Logo
আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিএনপির দালাল হচ্ছে টিআইবি: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:টিআইবি হচ্ছে বিএনপির দালাল,বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের । তাদের প্রত্যেকটা কথা একপেশে। তারা বিএনপির ওকালতি করে।

বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংযে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, টিআইবি সরকার বিরোধী। যে ভাষায় বিএনপি কথা বলে সেই ভাষায় টিআইবিও কথা বলে। ইতিহাস থেকে উপলব্ধি করেছি, টিআইবি সব সময় আওয়ামী লীগ বিরোধী ছিল। সব সময় বিএনপির পক্ষে কাজ করেছে। গবেষণা নিয়ে কাজ করে তারা। কিন্তু তাদের গবেষণায় আমরা নিরপেক্ষতা পাচ্ছি না।

তিনি বলেন, টিআইবি বলেছিল, পদ্মা সেতু অসম্ভব। সিপিডিও একই মন্তব্য করেছিল। কিন্তু বাস্তবতা কী দেশবাসী দেখেছে।

এ সময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, কার্যনির্বাহী সদস্য সাঈদ খোকন, পারভীন জামান কল্পনা, মেরিনা জাহান কবিতা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



নবীনগর বিদ্যাকুটে পল্লী বিদ্যুতের অবহেলার কারণে,অগ্নিকান্ডে

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১৫৫জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ  নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর বিদ্যাকুটে অগ্নিকান্ডে প্রায় ৩০ লাখ টাকার মালামাল সহ বসতঘর পুরে ছাই।

উপজেলা বিদ্যাকুট  পশ্চিম পাড়ার একটি  বসত ঘরে অগ্নিকান্ডে নগদ অর্থ স্বর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লাখ টাকার মালামাল সহ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়েগেছে ।

গেল শুক্রবার দিবাগত রাত, ৮ ঘটিকায় ওয়াহেদ ডিলারের বাড়ির , মরহুম আবু তাহেরের বসতঘরে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।


স্থানীয়রা বলেন, শুক্রবার দিবাগত রাত ৮ ঘটিকায় পল্লী বিদ্যুতের অবহেলার কারণে,  বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়,  অগ্নিকান্ডে একটি , বসতঘরের টিভি, ফ্রিজ ও ৪ ডাম চাওলা ,নগদ টাকা ও আসবাবপত্র ও সর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার সম্পুর্ণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। 


মসজিদের মাইকে এলান করার পর প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে , এলাকাবাসীর প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে পারেনি , দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতেছে ৷ ক্ষয়-ক্ষতি থেকে রক্ষা করা যায়নি পাকা বিটির  চৌচালা টিনের ঘরের আধুনিক সব সরঞ্জামাদি সহ আসবাবপত্র,


পড়ে খবর পেয়ে নবীনগরের ফায়ার সার্ভিসের ১ টি ইউনিট, ও স্থানীয়রা এসে প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

মরহুম আবু তাহেরের স্ত্রী বলেন , প্রায় এক বছর পূর্বে  আমার জমি বিক্রি করে  ২২ লাখ টাকা দিয়ে ঘর নির্মাণ করেছিলাম, 


গত রাতে আগুন লেগে আমার বসতঘরের টিভি, ফ্রিজ ও ৪ ডাম চাওলা ,নগদ টাকা ও আসবাবপত্র ও সর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার সম্পুর্ণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়।


