Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম
তারেক-জেবায়দার মামলা

বিচারকের সামনে হাতাহাতি, বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের নামে জিডি

প্রকাশিত:বুধবার ৩১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৯৭জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদকবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাক্ষ্য নেওয়ার সময় আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত এ ঘটনা ঘটার পর রাতে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাসুদ আহম্মেদ তালুকদারসহ ২৮ আইনজীবীর বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। জিডিতে বিএনপিপনন্থী আরও ১০০-১৫০ জন আইনজীবীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

মাসুদ আহম্মেদ তালুকদার ছাড়াও যাদের নামে জিডি করা হয়েছে তারা হলেন আইনজীবী সেলিম, মিলন, মিনহাজ রানা, আনোয়ার হোসেন, মো. জাবেদ, শফিকুল ইসলাম শফিক, আব্দুল হান্নান, আব্দুল খালেক মিলন, জহিরুল ইসলাম কাইয়ুম, তাহমিনা আক্তার হাশমী, শামিমা আক্তার শাম্মি, নারগিস সুলতানা মুক্তি, ওমর ফারুক ফারুকী, মো. নিজাম উদ্দিন নিজাম, মো. ইব্রাহীম স্বপন, মো. মোয়াজ্জেম, মো. নুরুজ্জামান, এইচ এম মাসুম, মো. হিরা, মো. সামছুজ্জামান দিপু, মো. বিল্লাল হোসেন, মো. মাসুম হাসান, মো. নিহার হোসেন ফারুক, মো. তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ, মো. হাফিজুর রহমান হাফিজ, জহিরুল ইসলাম মুকুল ও নুরুজ্জামান তপন।

জিডিতে বলা হয়, মঙ্গলবার মহানগর দায়রা জজ কোর্ট ও বিশেষ ট্রাইবুনাল-১-এ তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল। দুপুরের বিরতির পর মহানগর দায়রা জজ বিকেল ৩টায় মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন। কিছুক্ষণের মধ্যে মামলার বিচারিক কার্যক্রম ব্যাহত করার লক্ষ্যে উপস্থিত বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা মামলার সাক্ষীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে আদালতের ভেতর হট্টগোলসহ সাক্ষীদের অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। আদালতে উপস্থিত অ্যাডিশনাল পিপি তাপস পাল ও দুদকের পিপি জাহাঙ্গীর হোসাইন তাদের শান্ত করার চেষ্টা করেন।

আজ বুধবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুর রহমান বলেন, ‘আদালতে হট্টগোলের ঘটনায় একটি জিডি করেছেন মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির শাহ মো. মামুন। মঙ্গলবার রাতেই জিডি হয়েছে। তদন্ত করে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।

উল্লেখ্য, গত রোববার থেকে মামলাটিতে প্রতিদিন সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য রাখা হচ্ছিল। তাই গত সোমবার বিএনপিদলীয় আইনীজীবী, ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক ফারুকী মামলাটির সাক্ষ্য চলাকালে বিচারক ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামানকে বলেন, ‘মামলাটিতে প্রতিদিন সাক্ষ্যগ্রহণের বিষয়টি দৃষ্টিকটূ। আমরা চাই এভাবে যেন প্রতিদিন সাক্ষ্যগ্রহণ না করা হয়।’ তখন বিচারক বলেছিলেন, তিনি বিষয়টি দেখবেন।

এরপরও গতকাল আবার মামলাটি সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য থাকায় এ আইনজীবী বিএনপিপন্থী কয়েকজন আইনজীবীর উপস্থিতিতে বিষয়টি আবার আদালতে মেনশন করেন। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের একজন প্রসিকিউটর বিচারককে মেনশন করা আইনজীবী ফারুকীর বক্তব্য ভিডিও করছিলেন। তখন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা ভিডিও করতে বাধা দিলে উভয়পক্ষের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা শুরু হয়, যা একপর্যায়ে হাতাহাতিতে রূপ নেয়। তখন বিচারক এজলাস ছেড়ে যান।

খবর পেয়ে আওয়ামী লীগদলীয় আইনজীবীরাও ওই আদালতে আসেন। তখন উভয়পক্ষের আইনজীবীরা একে অপরের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আদালত কক্ষে অবস্থানের পর তারা চলে যান। সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিচারক পুনরায় এজলাসে ওঠেন। তিনি ২৫ মিনিট অবস্থান করে সাক্ষীর অবশিষ্ট জবানবন্দি শেষ করেন।


