Logo
আজঃ শনিবার ১১ মে ২০২৪
শিরোনাম

বাড়ল এলপিজির দাম

প্রকাশিত:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ২২৭জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৭৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আগে ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা।

সোমবার (২ অক্টোবর) টিসিবি ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ দর ঘোষণা করে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। নতুন মূল্য আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

ঘোষণায় বলা হয়েছে, বেসরকারি এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১৩ টাকা ৬১ পয়সা সমন্বয় করা হয়েছে। এছাড়া রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহ করা বেসরকারি এলপিজির ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১০৯ টাকা ৭৯ পয়সা সমন্বয় করা হয়েছে।

এছাড়া ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের দাম মূসকসহ প্রতি লিটারের মূল্য ৬২ টাকা ৫৪ পয়সা সমন্বয় করা হয়েছে।

এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ১৪০ টাকা থেকে ১৪৪ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ২৮৪ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি।


আরও খবর



কোরবানির জন্য পশু আমদানির প্রয়োজন নেই: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান জানিয়েছেন,আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির জন্য প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ গবাদি পশু প্রস্তুত রয়েছে, তাই আমদানির কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেন, কোরবানির ঈদের জন্য আমরা অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছি, যাতে আমাদের গবাদিপশুর বাজার স্থিতিশীল ও ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে।

তিনি আরও বলেন, খামারিদের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তাদের আশ্বস্ত করেছি, তারাও আমাদের আশ্বস্ত করেছেন এ বছর গবাদিপশু আমদানি করার প্রয়োজন নেই।

আব্দুর রহমান বলেন, আমাদের দেশীয় উৎপাদিত যে গবাদিপশু খামারিরা লালন-পালন করেন, সেটাই যথেষ্ট। প্রয়োজনের তুলনায় আমাদের আয়োজন ও ব্যবস্থাপনা ঠিক আছে।

তিনি বলেন, আগামী কোরবানির ঈদে বাজার যাতে কেউ অস্থিতিশীল করতে না পারে, সেজন্য আপনাদের সহযোগিতা চাই। আমরা আগামী কোরবানির ঈদ আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করতে পারব। সেই আনন্দ প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে থাকবে, সেটাই প্রত্যাশা করছি।

প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেন, গতবারের তালিকার চেয়ে আমাদের তিন লাখ বাড়তি সরবরাহ আছে। গত বছর আমাদের ১ কোটি ২৫ লাখ গবাদিপশু বাজারে ছিল। কিন্তু অবিক্রীত ছিল ১৯ লাখ। সেই তুলনায় এবার ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি পশুর সরবরাহের আয়োজন রাখা হয়েছে।

পশুর হাটে চাঁদাবাজি প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ওই সময়ে এক বিশেষ শ্রেণির মানুষ বিশেষ সুযোগ নেয়। যে কারণে অনেক সময় পরিস্থিতি মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে পড়ে। তবে কোরবানির আগে আমরা আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করে ঠিক করব, কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়।


আরও খবর



নাসিরনগরে জমিতে সেচের পানি দেয়া নিয়ে সংঘর্ষে, আহত ১৫

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ২৯৬জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর জমিতে সেচের পানি দেওয়াকে কেন্দ্র করে সাবেক ও বর্তমান দুই মেম্বারের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে ১৫ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।১৩ এপ্রিল ২০২৪ রোজ শনিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টাব্যাপী চলে এ সংঘর্ষ।নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের ঘুজিয়াখাইল গ্রামে হওয়া এ সংঘর্ষের ঘটনায় চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য খায়রুল পাঠানের বংশের মাসুদ পাঠান কৃষি জমিতে সেচের পানি পাম্প পরিচালনার ব্যবসা করেন।

জমিতে পানি দেওয়ার বিনিময়ে কৃষকদের কাছ থেকে টাকা উত্তোলন করেন তিনি। কিন্তু সম্প্রতি সাবেক ইউপি সদস্য মারফত আলীর বংশের এক ব্যক্তির জমিতে পানি দেওয়ার পরও সে মাসুদকে টাকা পরিশোধ করেনি। এ নিয়ে শনিবার দুপক্ষের বাকবিতণ্ডা হলে তারা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে সেখানে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে।এরমধ্যে সাত জনকে নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বাকিরা জেলা সদর হাসপাতাল ও স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



তাপপ্রবাহ আরও বাড়তে পারে

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | ১৩৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:চলমান দেশের ৬ বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ এবং এটি আরও বৃদ্ধি পেতে পারে যা অব্যাহত থাকবে আগামী ৭২ ঘণ্টা। শনিবার (১৩ এপ্রিল) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ খবর জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক।

তিনি বলেন, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর ফলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

একই সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগেরর উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া, সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।


