Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

বান্দরবানে কৃষি আপদকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলা কর্মসুচী ও অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠান

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৪৭৭জন দেখেছেন

Image

জেলা  প্রতিনিধি  চট্টগ্রামঃবান্দরবানে কৃষি আপদকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলা কর্মসুচী ও অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অডিটোরিয়াম হলরুমে জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের মাঝে কৃষি সরঞ্জাম বিতরন করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া ও শিক্ষা সামগ্রীসহ আপদকালীন মোকাবেলা কর্মসুচীর আওতায় অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়।

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি। 

বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বের কারণে দেশে আজ প্রতিটি সেক্টরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটছে। যার ফলে বান্দরবানের কৃষকরা বর্তমানে ধান কাটার মেশিন, পাওয়ার টিলার মেশিন, ধান মাড়াই মেশিন, পাওয়ার ফুট স্প্র্রে মেশিন, পানি পাম্ম মেশিন পাচ্ছে। এখানকার কৃষকরা এখন আধুনিক মেশিনগুলো চালানোর প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। 

তিনি আরো বলেন, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগসহ সব সেক্টরের উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী নিজে যুগোপযোগী কর্ম পরিকল্পনা করছেন এবং তা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে দেশকে আজ স্মার্ট বাংলাদেশে রুপান্তরের দিকে এগিয়ে নিচ্ছেন। কৃষকদের জীবন ও মান বাঁচিয়ে রাখতে সরকার কৃষি খাতে ভর্তুকি প্রদান করছে। 

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম, বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো.ফজলুর রহমান, বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো.শাহ আলম, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী কমকর্তা মো.আব্দুল্লাহ আল মামুন, বান্দরবান জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষীপদ দাশ, মোজাম্মেল হক বাহাদুর, ফাতেমা পারুল, ইউএনডিপির জেলা ম্যানেজার খুশী রায় ত্রিপুরাসহ সরকারী বিভিন্ন দফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সহায়তায়, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের মাধ্যমে এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে আর এতে অনেকেই উপকৃত হয়েছে । বর্তমান সরকার সমতলের মত পার্বত্য এলাকার উন্নয়ন করে যাচ্ছে আর তার কারণেই পার্বত্য এলাকা এখন শান্তি আর সম্প্রীতির এক অন্যন্য উদাহরণ।

অনুষ্ঠান শেষে মন্ত্রী বীর বাহাদুর সমবায় বিভাগের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর ২২জন নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীর হাতে নিয়োগপত্র, ৯৮টি প্রতিষ্ঠানকে কম্বাইন হারভেস্ট ও পাওয়ায় টিলার, ৫৫টি প্রতিষ্ঠানকে ক্রীড়া, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সামগ্রীসহ বিভিন্ন অনুদানের চেক বিতরণ করেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



পুলিশের ৭ কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে এসপি হলেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বুধবার (৮ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা হতে উপসচিব মো. মাহাবুর রহমান শেখের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত ৭ জনকে পুলিশ সুপার (এসপি) পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। 

পদোন্নতিপ্রাপ্ত ৭ কর্মকর্তা হলেন- দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুমিনুল করিম, সিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম, পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আশ্রাফুজ্জামান, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কবির আহম্মেদ, মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন দেব, পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম ও পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সুফি উল্লাহ।

প্রজ্ঞাপনে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর পদোন্নতিপ্রাপ্ত পদে যোগদানপত্র প্রেরণ করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।


আরও খবর



ইন্দোনেশিয়া ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে ইন্দোনেশিয়ার ওয়েস্ট পাপুয়া অঞ্চলে।স্থানীয় সময় রোববার (৫ মে) এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৬.২। 

মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ায় অনুভূত ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.২।

তবে শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের আঘাতে জেরে কোনো হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল পশ্চিম পাপুয়ায় ফাকফাক এলাকার ১৫৩ কিলোমিটার (৯৫ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে। ভূপৃষ্ঠের ১২.১ কিলোমিটার গভীরে।

এশিয়ার বৃহত্তম দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া ভূতাত্ত্বিক অবস্থার কারণে ভূমিকম্প, অগ্নুৎপাত ও সুনামির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা ঘটে থাকে।

এর আগে গত মাসের শেষের দিকে ৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ইন্দোনেশিয়া। সমুদ্রের নিচে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের জেরে সেসময় অবশ্য বিশাল কোনও ঢেউ সৃষ্টি হয়নি এবং সুনামির সতর্কতাও জারি করা হয়নি।

খবর আনাদুলু এজেন্সি


আরও খবর

জামিন পেলেন ইমরান খান

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




আমরা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যাতে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস পায়। এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন এবং গ্রামাঞ্চলে ৪৫ লাখেরও বেশি উন্নত চুলা বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ন্যাশনাল অ্যাডাপশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০২৩ সালে মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান (এমসিপিপি) প্রণয়ন করেছি। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করে বিপদাপন্নতা থেকে সহিষ্ণুতা এবং সহিষ্ণুতা থেকে সমৃদ্ধি পর্যায়ে পৌঁছানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এমসিপিপিতে অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের স্বপ্রণোদিত অংশগ্রহণ, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান ও সমাজের সকলের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার বৈশ্বিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯২ সালে। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক আগেই ১৯৭২ সালে এ বিষয়ে কার্যকর ও সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষার জন্য ১৯৭২ সালে তিনি উপকূলীয় বনায়নের সূচনা করেন। একই বছর ‘ঘুর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি’ প্রণয়ন করেন যা ১৯৭৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। জীবন ও সম্পদ রক্ষায় তিনি উপকূলীয় অঞ্চলে ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এসব আশ্রয়কেন্দ্র স্থানীয়দের কাছে ‘মুজিব কিল্লা’ নামে পরিচিত।