আরও খবর



কেএমপি'তে কনস্টেবল ও নায়েকদের দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স" প্রশিক্ষণ ১২ তম ব্যাচের সমাপনী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২১জন দেখেছেন

Image
ব্যুরো প্রধান খুলনাঃ খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্সের প্রশিক্ষণ ভেন্যুতে ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার, ৩১ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে সাতক্ষীরার আয়োজনে এক সপ্তাহ মেয়াদী কনস্টেবল ও নায়েকদের "দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স" এর ১২ তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষে সনদপত্র বিতরণের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।
কেএমপি'র মান্যবর পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ মোজাম্মেল হক, বিপিএম (বার), পিপিএম-সেবা মহোদয় প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে এক সপ্তাহ মেয়াদী "দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স" এর ১২ তম ব্যাচের প্রশিক্ষণের সনদপত্র বিতরণ করেন।
উক্ত সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কেএমপি'র ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সদর) জনাব মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (আরসিডি) জনাব শাহরিয়ার মোহাম্মদ মিয়াজী; অতিঃ ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সদর) জনাব সোনালী সেন, পিপিএম-সেবা, সহকারী পুলিশ কমিশনারবৃন্দ-সহ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীবৃন্দ।

আরও খবর



মিরপুর বিআরটি'র হিসাব রক্ষকের দূর্নীতির মাধ্যমে শতকোটি টাকার মালিক

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪৮জন দেখেছেন

Image

শফিক আহমেদ: মিরপুর বিআরটিতে চাকরী করে টাকার পাহাড় বানিয়েছেন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী হিসাব রক্ষক খান মোহাম্মদ রুহুল আমিন। তিনি সরকারী চাকরীর সাইনবোর্ড নিয়ে বিআরটিএতে  ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীত চালিয়ে যাচ্ছেন।

সেই সাথে বিআরটিএর সবচেয়ে বড় দালাল হিসেবে পরিচিত বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ টি বিভিন্ন ধরনের গাড়ীর তদবীরে কাজ করে থাকেন। প্রতি কাজে বিনিময়ে ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা হাতিয়েনেন তিনি। এই সব কাজ স্হানীয় দালালদের মাধ্যমে পান। বিআরটিএ সাবেক আনসার সদস্য বর্তমানে দালাল হিসেবে কাজ করে আকবর ও মো. বাবুলের মাধ্যমে এই সব তথ্য পাওয়া গেছে।

তারা বলেন, রুহুল আমিনতো টাকার 'খনিতে' চাকরী করেন। তার পরও তদবীরে কাজ করেন প্রতিদিন। তার অপকর্মের কথা পুরো বিআরটিএ'র সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এমনকি দালালরাও এক নামে চিনেন টাকার 'খনি' রুহুল আমিন। এদিকে পুরান ঢাকার লালবাগের বড়কাটরা বাসিন্দা আব্দুস সালাম নামের এক ব্যক্তি গত ২০ আগস্ট (মাসে) খান মোহাম্মদ রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে দুনীর্তির একটি অভিযোগ দাখিল করেন সেগুন বাগিচার দূর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানের বরাবরে।

অভিযোগে বলা হয়েছে, হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন মিরপুর বিআরটিএতে চাকরী করার মাধ্যমে আশা যাওয়া মধ্যে ১৩ বছর যাবত চাকরী করে আসছেন। তাকে বিভিন্ন অপকর্মে কারনে কতৃপক্ষ বদলি করে দিলেও তার পরেও অর্থের বিনিময়ে আবার এখানে চলে আসেন। এতে করে বুঝা যায় রুহুল আমিন টাকার 'খনিটি' ছাড়তে পারছেন না। দালাল নিয়োগ করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগে জানা গেছে।

বর্তমানে তিনি লালবাগের আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতাল রোডের ৩ নম্বর রোডে ১৯ নম্বর বাসার একটি ফ্ল্যাটে বসবাস করছেন। তিনি শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার রায়পুর মুন্সিকান্দি গ্রামের বাড়ীতে ১৫ কাঠা জমির ওপর দোতলা একটি আলিশান বাড়ী করেছেন। ওই গ্রামবাসিরা জানান, ৮/১০ বছর আগে বাড়ীটি করে।

