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়েন সেতুমন্ত্রী।

গণমাধ্যমকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য অফিসার শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ।

তিনি বলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সিঙ্গাপুর গেছেন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ০৫৮৪ ফ্লাইটে সকাল সাড়ে ৮টায় তিনি ঢাকা ছাড়েন।


আরও খবর