Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হওয়ার অপেক্ষায় কক্সবাজার বিমানবন্দর

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ২৬৭জন দেখেছেন

Image

কক্সবাজার প্রতিনিধি:আন্তর্জাতিক মানের হতে যাচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যঘেরা কক্সবাজার বিমানবন্দর । আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বিমানবন্দরের সম্প্রসারিত রানওয়ের উদ্বোধন করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। এর মাধ্যমে দেশের চতুর্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হতে যাচ্ছে কক্সবাজার। সমুদ্রজলের এই বিমানবন্দরের রানওয়ে হবে দেশের দীর্ঘতম।উদ্বোধনের পর সাগরজল ছুঁয়ে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ওঠানামা করবে এই রানওয়েতে। এর ফলে কক্সবাজারের পর্যটন অর্থনীতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, পর্যটন নগরী কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ প্রায় শেষপর্যায়ে। সাড়ে ১৮ কোটি মার্কিন ডলার খরচে বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ চলছে। অর্থাৎ এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকার বেশি খরচ পড়ছে।প্রথমবারের মতো দেশে সমুদ্রবক্ষের ওপর ১ হাজার ৭০০ ফুট রানওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে মহেশখালী চ্যানেলের দিকে এ বিমানবন্দর সম্প্রসারণ করা হয়েছে।সব মিলিয়ে কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ের দৈর্ঘ্য হবে ১০ হাজার ৭০০ ফুট। এরপরের অবস্থান হবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের যার দৈর্ঘ্য ১০ হাজার ৫০০ ফুট। ইতিমধ্যে প্রকল্পের ৭৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এ প্রকল্পের মূল্য লক্ষ্য কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা।প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা আরও জানান, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ২০২১ সালে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিইসিসি) সঙ্গে চুক্তি করে। এই কোম্পানি চীনের আরেক প্রকৌশল কোম্পানি চাংজিয়াং ইচাং ওয়াটার ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরোকে (সিওয়াইডব্লিউসিবি) সঙ্গে নিয়ে ২০২১ সালের আগস্ট মাসে প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজ শুরু করছে। এর আগে কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ের দৈর্ঘ্য ছিল ৯ হাজার ফুট।বেবিচক সূত্রে জানা যায়, কর্তৃপক্ষ ২০১২ সালে কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে ৬ হাজার ৭৭৫ ফুট থেকে সম্প্রসারণ করে ৯ হাজার ফুট করে। সে সময় প্রস্থ ১২০ ফুট থেকে বাড়িয়ে ২০০ ফুট পর্যন্ত বিস্তৃত করা হয়। ওই প্রকল্পের আওতায় রানওয়ের লোড ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছিল। পাশাপাশি আলোরও ব্যবস্থা করা হয়েছিল। নতুন করে সমুদ্রজলরাশি বিস্তৃত রানওয়ের ফলে কক্সবাজার বিমানবন্দরে বড় বড় উড়োজাহাজ উড্ডয়ন ও অবতরণ করতে পারবে। যেটা আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার পথ প্রশস্ত করবে।বেবিচক সূত্র আরও জানা যায়, আগামী ৫০ বছরের চাহিদা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সরকার কক্সবাজার বিমানবন্দর সম্প্রসারণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ শেষ হলেই এখানে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা ওঠানামা করতে পারবে ৩৮০-এর মতো সুপরিসর এয়ারবাস। কক্সবাজার বিমানবন্দর পরিণত হবে আন্তর্জাতিক অ্যাভিয়েশন হাব হিসেবে। সেখানে আন্তর্জাতিক টার্মিনালও নির্মাণ করার পরিকল্পনা রয়েছে বেবিচকের।একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করে ধাপে ধাপে বিমানবন্দরের উন্নয়নকাজ এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে কক্সবাজার থেকে সরাসরি পূর্ণ লোডে সুপরিসর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা, সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন লাইটিং সিস্টেম সংস্থাপনের ফলে রাত্রিকালীন বিমান পরিচালনা, বিমানবন্দরের যাত্রী ও কার্গো পরিবহন সক্ষমতা বৃদ্ধি, সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আকাশপথে দ্রুত যোগাযোগব্যবস্থা স্থাপন সম্ভব হবে। কক্সবাজার বিমানবন্দরে বর্তমানে বাংলাদেশ এয়ারলাইনস, ইউএস-বাংলা, নভোএয়ার, এয়ার অ্যাস্ট্রার ২০ থেকে ২২টি ফ্লাইট পরিচালিত হচ্ছে। কক্সবাজার-যশোর রুটে চিংড়ি পোনা সরবরাহ করছে কয়েকটি কোর্গো বিমান।এলাকাবাসী জানান, কক্সবাজার শহরের উত্তর প্রান্তে নাজিরারটেক উপকূল। এই রানওয়ে তৈরির কাজের জন্য উপকূলের জলবায়ু উদ্বাস্তুরা  ভিটেমাটি হারিয়েছিলেন। তাদের বহুতল ভবন নির্মাণ করে নামমাত্র মূল্যে ফ্ল্যাট বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। বেশ আগেই ঝুপড়ি ঘর ছেড়ে উদ্বাস্তুরা ফ্ল্যাটে উঠেছেন। ১৮ থেকে ২০ লাখ টাকা মূল্যের ফ্ল্যাট বুঝে পেয়েছেন তারা মাত্র এক হাজার এক টাকা পরিশোধে এমন পরিবারের সংখ্যা ৬ শতাধিক।সিসিইসিসির কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পের সাইট ম্যানেজার মিলি গুয়াংকি জানান, ইতিমধ্যে প্রকল্পের ৭৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পের মেয়াদকাল ৩৩ মাস হলেও নির্ধারিত সময়ের আগেই তারা কাজ করতে পারবেন বলে জানান।তিনি জানান, প্রকল্প গ্রহণ করার পর করোনা মহামারী কাজে বাধাগ্রস্ত করেছিল। এর পরও সবদিক ঠিক রেখে নির্ধারিত সময়ের আগেই কাজ শেষ করার কার্যক্রম পরিচালনা করছে। রানওয়ে ছাড়াও কক্সবাজার বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় ভূমি উন্নয়ন, বাঁধ সুরক্ষা, ফুটপাত নির্মাণ, নিষ্কাশন, সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের কাজ করছেন তারা।প্রসঙ্গত, ১৯৫৬ সালে অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর হিসেবে কক্সবাজার বিমানবন্দর যাত্রা শুরু করে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বিমানবন্দর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে সংস্কার করে আবার বিমানবন্দর সচল করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে কক্সবাজার বিমানবন্দরের আধুনিকায়ন করা হয়েছে। যেটা এখন আন্তর্জাতিক মর্যাদা  পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।