এ ছাড়াও গ্রামে তার নামেও স্ত্রী নামে এমনকি স্বজনদের নামে অনেক জায়গা --জমি কিনেছেন। তাই এলাকাবাসিরা বলেন, রুহুল আমিন বিআরটিএতে চাকরী পেয়ে এখন তিনি টাকার 'খনি' পেয়েছেন। আগে তারা নিজেরাই চলতে পারতেনা এখন রুহুল আমিন মানুষকে লাখ লাখ দিচ্ছেন। এলাকাতে এখন তিনি দানবীর হিসেবে পরিচিত।

গ্রাম বাসিদের অভিযোগে আরও জানা যায়, সে মাসে বেতন পায় ৩৫ হাজার টাকা। বেতন দিয়ে কি আর এ সব করা যায়। তার উপার্জন হলো কর্মস্হলে থেকে ঘুষ ও তদবী মাধ্যমে টাকা কামাচ্ছেন। তা না হলে হঠাৎ করে এত কিছু করলো কি ভাবে। যেন আলাউদ্দিনের চেরাগেরমতো। দূদূকে অভিযোগকারী লিখিত অভিযোগে আরও জানা যায়, ঢাকায় তার ও তার স্ত্রী নামে কয়েকটি বাড়ী ও ফ্ল্যাট রয়েছে। মাদারীপুর শিবচর এলাকায় স্ত্রী নামে ২০ কাটা জমি ক্রয় করেছেন।

এই সব মিলে প্রায় শতকোটি টাকার মালিক হলেন হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন।  দালাল আকবর বলেন, তিনিতো অফিস টাইম শেষ হয়ে গেলো তার পরও রাতে কাজ করেন। সেই কাজ গুলো হচ্ছে আমাদের। তার রুমের ভেতরে আশা যাওয়া করে বেশী ভাগ দালালরা।  তিনি তদবীরে মাধ্যমে মালিকানার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে গাড়ির যাচাই পরিদর্শককে মেনেজ করে মালিকের সঠিক তথ্য যাচাই, বাছাই না করে কাগজ পত্র ঠিক করে দেন।

অর্থের বিনিময়ে কারনে সরকারি নিয়ম অনুসারে সঠিক পথ অবলম্বন করা হয় না বলেও জানায় দালালরা। কিন্তু এই সরকারি কর্মকর্তা নিয়ম বহির্ভূত কার্যকলাপ চালাচ্ছেন। তার রুমে ঢুকতেই প্রথম কথা বলতে হয় তারই  পরিচয়ের এক দালাল প্রতারক? তার অফিসের রুমে সারাক্ষণ দালালদের আনাগোনা রয়েছে।

এই সব দালালরা সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে কাগজ পত্র ঠিক করে দেওয়ার কথা বলে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সে সব দালালদের কাছ থেকে আবার কাজের বিনিময়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন হিসাব রক্ষক রুহুল আমিন। এই ভাবেই দিনে পর দিন,  মাসে পর মাস,  বছরের পর বছর তার এই সব দূর্নীতি ও অপকর্মে  মাধ্যমে শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন তিনি। এর পরে পুর্বে চোখ রাখুন আরো বিস্তারিত জানবেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব

আরও খবর



নবীনগর বাড়িখলা গ্রামে পুকুরে পানিতে ডুবে ভেসে উঠল দুই বোন

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৬০জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ নবীনগর ব্রাহ্মণবাড়ীয়া প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগরে জান্নাতুল রাইসা (৫) ও রাইকা আক্তার রাইসা (৪) নামে আপন দুই বোনের পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে। ৯ সেপ্টম্বর শনিবার দুপুরে উপজেলার লাউরফতেহপুর ইউনিয়নের বাড়িখলা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।নিহত ওই দুই বোন বাড়িখলা দক্ষিণ পাড়ার সিঙ্গাপুর প্রবাসী মাহাবুবুর রহমান সাইফুল এর সন্তান।সরেজমিনে গিয়ে জানাযায়, প্রতিদিনের মতো বাড়ির আঙিনায় খেলাধুলা করছিলেন দুই বোন জান্নাতুল রাইসা(৫) ও রাইকা আক্তার মাইশা (৪) সেখানে থেকে হঠাৎ করে ফুটবল নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করছিলেন বাড়ির উঠানে।