আমি আমার ঘরে নামাজ পড়তে ছিলাম।হঠাৎ একটি শব্দ শুনতে পাই, বের হয়ে দেখি আমার ঘরে আগুণ লেগেছে।আমি চিৎকার করতে দেখে গ্রামের লোকজন আগুন নিবানোর জন্য আসে।আগুন নিবানো হলেও আমার ঘরে আর কিছুই নেই সবই আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল।আমার শরীরে থাকা কাপড় ছাড়া কিছুই রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ডেমরায় ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জিয়া সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ২৪৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধিঃরাজধানীর ডেমরা এলাকার সড়কে ট্রাফিক শৃঙ্খলা ফেরাতে পুলিশ দিনরাত কাজ করছে। এখানে ট্রাফিক পুলিশ প্রচন্ড দাবদাহে পুড়েও নিজেদের সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে যানজট নিরসনে কাজ করছে।বাসের চালক- হেলপার সহ পথচারীদের সচেতন করা এবং ট্রাফিক আইন ও নিয়ম কানুন মেনে চলতে উৎসাহিত করছেন প্রতিনিয়ত। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে যাত্রী উঠানো,অবৈধ পার্কিং নিরুৎসাহিত করা, দিনের বেলায় ট্রাক চলাচল বন্ধ সহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন টিআই জিয়া।ডেমরা,ষ্টাফ কোয়াটার, হাজী নগর, বাঁশের পুল,দেইল্লা সহ আশেপাশের এলাকার ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, মিশুক নসিমন, করিমন ভটভটি, প্রধান সড়কে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করে কঠোর নজরদারি রাখছে ট্রাফিক পুলিশ। 

ডিএমপি ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এর নির্দেশে টিআই জিয়ার নেতৃত্বে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে সবসময় তৎপরতা চালাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট কনষ্টেবল। অবৈধ পার্কিং করলে যানবাহন রেকার করে জরিমানা আদায় করছে। সড়কে যানচলাচল নির্বিঘ্ন করতে যা কিছু দরকার প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জিয়া উদ্দিন বলেন,আমরা সবাই যদি ট্রাফিক আইন ও নিয়ম-কানুন মেনে চলি, তবে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসবেই।’

তিনি আরো বলেন,ট্রাফিক শৃঙ্খলা একটি জাতির সভ্যতার প্রতীক। সড়ক দুর্ঘটনারোধে চালক, মালিক ও পথচারীদের দায়িত্ব রয়েছে। সবাই সচেতন হলে ট্রাফিকের শৃঙ্খলা ফেরানো সম্ভব। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এই এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ দিনরাত কাজ করছে।

এতসব ভালো কাজের পরেও নানা সময়ে বিভিন্ন মহলের বেআইনি অন্যায় আবদার রক্ষা না করায় নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়। কখনো অপপ্রচার চালিয়ে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করা হয়।

তবে সব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ব্যাবস্থাপনায় দ্বায়িত্বশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর

জিয়া।


আরও খবর



এলপিজি ব্যবহারে মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সতর্কবার্তা জানিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়,বাসাবাড়িতে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের প্রতি ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) এক বার্তায় মন্ত্রণালয় জানায়, এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহার সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে বিভিন্ন স্থানে কিছু প্রান্তিক ব্যবহারকারী অগ্নিদুর্ঘটনা ও গ্যাস বিস্ফোরণের সম্মুখীন হচ্ছেন।

এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে রান্না শেষে রেগুলেটরের সুইচ অন থাকলে গ্যাস লিক হয়ে ঘরে জমা হতে পারে। এলপি গ্যাস বাতাস থেকে ভারী বলে কোনো লিক বা সংযোগের ত্রুটির কারণে নিঃসৃত গ্যাস ঘরের মেঝেতে জমা হয়। এ অবস্থায় গ্যাসপূর্ণ ঘরে আগুন জ্বালালে বা স্পার্ক করলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। সিলিন্ডার আগুনে বা অন্যভাবে গরম হলে তরল এলপিজি দ্রুত গ্যাসে রূপান্তরিত হয়ে অস্বাভাবিক চাপ বৃদ্ধির ফলে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হতে পারে। সিলিন্ডার কাত করে রাখলে বা চুলার উপরে রাখলে রান্নাঘরে অগ্নিকাণ্ড বা বিস্ফোরণ ঘটতে পারে।

এমতাবস্থায়, এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্বসাধারণকে নিম্নলিখিত সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে-

১. রান্না শেষে চুলা ও এলপিজি সিলিন্ডারের রেগুলেটরের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করুন। সিলিন্ডার কোনোভাবেই চুলার/আগুনের পাশে রাখবেন না।

২. চুলা থেকে যথেষ্ট দূরে বায়ু চলাচল করে এমন স্থানে এলপিজি সিলিন্ডার রাখুন।

৩. এলপিজি সিলিন্ডার খাড়াভাবে রাখুন, কখনই উপুড় বা কাত করে রাখবেন না।

৪. চুলা সিলিন্ডার থেকে নিচুতে রাখবেন না, কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি উপরে রাখুন।

