Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
শিরোনাম

বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধাদানকারীদের ভিসা দিবে না যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

কূটনেতিক প্রতিবেদক:যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। এই নীতি অনুযায়ী, ভোটের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত কোনো বাংলাদেশিকে ভিসা দেবে না দেশটি।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশের বিষয়ে নতুন এ ভিসা নীতি ঘোষণা করেছেন।

এতে বলা হয়েছে—আজ, আমি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য অভিবাসন ও জাতীয়তা আইনের ধারা ২১২ (এ)(৩)(সি)(থ্রিসি) এর অধীনে একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করছি।

এই নীতির অধীনে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য কোনো ব্যক্তিকে দায়ী বা জড়িত মনে করলে ওই ব্যক্তির ভিসা প্রদান সীমিত করবে। এর মধ্যে বর্তমান ও প্রাক্তন বাংলাদেশি কর্মকর্তা, সরকার সমর্থক ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তারা অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।

ঘোষণায় আরও বলা হয়েছে, গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল করে এমন কাজের মধ্যে রয়েছে— ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো, সহিংসতা, লোকজনকে তাদের সংগঠনের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার প্রয়োগ থেকে বিরত রাখা এবং রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজকে পরিকল্পিতভাবে প্রতিরোধ করা বা গণমাধ্যমে তাদের মতামত প্রচারে বাধা প্রদান করা।

গত ৩ মে তারিখে বাংলাদেশ সরকারকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।


আরও খবর



গাজীপুর সিটি নির্বাচন: মধ্যরাত থেকে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ মে 20২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: আগামী ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনের জন্য আজ মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে সিটিতে মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ হচ্ছে। এ ছাড়া আগামীকাল বুধবার রাত থেকে বন্ধ হচ্ছে ভারী যানবাহনও।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৫৭ ওয়ার্ডের ৪৮০ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ কারণে বুধবার রাত ১২টা থেকে ২৫ মে রাত ১২টা পর্যন্ত যে কোনো ধরনের ভারী যানবাহন চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলো। এ ছাড়া আগামী ২৩ মে রাত ১২টা থেকে ২৬ মে সকাল ৬টা পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলো।

কিন্তু প্রতিবন্ধী ভোটারদের সহযোগিতায় নিয়োজিত গাড়ির ওপর নিষেধাজ্ঞা শিথিল থাকবে। এ ছাড়া নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত পরিচয়পত্রধারী দেশি-বিদেশি সাংবাদিক, নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলার কাজে নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক ও অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগে ব্যবহৃত যানবাহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, নির্বাচনী এলাকায় মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে আগামী ২৭ মে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন (লাইসেন্সধারী), বিস্ফোরক ও ক্ষতিকারক দ্রব্য ব্যবহার, তলোয়ার, বর্শা, বন্দুক, ছোরা, অস্ত্র-শস্ত্র, দা, কাঁচি, তরবারি, লাঠি, বল্লম ইত্যাদি বহন ও আতশবাজি ও পটকা ফোটানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।


আরও খবর



নাব্যতা সংকটে গাইবান্ধায় শত-কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত নৌ-টার্মিনাল অকেজো!

প্রকাশিত:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ মে ২০২৩ | ৪৮জন দেখেছেন

Image
সিরাজুল ইসলাম রতন গাইবান্ধা সংবাদদাতা: পরীক্ষামূলকভাবে এ নৌরুটে চারটি ছোট লঞ্চ চলাচল শুরু করলেও নাব্যতা সংকটে এখন তা চলছে না। ফলে সরকারের মেগা প্রকল্প থেকে কাঙ্খিত সুফল পাচ্ছেন না মানুষ। সরেজমিনে বালানীঘাট টার্মিনাল ঘুরে দেখা যায়,সেখানে নির্মাণ করা হয়েছে বাস টার্মিনাল, টোল আদায় বুথ, পুলিশ ব্যারাক, ফায়ার সার্ভিস, আধুনিক ডিজাইনের মসজিদ, খাবার হোটেল, আনসার ব্যারাকসহ বেশকিছু নান্দনিক স্থাপনা। 