আরও খবর



কাফরুল থানার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ওসি ফারুকুল আলমের নানামুখী উদ্দ্যোগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টারঃপ্রাচীন কালে পুলিশের সৃষ্টি হয়ে ছিলো খাজনা আদায়ের জন্য। যার কারনে প্রাচীন কালে পুলিশ মানুষের ঘাড় ধরে সরকারের খাজনা আদায় করে দিত জনগনের কাছ থেকে। সময়ের পরিক্রমায় সেই পুলিশ আস্তে আস্তে হলেও যথেষ্ট জনবান্ধন পুলিশে পরিণত হয়েছে। জনসেবায় পুলিশের মনোজগতেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী, আড্ডাবাজ ও মানবিক ছেলে-মেয়েগুলো দলেদলে এই বাহিনীতে যোগ দিচ্ছেন। সুতরাং পুলিশে গুণগত পরিবর্তন এখন সাদাচোখেও দৃশ্যমান, যদিও যথেষ্ট ব্যতিক্রম রয়েছে এবং ব্যতিক্রম সবসময় উদাহরণও নয়।

আজ আপনি ৯৯৯ এ ফ্রি ডায়াল করলেই পুলিশ আপনার দরজায় গিয়ে হাজির হচ্ছে। আপনি গহীন অরণ্য বা মাঝ নদীতে কোনো সমস্যায় পড়ে জাস্ট একটা কল করলেই আপনার পাশে পৌঁছে যাচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা। করোনাকালে পুলিশ তার ইতিহাসের সেরা মানবিক ও সাহসী গল্প রচনা করেছে।

