Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৫৫জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:এ বছরে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ফুটবল ক্লাব হিসেবে স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের নাম ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত ম্যাগাজিন ফোর্বস। বুধবার সেরা ধনী ক্লাবগুলোর একটি তালিকা ঘোষণা করে এই ম্যাগাজিনটি।

সবচেয়ে ধনী ১০ ক্লাবের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক (৬টি) ক্লাব ইংলিশ লিগের। ক্লাবগুলো হচ্ছে, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, লিভারপুল, ম্যানচেস্টার সিটি, চেলসি, টটেনহাম হটস্পার ও আর্সেনাল। স্প্যানিশ লিগে সেরা দশ ধনী ক্লাবের মধ্যে রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়া আছে বার্সেলোনা। এছাড় জার্মানি (বায়ার্ন মিউনিখ) ও ফ্রান্স (পিএসজি) থেকে আছে একটি করে দল।

ফোর্বসের তথ্যানুযায়ী, বিশ্বের শীর্ষ ৩০ ক্লাবের গড় আয় ২.১৭ বিলিয়ন ডলার। গত বছর ২০টি ক্লাবের গড় আয় বের করা হয়েছিল। যার গড় পরিমাণ ছিল ২.৫৩ বিলিয়ন ডলার। এ বছর শীর্ষ ২০ ধনী ক্লাবের গড় আয় ২.৮৯ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, ক্লাবগুলোর আয় বেড়েছে ১৪ শতাংশ।

শীর্ষ ধনী রিয়াল মাদ্রিদের আয় ৬.০৭ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের চেয়ে ১৯ শতাংশ বেশি। গত বছরের চেয়ে আয় ৩০ শতাংশ বেড়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সম্পদমূল্য ৬ বিলিয়ন ডলার। বর্তমানে ক্লাবটির মালিকানা গ্লেজার পরিবারের হাতে।

২০০৪ সাল থেকেই (করোনার কারণে ২০২০ সাল ছাড়া) সবচেয়ে ধনী ক্লাবগুলোর তালিকা প্রকাশ করে আসছে ফোর্বস। সেরা ধনীর তালিকায় সেরা পাঁচের মধ্যে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড সবসময়ই ছিল। এর মধ্যে রিয়াল ৭ বার ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১১ বার প্রথম স্থান লাভ করে। বার্সেলোনা ২০২১ সালে প্রথমবারের মতো সবচেয়ে ধনী ক্লাবের তকমা পায়।

ধনীর তালিকায় সবচেয়ে বড় লাফ দিয়েছে ইংলিশ ক্লাব নিউক্যাসল ইউনাইটেড। ২০২১ সালে সৌদি আরবের একটি বিনিয়োগ সংস্থা ৩৭৮ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে কিনে নেয়। বর্তমানে ক্লাবটির মূল্য ৭৯৪ মিলিয়ন ডলার। যা গত বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি। এ বছর চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে দলটি।

 

 

ক্রম       ক্লাবের নাম                                         সম্পদের পরিমাণ (ডলার)

১             রিয়াল মাদ্রিদ                                     ৬.০৭ বিলিয়ন

২             ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড                        ৬ বিলিয়ন          

৩            বার্সেলোনা                                         ৫.৫১ বিলিয়ন                   

৪             লিভারপুল                                         ৫.২৯ বিলিয়ন

৫            ম্যানচেস্টার সিটি                                 ৪.৯৯ বিলিয়ন

৬            বায়ার্ন মিউনিখ                                    ৪.৮৬ বিলিয়ন

৭             প্যারিস সেন্ট জার্মেই                            ৪.২১ বিলিয়ন

৮            চেলসি                                              ৩.১ বিলিয়ন

৯             টটেনহাম হটস্পার                               ২.৮ বিলিয়ন

১০          আর্সেনাল                                           ২.২৬ বিলিয়ন


আরও খবর

মেসির জোড়া গোলে জিতল মায়ামি

রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪




বোরো ধানের সোনালী শীষে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ২৮জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ): উত্তর জনপদের শষ্য ভান্ডার খ্যাত নওগাঁর আত্রাই উপজেলায় চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার প্রতিটি মাঠে এখন বোরো ধানের সবুজ আভা কেটে হলুদ বরণ ধারণ করতে শুরু করেছে। পাকতে শুরু করেছে বোরো ধান। বোরো ধানের সোনালী শীষে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন। পাকা ধান ঘরে তুলতে জায়গা প্রস্তুতিতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।

