Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আরেকটা নির্বাচন আর হবে না: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৮৯জন দেখেছেন


আরও খবর



মিরসরাই উপজেলা যুব মহিলা লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image
সভাপতি বিবি কুলছুমা চম্পা, সাধারণ সম্পাদক রাহেলা আক্তার

এম আনোয়ার হোসেন, মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:মিরসরাই উপজেলা যুব মহিলা লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। ৫১ সদস্য বিশিষ্ট ঘোষিত কমিটির সভাপতি মনোনীত হন বিবি কুলছুমা চম্পা এবং সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হন রাহেলা আক্তার। কমিটির অন্যান্যরা হলেন সহ-সভাপতি সাজেদা আক্তার, বিবি ফাতেমা, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক নাছিমা আক্তার, মঞ্জুরানী মলিক, সাংগঠনিক সম্পাদক হাসিনা বেগম, আছমা আক্তার, হাসিনা আক্তার, দপ্তর সম্পাদক লিজা আক্তার, নাছিমা আক্তার, বিবি মরিয়ম, প্রচার সম্পাদক জাহেদা আক্তার, সহ-প্রচার সম্পাদক হাসনা বানু, সুরের জাহান বেগম, অর্থ সম্পাদক জোসনা বেগম, সহ-অর্থ সম্পাদক রুপিয়া আক্তার, ছশমা আক্তার, শিক্ষা প্রশিক্ষন ও পাঠাগার সম্পাদক শিরিনা আক্তার, সহ-শিক্ষা প্রশিক্ষন ও পাঠাগার সম্পাদক বিবি ফাতেমা, আইন সম্পাদক ওহিদের নেছা, সহ-আইন সম্পাদক রুমা আক্তার, মনাধন, ত্রান ও সমাজ কল্যান সম্পাদক নাজমা আক্তার, সহ-ত্রান ও সমাজ কল্যান সম্পাদক রিনা বেগম, বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক রিমা বেগম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক খালেদা আক্তার, সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক নিলুফা আক্তার, মরিয়ম বেগম, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আছমা আক্তার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নাজমা আক্তার, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পারভীন আক্তার, সহ-স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক রোকেয়া বেগম, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান সম্পাদক সামসুর নাহার গিনি, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক নাছিমা আক্তার, সহ- তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক রেহানা আক্তার, ক্রীড়া সম্পাদক শিরিনা আক্তার, সহ-ক্রীড়া সম্পাদক বিবি কুলসুমা, যুব মহিলা কল্যাণ সম্পাদক কাজল আক্তার, সহ-যুব মহিলা কল্যাণ সম্পাদক জুলিয়া আক্তার, সদস্য জেসমিন আক্তার, মনোয়ারা বেগম, সুরের জাহান, ফারজানা আক্তার, জেসমিন আক্তার, আনজুমান আক্তার, জুলিয়া আক্তার, রেহেনা বেগম, রিনা বেগম, বিবি হাজেরা, সুলতানা রাজিয়া।

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুব মহিলা লীগের যুগ্ন আহবায়ক জুবাইদা ছরওয়ার চৌধুরী নিপা জানান, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট মিরসরাই উপজেলা যুব মহিলা লীগের ঘোষিত কমিটি কাজ করবে। আমার বিশ^াস মিরসরাই উপজেলা য্ধুসঢ়;ব মহিলা লীগের সভাপতি বিবি কুলছুমা চম্পা একজন নিবেদিত কর্মী। তার নেতৃত্বে গঠিত কমিটি যেকোন আন্দোলন সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ থেকে সফল করতে সক্ষম হবে। মিরসরাই উপজেলা য্ধুসঢ়;ব মহিলা লীগের সভাপতি বিবি কুলছুমা চম্পা বলেন, আমাাদের রাজনৈতিক অভিভাবক ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপির নির্দেশে মিরসরাই উপজেলা য্ধুসঢ়;ব মহিলা লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে আমাকে সভাপতি মনোনীত করায় আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুব লীগের নেতৃবৃন্দের প্রতি। ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটি আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তারুণ্যের আইকন আইটি বিশেষজ্ঞ মাহবুব রহমান রুহেল ভাইয়ের জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করে যাবে।


আরও খবর



হরতাল অবরোধের নামে নৈরাজ্যের প্রতিবাদে রূপগঞ্জে আওয়ামীলীগের শান্তি মিছিল#ktv

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১০জন দেখেছেন

শাকিল আহম্মেদ স্টাফ রিপোর্টারঃবিএনপি জামাতের হরতাল অবরোধের নামে নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীর প্রতীক) এমপির নির্দেশনায় সদর ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে শান্তি মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর)  সকা‌লে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যকারী সদস্য মোহাম্মদ আনছর আলীর নেতৃত্বে উপজেলার গাজী মার্কেট এলাকায় তিনশ’ ফুট পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে সড়কে এ শা‌ন্তি মি‌ছিল ও সমা‌বেশ অনু‌ষ্ঠিত হয়।এসয়ম উপস্থিত ছিলেন সদর ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মোহন মিয়া,রূপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি মিঠু খন্দকার,২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মনির হোসেন, সদর ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ নেতা জাকিবুর রহমান জুয়েল, নবী হোসেন, আবু সাঈদ  মিয়া,যুবলীগ নেতা আবু তাহের,আমিনুর ভূঁইয়া,আবু সুফিয়ান,মেহেদী হাসান খান,সাইফুল ইসলাম মামুন প্রমুখ।