৫. গ্যাসের গন্ধ পেলে দ্রুত দরজা-জানালা খুলে দিন এবং এলপিজি সিলিন্ডারের রেগুলেটর বন্ধ করুন।

৬. অতিরিক্ত গ্যাস বের করার জন্য এলপিজি সিলিন্ডারে তাপ দেবেন না।

৭. রান্নাঘরে স্থাপিত আবদ্ধ কোনো ক্যাবিনেটে এলপিজি সিলিন্ডার রাখবেন না।

৮. রান্না শুরু করার ৩০ মিনিট আগে রান্নাঘরের দরজা জানালা খুলে দিন।

৯. সিলিন্ডারের ভান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ রেগুলেটর ব্যবহার করুন।

১০. ত্রুটিপূর্ণ ক্লিপ, হোসপাইপ পরিবর্তন করুন।


আরও খবর



পানি নিষ্কাশনের মুখে নন্দন পার্কের বাঁধ, উৎসবেও জলবদ্ধতায় দুর্ভোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে পানি নিষ্কাশনের মুখে ঈদের আগে নন্দন পার্কের মাটির বাঁধে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। ফলে ঈদ ও বৈশাখী উৎসবে পার্কে রমরমা ব্যবসা হলেও চরম দুর্ভোগে পড়েন প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ। নিজেরা মেশিন দিয়ে সেচে কোনরকমে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলেও বৃষ্টি হলে ঘরে ঘরে আবজনা-ময়লাযুক্ত পানি ঢুকে পড়ার আশঙ্কা করছেন দুর্ভোগে পড়া মানুষ গুলো। এখান থেকে বিকল্প ব্যবস্থার মাধ্যমে স্থায়ী সমাধান চান গ্রামবাসী। এলাকাবাসী, ভুক্তভোগী পরিবার ও নন্দন পার্ক কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, কালিয়াকৈর উপজেলার আটাবহ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের বড়ইছুটি গ্রামে প্রায় দেড়শতাধিক বাড়িতে প্রায় ৫ হাজার লোকের বসবাস। এসব বাসা-বাড়ির আবর্জনা- ময়লাযুক্ত পানি যুগের পর যুগ ধরে কৃষি জমির উপর দিয়ে প্রবাহিত হতো। কিন্তু উপজেলার বাড়ইপাড়া ও বড়ইছুটি এলাকার পাশ^বর্তী ঢাকার সাভার উপজেলার কৃষি জমি ভরাট করে গড়ে উঠেছে নন্দন পার্ক নামে একটি বিনোদন কেন্দ্র। এর মধ্যে বেশির ভাগ জমিই বড়ইছুটি গ্রামের মানুষের। এছাড়াও ওই পার্কের বিরুদ্ধে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়কের পাশে বনবিভাগের জমিও জবর-দখলের অভিযোগ রয়েছে। ওই পার্কের পশ্চিম পাশে সীমানা প্রাচীর ঘেষে অবস্থিত বড়ইছুটি গ্রামটি। স্থানীয়দের সহযোগীতায় ওই পার্ক প্রতিষ্ঠা হলেও র্দীঘদিন ধরে পার্কের এক পাশ দিয়ে এসব বাসা-বাড়ির আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানি নিষ্কাশন হয়ে আসছিল। কিন্তু হঠাৎ করে ঈদের আগে ওই পানি নিষ্কাশনের মুখে উচু মাটির বাঁধ দেয় নন্দন পার্ক কর্তৃপক্ষ। ফলে আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানিতে সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। একমাত্র রাস্তাসহ বাসা-বাড়িতে ঢুকে পড়ছে আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানি। ওই পানি ঠেকাতে কেউ ঘরের পাশে দেয় বাঁধ, আবার কেউ উঠানের পানি সেচে ফেলছেন বাইরে। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ওই গ্রামবাসী। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েন শিশু ও রোগীরা। সৃষ্টি হচ্ছে মশা, মাছিসহ বিভিন্ন রোগ-বালাই। এর সমধান চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগ করেন গ্রামবাসী। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও বিকল্প ব্যবস্থার মাধ্যমে কোনো সমস্যার সমাধান করা হয়নি। এর সমাধান চেয়ে বিক্ষোভ করেছে গ্রামবাসী। এরই মধ্যে চলে আসে বড় দুটি উৎসব ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ। এ দুটি উৎসবে ওই পার্কে রমরমা ব্যবসা হলেও পার্কের বাধের কারনে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ।দুর্ভোগে পোহাচ্ছেন ওই গ্রামের ইফাজাতুল উলুম ইসলামিয়া মাদ্রাসা, আফাজ উদ্দিন মোল্লা স্কুল এনড কলেজ, মোল্লাবাড়ি জামে মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, মসুল্লি ও কারখানার শ্রমিকরা। তাদের ঘরে যেন নেই দুটি উৎসবের আমেজ, আছে চরম দুর্ভোগ আর হতাশা।নিজেদের উদ্যোগে মেশিন দিয়ে সেচে কোন রকমে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলেও বৃষ্টি হলে ঘরে ঘরে আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানি ঢুকে পড়ার আশঙ্কা করছেন দুর্ভোগে পড়া মানুষ গুলো।স্থানীয় জালাল উদ্দিন, সিলুম উদ্দিন, ফয়সাল সরকার, লিয়াকত সরকারসহ অনেকেই বলেন, এখানে আমাগো বাপ-দাদার বাড়ি। এ পর্যন্ত ময়লাযুক্ত পানি এ দিক দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে নন্দন পার্কের বাঁধের কারণে এই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এছাড়াও আগে এ জমি নন্দন পার্কের ছিল না, পরে কিনে নিয়েছে। কিন্তু বিকল্প ব্যবস্থা না করে বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছি। দুটি উৎসবেও আমাদের মধ্যে কোনো আমেজ নেই। ভাড়াটে মর্জিনা বেগম বলেন, আমি এখানে ৫ বছর ধরে ভাড়া থাকি। আগে এ রকম ময়লাযুক্ত পানির কোনো সমস্যা হয়নি। কিন্তু পার্কের বাঁধের কারণে ময়লাযুক্ত পানির জলাবদ্ধতা হচ্ছে। ওই পানি আমাদের একটি ঘরেও ঢুকে যায়। ওই পানি সেচে কোন রকমে ঘরে থাকি। আবার ভরে গেলে আবার সেচে ফেলি। এছাড়া টয়লেট ও টিউবয়েলেও যেতে পারি না। দুর্গন্ধে খাওয়া-দাওয়াও করতে পারছি না। তবে সংশ্লিষ্টদের উদ্যোগে এই জলাবদ্ধতা থেকে বিকল্প ব্যবস্থার মাধ্যমে স্থায়ী সমাধান চান গ্রামবাসী।