তিনি বলেন, ‌বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিষয়টি আন্তর্জাতিক ফোরামে উত্থাপন করেছিলেন। ১৯৭৪ সালের ২৫-এ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে প্রদত্ত ভাষণে তিনি বলেছিলেন, দুর্যোগের কবলে পড়ে যে সকল দেশ বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাংলাদেশ তাদের অন্যতম। তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্ব সমাজকে এগিয়ে আসার উপযোগী একটি নিয়মিত প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গঠনে বাংলাদেশের বিশেষ স্বার্থ নিহিত রয়েছে। দেশের উদ্ভিদ প্রজাতি সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য তিনি ১৯৭৫ সালের ১ জুলাই ন্যাশনাল হার্বেরিয়াম প্রতিষ্ঠা করেন। দেশের বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা করে ঘুরে দাঁড়ানোর সার্মথ্য অর্জনে তিনি বহুবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। অভিযোজন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ২০০৯ সালে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছি। এর আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ৯ শত ৬৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, সামুদ্রিক বাঁধ, সাইক্লোন শেল্টার, উপকূলীয় বনায়ন ইত্যাদি কর্মসূচিতে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে ২৫টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা করা হচ্ছে। বাংলাদেশে সংঘটিত ১৯৭০ সালে মহাপ্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে ঘূর্ণিঝড় মোখায় কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। এটি জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বাংলাদেশের সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। গত ১৫ বছরে আমরা পার্বত্য ও শাল বনাঞ্চলের প্রায় ১ লাখ ২৭ হাজার ৫শ ৪৮ হেক্টর এলাকায় বৃক্ষরোপণসহ ৮৯ হাজার ৮শ ৫৩ হেক্টর উপকূলীয় বন সৃজন করেছি। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে আমরা সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০১০ (সংশোধিত) প্রণয়ন করেছি। জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারের জন্য কক্সবাজার জেলায় আমরা বিশ্বের বৃহত্তম ‘খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প’ নির্মাণ করেছি। এ প্রকল্পের আওতায় ১৩৯টি বহুতল ভবন নির্মাণ করে ৪ হাজার ৪০৯টি জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারকে পুনর্বাসনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া আমরা জলবায়ু উদ্বাস্তু, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভূমিহীন, গৃহহীন, সমাজের পিছিয়ে পড়া অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষকে জমিসহ ঘর প্রদান করেছি এবং তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত আমরা প্রায় ৪২ লাখ মানুষকে পুনর্বাসন করেছি।


আরও খবর



উপজেলা নির্বাচনে সৎ যোগ্য প্রার্থীদের জনগন বেছে নেবে: সাকিব আল হাসান এমপি

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:আসন্ন উপজেলা পরিষদের নির্বাচন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে মাগুরা ১ আসনের সংসদ সদস্য বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এ কথা বলেন।

রবিবার ৫ মে দুপুরে মাগুরা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন তিনি। তিনি বলেন, কেবল চার মাস সংসদ সদস্য হয়েছেন তিনি। মাগুরার সমস্যা সম্পর্কে তিনি ইতিমধ্যে অবগত হয়েছেন। পর্যায়ক্রমে সমস্যা সমাধান করতে তিনি তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি মাগুরায় অর্থনৈতিক জোন, মেডিকেল কলেজ, মাগুরা টেক্টটাইল মিল, আইটি পার্কসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে মাগুরার মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। ক্রিকেটের মাধ্যমে দেশের চাহাদা পূরনের পাশাপাশি মাগুরার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগীতায় কাজ করে যাচ্ছেন। আগামীতে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে পরামর্শ করে মাগুরার মানুষের দোরগড়ায় উপস্থিত হয়ে মাগুরা জেলার উন্নয়নে কাজ করে যাবেন। এ সময় তার সাথে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুমার কুন্ডু, মেহেদী হাসান উজ্জল প্রমুখ।

আরও খবর



গাংনীতে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় চারজন আহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ২৬জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধিঃগাংনীতে দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন আহত হয়েছে। আহতদের তিনজনকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও একজনকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ বৃহষ্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে গাংনীর ধানখোলা রোডের পান্না ইটভাটার কাছে এ দূর্ঘটনাটি ঘটে।

আহতরা হচ্ছে গাংনীর কড়–ইগাছি গ্রামের বাবর আলীর ছেলে মমিন (১৭), ফজর আলী ছেলে মেহেদী হাসান (১৬), শিশিরপাড়া গ্রামের রইস উদ্দিনের ছেলে জামান(৪২) ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ আয়নাল হকের ছেলে ইউসুফ (২৫)।

প্রত্যক্ষদশীর্ আব্দুল জব্বার জানান, মোমিন ও মেহেদী হাসান একটি মোটরসাইকেল যোগে গাংনী বাজারের দিকে আসছিল। অপরদিকে গাংনী থেকে ধানখোলা বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন জামান ও ইউসুপ। তারা ধানখোলা পান্না ইটভাটার সন্নিকটে পৌছুলে দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুটি মোটরসাইকেল দুমড়ে মুছড়ে যায় ও চারজনই আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাদেরকে উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে মেহেদী হাসানকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। অন্যান্যদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রাখা হয়।


আরও খবর