Logo
আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিএনপি বাংলাদেশে ডামি বিরোধী দল: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১৫০জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার,স্টাফ রিপোর্টার:আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি হচ্ছে বাংলাদেশে ডামি বিরোধী দল। শোকে শোকে তারা পাথর হয়ে গেছে। তারা আন্দোলন করবে জনতার ঢল নামবে এসব শুনে ঘোড়াও হাসে। নিজেদেরকে নিজেরাই ভুয়া বানিয়ে ফেলছে বিএনপি।

শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপ-কমিটির আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, তাদের এখন আর কোনো আশা নেই। নির্বাচন না করে তারা কত বড় ভুল করেছে, তা অচিরেই বুঝতে পারবে। দাবি করা হচ্ছে— বিএনপির ২৫ হাজার নেতাকর্মী জেলে আছে। যারা ট্রেনে আগুন দিয়েছে, বাসে আগুন দিয়েছে, পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করেছে এবং প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে; তারাই জেলে গেছে। এরা আইনের সাথে ফেস করুক।

আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- দলের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমদ, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, নির্মল কুমার চ্যার্টাজী। এছাড়া ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ।

আরও খবর



বিরামপুরে কৃষকদের মাঝে সার-বীজ বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার কৃষকদের আবাদ ও ফলন বৃদ্ধির লক্ষ্যে  কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে আউশ ধানের বীজ, পাটবীজ ও পেঁয়াজ বীজ এবং রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকালে বিরামপুর উপজেলা কৃষি চত্বরে সার-বীজ বিতরণের উদ্বোধন করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) নুজহাত তাসনীম আওন। সার ও বীজ বিতরণের সময় বিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভার:) কৃষিবীদ জাহিদুল ইসলাম ইলিয়াস, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মামুনুর রশীদ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জমিল উদ্দিন মÐল, মৎস্য কর্মকর্তা কাওসার আলী, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আকরাম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

সার-বীজ বিতরণের শেষে বিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভার:) কৃষিবীদ জাহিদুল ইসলাম ইলিয়াস জানান, ৬০০ কৃষকের মাঝে উচ্চ ফলনশীল আউশ বীজ ৫ কেজি, ডিএপি ১০ কেজি ও এমওপি ১০ কেজি, ১২০ জন কৃষকরে মাঝে  ১কেজি করে পাট বীজ এবং ৪০জন কৃষকের মাঝে  কেজি পেঁয়াজ বীজ, ২০ কেজি এমওপি ও ২০ কেজি করে ডিএপি বিতরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



কালিয়াকৈরে দাঁড়ানো ট্রাকে পিকআপের ধাক্কা, নিহত-২

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকে চলন্ত একটি পিকআপ ভ্যানের স্বজোরে ধাক্কায় দুইজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার ভোরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উপজেলঅর পল্লীবিদ্যৎ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কালিয়াকৈর উপজেলার পল্লীবিদ্যুৎ এলাকায় শুক্রবার ভোরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে একটি ট্রাক দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় টাঙ্গাইলগামী একটি পিকআপ ভ্যান ওই দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে স্বজোরে ধাক্কা দেয়। এতে আবুল কাসেম ও শামীম হোসেন নামে দুজন গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন জানান, এ দুর্ঘটনার পর ওই দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আরও খবর



রানা প্লাজা ধস: সাক্ষ্যগ্রহণেই পার ১১ বছর

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:১১ বছর ধরে সাক্ষ্যগ্রহণেই ঘুরপাক খাচ্ছে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির অবহেলাজনিত হত্যা মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় । এ মামলায় মোট ৫৯৪ জন সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে সর্বোচ্চ আদালতের বেঁধে দেওয়া ৬ মাসের মধ্যে মামলা শেষ হওয়া নিয়ে সংশয় আইনজীবীদের।

রানা প্লাজার দুর্ঘটনা পুরো বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছিল। এরপর কারখানার কর্মপরিবেশ ঠিক করতে চাপ পড়ে দেশের পোশাক শিল্পের ওপর।

এ ঘটনায় অবহেলায় হত্যার অভিযোগের প্রমাণ মেলে। ২০১৫ সালে সিআইডি ভবন মালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়। বিচার শুরু হয় পরের বছর। এরপর একের পর এক আসামি হাইকোর্টে যাওয়ায় মামলাটির বিচার থমকে থাকে ২০২২ সাল পর্যন্ত।

অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার জানান, মূল আসামি রানা প্রায়ই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে থাকেন। আবার তাকে জেলখানা থেকে আনলে তার পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে চিৎকার-হট্টেগোল করেন।

রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় সাক্ষী করা হয় ৫৯৪ জনকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা দেখা দিয়েছে। কবে এ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হবে কেউ জানে না।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার আরও জানান, সাক্ষী যদি না আসে তাহলে বিচারকের কিছু করার থাকে না। এখানে আদালত নিরূপায়। তারপরও আমরা সবরকম চেষ্টা করছি, যতো দ্রুত সম্ভব মামলা শেষ করতে।

এদিকে গেলো ১৫ জানুয়ারি রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার পক্ষে আপিল বিভাগে জামিন চান তার আইনজীবী। সেখানে আপিল বিভাগ সাফ জানিয়ে দেন জামিন হবে না রানার। তবে এ মামলা ৬ মাসে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।

