Logo
আজঃ শনিবার ১০ জুন ২০২৩
শিরোনাম

আর্জেন্টিনায় জাতীয় ছুটি ঘোষণা বিশ্বকাপ উদযাপনে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ ডিসেম্বর ২০22 | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১৫২জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক; ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে তৃতীয় বারের মতো বিশ্বকাপ জিতেছে মেসির আর্জেন্টিনা। ফ্রান্সের বিপক্ষে বিশ্বকাপের ফাইনালে জয়ের মাধ্যমে ১৯৮৬ সালের পর প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন খেতাব পায় দক্ষিণ আমেরিকান এই দেশটি। আর এরপরই উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন আর্জেন্টাইনরা।

পরে বিশ্বকাপ জয় উদযাপনে দেশে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করেছে আর্জেন্টিনা। আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশটিতে জাতীয় ছুটি থাকবে। মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স এবং ক্রীড়া বিষয়ক ওয়েবসাইট ইসপিএন

আর্জেন্টিনার সরকারের দেওয়া ঘোষণায় বলা হয়েছে, মঙ্গলবার ব্যাংক ছুটির দিন হবে যাতে সমগ্র দেশ ‘জাতীয় দলের জন্য তাদের গভীরতম আনন্দ প্রকাশ করতে পারে।

আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ) তার অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে বলেছে, ‘বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্কোয়াড মঙ্গলবার দুপুরে ভক্তদের সঙ্গে বিশ্ব শিরোপা জয়ের আনন্দ ভাগ করে নিতে রাজধানী বুয়েনস আইরেসের ওবেলিস্কের উদ্দেশ্যে রওনা হবে।

স্থানীয় মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, রোববারের ফাইনালে ফ্রান্সকে পরাজিত করা আর্জেন্টাইন জাতীয় দল মঙ্গলবার ভোরে রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থার ফ্লাইটে দেশে পৌঁছায়।

ফ্রান্সের বিপক্ষে রোববারের নাটকীয় বিশ্বকাপ ফাইনালে আর্জেন্টিনা প্রথমার্ধে ২-০ তে এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে দুই মিনিটে দুটি গোল হজম করে। অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে মেসি গোল করলেও পরে পেনাল্টি কিক দিয়ে স্কোরে আবারও সমতা ফেরান এমবাপ্পে।

শেষ পর্যন্ত পেনাল্টি শুটআউটে ফ্রান্সকে ৪-২ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপ জয় করে আর্জেন্টিনা। আর এর মাধ্যমে ১৯৭৮ এবং ১৯৮৬ সালের পর তৃতীয়বার বিশ্বকাপ ঘরে তুলল আর্জেন্টিনা।


আরও খবর



নাসিরনগরের হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী গাবতলার শিন্নি

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১৭৮জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া

২৯ শে বৈশাখ প্রতি বছরের ন্যায় এবারো ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার  ভাটির রানী নামে খ্যাত গোয়ালনগর ইউনিয়নের নোয়াগাও গ্রামের উত্তরে আল রামপুর গ্রামের পশ্চিমে নদীর পাড়ে খোলা আকাশের নীচে অবস্থিত হাজার বছরের ঐতিহ্য গাবগাছ তলে অনুষ্টিত হয়ে গেছে বাৎসরিক গাবতলীর সিন্নি।সরেজমিন এলাকা গিয়ে দেখা গেছে নোয়াগাঁও গ্রামের উত্তরে আর রামপুর গ্রামের পশ্চিমে নদীর পাড়ে হাজার বছর বয়সী দুটি গাবগাছ দাড়িয়ে রয়েছে।