কৃষকরা বলছেন ধানের চারা রোপণ থেকে শুরু কওে প্রায় শেষ সময় পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূল রয়েছে। এ কারণে ধানক্ষেতে রোগ-বালাই ছিল কম। ধান কাটা-মাড়াই পর্যন্ত এমন আবহাওয়া থাকলে বাম্পার ফলনের আশা করছেন তারা।

কৃষি অফিসের তথ্যমতে এবার উপজেলার ৮ ইউনিয়নে প্রায় ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। ধান নির্ভরশীল এলাকা হিসেবে আত্রাইয়ের প্রধান আবাদই বোরো ধান। বিশেষ করে উপজেলার মানিয়ারী, বিশা, ভোঁপাড়া, শাহাগোলা ও পাঁচুপুর ইউনিয়ন বোরো ধানের জন্য খ্যাত। এছাড়াও অন্যান্য ইউনিয়েনে বোরো ধানের চাষ হয়ে থাকে। এবারে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। ধান বোপনের শুরু থেকেই অনুকূল আবহাওয়া ও সঠিক পরিচর্যায় এবারের বোরো ধান মাঠে মাঠে দর্শনীয় হয়ে উঠেছে। বেশ কিছু এলাকায় আগাম জাতের ধান পাকতেও শুরু করেছে। অধিকাংশ এলাকার মাঠ জুড়ে সোনালী রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে বোরো ধানের শীষ। আর এ সোনালী শীষে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন।

উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আজম প্রামানিক, শাহাগোলা গ্রামের আজাদ সরদার,বজ্রপুর গ্রামের নজরুল ইসলাম বলেন, মুলত আমাদের এলাকার প্রধান আবাদই হলো বোরো ধান। বোরো ধানের মধ্যে আমরা জিরাসাইল ধানের আবাদ সর্বাধিক পরিমাণ জমিতে করে থাকি। কিছু কিছু জমিতে নতুন অন্য জাতের ধানের চাষও করা হয়েছে।শুরু থেকেই আবহাওয়া ভাল থাকায় ধানের শীষগুলো দর্শনীয় হয়ে উঠেছে। প্রাকৃতিক কোন দুর্যোগ না হলে এবারে বাম্পার ফলন হবে বলে আমরা আশাবাদি।

কৃষকরা আরও বলেন, উপজেলার বিভিন্ন মাঠে আগাম রোপণকৃত ধান ৮-১০ দিনের মধ্যে কাটামাড়াই শুরু হবে। কাটামাড়াই পুরোদমে শুরু হতে আরও এক সপ্তাহ লাগতে পারে। এ সময় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দাবি করে তারা বলেন, ঝড়ো আবহাওয়া ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা মাথায় নিয়ে কৃষকরা মাঠে রয়েছেন। স্বপ্নের ধান কেটে ঘরে তুলতে পারলে এ ফসলে বাম্পার ফলনের আশা করছেন তারা।

এ ব্যাপারে শাহাগোলা ইউনিয়নের তারাটিয়া ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান জানান, বিশেষ করে অধিক ফলেন জন্য পরিমিত সার ব্যবহার, পানি সাশ্রয় এবং সার্বিক পরিচর্যায় কৃষকদের সচেষ্ট হতে আমরা সব সময়ই পরামর্শ দিয়ে আসছি। এবার আত্রাই উপজেলার কোথাও মাঝড়া পোকার আক্রমণ নেই। এবং উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ প্রসেনজিৎ তালুকদার বলেন, চলতি  মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। অল্প খরচে অধিক ফলনের জন্য আমরা কৃষকদের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করেছি। বিশেষ করে বোরো ধান বোপনের শুরু থেকেই আমাদের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায় কৃষকদের সার্বক্ষণিক পরামর্শ প্রদান করেছেন।