আরও খবর



তাহিরপুরে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি টাকার মালামাল পাচাঁরের অভিযোগ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া,সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলা সীমান্ত দিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ ভাবে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন মালামাল পাচাঁরের খরব পাওয়া গেছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে- গতকাল রবিবার (২৮ এপ্রিল) রাত ১২টা থেকে আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৫টা পর্যন্ত উপজেলার চাঁনপুর সীমান্তের বারেকটিলা এলাকা দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ ভাবে প্রায় ২লাখ টাকা মূল্যের ফুছকা, নাসির উদ্দিন বিড়ি ও মাদকদ্রব্য পাচাঁর করে ১৫টি অটোরিক্সা বোঝাই করে নিয়েগেছে চোরাকারবারী বুটকুন মিয়া, জাহেদ আলী ও জাহাঙ্গীর মিয়াগং।

অন্যদিকে এই সীমান্তের কড়ইগড়া ও রাজাই এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী শাহিবুর রহমান, কাজল মিয়া, জয়ধর মিয়া, শফিকুল, নিজাম মিয়া পৃথক ভাবে ৫টি গরু, ২টি ঘোড়া, ১৫০বস্তা চিনি, ২৭৫ বস্তা পেয়াজ পাচাঁর করে।

এছাড়াও নয়াছড়া, গারো ছড়া ও রজনী লাইন এলাকা দিয়ে চোরাকারবারী নজরুল মিয়া, জামাল মিয়া, হারুন, রুসমত আলী, মিলন মিয়া, জম্মত আলীগং প্রায় ২শ মেঃ টন কয়লা পাচাঁর করে অটোরিক্সা ও মোটর সাইকেলে পরিবহন করে পাশে টেকেরঘাট সীমান্তের বড়ছড়া শুল্কস্টেশনের কাঠের ব্রিজ ও তার আশে পাশে নিয়ে মজুত করে। একই ভাবে সোর্স পরিচয়ধারী আক্কল আলী, মহিবুর মিয়া ও রুবেল মিয়াগং ঠেলাগাড়ি দিয়ে প্রায় ৫০ মেঃটন চুনাপাথর ও ১শ মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে একই স্থানে মজুত করেছে। অন্যদিকে পাশের লাউড়গড় সীমান্তে যাদুকাটা নদী, শাহিদাবাদ, পুরান লাউড় ও দশঘর এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী চোরাকারবারী

বায়েজিদ মিয়া, জসিম মিয়া, রফিকুল, নুরু মিয়া, জজ মিয়া, মোস্তফা মেম্বারগং অবাধে কয়লা, পাথর, চিনি, পেয়াজ, গরু, মদ, গাঁজা, ইয়াবা পাচাঁর করলেও কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। একই ভাবে চারাগাঁও সীমান্তের লামাকাটা, জঙ্গলবাড়ি, এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী আইনাল মিয়া, রফ মিয়া, সাইফুল মিয়া, রিপন মিয়া, লেংড়া জামালগং ১শ টন কয়লা, ৮০ বস্তা চিনি ও ১২০ বস্তা পেয়াজসহ বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্য পাচাঁর করেছে। একই সময় এই সীমান্তের কলাগাঁও, চারাগাঁও এলসি পয়েন্ট, বাঁশতলা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী বাবুল মিয়া, সোহেল মিয়া, আনোয়ার হোসেন বাবলু, দীপক মিয়া, নবু মিয়া ও নজির মিয়াগং প্রায় ৫শ টন কয়লা পাচাঁর করে বিজিবি ক্যাম্পের পাশে অবস্থিত একাধিক ডিপুসহ বিভিন্ন বাড়িঘরের ভিতরে মজুত করেছে। এছাড়া বালিয়াঘাট সীমান্তের লাকমা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে একাধিক মামলার আসামী সোর্স ইয়াবা কালাম, রতন মহলদার, কামরুল মিয়া, হোসেন মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া ও মনির মিয়াগং প্রায় ৪হাজার মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে দুধের আউটা, বানিয়াগাঁও, তেলিগাঁও, লাকমা ও জামালপুর গ্রামের বিভিন্ন বাড়িঘরে মজুত করে রেখেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