তবে এতকিছুর মধ্যে শুধুমাত্র খাবার হোটেল চালু থাকলেও অন্য কিন্তু রয়েছে বন্ধ। তাই সরকারের এতটাকা ব্যয়ে সদন অবকাঠামোগুলো এখন জনমানবহীন পড়ে আছে। বালাশীঘাটে থেকে জামালপুরে যাওয়ার জন্য নৌকার জন্য অপেক্ষারত রাজু জানান বলেন,"আমি ময়মনসিংহে ব্যাবসা  করি। আমরা নিরাপদে এ নৌরুটে পারাপার হতাম ফেরিতে।বর্তমানে কয়েকটি ছোট লঞ্চ চলাচল করছিল। কিন্তু সেগুলো ও এখন বন্ধ। এ কারণে আমাদের নৌকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হতে হচ্ছে।অপরদিকে সামাটা ফুলছড়ি আসনের এমপি মাহামুদ হাসান রিপন বলেন, নৌ পরীক্ষামূলকভাবে ছোট কয়েকটি লঞ্চ চলাচল শুরু করলে ও নদীতে চর ভেসে ওঠায় লঞ্চগুলো আর চলাচল করতে পারছে না। এ নৌরুট কে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে যদি দেখা হতো তাহলে দুপাশের মানুষ দ্রুত তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে।

পথ তৈরির যুক্তি দেখিয়ে ২০১৮ সালে বাহাদুরাবাদ ফেরিঘাট চালুর ক্ষেত্রে অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়। ২০১৭ সালের অক্টোবরে একনেকের
সভায় বালাপী-বাহাদুরাবাদ নৌ-রুট টি আবার ও চালু উত্তরের আট জেলায় যোগাযোগ সহজ করতে গাইবান্ধার বালাসী  থেকে জামালপুরের বাহাদুরাবাদ নৌরুটে ফেরি সার্ভিসের জন্য মেগা প্রকল্প চালু করা হয় । ১৯৫ কোটি টাকা ব্যায়ে দু পার্শ্বে ঘাট ও নৌ টার্মিনাল  নির্মাণ করা হয়। 

 শুধু মাত্র নাব্যতা সংকটের কারনে অনুপযোগী বলে জানায় বাংলাদেশীণ নৌ-
পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। পঞ্চ সার্ভিস চালু করলে সেটিও মুখ থুবড়ে পড়েছে।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৩৮ সালে বালাসীঘাট  ও বাহাদুরাবাদ ঘাট চালু করা। এ দুই ঘাটে ফেরি সার্ভিসের মাধ্যমে উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীর রেল যোগাযোগ চালু ছিল। 

১৯৯০ সালে নদীর নাব্যতা সংকটের অজুহাতে তিস্তামুখ ঘাটটি স্থানান্তর করা হয়। নতুন করে সেখানেও ব্যয় করা হয় প্রায় ৩০ কোটি টাকা। নির্মাণ করা রেলস্টেশন থেকে বালাসীঘাট পর্যন্ত কিলোমিটার রেলপথ। সেখানেও কয়েক বছর চলার পর যমুনায় নানা হ্রাসের কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যমুনা  বহুমুখী সেতু চালু হওয়ার পর ২০০০ সাল থেকে পুরোপুরি এ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। 

তবে প্রয়োজনের তাগিদে শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নৌকায় ঝুঁকি
নিয়ে পারাপার হতেন এ অঞ্চলের মানুষ। এদিকে বঙ্গবন্ধু সেতুর উপর যানবাহনের চাপ কমাতে বিকল্প করতে ফেরিঘাট টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ১২৪ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। পরে দুই দফায় প্রকল্প ব্যয় বাড়িয়ে দাঁড়ায় ১৯৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা। ২০২১ সালের মধ্যে বেশ কিছু স্থাপনা নির্মাণ কাজ শেষ হলে হঠাৎ করে বিআইডব্লিউটি এর কারিগরি কমিটি নাব্যতা  সংকটের কারনে ২৬ কিলোমিটার বিশাল দূরত্বের নৌপথসহ বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরে নৌরুটমটি চলাচলের অনুপযোগী বলে ঘোষণা করে। পরীক্ষামূলকভাবে এ নৌরুটে চারটি ছোট লঞ্চ চলাচল শুরু করলেও নাব্যতা সংকটে এখন তা চলছে না।