তিনি আরও বলেন, এ সময় রাত ও দিনের তাপমাত্রা উঠানামা করছে। এটি অত্যন্ত ক্রিটিক্যাল। কোনো কোনো সময় দিনের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস  অতিক্রম করছে। এটি অব্যাহত থাকলে ধানের শীষ হিটশকে আক্রান্ত হতে পারে। এজন্য কৃষকদের সবরকম পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। 


আরও খবর



দুই উপজেলায় প্রতীক বরাদ্দ, একটির যাচাই বাছাই সম্পন্ন মেহেরপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ২৪জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।আজ মঙ্গলবার বিকেলে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেওয়া হয়। প্রতীক পেয়েই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার- প্রচারণা শুরু করেছেন প্রার্থীরা।

মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে হাসেম আলী আনারস, ইব্রাহিম শাহীন কাপ পিরিচ, আব্দুল মান্নান ঘোড়া এবং আনারুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীক পেয়েছেন। সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাসেম আলী লড়বেন চশমা প্রতীক এবং মোঃ শাহিন লড়বেন টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে।এছাড়াও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মেহেরপুর সদর উপজেলায় তিনজন প্রার্থীর মধ্যে লতিফুন্নেসার লতা পেয়েছেন বৈদ্যুতিক পাখা মার্কা। সামিউন বাছিরা পলি ও রোমানা আহমেদ পেয়েছেন যথাক্রমে হাঁস ও কলস প্রতীক।

মুজিবনগর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে আমাম হোসেন মিলু আনারস, র‌ফিকুল ইসলাম ক‌পি পি‌রিচ, মাহবুব হোসেন মোটরসাইকেল এবং কামরুল ইসলাম চান্দু পেয়েছেন ঘোড়া প্রতীক। এছাড়াও পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে মুজিবনগর উপজেলায় রাজিব হোসেন পেয়েছেন টিউবওয়েল ও মতিয়ার রহমান পেয়েছেন চশমা প্রতীক।মুজিবনগর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তকলিমা খাতুন কলস ও আফরোজা খাতুন লড়বেন ফুটবল প্রতীক নিয়ে।

অপরদিকে গাংনী উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। এতে চেয়ারম্যান পদে দশ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছয় প্রার্থীর সকলেরই মনোনয়নপত্র বৈধ বলে গণ্য হয়েছে। ‌

প্রসঙ্গতঃ আগামী ৮ মে প্রথম দফায় সদর এবং মুজিবনগর এবং দ্বিতীয় দফায় ২১ মে গাংনী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



স্যামসাং গ্যালাক্সি এ১৫ ৫জি - দুর্দান্ত সব ফিচার ও অসাম ডিসপ্লে নিয়ে

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯৫জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:ক্রেতাদের স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতায় তাক লাগাতে এবার স্যামসাং বাংলাদেশে নিয়ে এলো গ্যালাক্সি এ১৫ ৫জি। ৫,০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি ও সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লের মাধ্যমে এ অসাম ডিভাইস নিশ্চিত করবে দিনভর গেমিং ও স্ট্রিমিংয়ের দারুণ অভিজ্ঞতা! 

