Logo
আজঃ রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

বাংলাদেশিদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট বৃত্তি বন্ধ হয়নি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট স্কলারশিপ থেকে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশের আবেদনকারি বা শিক্ষার্থীদের বাদ দেয়া হয়েছে বলে একটি তথ্য ছড়িয়ে পড়েছে। আদতে তথ্যটি সঠিক নয়।  যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যাফেয়ার্স-এর ওয়েবসাইটে আজ মঙ্গলবার দুপুর একটায় ঢুকে দেখা গেছে বাংলাদেশিরা ফুলব্রাত বৃত্তির জন্য আবেদনের যোগ্য (স্ক্রিনশট সংযুক্ত) তবে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশে ফুলব্রাইটের কার্যক্রম ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বন্ধ রয়েছে। ওয়েবসাইটে স্পষ্টভাবে বৃত্তি চালুর বিষয়টি লেখা রয়েছে

যে গুজব ও ভুল তথ্যটি ছড়িয়ে পড়েছিল, তাতে বলা হচ্ছিল বাংলাদেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট স্কলারশিপ থেকে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশের আবেদনকারি বা শিক্ষার্থীদের বাদ দেয়া হয়েছে। যা আসলে একদম অসত্য। 

ওই গুজবে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যাফেয়ার্স-এর বরাত দিয়ে তথ্যটি হলেও তাদের ওয়েবসাইটে এমন কোনো কথাই নেই। বরং স্পষ্টভাবে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আবেদনের কথা উল্লেখ রয়েছে। তবে নিরাপত্তা পরিস্থিতির বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা দেয়া হয়নি। 

ওই ভুয়া সংবাদে বলা হয়  ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের জন্য ইউএস স্কলার প্রোগ্রাম থেকে বাংলাদেশ সাময়িকভাবে স্থগিত রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট স্কলারশিপ থেকে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশের আবেদনকারি বা শিক্ষার্থীদের বাদ দেয়া হয়েছে। 

যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার সবচেয়ে সম্মানজনক স্কলারশিপ ‘ফুলব্রাইট ফরেন স্টুডেন্ট প্রোগ্রাম’ এ প্রতি বছর স্নাতকোত্তর বা পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করতে ইচ্ছুক ১৫৫টি দেশের ১ হাজার ৮০০ জন বিদেশি শিক্ষার্থীর জন্য ফুলব্রাইট বৃত্তি প্রদান করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ ফ্যাকাল্টি মেম্বার, গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জুনিয়র থেকে মিড লেভেলের কর্মকর্তা, এনজিওসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আবেদনকারীরা সাধারণত এ স্কলারশিপ পেয়ে থাকে।  

মেডিক্যাল সায়েন্স, শিক্ষানীতি, জনস্বাস্থ্য, জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, সামাজিক বিজ্ঞান, ইতিহাস, সাহিত্য, ফার্মাসি, এমবিএ, অর্থনীতিসহ নানা বিষয়ে আবেদন করা যায়। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি, স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি, কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি, এমআইটি, জর্জিয়া টেক, ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানসহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এই স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। এই স্কলারশিপ প্রাপ্তদের মধ্যে ৫৩ জন নোবেল পুরস্কার আর ৭৮ জন পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী রয়েছেন।


আরও খবর



বিএনপি বাড়ি দখল করেছে আর আ.লীগ ঘর করে দিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া নাকি মেট্রিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি শুধু অঙ্ক আর উর্দুতে পাস করেছেন। উর্দু পাকিস্তানের ভাষা- এটা তার খুব প্রিয় ভাষা। আর অঙ্কতো টাকা গোণা লাগে। ওই দুইটাতেই পাস করেছেন। আর কোনোটাতে পাস করতে পারেনি।  

শনিবার বিকেলে ময়মনসিংহ জেলা সার্কিট হাউস মাঠে আওয়ামী লীগের ময়মনসিংহের বিভাগীয় জনসভায় তিনি এ সব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘বিএনপি মানুষের ঘর দখল করেছে। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে গৃহহীন ও রাস্তার মানুষকে ঘর করে দিচ্ছে। আমরা আজকে প্রতি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। যেখানে বিদ্যুৎ নাই আমরা সোলার প্যানেল করে দিচ্ছি। অনেক দুর্গম এলাকায় সোলার প্যানেল বসানো হয়েছে।

বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি না রাখতে আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখা যাবে না। অনাবাদি জমিকে চাষের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। মোটকথা আমাদের উৎপাদন বাড়াতে হবে। কারণ আমরা কারো কাছে হাত পাততে চাই না, আর ভিক্ষা করতে চাই না।

তিনি বলেন, ‘আমি নিজের আওতায় যত জমি আছে তাতে চাষ করেছি। আপনারাও নিজেদের জমির এক ইঞ্চিও খালি রাখবেন না। আমরা যদি উৎপাদন বাড়াতে পারে তাহলে অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হলেও খাওয়া-পরে চলবে। আমরা সমস্যায় পড়ব না।

কৃষি ও কৃষকের জন্য বঙ্গবন্ধুর অকৃত্রিম ভালোবাসার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের সময় বিদেশি সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন আপনি কীভাবে কী করবেন। তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন আমার দেশের উর্বর মাটি ও মানুষ দিয়েই আমরা ঘুরে দাঁড়াবো।

 ময়মনসিংহে ৭৩ উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

তিনি বলেছেন, ‘২০০১ সালে আমরা যখন ক্ষমতা হস্তান্তর করি, তখন ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য মজুত রেখে গেছি। ২০০১ সালে লুটপাট ও সন্ত্রাসীর দল বিএনপি ক্ষমতায় আসল। তারা আবার বাংলাদেশকে খাদ্যে ঘাটতির দেশে পরিণত করে। ২০০৯ সালে আবার যখন সরকার গঠন করি,তখন দেখি আবার সেই ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি। আল্লাহর রহমতে দেশে এখন আর খাদ্য ঘাটতি নেই। ২১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য এখন মজুত আছে।

এর আগে দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে জনসভাস্থল সার্কিট হাউস মাঠ থেকে একযোগে ১০৩টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে প্রায় ৫৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং প্রায় ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩০টি উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণকাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন সরকারপ্রধান। দুপুর ২টা ৫৮ মিনিটে জনসভা মঞ্চে ওঠেন প্রধানমন্ত্রী। ৩টায় প্রধান অতিথির আসন গ্রহণ করেন।

পরে প্রধানমন্ত্রীকে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ইকরামুল হক টিটু, গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ প্রধানমন্ত্রীর হাতে ফুলের তোড়া তুলে দেন।


আরও খবর



কলারোয়ায় ঢিলেঢালা ভাবে পালিত হলো গনহত্যা দিবস

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১৯জন দেখেছেন

Image

কলারোয়া(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি: কলারোয়ায় গনহত্যা দিবসের সকল অনুষ্ঠান খুব ঢিলেঢালা ভাবে পালিত হয়েছে। শনিবার ২৫মার্চ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কলারোয়া সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে অবস্থিত শহিদ মিনার ও শহীদের স্মৃতি বিজয় স্তম্ভে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়। প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন-কলারোয়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে উপজেলা নির্বাহী
অফিসার রুলী বিশ্বাস, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিনা সুলতানা নীলা।

এর পরে পর্যায়ক্রমে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ, কলারোয়া পৌরসভা, কলারোয়া সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় বিজয় স্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে ২৫মার্চ গনহত্যা দিবসের এক আলোচনা সভার আয়োজন করে কলারোয়া উপজেলা প্রশাসন। সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন-সোনাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেনজির হেলাল, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার গোলাম মোস্তফা, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুস্তাফিজুর রহমান, কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দীন মৃধা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিনা সুলতানা নীলা, কলারোয়া পৌর সভার মেয়র মাস্টার মনিরুজ্জামান বুলবুল।

সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন। উপস্থিত ছিলেন- কলারোয়া উপজেলা পরিষদের সকল দপ্তরের দাপ্তরিক প্রধানগণ, বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কলারোয়া শাখার সভাপতি ও কলারোয়া পৌর প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাংবাদিক সরদার জিল্লুর, সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার আলি, সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু রায়হান ও সহ.সাংগঠনিব সম্পাদক সাংবাদিক সেলিম খান। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে-কলারোয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন-কলারোয়া উপজেলার কোন জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মিদের ২৫ মার্চের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করার জন্য আমি হতবাক হয়েছি। এদিকে ২৫ মার্চের আলোচনা অনুষ্ঠান ও ফুল দেওয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ২জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। একই সুরে সুর মিলিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইউএনও রুলী বিশ্বাস, থানার অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দীন মৃধা ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুস্তাফিজুর রহমান।