আরও খবর



দেশের আইসিটি ও টেলিকম খাতের জন্য মাসব্যাপী সেমিনার আয়োজন হুয়াওয়ের

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ১০৭জন দেখেছেন

Image


নিজস্ব প্রতিবেদক: বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আইসিটি ইক্যুইপমেন্ট ও সল্যুশন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে বাংলাদেশের আইসিটি ও টেলিকম খাতের সহযোগীদের জন্য মাসব্যাপী সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন করেছে। স্মার্ট বাংলাদেশের যাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে ‘গাইড টু দ্য ইন্টেলিজেন্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সেমিনারে বাংলাদেশের জন্য প্রাসঙ্গিক বর্তমান বিশ্বের নতুন অনেক উদ্ভাবন ও সল্যুশন নিয়ে আলোচনা করা হবে।

এই আয়োজনের প্রতিপাদ্য হচ্ছে: গাইড (জিইউআইডিই), যার পূর্ণ রূপ হচ্ছে: গিগাভার্স ইনিশিয়েটিভ, আল্ট্রা-অটোমেশন স্পিডআপ, ইনটেলিজেন্ট কম্পিউটিং অ্যান্ড নেটওয়ার্ক অ্যাজ আ সার্ভিস, ডিফারেনশিয়েটেড এক্সপেরিয়েন্স অন ডিমান্ড, ও এনভায়রনমেন্টাল, সোশ্যাল অ্যান্ড গভার্নেন্স। আগামী কয়েক সপ্তাহ হুয়াওয়ে-সহ এইসকল খাতের অন্যান্য অংশীজনরা সর্বাধুনিক প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, প্রয়োগ ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে। 

রাজধানী ঢাকার গুলশানে অবস্থিত হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনের প্রথম দিনে একটি মিডিয়া সেশন আয়োজন করা হয় যেখানে উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ের সাউথ এশিয়া অফিসের প্রিন্সিপাল মার্কেটিং ম্যানেজার এস এম নাজমুল হাসান এবং হেড অব মিডিয়া তানভীর আহমেদ।

অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার মার্কেটিং ম্যানেজার এস এম নাজমুল হাসান বলেন, “বিভিন্ন খাতে দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তি এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই, টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে ও ডিজিটাল রূপান্তর ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে আমাদের সঠিক প্রযুক্তিগত সমাধান চিহ্নিত করার মধ্য দিয়ে সে সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। উদ্ভাবন হুয়াওয়ের মূল চালিকাশক্তি; আমাদের প্রতিষ্ঠানের অর্ধেকেরও বেশি কর্মী গবেষণা ও উন্নয়ন (রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট- আরঅ্যান্ডডি) কর্মী হিসেবে নিয়োজিত। আমাদের বিনিয়োগের একটি বড় অংশই ব্যয় হয় গবেষণা ও উন্নয়নে। শুধুমাত্র ২০২২ সালেই আমাদের আয়ের ২৫.১ শতাংশ (প্রায় দুই লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকা)  গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ করা হয়েছে। পাশাপাশি, বিশ্বের বিভিন্ন প্রকল্পে আমাদের সমাধান ব্যবহার করার মধ্য দিয়ে আমরা বিস্তৃত অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। বাংলাদেশের ইকোসিস্টেমের জন্যও এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নতুন উদ্ভাবন ও খাতের অগ্রগতির ক্ষেত্রে মত বিনিময় আমাদের দেশের রূপান্তরে ও দেশকে সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে আমাদের বিশ্বাস। এর মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য বাস্তবায়নের দিকে আমরা আরেকটু এগিয়ে যাবো।”

বিভিন্ন খাতের অতিথিদের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়। অতিথিরা পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী এসে আয়োজনটি ঘুরে দেখবেন ও হুয়াওয়ে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে সরাসরি অভিজ্ঞতা লাভের সুযোগ পাবেন।

উল্লেখ্য, হুয়াওয়ে বেস্ট মোবাইল ইনোভেশন ফর এমার্জিং মার্কেটস, ফাইভজি ইন্ডাস্ট্রি চ্যালেঞ্জ, বেস্ট মোবাইল টেকনোলোজি ব্রেকথ্রু ও বেস্ট মোবাইল নেটওয়ার্ক ইনফ্রাস্ট্রাকচারের জন্য এমডব্লিউসি বার্সেলোনা ২০২৩ ফর গ্লোমো’র চারটি পুরস্কার অর্জন করেছে।