আরও খবর



চেন্নাই প্রবল বৃষ্টিতে ডুবল, ফ্লাইট বন্ধ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬২জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মিচাং’ আগামীকাল মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ ও তামিলনাড়ুতে আঘাত হানতে পারে।

তার আগেই এর প্রভাবে সৃষ্ট প্রবল বৃষ্টিতে ডুবে গেছে চেন্নাই। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে বিমানবন্দর। বেশিরভাগ অংশ পানিতে তলিয়ে গেছে, জরুরি কাজ ছাড়া বাড়ির বাইরে যেতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বর্তমানে ঘূর্ণিঝড় ‘মিচাং’ বঙ্গোপসাগরে রয়েছে এবং অন্ধ্র প্রদেশের উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।

যার ফলে চেন্নাই ছাড়াও রাজ্যের চেঙ্গলপাট্টু, কাঞ্চিপুরম, নাগাপট্টিনাম এবং কুড্ডালো ও তিরুভাল্লুর জেলায় প্রবল বৃষ্টিপাত হচ্ছে।

ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) জানিয়েছে, সর্বোচ্চ ৯০-১০০ কিলোমিটার (৫৬-৬২ মাইল) বেগে দক্ষিণ উপকূলে আঘাত হানতে পারে ‘মিচাং’।

আইএমডির প্রধান কর্মকর্তা মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র বলেন, মঙ্গলবার বিকেলে অন্ধ্র প্রদেশের বাপটলার কাছে স্থলভাগে আছড়ে পড়তে পারে মিচাং।

অন্ধ্র প্রদেশে সরকার সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সব স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে এবং তামিলনাড়ুর কর্তৃপক্ষ চার জেলায় সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওড়িশার পূর্ব রাজ্যে বেশ কয়েকটি জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) বৃষ্টিপাত আরও তীব্র হতে পারে।

কর্মকর্তারা অন্ধ্র প্রদেশের উপকূলীয় এবং নিচু গ্রাম থেকে প্রায় ২ হাজার মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে, আরও ৭ হাজার মানুষকে নিরাপদ এলাকায় সরানোর নির্দেশ দিয়েছে।

তামিলনাড়ুর রাজধানী চেন্নাইতে ভারী বৃষ্টিতে রাস্তা ও গাড়ি ডুবে গেছে এবং শহরের কিছু অংশ প্লাবিত হয়েছে। ট্রেন ও বিমান চলাচল ব্যাহত হয়েছে।

স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, ভারতের ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সের সদস্যরা শহরের নিচু এলাকার মানুষদের সরিয়ে নিচ্ছে।


আরও খবর



সারাদেশে নদীভাঙন রোধে কাজ করছে সরকার : এনামুল হক শামীম

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৮জন দেখেছেন

Image

মারুফ সরকার,স্টাফ রির্পোটার:  পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম এমপি বলেছেন, সারাদেশে নদীভাঙন রোধে কাজ করছে সরকার। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে স্থায়ী প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ অনেকাংশে জলাবদ্ধতা ও নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে। আর এর সুফল কয়েক বছরের মধ্যে মিলবে। সারা দেশের নদী ভাঙন রোধে দ্রুত প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে। কোথাও যেন নদী ভাঙন না হয়, সে লক্ষেই আগেই কাজ করা হচ্ছে।  

(শুকবার ) বিকালে ৫৯২ কোটি টাকা ব্যয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন শরীয়তপুরের  সখিপুর থানার উত্তর তারাবুনিয়া হতে চরভাগা, কাঁচিকাটা হয়ে পদ্মা নদীর ডান তীর ঘেঁষে ঘড়িষার ইউনিয়নের সুরেশ্বর চরমোহন পর্যন্ত প্রায় ৬.২ কিলোমিটার নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধ” সোনার বাংলা এভিনিউ ” এর কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এনামুল হক শামীম বলেন, কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার কারণেই গত ১৫ বছরে সারা দেশে নদী ভাঙনের পরিমাণ কমে এসেছে। এসব সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণেই। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা করোনাকালে ও বন্যা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিরলসভাবে কাজ করে গেছে। সারাদেশে ভাঙন রোধে কাজ করা হয়েছে। যে কারণে হাওড়ের কৃষকরাও সঠিক সময়ে ফসল ঘরে তুলতে পেরেছেন। কোনো প্রকল্পের কাজে দুর্নীতি যাতে না হয় এবং কাজের ক্ষেত্রে যাতে গুণগত মান বজায় থাকে, সেজন্য নিয়মিত মনিটরিংও করা হয়।  