এ বিষয়ে স্যামসাং ইন্ডিয়া ইলেক্ট্রনিকস প্রাইভেট লিমিটেডের বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ অফিসের হেড অব এমএক্স বিজনেস মো. মূয়ীদুর রহমান বলেন, “দেশে গ্যালাক্সি এ১৫ ৫জি আনতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আশা করি এই ডিভাইস ব্যবহারকারীদের জীবন আরও আনন্দদায়ক করে তুলবে। এ১৫ এর শক্তিশালী ক্যামেরায় প্রিয়জনদের সাথে অথবা পছন্দের জায়গাগুলোর ছবি তোলা যাবে, যত ইচ্ছা তত। সাথে, এর সুবিশাল ব্যটারি ফোনটিকে দিনভর চালু রেখে আপনার জীবনের রোমাঞ্চকর মুহূর্তগুলোকে করে তুলবে আরও রোমাঞ্চকর।”

ভিশন বুস্টার সহ ৬.৫-ইঞ্চি এফএইচডি+ সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে সমৃদ্ধ স্যামসাং গ্যালাক্সি এ১৫ ৫জি ফোনে সকল কনটেন্ট দেখা যাবে একদম ঝকঝকে – এমনকি সরাসরি সূর্যের আলোতেও ফোনের ব্যবহারকারীদের কনটেন্ট দেখতে কোন অসুবিধা হবে না। ফোনটির ডিসপ্লেতে রয়েছে ৯০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট। ঘরের বাইরেও স্ট্রিমিংয়ে চমৎকার ছবি নিশ্চিত করতে এতে ৮০০ নিট পর্যন্ত ব্রাইটনেস বাড়ানো সম্ভব। এর পাশাপাশি, রাতে অথবা কম আলোতে ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা আরও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক করতে এতে আছে আই কমফোর্ট শিল্ড, যা ক্ষতিকারক নীল রশ্মি থেকে চোখকে রক্ষা করে।

স্মার্টফোনটির ব্যবহারকারীদের দেশ অথবা বিদেশ ভ্রমণকে আরও উপভোগ্য করে তুলবে ডিভাইসটির ৫,০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। পাশাপাশি, এর ২৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং ফোনকে দ্রুত চার্জ করে ব্যবহারকারীদের রাখবে দুশ্চিন্তামুক্ত।

৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি লেন্স, ৫ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা ওয়াইড ও ২ মেগাপিক্সেল ম্যাক্রো ক্যমেরায় সমৃদ্ধ এই স্মার্টফোনে যেকোন মুহূর্ত অথবা জায়গার দুর্দান্ত ছবি ক্যামেরাবন্দি করা যাবে অনায়াসেই। বন্ধুদের সাথে সকল স্মৃতি ধরে রাখতে এতে আরও থাকছে ১৩ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।

স্যামসাংয়ের এই নতুন সংযোজনে যথেষ্ট স্পেস ও স্পিড নিশ্চিত করে ব্যবহার করা হয়েছে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৬১০০+এসওসি ও মালি জি৬৭-এমপি২ জিপিইউ। তিনটি ভার্সন-এ  গ্যালাক্সি এ১৫ পাওয়া যাবে: ৬/১২৮জিবি , ৮/১২৮জিবি এবং ৮/২৫৬জিবি। ইন্টার্নাল স্টোরেজ মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করে ১ টিবি পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। অ্যান্ড্রয়েড ১৩ এর ওপর ভিত্তি করে ওয়ান ইউআই ব্যবহার করা হয়েছে এই স্মার্টফোনে। চতুর্থ প্রজন্মের ওএস আপগ্রেড ও ৫ বছরের সিকিউরিটি মেইন্টেনেন্স উপভোগ করতে পারবেন এই ডিভাইসের ব্যবহারকারীরা। পাসওয়ার্ড, পিন ও প্যাটার্নের মতো ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে সার্টিফায়েড ইএএল৫+ স্যামসাং নক্স ভল্ট এর সুরক্ষা রয়েছে এই স্যামসাং গ্যালাক্সি এ সিরিজের নতুন এ ডিভাইসটিতে।

আপনার দৈনন্দিন জীবনকে আরও রঙিন করে তুলতে গ্যালাক্সি এ১৫ ৫জি পাওয়া যাবে দুর্দান্ত রঙ ও ডিজাইনে । প্রাইস শুরু ৩১,২৯৯ টাকা থেকে!