একটি গাছে প্রতিনিয়তই গাব ধরে যাচ্ছে আর অপরটি তার সঙ্গী হয়ে দাড়িয়ে রয়েছে।স্থানীয়রা জানায় ওই গাছের গাব খুবই সুমিষ্টি আর সুস্বাধু হওয়ায় গ্রামের ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা গাবপাকার সাথে সাথে সাথেই  গাছ থেকে পেরে নিয়ে খেয়ে ফেলে।প্রচন্ড গরমের সময় পথচারী আর স্থানীয়রা  গরম থেকে রক্ষাপেতে গাবতলার নীচে বসে সু শীতল বাতাস উপভোগ করে।মানুষের পাশপাশি মাঠে থাকা গরু গুলো যখন গরম অনুভব করে তখন গরু গুলোও শীতল বাতাসের আশায় গাবতলায় গিয়ে আশ্রয় নেয়।স্থানীয়দের সাথে কথা বললে তারা জানায়,এই গাব গাছ গুলোর সুনিষ্ট কোন বয়স কেউ বলতে পারছেনা।


তারা জানায় আমাদের মুরব্বিদের কাছ থেকে শুনেছি যুগের পর যুগ ধরে এ গাছগুলো এখানে দাড়িয়ে রয়েছে।এখানে অনেক পীর,অলি আর সাধকরা এসে সাধনা করে থাকেন।দুই গ্রাম আর আশপাশের অনেক লোকজন ওই গাছের নীচে মানত করে থাকে।এলাকার অনেক হিন্দুরাও এ গাছের নীচে বিভিন্ন পুঁজা দিয়ে থাকে।স্থানীয় লোকজন জানায়,এখানে প্রতিবছর বৈশাখ মাসের ২৯ তারিখে হাজার হাজার নারী পুরুষ ও শিশুদের  সমম্ময়ে শিন্নি অনুষ্টিত হয়।


তারা আরো জানায় রামপুর গ্রামে যার পরিবারে যতজন লোক আছে প্রত্যেকের মাথাপিছু পাঁচ ছটাক করে চাউল তুলে শুধু মানুষ নয় যার যতটি গরু বাছুর,ছাগল মহিষ ভেড়া রয়েছে তাদেরও সমপরিমান চাউল তুলে ওই গাবগাছ তলে গুড় আর চাউল দিয়ে শিন্ন করে বিতরণ করা হয়।ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা হয় হবিগঞ্জ জেলার  সবুজবাগের পীর সৈয়দ নাসির উদ্দিন জুয়েলের সাথে।তিনি জানান,সারা পৃথিবীর কোন দেশে  এমন আর একটি গাছ আছে বলে আমার মনে হয় না ।তিনি বলেন আমার দাদার জীবদ্দশায় ওই গাবতলা বসে আরাধনা করতেন।


শুধু আমার দাদাপীর নয়,অনেক অলিরাই এখানে ধ্যানে মগ্ন থেকে খোদা সাধন করতেন।তবে গাছের বয়স সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন ওই গাছের সঠিক বয়স কেউই বলতে পারবেন না,তবে অনুমান হাজার বছর বয়সী হবে।আর যুগ যুগ ধরেই এই শিন্নি রেওয়াজ চলে আসছে।পীর নাসিরউদ্দিন জুয়েল সহ স্থানীয় লোকজন আর গাবতলার ভক্তরা জানায়,দিন দিন গাছগুলোর মাঠি সরে মাঠির উপরে শিখর বেরুতে শুরু করেছে।


গাছের গোড়া থেকে মাঠি সরে যাবার কারনে যে কোন সময় গাছ গুলো পড়ে গেলে হাজার বছরের ঐতিহ্য ধ্বংস হয়ে যাবে।তাই  হাজার বছরের ঐতিহ্য রক্ষায় গাছের গোড়া মাঠি দেয়া অত্যান্ত জরুরী হয়ে পড়েছে।পীর নাসিরউদ্দিন জুয়েল সহ গাবতলার ভক্তরা গাছগুলোকে রক্ষা করতে গাছের গোড়ায় মাঠির ব্যবস্থা করে দিতে দানশীল ব্যাক্তিবর্গ,নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও সরকারী অনুধান কামনা করছেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