আরও খবর



পিএসজির জয় মেসি-এমবাপ্পের নৈপুণ্যে

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৪২৫জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক; লিগ ওয়ানে গতকাল রোববার রাতে মুখোমুখি হয়েছিল পিএসজি ও মার্সেই। লিগ টেবিলে যথাক্রমে এক ও দুই নম্বরে অবস্থানে থাকা দুই দলের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এক দ্বৈরথ দেখার অপেক্ষা ছিল সবার। তবে মেসি ও এমবাপ্পের নৈপুণ্যে সেটি আর হয়নি। পিএসজি জয় পেয়েছে অনায়াসে।

লিগ ওয়া; নের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মার্সেইকে ৩-০ ব্যবধানে হারায় ক্রিস্তেফ গালতিয়ের দল। তিনটি গোলেই জড়িয়ে ছিল মেসি-এমবাপ্পের নাম। মেসির এসিস্ট থেকে এমবাপ্পে করলেন জোড়া গোল, আর এমবাপ্পের বাড়ানো পাস থেকে মেসি পেলেন তার মাইলফলক গোল। দুইজনের জুটিতে নেইমারের শুন্যতা অনুভব করেনি পিএসজি।

মাঠে শুরু থেকে আধিপত্য ছিল পিএসজির। প্রতিপক্ষের মাঠে ২৫তম মিনিটে এগিয়ে যায় গলতিয়ের শিষ্যরা। মেসির বাড়ানো বলে এমবাপ্পের নিখুঁত ফিনিশ। চার মিনিট পরে আসা পিএসজির দ্বিতীয় গোলে প্রথম গোলের বিপরীত ভূমিকায় এই দুই তারকা। এবার এমবাপ্পের এসিস্টে মেসির লক্ষ্যভেদ। আর এই গোলের মাধ্যমে আর্জেন্টাইন মহাতারকা ঢুকে গেলেন ইতিহাসের পাতায়।

ক্লাব ক্যারিয়ারে এটি তার ৭০০তম গোল। এর মধ্যে বার্সেলোনার হয়ে করেছেন ৬৭২টি, পিএসজির হয়ে ২৮টি। ফুটবল ইতিহাস ও পরিসংখ্যান নিয়ে গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফুটবল হিস্টরি অ্যান্ড স্ট্যাটিসটিকসের (আইএফএফএইচএস) তথ্য অনুসারে, শীর্ষ পর্যায়ের ক্লাব ফুটবলে ৭০০ ক্যারিয়ার গোল এখন মাত্র দুজনের। মেসির আগে এই মাইলফলক ছুঁয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, ক্লাব ক্যারিয়ারে ৯৫৭ ম্যাচে যার গোল ৭০৯ টি। তবে ইউরোপের শীর্ষ ৫ লিগে খেল ৭০০ গোল করেছেন একমাত্র মেসিই। রোনালদোর ৭০৯ গোলের মধ্যে ৮টি সৌদি প্রো লিগ ও পাঁচটি পর্তুগিজ প্রিমেরা লিগায়।

৫৫ মিনিটে এমাবাপের সৌজন্যে তৃতীয় গোলটি পায় পিএসজি। এবারো বলের যোগানদাতা মেসি।শেষ দিকে ব্যবধান কমানোর সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিলেন ভিতিনিয়া। কিন্তু অনেকটা দোন্নারুম্মা বরাবর শট নিয়ে দলকে হতাশ করেন এই পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড। এই জয়ে ২৫ ম্যাচে ৬০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান আরও সুসংহত করল পিএসজি। শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে এগিয়ে গেল ৮ পয়েন্টে। ৫২ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে আছে মার্সেই।


আরও খবর

ভারতকে হারাল বাংলাদেশের মেয়েরা

শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩




প্রতিশোধ নিতে সিরিয়ায় মার্কিন বিমান হামলা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর ওপর একাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী। ড্রোন হামলার জবাবে যুক্তরাষ্ট্র এসব হামলা চালিয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। খবর আল-জাজিরার।