আরও খবর



গম চাষে দিন দিন আগ্রহ হারাচ্ছে আত্রাইয়ের কৃষক

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি: দেশের উত্তর জনপদের কৃষিপ্রধান জেলা নওগাঁ। খাদ্যশস্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ বলে উত্তরের শস্যভান্ডার নামেও পরিচিত এ জেলা। এ জেলায় সব ধরনের ফসল ও শস্য উৎপাদন হলেও দেশের মোট উৎপাদিত ধানের সিংহভাগই হয় এ জেলায়। তবে এ জেলার আত্রাই উপজেলায় ধান, ভূট্টাসহ অন্যান্য ফসলের আবাদ অধিক হলেও বর্তমানে দিন দিন গম চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষক। ফলে কয়েক বছরে ধীরে ধীরে এ উপজেলায় কমেছে গম চাষ।

যদিও এটা লাভজনক ফসল। তবে কৃষকেরা বলছে উৎপাদন খরচের তুলনায় মুনাফা না পাওয়া এর অন্যতম কারণ। এদিকে কৃষি অধিদপ্তর বলছে, অল্প সময়ে, স্বল্প খরচে ভূট্টার অধিক ফলন ও মুনাফা হওয়ায় গম চাষে আগ্রহ হারাচ্ছে কৃষক এমনটিই মনে করছেন তারা।উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানা যায়, গত বছর উপজেলায় ৪০০ হেক্টর জমিতে গম চাষ হলেও সেটা এবার বেড়ে ৪৫০ হেক্টরে। জানা গেছে, আত্রাই উপজেলায় দিন দিন গমের চাষ ক্রমাগতভাবে কমে যাচ্ছে।

মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী থাকলেও উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, এমনকি ফলন কম হওয়ার কারণে গম চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন কৃষকরা। নানাবিধ কারনে এ উপজেলার গম চাষ হুমকির মুখে পড়েছে। বিগত দিনে এ উপজেলায় গম চাষে কৃষকদের ব্যাপক আগ্রহ থাকলেও বর্তমান সময়ে গম চাষে কৃষকরা অনাগ্রহী। এ উপজেলার কৃষকরা মনে করেন গম চাষের চেয়ে অন্য ফসল চাষ করে তুলনামূলক ভাবে অনেক লাভবান হওয়া যায়। সে জন্য গমের পরিবর্তে অন্য ফসল চাষ করছেন।

উপজেলার শাহাগোলা ইউনিয়নের শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষক নাইম হোসেন বলেন, আমি বিগতদিন ভ’ট্টা চাষ করতাম এবার কৃষি অফিসের পরামর্শ অনুযায়ী গম চাষ করেছি বর্তমানে আমার ফসলের অবস্থা খুব ভালো। আশাকরছি ফলনও ভালো পাবো।

উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের কৃষক ওয়াজেদ আলী বলেন, আমি সাধারণত ধান ও ভূট্টার আবাদ বেশি পরিমানে করে থাকি। কিন্ত এবার গমের আবাদও করেছি। জমিতে এসে ফসল দেখলে মনটা জুড়িয়ে যায়। আগামী বছরে আমি সরকারি সহযোগিতা পেলে আরো বেশী জমিতে গমের চাষ করবো।

এছাড়া অন্যান্য উপজেলার একাধিক কৃষক বলেন, সরকারী ভাবে আমার সহযোগিতা পেলে ধান চাষের পাশাপাশি গম চাষ করতে পারবো। ধান চাষের উপর কৃষকদের আগ্রহ ও ফলন বৃদ্ধি করতে যেমন বিভিন্ন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে একই ভাবে কৃষকদের গম চাষের উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করলে গম চাষের প্রতি আগ্রহী হবেন কৃষকরা।