প্রচন্ড তাপদহে থেমে নেই কৃষকরা চলছে বীজ বহন ধান কাটা মাড়ায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর:বেশ কয়েক দিন ধরে চলছে তীব্র তাপমাত্রা, ঘরে বাহিরে কোন স্বস্তি নেই, মাঠে বেশি সময় দাড়াতেই পরছেননা কৃষক শ্রমিকরা। কিন্ত খরতাপে ঘরে থাকলে তো আর চাষা বাদ হবে না। কোনকিছু আটকাতে পারে না রাজশাহীর তানোর উপজেলার কৃষক শ্রমিকদের। ভরদমে আলু পরবর্তী ধান কাটা মাড়ায় ও রোপা আমন চাষের জন্য চলছে বীজ বপনের কাজ।  বিশেষ করে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ পর্যন্ত রাস্তায় তেমন ভাবে দেখা মিলছেনা জনসাধারনের। পিচঢালা রাস্তায় যেন শরীর পুড়ে যাচ্ছে। গত বুধবার বাড়ি টিন দিয়ে ছাওয়ার জন্য উল্টিয়ে ফেলেন পৌর সদর গুবিরপাড়া গ্রামের হান্নান। মিস্ত্রী র কাজ করছেন সুবারন। কিন্তু প্রখর রোদে দাড়াতেই পারছেন না। শুক্রবারে কাজে এসে সকালেই শুয়ে পড়েন। আর কাজে হাত দিতে পারেন নি। তিনি জানান, বিগত ২০০৩ সাল থেকে মিস্ত্রির কাজ করছি। জৌষ্ঠ মাসে এমন প্রচন্ত রোদের প্রখরতা দেখিনি। টিন ছাওয়ার জন্য উপরে উঠলে মনে হচ্ছে মাথার কয়েক হাত উপরে সূর্য। অথচ কোটিকোটি মাইন উপরে সূর্য, সেই তাপ সহ্য হচ্ছে না। শরীর হাত পা মুখমন্ডল মনে হচ্ছে পুড়ে যাচ্ছে। আমার জীবনে চলতি বছরে রমজান মাসে ও মে জুনে দেখছি ভয়াবহ তাপ প্রবাহ। গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে বোমন ও পেশার লো হয়ে গেছে। আমার সাথে আরেকজন কাজ করছিল তার একই অবস্থা। কাজ করতে না পারলে সংসার ও কিস্তি মিটবে না।

জানা গেছে,  উপজেলা জুড়ে প্রতিটি মাঠে আলু পরবর্তী ধান কাটার ধুৃম পড়েছে। কিন্তু রোদের তাপে শ্রমিকরা এক ঘন্টা কাজ করলে দু ঘন্টা মাথায় বুকে পানি দিতে হচ্ছে। শরীরে থাকা সার্ট পরনের লুঙ্গি ঘামে ভিজে একাকার হয়ে পড়ছে।শ্রমিক মুস্তফা জানান, রোদের তাপের কারনে ফজরের আযানের আগে ধান কাটা শুরু করছি। তখন আবার কোয়াশা পড়ছে। আরেক শ্রমিক মফিজ জানান, গরীবের কাজ না করলে ভাত জুটবেনা। তাপে পুড়ে হলেও কাজ করে সংসার পরিচালনা করতে হবে।এদিকে উপজেলা জুড়ে আলুর জমিতে রোপন করা ধান পেকেছে, ইতিপূর্বেই কাটা শুরু হয়েছে। রয়েছে শ্রমিক সংকটের কারনে বেকায়দায় কৃষকরা। ধান মাড়ায় হপার হারভেস্টাকর মেশিন এসেছে অর্ধশতাধিকের মত। একবিঘায় মেশিনে নিম্মে১৫০০ থেকে উর্ধ্বে ২ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। আর শ্রমিক দিয়ে ৬-৭ হাজার টাকা খরচ। কিন্তু মেশিনে খড় পাচ্ছেনা, আর শ্রমিক কাটা মাড়ায় করলে খড় পাচ্ছেন।এছাড়াও রোপা আমন রোপনের জন্য বীজ বহন শুরু হয়ে গেছে।গত বৃহস্পতিবার বীজ বপনের সময় বিহারইল মাঠে কথা হয় মাদারিপুর গ্রামের কৃষক সুফিয়ানের সাথে। তিনি জানান ১০ শতাংশের কিছু বেশি জমিতে স্বর্না জাতের ৪৫ কেজি বীজ বহন করছি। ৪৫ কেজি বীজ ভালো হলে ১০ বিঘা জমি রোপন করা যাবে। আমরা একটু আগাম বীজ বপন ও চাষ করে থাকি। তিনি আরো জানান বিঘায় ৪ কেজি বীজ লাগে। এক বিঘা জমিতে বীজ তৈরি থেকে উত্তোলন পর্যন্ত ৬-৭ হাজার টাকা খরচ হয়।ওহিদুল নামের আরেক কৃষক সাড়ে তিন মন বীজ বপন করেছেন।