এব্যাপারে নন্দন পার্ক কোম্পানি সচিব খাইরুল ইসলাম জানান, আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানি পার্কে ঢুকে যাচ্ছে। এতে পার্কের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। এর সমাধানের জন্য দুই বছর ধরে চেষ্টা করতেছি। সেই লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীসহ বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেছি। কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না। আমাদের জমি এভাবে কতদিন ফেলে রাখবো। তাই মাটি দিয়ে বাঁধ দিয়ে আমাদের জমি উন্নয়ন করতেছি। ইউএনও স্যার পরিদর্শন শেষে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। আমরাও তাদের সাথে আছি।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন শাকিল মোল্লা জানান, দীর্ঘদিন ধরে সব ধরণের বজ্রপানি ঐদিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে নন্দন পার্কের বাঁধের কারণে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। তবে পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে অফিসিয়াল ভাবে বক্তব্য দিতে রাজি নন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহম্মেদ।


আরও খবর



আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তিন‍ বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। তিন বিচারপতি হলেন- হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সংবিধানের ৯৫ (১) ধারা অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের নতুন বিচারপতি হিসেবে তাদের নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে পাঁচজন বিচারপতি রয়েছেন। তিনজনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপিল বিভাগের বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়াবে আটজনে।


আরও খবর