আর এটি সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দুরদর্শিতা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের তত্ত্বাবধান ও বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক(আইজিপি)চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এর দক্ষ নেতৃত্বের ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ(ডিএমপি)কে ঢেলে সাজাতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের এক অনন্য পথিকৃৎ,জনমনে প্রশংসিত এক কিংবদন্তি,বাংলাদেশ পুলিশবাহিনীর ভাবমূর্তি যিনি উজ্জ্বল করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের ডাইনামিক পুলিশ কর্মকর্তা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি)কমিশনার অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মিরপুর  জোনের আওতাধীন কাফরুল  থানায়  ডাইনামিক ও মানবিক অফিসার ইনচার্জ(ওসি) ফারুকুল আলম ।যোগদানের মাত্র ৮ মাসেই   থানার সেবামূলক বিষয়গুলো করেছেন ত্বরান্বিত,এনেছেন গতি।

এখন পুলিশ টহল দিনরাত সব সময় দেখা যায়। কিশোর গ্যাং আড্ডার জায়গাগুলো এখন পুলিশের নজরদারির মধ্যে আছে,ছিনতাই  কাফরুল এলাকায় নাই বললেই চলে ।দৌরাত্ব কমেছে ছিনতাইকারী, মাদকব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের। 

কাফরুল থানা এলাকার বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও জনকল্যান মুখি পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে ওসি ফারুকুল আলম  বলেন,বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সোনার বাংলার অসমাপ্ত কাজগুলো করে যাচ্ছেন তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,তার অংশ হিসেবে ডিজিটাল বাংলার পরে,স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

তিনি আরো বলেন আমরা তার হাতিয়ার হিসেবে দেশ ও দেশের জনগণের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার লক্ষ্যে যে কোনো প্রতিকুলতার মোকাবেলা করে জনগণের মুখে হাসি ফোঁটানোর লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি,যেমন এখন সামাজিক উন্নয়নে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে, কিশোর গ্যাং এর উৎপাত, মাদক, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, চাঁদাবাজি, মারামারি, রাহাজানি,চুরি ডাকাতিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কাফরুল   থানা এলাকায় অনেকটাই কমে গেছে।আমার কাছে কোনো দুষ্কৃতীকারীদের ছাড় নাই,সে ক্ষেত্রে আমি যে কোনো প্রতিকুলতার মোকাবেলা করে কাকরুল  বাসীদের নিশ্চিন্তে বসবাস করার অভয় দিচ্ছি ইনশাআল্লাহ।

আরও খবর



ঢাকা সেনানিবাসে দুই ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত এএফআইপি ভবন এবং আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম, ‘সেনাপ্রাঙ্গণ’ উদ্বোধন করেছেন।

রোববার (৫ মে) সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত এএফআইপি ভবন এবং আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম, সেনাপ্রাঙ্গণের উদ্বোধন করেন তিনি।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লালিত স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ গড়ার। সেই স্বপ্নকে হৃদয়ে ধারণ করে বর্তমান সরকার দেশের অন্যান্য সেক্টরের উন্নয়নের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে গড়ে তুলেছে অত্যন্ত আধুনিক, দক্ষ ও সময়োপযোগী বাহিনী হিসেবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আধুনিকায়নের বিভিন্ন পদক্ষেপ গৃহীত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গসহ জনসাধারণের উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) বিভাগের জন্য এ নতুন ভবনের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়াও, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সভা, সেমিনার, সামাজিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি আয়োজনের লক্ষ্যে আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম, সেনাপ্রাঙ্গণ এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, তিন বাহিনী প্রধানগণ, ঢাকা সেনানিবাসের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তাগণ, বিভিন্ন পদবির অফিসার, অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, জেসিও, অন্যান্য পদবির সেনাসদস্যগণ এবং মিডিয়া ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



গুরু-শিষ্যের লড়াইয়ে জনমুখে শিষ্যের নাম

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে জমে উঠেছে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। নেতাকর্মী, সমর্থক ও সাধারণ ভোটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ উপজেলা চেয়ারম্যানের চেয়ার। সেই চেয়ারটি দখলে নিতে মরিয়া গুরু ও তার শিষ্য। চেয়ার পেয়ে গুরুর জনবিমুখ ও চেয়ার পেয়ে শিষ্যের জনমুখো হওয়া নিয়ে হিসেবে কষছেন জনগন। তবে জনমুখো ও কর্ম ফলের কারণে তাদের এ লড়াইয়ে জনমুখে ভাসছে শিষ্যের নাম।