সুফিয়ান, আব্দুল সহ একাধিক কৃষকরা জানান, এক মন বীজের ধান কিনতে হচ্ছে ১৭০০-১৮০০ টাকা দিয়ে। অথচ একমন ধান বিক্রি হচ্ছে ১হাজার টাকায়।  কৃষক যাবে কোথায়, কেজি প্রতি সারের দাম ৫ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। আবার পটাশ সার ১২০০-১৩০০ টাকা ছাড়া মিলছে না। সব দিক থেকে মরছে কৃষক। কিভাবে একজন প্রান্তিক কৃষক পথে বসবে সেটাই করা হচ্ছে।উপজেলা কৃষি অফিসার সাইফুল্লাহ আহম্মেদ জানান, আরো এক সপ্তাহ বোরো ধান কাটা চলবে। তারপর থেকে যেটা কাটা হবে সেটা আউশ হিসেবে ধরা হবে। রোপা আমনের লক্ষমাত্রা ২২ হাজার ৪০০ হেক্টর। সে মোতাবেক ১১২০ হেক্টর জমিতে বীজের লক্ষমাত্রা, সে অনুপাতে ৮০০ মে:টন বীজের প্রয়োজন। তবে খরতাপের কারনে অবশ্য শ্রমিকদের মারাত্মক কষ্ট হলেও কৃষকরা শুকনো ঝরঝরে ধান ঘরে তুলতে পারছেন। এবার বোরোতে বাম্পার ফলন হয়েছে, তবে ফড়িয়া সিন্ডিকেট দাম কমছে, সে বিষয়ে বিপনন বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে হাট বাজার, আড়ত ও চাতালে অভিযান পরিচালনা করবে।


আরও খবর



ডিবির হারুন জানালেন

ঢাকায় বিক্ষোভের অনুমতি পাচ্ছে না জামায়াত

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জামায়াতে ইসলামীকে বিক্ষোভ মিছিলের অনুমতি দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান ও অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ।রোববার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান তিনি।

হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমাদের ডিএমপি কমিশনার জান–মাল, অফিস আদালতের কথা চিন্তা করে জামায়াতকে ৫ জুন বিক্ষোভ সমাবেশ করতে নিষেধ করেছেন। তারপরও তারা মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে আমরা ফেসবুকের মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি। বিক্ষোভ মিছিলকে কেন্দ্র করে তারা বিভিন্ন ধরনের অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তারা যদি পুলিশের নিষেধ অমান্য করে সে ক্ষেত্রে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