এক বিবৃতিতে পেন্টাগন বলছে, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার দুপুর ১ টা ৩৮ মিনিটে উত্তর-পূর্ব সিরিয়ার হাসাকেহের কাছে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের একটি ঘাঁটিতে হামলার জবাবে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এই হামলা চালানো হয়েছে।

মার্কিন গোয়েন্দা ধারণা করছে, সিরিয়ায় তাদের নেতৃত্বাধীন জোটের ঘাঁটিতে ইরানের তৈরি ড্রোন দিয়ে হামলা করা হয়েছে। মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন বলেছেন, পূর্ব সিরিয়ায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডস কর্পসের (আইআরজিজি) সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে তিনি প্রতিশোধমূলক হামলার অনুমোদন দিয়েছেন। অস্টিন বলেন, বাইডেন যেহেতু স্পষ্ট করেছেন তাই আমরা আমাদের জনগণকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থা নেব।


আরও খবর



আরও ৪০ হাজার গৃহহীন পরিবারের মুখে হাসি ফোটালেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ২৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে আরও ৪০ হাজার গৃহহীন পরিবারের মুখে হাসি ফোটালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় দুই শতাংশ জমিসহ নতুন ঘর তুলে দেওয়া হয় এসব পরিবারের হাতে।

আজ বুধবার সকাল ১০টায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সারাদেশের উপকারভোগী পরিবারগুলোর কাছে জমিসহ গৃহ প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও তিনটি গৃহনির্মাণস্থল- গাজীপুরের শ্রীপুর, সিলেটের গোয়াইনঘাট ও বরিশালের বানারীপাড়াকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়। এই কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষের হাতে ঘরের চাবি ও দলিল তুলে দেওয়ার নির্দেশনা দেন। পরে তিনি এসব এলাকার জনপ্রতিনিধি ও সুবিধাভোগীদের অনুভূতি শোনেন।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় এসেছে, তখনই মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলাদেশে কোনো মানুষ ঠিকানাবিহীন থাকবে না।’

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় চতুর্থ পর্যায়ে ৩৯ হাজার ৩৬৫টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে।

আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ণ নামে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় একটি প্রকল্প গ্রহণ করে, যা প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রথম পর্যায়ে ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি ৬০ হাজার ১৯১টি ঘর, ২০ জুন ৫৩ হাজার ৩০০টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে নির্মিত মোট ঘরের সংখ্যা ১ লাখ ১৭ হাজার ২৯টি।

১৯৯৭ সাল থেকে এই প্রকল্পের আওতায় ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৫৯৭টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আশ্রয়ণ ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়/সংস্থাসহ গৃহনির্মাণ করে ১৯৯৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত পুনর্বাসন করা হয়েছে ৭ লাখ ৭১ হাজার ৩০১টি পরিবারকে। প্রতি পরিবারের পাঁচজন সদস্য হিসেবে মোট উপকারভোগী ৩৮ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৫ জন।

তৃতীয় পর্যায়ে নির্মাণ করা একক ঘরের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৬৭৪টি। এর মধ্যে ৩২ হাজার ৯০৪টি হস্তান্তর হয়েছে গত বছরের ২৬ এপ্রিল এবং ২য় ধাপে ২১ জুলাই জমির মালিকানাসহ ২৬ হাজার ২২৯টি হস্তান্তর করা হয়। ২২ মার্চ চতুর্থ পর্যায়ে হস্তান্তর হচ্ছে ৩৯ হাজার ৩৬৫টি ঘর।

১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়সহ মোট হস্তান্তরিত একক গৃহের সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ১৫ হাজার ৮২৭টি। ৪র্থ পর্যায়ে অবশিষ্ট নির্মাণাধীন গৃহের সংখ্যা ২২ হাজার ৬টি। ৪র্থ পর্যায়ে চরাঞ্চলে বরাদ্দকৃত বিশেষ ডিজাইনের গৃহের সংখ্যা ১ হাজার ৩৭৩টি এবং পার্বত্যাঞ্চলের বিশেষ ডিজাইনের মাচাং ঘর ৬৩৪টি।

এখন পর্যন্ত ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলার সব উপজেলাসহ সারাদেশের মোট ১৫৯টি উপজেলা।


আরও খবর