কিছুক্ষণ পর তাদের কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা তাদের খোঁজ শুরু করেন। দীর্ঘাক্ষণ খুজে তাদের না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা টেনশনে পাড়ে প্রতিবেশীদের ডাক দেন।সবাই মিলে অনেক খোঁজাখুঁজি ও মার্কিং শুরু করেও কোন ফল পাচ্ছিলেন না। পরে তারা নিকটস্থ রাধানগর গ্রামের কয়েকজন জেলেকে বাড়িতে নিয়ে আসেন,এমন সময় তারা বাড়ির পাশে জলাশয়ে ফুটবল ভাসছে দেখে সন্দেহ করে পানিতে নেমে দুই শিশুকে পানির নিচ থেকে উদ্ধার করেন।মুহুর্তের মধ্যে মৃত্যু দুই বোনের লাশ দেখে ওই বাড়িতে কান্নার রোল নেমে আসে।

স্থানীয়দের ধারণা, ফুটবল খেলার সময় বলটি পানিতে পড়ে যাওয়ার কারণে নিশ্চয়ই তারা দুই বোন একে একে বলটি আনতে গিয়ে জলাশয়ে নামেন। এরপর পিছলিয়ে সেখানে পড়ে গিয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।তিন মেয়ে ও এক ছেলে নিয়ে মাহাবুবুর রহমান সাইফুল এর স্ত্রী রূপালি আক্তার গ্রামে বসবাস করতেন। হঠাৎ করে আদরের দুই মেয়েকে হারিয়ে তিনি সহ পুরো পরিবার বাকরুদ্ধ।হঠাৎ করেই গ্রামে এ ঘটনায় বাড়িখলা গ্রামে শোকে মাতম হয়ে আছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



পোরশায় গলায় ফাঁস দিয়ে গৃহবধুর আত্মহত্যা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

নওগাঁ প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশায় মানসুরা বিবি  (২০) নামে এক  গৃহবধু আত্মহত্যা করেছেন। তিনি উপজেলার মশিদপুর ইউনিয়নের শিহন্ডী গ্রামের মনিরুজ্জামানের স্ত্রী।ঘটনা  দিন রোববার দুপুরে সকলের অজান্তে নিজ শয়ন কক্ষে গলায় দড়ি ফাঁস লাগিয়ে  দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। তার আত্মহত্যার সঠিক কারণ জানা যায়নি।তবে  স্থানীয়দের ধারণা, পারিবারিক কলহের কারণে আত্মহত্যারপথ বেছে নিতে পারেন।পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)  জহুরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন,  লাশ মর্গে প্রেরণের জন্য উদ্ধার করা হয়েছে এবং এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও  তিনি আরো জানান।


আরও খবর



মাগুরার মহম্মদপুরে ইয়াবাসহ দুই মাদক কাররবারি আটক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৫৩জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার মহম্মদপুরে ৬২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হচ্ছে মহম্মদপুর উপজেলার মৌশা গ্রামের আবু সাঈদ মোল্যার ছেলে রফিকুল ইসলাম (২২) এবং দাউদ মোল্যার ছেলে আবু জার (২২)।

পুলিশ জানায়, বুধবার ১টার দিকে মহম্মদপুর পুরাতন জেলখানার সামনে এসআই জান্নাতুল ফেরদৌস বাদশার নেতৃত্বে টহলরত পুলিশ মটর সাইকেল আরোহী ওই দুই যুবকের গতিরোধ করে তল্লাশি চালায়। এ সময় তাদের কাছ থেকে কয়েকটি প্লাস্টিক প্যাকেটে রাখা ৬২০ পিস ইয়াব ট্যাবলেট পাওয়া যায়। উদ্ধারকৃত  ইয়াবা ট্যাবলেটের আনুমানিক মূল্য প্রায় তিন লাখ দশ হাজার টাকা।

মহম্মদপুর থানা পুলিশ তাদের কাছ থেকে মাদক কারবারে ব্যবহৃত একটি ১৫০ সিসি সুজুকী জিক্সার মোটরসাইকেল এবং তিনটি মোবাইল ফোন জব্দ করেছে।

মাগুরা পুলিশ সুপার মোঃ মশিউদ্দৌলা রেজা জানান, মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবেই ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুই কারবারিকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ এর আওতায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মাদকের বিরুদ্ধে সারা জেলাতে এই ধারণে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।


আরও খবর

রাণীশংকৈলে ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার-৩

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