সঠিক বিচারে সবার সাজা হবে জানিয়ে অবস্থায় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলছেন, এখানে জড়িত মালিক থেকে শুরু করে দেখভালের দায়িত্বে থাকা পৌরসভা সবার বিচার হবে। কেউ ছাড় পাবে না। তাদের গাফিলতিতে এতো মানুষের প্রাণ গেছে।

রানা প্লাজা মামলায় আসামিদের পক্ষে কথা বলতে রাজি হয়নি কোনো আইনজীবী। গেলো ২১ এপ্রিল এ মামলায় সবশেষ ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়া হয়। ২৮ জুন এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৫ জন নিহত এবং ১ হাজার ১৬৯ জন গুরুতর আহত হয়ে পঙ্গু হয়ে যান। এ ঘটনায় মোট মামলা হয় ২০টি। এর মধ্যে তিনটি হচ্ছে ফৌজদারি মামলা। শ্রমিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করে পুলিশ। অন্যদিকে ইমারত নির্মাণ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খুনের মামলা ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন। ইমারত আইনের মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে। এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে।


আরও খবর



ইন্দোনেশিয়া ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে ইন্দোনেশিয়ার ওয়েস্ট পাপুয়া অঞ্চলে।স্থানীয় সময় রোববার (৫ মে) এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৬.২। 

মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ায় অনুভূত ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.২।

তবে শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের আঘাতে জেরে কোনো হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল পশ্চিম পাপুয়ায় ফাকফাক এলাকার ১৫৩ কিলোমিটার (৯৫ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে। ভূপৃষ্ঠের ১২.১ কিলোমিটার গভীরে।

এশিয়ার বৃহত্তম দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া ভূতাত্ত্বিক অবস্থার কারণে ভূমিকম্প, অগ্নুৎপাত ও সুনামির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা ঘটে থাকে।

এর আগে গত মাসের শেষের দিকে ৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ইন্দোনেশিয়া। সমুদ্রের নিচে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের জেরে সেসময় অবশ্য বিশাল কোনও ঢেউ সৃষ্টি হয়নি এবং সুনামির সতর্কতাও জারি করা হয়নি।

খবর আনাদুলু এজেন্সি


আরও খবর



কালিয়াকৈরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু, বাস আটক

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বেপরোয়া গতির একটি বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী-স্ত্রীর মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।গত রোববার রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উপজেলার কালিয়াকৈর বাইপাস বাসষ্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর ঘাতক বাসটি আটক করলেও চালক ও সহযোগীকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। নিহতরা হলেন, কালিয়াকৈর উপজেলার বড়ইতলী এলাকার মোজাম্মেল হকের ছেলে আসিফ মাহমুদ হৃদয় এবং তার স্ত্রী তানজিম বকশি।

এলাকাবাসী, নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ছয় মাস আগে আসিফের সঙ্গে পারিবারিকভাবে একই উপজেলার উপজেলার বলিয়াদি বকশিবাড়ির মৃত মুক্তা বকশির মেয়ে তানজিম বকশির বিয়ে হয়। গত রোববার দুপুরে স্বামী-স্ত্রী দুজনে মোটরসাইকেল যোগে তাদের এক স্বজনের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে পার্শ্ববর্তী টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার কুড়িপাড়া এলাকার যান। ওই অনুষ্ঠান শেষে ওইদিন রাতে তারা মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তারা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কালিয়াকৈর বাইপাস এলাকায় পৌছে। পরে তারা আন্ডারপাসের নিচ দিয়ে মোটরসাইকেল যোগে বাইপাস বাসষ্টেশন এলাকায় মহাসড়কটি পারাপার হচ্ছিলেন। কিন্তু টাঙ্গাইলগামী বেপরোয়া দ্রুতগতির মাহি পরিবনের বাস তাদের চাপা দিলে মোটরসাইকেলটি মহাসড়কের ওপর ছিটকে পড়ে। আর আসিফ ও তার স্ত্রী বাস চাপায় গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ঢাকার সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ওই হাসপাতালে নেওয়ার পথেই স্বামী-স্ত্রী দুজনের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার এবং ঘাতক বাসটি আটক করে। কিন্তু পুলিশ পৌছানোর আগেই ঘাতক বাসের চালক সহযোগী পালিয়ে যাওয়ায় তাদের আটক করা যায়নি। পরে আবেদনের প্রেক্ষিতে নিহতদের লাশ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ। এদিকে নিহত স্বামী-স্ত্রীর লাশ তাদের গ্রামের বাড়ি পৌছলে এক হৃদয়বিধারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, রাতে দুরপাল্লার মালামাল ভর্তি ওভারলোড করা ট্রাকগুলো খুব ধীরগতিতে ফ্লাইওভার ও আন্ডারপাসগুলোতে উঠে। আর দুরপাল্লার বাস ওই ধীরগতি ট্রাকের পেছনে না গিয়ে ফ্লাইওভার ও আন্ডারপাসের নিচ দিয়ে বেপরোয়া গতিতে যায়। এই বেপরোয়া গতির জন্যই অকালেই নিভে গেলো ওই স্বামী-স্ত্রীর প্রাণ। তবে এসব ওভারলোড ট্রাক ও বেপরোয়া গতির বাসের বিরুদ্ধে পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নেওয়ায় প্রায় প্রতিনিয়ত এমন দুর্ঘটনা ঘটছে।

নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই দুর্ঘটনার পর ঘাতক বাসটি আটক করলেও চালক ও তার সহযোগী পালিয়ে গেছেন। তবে এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আরও খবর