এব্যাপারে চাঁনপুর সীমান্তের বাসিন্দা আওয়ামীলীগ নেতা ও ইউপি মেম্মার কফিল উদ্দিন বলেন- চোরাকারবারীরা সীমান্তের বারেকটিলার আনন্দপুর এলাকা দিয়ে ভারত থেকে প্রায় ২০লাখ টাকার ফুছকা পাচাঁর করে অটোরিক্সা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকা লোক নিয়ে আটক করে, চাঁনপুর ক্যাম্পের কমান্ডার ঈশ^র চন্দ্র পন্ডিতকে বারবার ফোন করার পরও রিসিভ করেনি। পরে চোরাকারবারীরা জোর করে মালামাল নিয়ে চলে যায়। এরপর খোঁজ নিয়ে জানতে পারছি ৫০হাজার টাকা দিয়ে বিজিবিকে ম্যানেজ করা হয়েছে। এছাড়া সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত প্রতি গরু থেকে ১হাজার টাকা, ১ বস্তা চিনি থেকে ১শ টাকা ও ১ বস্তা পেয়াজ থেকে ১শ টাকা ও ১ বস্তা কয়লা থেকে ৫০টাকা করে বিজিবি ক্যাম্পের নামে চাঁদা নেওয়া হয়। সুনামগঞ্জ জেলার সিনিয়র সাংবাদিক মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া বলেন-রাতে চোরাচালানের খবর পেয়ে লাউড়গড় ও চাঁনপুর বিজিবি ক্যাম্পের সরকারী মোবাইল নাম্বারে ফোন করে বারবার জানানোর পরও কোন পদক্ষেপ নেওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।

এব্যাপারে চাঁনপুর ক্যাম্প কমান্ডার ঈশ^র চন্দ্র পন্ডিত বলেন- রাতে আমি ক্যাম্পে ছিলাম, বাহিরে টহল ছিল। চোরাই পথে অবৈধ ভাবে কোন মালামাল পাচাঁরের খবর পাইনি। পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবিষয়ে জানতে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাহবুবুর রহমানের সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬০৩১৩০) নাম্বারে বারবার কল করলেও কেউ ফোন রিসিভ করেনি।


আরও খবর



দড়িচর ছাত্র ও সমাজকল্যাণ সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:কুমিল্লার হোমনায় দড়িচর ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ সংগঠনের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে সংগঠনের সকল সদস্য ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের অংশগ্রহণে এক আনন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বজায় রেখে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সংগঠনের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-মহা পরিদর্শক (ডিআইজি) মো. মাহবুব আলম (বিপিএম বার, পিপিএম)। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব এসএম নজরুল ইসলাম ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের অর্থ ও প্রশাসন শাখার উপ-পরিচালক উপ-সচিব মো. মোজাম্মেল হক, রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ক্ষোমালিকা চাকমা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জয়নাল আবেদীন, ভারটেক্স বিল্ডার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সৈয়দ মো. জুনাইদ আনোয়ার, বিসিআইসি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মীর মো. মাসুদুজ্জামান, সাংবাদিক মোর্শেদুল ইসলাম শাজু, মো. মোরশিদ আলম ও মো. শফিকুল ইসলাম পলাশ। আরও ছিলেন সংগঠনের সভাপতি মো. ইসমাইল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. হাবিবুর রহমান মুকুল ও মো. আবু হানিফ। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন এসওএস চিলড্রেন্স ভিলেজেস’র ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ সেন্টারের অধ্যক্ষ মুনসুর হাসান খন্দকার। প্রধান অতিথি ডিআইজি মাহবুব আলম দড়িচর ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ সংগঠনের উন্নয়নের লক্ষ্যে পঞ্চাশ হাজার টাকা অনুদান দেন। সঙ্গে সঙ্গে প্রধান অতিথিকে সংগঠনের সম্মানসূচক আজীবন সদস্য পদে মনোনীত করা হয়।

শেষে অতিথিরা হোমনা পৌরসভা কার্যালয়ে পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট মো. নজরুল ইসলামের আমন্ত্রণে সংক্ষিপ্ত চা-চক্রে মিলিত হয়ে পৌর ভবনের সামনে এক ফটো সেশনে অংশগ্রহণ করেন।

১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত রেজিস্টার্ড এ সংগঠনটি ইতোমধ্যে দড়িচর ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল পরিচালনায় বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন বাবদ এক বছর প্রতি মাসে ১৫ হাজার টকা করে দান, প্রতি বছর ঈদুল ফিতর উদযাপন উপলক্ষে এলাকার ৩ শ থেকে সাড়ে ৩ শ’ দুঃস্থ ও দরিদ্র পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ প্রদান, ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ শিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে গ্রন্থাগার পরিচালনা, ২০২০ সালে করোনাকালীন সময়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উপস্থিতিতে ২৫০ গরীব ও অসহায় পরিবারকে খাদ্য সহায়তা, বিধবা ও দরিদ্র মেয়েদের বিয়ে আয়োজনে নগদ অর্থ প্রদান, অসহায় পরিবারের মৃত ব্যক্তিদের দাফন কাফনের ব্যবস্থা করে এলাকায় বিশেষ সুনাম অর্জন করেছে। এছাড়াও এ সংগঠনটি এলাকার যুবকদের খেলাধূলায় মনোযোগী করে শরীর ও সুস্বাস্থ্য গঠনে ভূমিকা রেখে চলেছে। একটি নিজস্ব ফুটবল টিম গঠন করে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে অনেক পুরস্কার লাভ করেছে।


আরও খবর