উপজেলার শাহাগোলা ইউনিয়নের তারাটিয়া ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহিদ হাসান জনান, এবার গত বছরের তুলনায় আমাদের এলাকায় গমের আবাদ অনেকটা বেশি হয়েছে। আশা করছি গমের বাম্পার ফলন হবে। কৃষকদের যেন কোন প্রকার সমস্যা না হয় তাই কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে আমরা নিয়োমিত কৃষকদের পর্যবেক্ষণ ও পরামর্শ দিয়ে আসছি।

এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তাপশ কুমার রায় জানান, সকল প্রকার ফসল উৎপাদনে আমরা কৃষকদের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করছি। যাতে করে কৃষকরা সহজভাবে কৃষি উপকরণ পায়। বিশেষকরে বীজ, সার ও তেল এর জন্য সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি।

তিনি আরো বলেন, উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নে গম চাষ কমে গেছে, প্রদর্শনী পাট করে কিছু কিছু চাষিদের সার ও গমের বীজ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়েছে। তাছাড়া এ বছরে গম চাষের উপর কৃষকের প্রশিক্ষণ প্রদান করেছি। সরকারি সকল সুযোগ- সুবিধা, কৃষকদের মাঝে প্রদান করা হয়েছে। গম চাষের উপযোগী জমিতে উচ্চ মূল্যের সবজি চাষ ও ভূট্টা হওয়ায় গম চাষ কমে যাওয়ার একটি কারণ।


আরও খবর



ট্রেন বিলম্ব হলেও সহনীয় পর্যায়ে রাখব: মহাপরিচালক

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:যদি বিশেষ কোনো ঘটনা না ঘটে তাহলে আমাদের যে ব্যবস্থাপনা আছে তাতে বাংলাদেশের সব ট্রেন সঠিক সময় চালানোর ব্যবস্থা করতে পারব,বলেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) সরদার সাহাদাত আলী । কিছুটা বিলম্ব হলে সেটা আমরা সহনীয় পর্যায়ে রাখব।

শনিবার (৬ এপ্রিল) ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে ঈদযাত্রা পরিদর্শন করতে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, পশ্চিমাঞ্চল এবং পূর্বাঞ্চলের ট্রেন সমন্বয় করার জন্য পশ্চিমাঞ্চলের কর্মকর্তাদের আমরা ঢাকায় নিয়ে এসেছি। কিছু বিলম্ব থাকতে পারে। কিন্তু খুব বেশি বিলম্ব হবে এটা আশা করছি না। বিলম্বগুলো সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য চেষ্টা করব।

সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ট্রেন বিলম্ব হবে এটা আমরা ধরে নিয়েছি। যখন ট্রেনটা ছাড়ে তখন একরকম থাকে, তারপরে যাত্রীর চাপ বাড়ে, পথে নানা ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে কিছুটা আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে আবার কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকে না। সবকিছু বিবেচনা করে ট্রেন চলাচলে কিছুটা বিলম্ব হবে এটা আমরা ধরেই নিই। যখন একটি ট্রেন বিলম্ব হয়; ধরে নিন একতা এক্সপ্রেস এখন দেরিতে ছেড়েছে। কিন্তু আমাদের একটা স্পেয়ার রেক পঞ্চগড়ে আছে। তখন আমরা সেই কোচ দিয়ে ওইখান থেকে সঠিক সময় ট্রেনটা আবার ছেড়ে দিই। ফলে আমরা কিছুটা বিলম্ব নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

রেলওয়ের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক বলেন, আমাদের যে ট্রেনগুলো স্বাভাবিকভাবে চলে তার বাইরে শেষ তিন দিন ভিড় সামাল দিতে আরও ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। যাত্রী চাহিদা বিবেচনা করে অতিরিক্ত কোচ সংযোজনও বাড়ানো হয়েছে। ট্রেন যাত্রীরা যদি বিশৃঙ্খলা না করে তাহলে আমাদের যে ব্যবস্থাপনা আছে, তাতে আমরা সামলে নিয়ে ট্রেন ঠিকভাবে চালাতে পারব।


আরও খবর