আরও খবর

সেই টাইটানিক, যা আগে দেখেনি কেউ

বৃহস্পতিবার ১৮ মে ২০২৩




শক্তিশালী ব্যাটারি ও দুর্দান্ত ফিচারের নিয়ে এলো স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৪ই

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ১০১জন দেখেছেন

Image


নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশে গ্যালাক্সি এ০৪ই স্মার্টফোন নিয়ে এলো স্যামসাং। অনিন্দ্য সুন্দর এই ডিভাইসটিতে রয়েছে ,০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, র‍্যাম প্লাস, মনমাতানো ডিসপ্লে ঝকঝকে ছবি তোলে এমন ক্যামেরা সহ দুর্দান্ত সব ফিচার। স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৪ই ডিভাইসটি এখন পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১২,৯৯৯ টাকায়

গ্যালাক্সি এ০৪ই স্মার্টফোনের অনন্য ডিজাইন ব্যবহারকারীদের নিজস্ব স্টাইলকে অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলবে। ব্ল্যাক, লাইট ব্লু কপার- এই তিনটি রঙে পাওয়া যাচ্ছে ডিভাইসটি। নিখুঁত পরিস্কার কনটেন্ট দেখার সুবিধা দিতে চমৎকার ডিভাইসে রয়েছে . ইঞ্চি ইনফিনিটি ভি ডিসপ্লে এইচডি+ প্রযুক্তি। পাশাপাশি, ডিভাইসটিতে রয়েছে হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ারের শক্তিশালী ব্যাটারি। এইচডি+ প্রযুক্তির দুর্দান্ত ডিসপ্লে আর শক্তিশালী ব্যাটারির সমন্বয়ে ডিভাইসটি ব্যবহারকারীদের বিনোদনের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করবে

গ্যালাক্সি এ০৪ই ডিভাইসটির বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারকারীর ফোন ইউসেজ প্যাটার্ন বুঝতে সক্ষম; এক্ষেত্রে নিরবচ্ছিন্ন মাল্টিটাস্ক নিশ্চিত করতে ব্যবহারকারীকে জিবি পর্যন্ত এক্সট্রা ভার্চ্যুয়াল র‍্যাম সরবরাহ করবে ডিভাইসটি। দ্রুত কার্যকর পারফরমেন্স নিশ্চিত করতে স্মার্টফোনটিতে রয়েছে অক্টাকোর প্রসেসর জিবি পর্যন্ত ( জিবি + জিবি পর্যন্ত র‍্যাম প্লাস) র‍্যাম ব্যবহার করার সুযোগ। পাশাপাশি, এতে রয়েছে ৩২ জিবি স্টোরেজ সুবিধা, যা মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে টেরাবাইট পর্যন্ত বাড়িয়ে নেয়া যাবে

গ্যালাক্সি এ০৪ই ডিভাইসটিতে রয়েছে ১৩ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা মেগাপিক্সেল ডেপথ ক্যামেরা। মেগাপিক্সেল ডেপথ ক্যামেরা প্রতিটি ফটোর ক্ষেত্রে ডেপথ অব ফিল্ড ঠিক করে নিবে হাই কোয়ালিটির পোর্ট্রেইট শট তোলার ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় ব্যাকগ্রাউন্ড ঝাপসা করে দিবে। ব্যবহারকারীর জীবনের সোনালি মুহুর্তের ছবি স্মৃতিতে ধারণ করে রাখবে ডিভাইসের ক্যামেরা দুটি। পাশাপাশি, ক্যামেরায় দুর্দান্ত সেলফি ধারণ করতে এতে রয়েছে মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা

গ্যালাক্সি এ০৪ই ডিভাইসের বিষয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব এমএক্স বিজনেস মো. মুয়ীদূর রহমান বলেন, “বাংলাদেশে গ্যালাক্সি এ০৪ই ডিভাইসটি নিয়ে আসতে পেরে আমরা সত্যিই আনন্দিত। আমরা চাই যেন সবাই সাশ্রয়ী মূল্যের মধ্যে দুর্দান্ত ফিচার সহ ডিভাইসের সুবিধা উপভোগ করতে পারেন। দেশজুড়ে স্মার্টফোনের ব্যবহার বাড়ানোর মধ্য দিয়ে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য বাস্তবায়নের দিকে আরও একধাপ এগিয়ে যাবো। গ্যালাক্সি এ০৪ই ডিভাইসটি মানুষের লাইফস্টাইল বিনোদনকে আরও সমৃদ্ধ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।


আরও খবর

সেই টাইটানিক, যা আগে দেখেনি কেউ

বৃহস্পতিবার ১৮ মে ২০২৩




কুয়াকাটায় নিরাপত্তা ট্যুরিস্ট পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধি শীর্ষক ২দিনব্যাপী প্রশিক্ষন কোর্স শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ মে ২০২৩ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

রাসেল কবির মুরাদ কলাপাড়(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি : কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স কর্তৃক আয়োজিত ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের সদস্যদের নিয়ে জোন ভিত্তিক পর্যটন গন্তব্য সুরক্ষা ও নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধি শীর্ষক প্রশিক্ষন উদ্বোধন করা হয়। সোমবার সকাল থেকে ২ দিনব্যাপী কুয়াকাটা পৌরসভা মিলনায়তনে এ প্রশিক্ষন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়। এসময় ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি বিধান ত্রিপুরা, পিপিএম (বার)।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার , কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি জনাব মো. নাসির উদ্দিন বিপ্লব। প্রশিক্ষণে কোর্সে ২০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধান অতিথি বলেন, কুয়াকাটা সী- বীচে দিন দিন পর্যটক সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে ট্যুরিস্ট স্পটসমুহ নিরাপদ রাখার জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করছে। পর্যটকদের সেবায় ট্যুরিস্ট পুলিশ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে পর্যটক বান্ধব পুলিশ হিসেবে কাজ করবে। এ প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য হচ্ছে ট্যুরিস্ট পুলিশ সদস্যদের পেশাগত মান দক্ষতা বৃদ্ধি করা।

স্থানীয় সমস্যা ও চ্যালেঞ্জসমূহ জেনে সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিজেদের একজন দক্ষ সদস্য হিসেবে গড়ে তুলবে । ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা একজন এম্বাসেডর, একজন গাইড হিসেবে কাজ করে সেবার মানকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাবেন। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই ট্যুরিস্ট পুলিশ সৃষ্টি করেছেন। দক্ষিণ এশীয় দেশগুলিতে ট্যুরিজম সেক্টর অর্থনীতিতে অনেক বড় অবদান রাখছে। বাংলাদেশেও পর্যটন সেক্টর এর মাধ্যমে জিডিপিসহ অর্থনীতিতে আরো অনেক বেশি অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ অতিথি কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হোসেন জানান, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে আগত পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশ দিন-রাত্রী নিরলসভাবে কাজ করছে। ট্যুরিস্ট পুলিশ আছে বলেই এখন পর্যটক দর্শনার্থীরা নির্বিঘেœ এবং সুন্দর পরিবেশে কুয়াকাটায় ভ্রমণ করতে পারছেন।

এ প্রশিক্ষণ পর্যটন এলাকায় ট্যুরিস্ট পুলিশের সক্ষমতা আরো বৃদ্ধি করবে। কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক নাসির উদ্দিন বিপ্লব জানায়, কুয়াকাটায় বর্তমানে ট্যুরিস্ট পুলিশ অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্ব বজায় রেখে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের কাঙ্খিত সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। নারী-শিশুসহ আগত পর্যটকদের সাথে ট্যুরিস্ট পুলিশের আন্তরিকতা বৃদ্ধি করতে এ প্রশিক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। প্রশিক্ষণ কোর্সের সভাপতি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ট্যুরিস্ট পুলিশের কর্মকর্তারা কর্মক্ষেত্র তথা কুয়াকাটা সী-বীচ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে এবং স্থানীয় সকল স্টেকহোল্ডারদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে সমন্বিতভাবে কাজ করে বাংলাদেশের ইকোনমিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে ট্যুরিস্ট পুলিশ।


আরও খবর