Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব আমবয়ানে মধ্য দিয়ে শুরু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ জানুয়ারী ২০23 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩০৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: আমবয়ানের মধ্য দিয়ে টঙ্গীর তুরাগ তীরে মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব (সাদপন্থী) শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বাদ ফজর পাকিস্তানের মাওলানা ওসমানের আম বয়ানের মধ্য দিয়ে ইজতেমার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।

ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের মিডিয়া সমন্বয়ক মোহাম্মদ সায়েম বলেন, মাঠ বুঝে নেওয়ার পরপরই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মুসল্লিরা ইজতেমা মাঠে আসতে শুরু করেন। তারা ময়দানের নির্দিষ্ট খিত্তায় অবস্থান নিয়েছেন। মুসল্লিদের জন্য দুই দিন আগে থেকেই প্রাথমিক আমবয়ান শুরু হলেও ইজতেমার মূল পর্ব আজ শুক্রবার বাদ ফজর থেকে শুরু হয়েছে। ইজতেমা ময়দান ইতোমধ্যে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। বিভিন্ন জেলা থেকে আরও মুসল্লি বাস, ট্রাক, পিকআপ, ট্রেন ও নৌপথে ময়দানের উদ্দেশ্যে আসছেন।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম বলেন, বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের মতো দ্বিতীয় পর্বেও ব্যাপক নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আগত মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুরো ইজতেমা ময়দানকে কয়েকটি সেক্টরে ভাগ করে নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এ উপলক্ষে ময়দানের আশপাশে ৭ হাজার ৫৩৯ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।

গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে গত শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হয়ে সুন্দর ও শান্তিপূর্ণভাবে ১৫ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। চার দিন বিরতি দিয়ে আবার আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। আগামী রোববার আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব।


আরও খবর



ঢাকার বাতাস ফের অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকাও দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে কয়েক দিনের তীব্র গরমের মধ্যে ঢাকার বাতাস ফের অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৩০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৫ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। আগের দিন রোববার (২১ এপ্রিল) সকালে ৯২ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ২০ নম্বরে ছিল শহরটি। তার আগের দিন শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ১২১ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় দশম অবস্থানে ছিল ঢাকা। এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৭৯ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু। এ ছাড়া ১৬২ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই, ১৬০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের রাজধানী বেইজিং এবং চতুর্থ অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের লাহোর শহরের স্কোর ১৫৫। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর



দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আসুন, নতুন বছরে অতীতের সকল ব্যর্থতা-দুঃখ-গ্লানি পিছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের লক্ষ্যে একযোগে কাজ করি,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী রোববার (১৪ এপ্রিল) সারাদেশে উদযাপিত হবে বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ বঙ্গাব্দ। পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে তিনি আজ বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বার্তায় (ভিডিও) দেশবাসীর উদ্দেশে বলেন-

প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম। বর্ষ পরিক্রমায় আবারও আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে নতুন বছর। আপনারা যারা দেশে-বিদেশে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের সকল ভাইবোনকে জানাই বঙ্গাব্দ ১৪৩১-এর শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ।

প্রধানমন্ত্রী কবি সুফিয়া কামালের ভাষায় উচ্চারণ করে বলেন- ‘পুরাতন গত হোক! যবনিকা করি উন্মোচন তুমি এসো হে নবীন! হে বৈশাখ! নববর্ষ! এসো হে নতুন।”


আরও খবর



রোজায় সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য ইফতার আয়োজনে রিয়েলমি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পবিত্র রমজান মাসে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সঙ্গে ইফতার ভাগাভাগি করার অনন্য এক উদ্যোগ নিয়েছে তরুণদের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘টুগেদার ফর বাংলাদেশ’- এর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে ‘‘সবার জন্য ইফতার, সবাই মিলে ইফতার” শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

রোজার দ্বিতীয় শুক্রবার অন্তত ৪০০ জন অসহায় ব্যক্তির ইফতারের ব্যবস্থা করেছে রিয়েলমি। ক্যাম্পেইনের প্রথম ধাপে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় এই ইফতারের আয়োজন করা হয়।

এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের ধারবাহিকতায় রোজার তৃতীয় শুক্রবার রিয়েলমি আরও অন্তত ৫০০ জনের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা করেছে। রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত লিডো পিস হোম নামক একটি এতিমখানায় এই ইফতারের আয়োজন করা হয়। রোজার শেষ শুক্রবারেও আরও কিছু সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে ইফতার করানোর পরিকল্পনা রয়েছে স্মার্টফোন ব্র্যান্ডটির।

সমাজে একটি সত্যিকারের পার্থক্য তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রিয়েলমি। এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে, শুধু রোজাদারদের রোজা ভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে ক্যাম্পেইনটির আয়োজন করা হয়নি; বরং এটি রোজার গুরুত্বকে তুলে ধরা এবং আনন্দ ও খুশিকে ছড়িয়ে দেওয়ার একটি সুযোগ হিসেবেও কাজ করেছে।

রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন তাঁর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, “রিয়েলমি মানুষের জীবনে একটি সত্যিকারের পরিবর্তন আনায় বিশ্বাসী, বিশেষ করে যখন তাদের এটা প্রয়োজন। ‘সবার জন্য ইফতার, সবাই মিলে ইফতার’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনটি একটি ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন এবং সমাজে বসবাস করা মানুষের জীবনমান উন্নয়নের প্রুতিশ্রুতি বাস্তবায়নের একটি উদাহরণ। টুগেদার ফর বাংলাদেশ- এর সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে, পবিত্র রোজার মাস শেষ হয়ে গেলেও যেন উদারতা ও সহানুভূতির এই প্রভাব শেষ না হয়ে যায়, এই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

তিনি জানান, “টুগেদার ফর বাংলাদেশ এর সঙ্গে সহযোগিতামূলক সিএসআর (কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি) উদ্যোগ নেওয়ার মাধ্যমে, রিয়েলমি বাংলাদেশ সামাজিক সমস্যাগুলো সমাধান করে সকলের জন্য আরও উজ্জ্বল একটি ভবিষ্যত বিনির্মাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

রিয়েলমি বাংলাদেশ এবং এর সিএসআর উদ্যোগসমূহের সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে রিয়েলমি বাংলাদেশের ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/realmeBD/– এ ঘুরে আসুন।


আরও খবর



ঈদে প্রকাশিত হয়েছে হাসান মুহতারিমের ‘অকুল দরিয়া’

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৬০জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:এবার ঈদে প্রকাশিত হয়েছে হাসান মুহতারিমের কথা, সুর ও কণ্ঠে ‘অকুল দরিয়া’ শিরোনামে ফোক ঘরাণার একটি গান। গানের কথা ও সুর লেখার পাশাপাশি গানটির গল্পও তিনি লিখেছেন।

হাসান মুহতারিম পেশায় একজন পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন।

হাসান মুহতারিম জানান, আমি এই প্রথম কোনো ফোক ঘরানার গান গাইলাম নিজের লেখা ও সুরে। স্রোতারা মূলত আমাকে বরাবরই রক ঘরানার গানে পেয়ে থাকে, এবারই প্রথম ফোক গানে আমাকে পাবে। আমি ব্যাপারটা নিয়ে খুবই এক্সাইটেড। আমি বরাবরই গানপাগল মানুষ। আমি আমার প্রতিটি গানই খুব যত্ন নিয়ে করি। এ গানটাতেও যত্নের কোনো কমতি ছিল না। এমএমপি রনি খুব সুন্দর সংগীতায়োজন করেছেন।

তিনি জানান, বেশ কিছুদিন আগেও আমার ‘কুয়াশা’ শিরোনামের একটি গান রিলিজ পেয়েছিল। মানুষ গানটি বেশ সাদরে গ্রহণ করেছিল। গানটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতায় কুয়াশা-২ এর গান অলরেডি তৈরি করেছি। আমরা এখন ভিডিও তৈরি নিয়ে প্রিপ্রোডাকশন করছি। এটাও হয়তো কিছুদিন পর রিলিজ করব।