কাজের ব্যাপারে কোনো ধরনের গাফিলতি, অনিয়ম ও দুর্নীতি সহ্য করা হবে না বলে হুঁশিয়ার করে শামীম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী প্রজন্ম নিয়ে ভাবেন, সেজন্য তিনি আগামীর বাসযোগ্য বিশ্বমানের সুবিধা সম্বলিত দেশ গড়তে চান। এজন্য তিনি দূরদর্শী পদক্ষেপ নেন। আগামীতে ডেল্টাপ্লান বাস্তবায়ন হলে সারা দেশে নদী ভাঙন ও জলাবদ্ধতার কোনো সমস্যাই থাকবে না। মহাপরিকল্পনাটি বাস্তবায়নে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

এনামুল হক শামীম বলেন, আমার প্রথম কাজ ছিলো, নড়িয়া পৌরসভাকে নদীভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করা। আজকে বেড়িবাঁধ হওয়ায় নড়িয়া জমির দামও বেড়েছে। শুধু নড়িয়াই নয়, পদ্মাসেতু থেকে জাজিরা, সখিপুর ও শরীয়তপুর শহরেও কীর্তিনাশাকে ভাঙন হাত থেকে রক্ষায় প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। নড়িয়ার জয়বাংলা এভিনিয়ের মতো এই এলাকায়ও পর্যটন কেন্দ্রে রুপ নিবে। সে লক্ষে আমরা কাজ করছি। শরীয়তপুরকে একটি উন্নত জেলায় পরিণত করতে কাজ করছি আমরা।

উপমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। কারণ, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে বাংলাদেশে যে উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়নে বিশ্বাসী । তারা দূর্নীতিবাজ লুটেরা ও আগুন সন্ত্রাসীদের দল বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। নিশ্চিত পরাজয়ের ভয়ে তারা নির্বাচনে আসেনি। বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিও ধারাবাহিকতা রক্ষায় জননেত্রী শেখ হাসিনাকেই আগামীতে ক্ষমতায় আনবে।

এসময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী এসএম আহসান হাবীব, ভেদরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান সখিপুর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির মোল্যা, সাধারন সম্পাদক আতিকুর রহমান মানিক সরকার, উত্তর তারাবুনিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইউনুস মোল্যা প্রমূখ।

পরে উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম উত্তর তারাবুনিয়া, দক্ষিণ তারাবুনিয়া, ডিএমখালী, আরশিনগর ও সখিপুরে গণসংযোগ ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাবে দিনাজপুরে শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০১জন দেখেছেন

Image

দিনাজপুর প্রতিনিধি:আবহাওয়ার পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে দিনাজপুরে ঘরে ঘরে শিশুদের মধ্যে সর্দি কাশী, শ্বাসকষ্ট,নিউমোনিয়া,ডায়রিয়ায় আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে। বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী হাসপাতালগুলোতে শিশু রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, বৈশ্বিক আবহাওয়ার বিরূপ আচরণের প্রভাবে ঠান্ডাজনিত রোগ-জীবাণুর ধরন পরিবর্তন হয়েছে। একারণে শিশুরা ছাড়াও বৃদ্ধ নারী-পুরুষসহ আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সী মানুষ। শিশুদের পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানোর পাশাপাশি ঠান্ডা জায়গায় এবং সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

দিনাজপুর অরবিন্দ শিশু হাসপাতালসহ সরকারী ও বেসরকারী হাসপাতালগুলেতে সাড়ে ৪ শতাধিক শিশু চিকিৎসা নিচ্ছে বলে হাসপাতাল সুত্রে জানা যায়। আবহাওয়া পরিবতন এর কারনে শিশুরা ঠান্ডাজনিত সমস্যায় ভুগছেন। দিনে হালকা গরম, রাতে শীতের ঠান্ডা। এতে হঠাৎ করে জ্বর-সর্দি ও কাশি, নিউমোনিয়া আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিতে ভীড় করছেন অরবিন্দ শিশু হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে। বাড়িতে কোনো সমাধান না হওয়ায় হাসপাতালে আসতে হয়েছে অনেককে এমনটাই বললেন শিশু রোগীর পরিবাররা। অরবিন্দ শিশু হাসপাতাল সুত্রে জানা যায়, ১৩০শয্যার অরবিন্দ শিশু হাসপাতালের আউটডোরে শিশুদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমসিম খেতে হচ্ছে। বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় দেড় শতাধিক শিশুর চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে।

দিনাজপুরের অরবিন্দ শিশু হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডাঃ মনীন্দ্রনাথ রায় জানান, বর্হিবিভাগেও প্রতিদিন আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হঠাৎ করে রোগীর চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় হিমসিম খেতে হচ্ছে হাসপাতালের দায়িত্বরতদের। এছাড়া আউটডোরে প্রতিদিন ডায়রিয়ার প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছে অনেকে। বর্তমানে ১৩০জন শিশু বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে এখানে ভর্তি রয়েছে। শীত মৌসুমের শুরুতে শিশুদের গরম কাপড় গায়ে দেওয়া, ঠান্ডা যেন না লাগে খেয়াল রাখার পাশাপাশি শিশুদের সুষম খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন এই শিশু বিশেষজ্ঞ।


আরও খবর