ডিএমপির ডিবিপ্রধান বলেন, ‘তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে হঠাৎ করে সমাবেশ করতে চায়, বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। পুলিশের নির্দেশনা অমান্য করে কেউ গাড়ি ভাঙচুর করলে উসকানিদাতাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গত ২৯ মে ডিএমপি সদর দপ্তরে বিক্ষোভ মিছিলের অনুমতি চাইতে যায় জামায়াতের একটি প্রতিনিধিদল। এ সময় পুলিশ তাদের আটক করে। পরবর্তীতে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই দিন সন্ধ্যায় ছেড়ে দেওয়া হয়। জামায়াত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে ই-মেইলেও বিক্ষোভের আবেদন করেছে।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, জামায়াত আমির শফিকুর রহমানসহ জাতীয় নেতা ও ওলামায়ে কেরামের মুক্তি এবং কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থাসহ জনগণের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আগামী ৫ জুন বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি দিয়েছিল জামায়াত। ৫ জুন বিকেল ৩টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড়, বিজয়নগর ও নাইটিঙ্গেল মোড় হয়ে কাকরাইল মোড়ে গিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি শেষ হওয়ার কথা ছিল।


আরও খবর



ঢাকা মাতাবেন অনুপম রায়

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:দুই বাংলার শ্রোতাদের কাছে দারুণ জনপ্রিয় পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পী অনুপম রায়। চলতি বছর ১০ মার্চ ‘দ্য অনুপম রায় ব্যান্ড’ নিয়ে নারায়ণগঞ্জ ক্লাবে গান গেয়ে গেছেন তিনি। এবার আবারও এই শিল্পী আসছেন গান গাইতে ঢাকায়।

আগামী ৬ জুলাই ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) তাকে নিয়ে ‘ম্যাজিক্যাল নাইট’ শীর্ষক একটি কনসার্টের আয়োজন করছে ট্রিপল টাইম কমিউনিকেশন্স। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির পিআর ও কমিউনিকেশন পরিচালক আরিফা শবনম।

তিনি জানান, ইতিমধ্যেই অনুপম রায়ের সঙ্গে তারা কথা বলে বিষয়টি চূড়ান্ত করেছেন। অনপুম রায় ছাড়াও এই কনসার্টে আরও থাকছে কলকাতার আরেক ব্যান্ড তালপাতার সেপাই আর ঢাকার অর্ণব ও মেঘদল। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে টিকিটের দাম চূড়ান্ত হবে। জুনের মাঝামাঝিতে শুরু হবে এর টিকিট বিক্রি।


আরও খবর



বার্সার শিরোপা উৎসব ম্যাচ হেরেও

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক: স্প্যানিশ লা লিগায় ইতোমধ্যে চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরেছে বার্সেলোনা। তবে নিয়মরক্ষার বাকি ম্যাচ ঠিকই খেলতে হচ্ছে তাদের। কিন্তু শিরোপা জিতে মাঠে নেমে হেরে বসল জাভির শিষ্যরা। কাতালান দলটিকে তাদেরই মাঠে ২-১ গোলে হারিয়ে দিল রিয়াল সোসিয়েদাদ। এ জয়ে লিগ টেবিলে সেরা চারে থেকে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলার সম্ভাবনা উজ্জ্বল করল দলটি।

শনিবার রাতে ক্যাম্প ন্যুতে মিকেল মেরিনো ও অ্যালেক্সান্দার সরলথের গোলে সফরকারীরা এগিয়ে যাওয়ার পর শেষ দিকে ব্যবধান কমান রবের্ত লেভানদোভস্কি।

ম্যাচে জয় না মিললেও ঘরের মাঠে সমর্থকদের সামনে খেলা শেষে বার্সার হাতে তুলে দেওয়া হয় ট্রফি।  

এই মৌসুমে লিগে এটি বার্সার চতুর্থ হার, যা ঘরের মাঠে প্রথম। ৩৫ ম্যাচে ২৭ জয় ও ৪ ড্রয়ে ৮৫ পয়েন্ট কাতালানদের। এক ম্যাচ কম খেলে ৭১ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে রিয়াল মাদ্রিদ। তাদের সমান ম্যাচে ৬৯ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে আতলেতিকো মাদ্রিদ। ৩৫ ম্যাচে ৬৫ পয়েন্ট নিয়ে চারে আছে রিয়াল সোসিয়েদাদ। পাঁচ নম্বরে থাকা ভিয়ারিয়ালের চেয়ে তারা এগিয়ে আছে ৫ পয়েন্টে।


আরও খবর