গানটিতে ক্যামেরায় ছিলেন ইয়াসিন বিন আরিয়ান এবং সম্পাদনায় ছিলেন এস এম তুসার। কলাকুশলীরা অনেক কষ্ট করেছেন ভিডিওটি নির্মাণ করতে।

গানটির মিউজিক অ্যারেঞ্জার এম এমপি রনি বলেন, হাসান মুহতারিম ভাইয়ার সঙ্গে এর আগেও অনেক কাজ হয়েছে। উনার সুরে মিউজিক অ্যারেজ্ঞ করতে বরাবরই খুব ভালো লাগে। কিন্তু এ গানটি গতানুগতিক ধারার বাইরের গান। হাসান মোহতারিম ভাইয়ার সুরে এই গানটিতে মিউজিক অ্যারেজ্ঞ করে আমি খুবি আনন্দ পেয়েছি।

উল্লেখ্য, হাসান মুহতারিমের প্রকাশিত অন্য গানগুলো হলো- কুয়াশা, গাঙচিল, দেয়াল, অসুস্থ শহর। এসব গান ইতোমধ্যে জনপ্রিয় হয়েছে। একজন পুলিশ কর্মকর্তা হয়েও হাসান মুহতারিমের সাংস্কৃতিক অবদানের জন্য ইতোমধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

আরও খবর



সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করবে: জাহাঙ্গীর কবির নানক

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কাঁচাবাজারের ব্যাপারে সিন্ডিকেট শব্দটি প্রযোজ্য নয়। ভোক্তারা যাদের কাছে পণ্য কেনে, সেখানে বাজার নিয়ন্ত্রণ হওয়া দরকার। সে কাজটা সরকার করবে, এটা সরকারের দায়িত্ব।বলেছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক 

সোমবার (১৫ এপ্রিল) ঈদের পর প্রথম কর্ম দিবসে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, সিন্ডিকেট একটা পপুলার শব্দ। সিন্ডিকেট আমার কাছে মনে হয়েছে বড় ব্যাপার। তবে সিন্ডিকেট কাঁচাবাজারের ব্যাপারে প্রযোজ্য নয়। মাঝখানে যারা, ভোক্তা যাদের থেকে পণ্য কেনে সেখানে নিয়ন্ত্রণ হওয়া দরকার। সে কাজটা সরকার করবে, সেটা সরকারের দায়িত্ব। আমরা যারা সরকারের আছি সেটা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি নিয়ে তিনি বলেন, আমরা গ্রামের মানুষ। আমরা যারা সরকারের লোক এবং সরকারে রয়েছি, আমরা কিন্তু রমজানের আগেই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছি। রমজানের আগেই বাজার ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। আমার নির্বাচনি এলাকা মোহাম্মদপুর, আদাবর, শেরে বাংলা নগরে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সুলভমূল্যে কেনাকাটার ব্যবস্থা করেছিলাম। ঢাকার মানুষ যে বাজার পরিস্থিতির মুখোমুখি ছিল মফস্বলের মানুষ, সেই পরিস্থিতির মুখে ছিল না। ঢাকা শহরে এক পরিস্থিতি, মফস্বলের আরেক পরিস্থিতি। তৃণমূল কৃষক যে দামে বিক্রি করে ভোক্তার কাছে এসে তা ৫০-৬০ গুণ বেড়ে যায়। এটা আমরা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। জাহাঙ্গীর কবির নানক আরও বলেন, সচিবালয়ে আজ আমারও ভালো লাগেনি। অনেক ভিড়ের সচিবালয়ে আজ ভিড় কম। ঢাকার রাস্তা অস্বাভাবিক। আসলে আমার জানামতে দুই পর্ব মিলে এতো ছুটি হয়নি। এখন স্বল্প সময়ের মধ্যে মানুষ বাড়িতে যায়। সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা বাড়িয়ে দিয়েছে। এগুলো সবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আমার কাছে মনে হয় এ সপ্তাহ এমন ঢিলেঢালা যাবে। আগামী সপ্তাহে কর্মচাঞ্চল্য ফিরবে। বিএনপি যে দুঃখ-কষ্টের বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিল সেই দুঃখ-কষ্টের বাংলাদেশ আজকে আর নেই।


আরও খবর