এলাকাবাসী, নেতাকর্মী, উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২১ মে কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও কালিয়াকৈর পৌরসভা নিয়ে গঠিত এ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। দ্বিতীয় ধাপের এ নির্বাচন সামনে রেখে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত। নেতাকর্মী, সমর্থক ও সাধারণ ভোটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ উপজেলা চেয়ারম্যানের চেয়ারটি। এখানে চেয়ারম্যান পদে কাগজে-কলমে তিন প্রার্থী। তাদের মধ্যে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান প্রার্থী (কাপ পিরিচ) মুরাদ কবীর শেষ মুহুর্তে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। তাই এ পদে লড়ছেন বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সিকদারের (আনারস) সঙ্গে তারই এক সময়ের ঘনিষ্ঠ সহচর, বর্তমান উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান ও গাজীপুর জেলা যুবলীগের যুগ্মআহবায়ক সেলিম আজাদ (মোটরসাইকেল)। নেতাকর্মী, সমর্থক ও সাধারন ভোটাররা এই দুই নেতার লড়াইকে গুরু-শিষ্যের লড়াই হিসেবে দেখছেন। তাদের ভাষ্যমতে, কামাল উদ্দিন সিকদার দুই বার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। কিন্তু তিনি নির্বাচনের পর উন্নয়নে ভুমিকা রাখলেও ধীরে ধীরে জনবিমুখ হয়ে পড়েছেন। নির্বাচনের পর তিনি জনগনের কাছে না যাওয়ার কারণে এমনটা হয়েছে বলে মনে করছেন ভোটাররা। পক্ষান্তরে, তার শিষ্য সেলিম আজাদ বিপুল ভোটে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েও থেমে থাকেনি। প্রত্যেকটা গ্রাম পাড়া-মহাল্লায় জনগণের দ্বারে দ্বারে গিয়েছেন, এখনো যাচ্ছেন। তাদের সমস্যা ও সুখ-দুঃখে পাশে দাঁড়িছেন এই শিষ্য সেলিম আজাদ। সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় তিনি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভুমিকা রেখেছেন। ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনকালে প্রায় ৩ হাজারের বেশি ওয়াজ মাহফিলে যোগদান করেন। তার অনুদানের ছুয়া লেগেছে বিভিন্ন মসজিদ, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, মন্দিরসহ প্রতিষ্ঠানগুলোতে। এমন কোনো গ্রাম, পাড়া-মহল্লা নেই যেখানে চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম আজাদের অনুদান যায়নি। এমন জনমুখো ও কর্ম ফলের কারণে গুরু-শিষ্যের এ লড়াইয়ে জনমুখে ভাসছে শিষ্যের নাম। তাদের ভাষ্য, যাকে আমরা কাছে পাই, তাকেই আমরা নির্বাচিত করবো। জনগন মোটরসাইকেল মার্কায় ভোট দিবে, রেখে খেতে পারলে সেলিম আজাদের ভোটের অভাব হবে না। তবে সাধারন ভোটারদের ভাষ্য, বর্তমান চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন সিকদার উন্নয়নমুলক কাজ করলেও এলাকায় যোগাযোগ কম। তবে সেলিম আজাদও উন্নয়নে ভুমিকা রেখেছেন। আবার বার বার এলাকাবাসীর কাছে গিয়েছেন, তাদের সমস্যার কথা শুনেছেন, অনুদান দিয়েছেন। 

মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী সেলিম আজাদ বলেন, আনারস প্রতীকের প্রার্থী নিজে ও তার সমর্থক, নেতাকর্মীরা আমার মোটরসাইকেল সমর্থকদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। তাই সুষ্ঠ নির্বাচন নিয়ে শঙ্কিত তিনি। সুষ্ঠ নির্বাচন হলে অনেক ভোট বেশি পেয়ে নির্বাচিত হবেন বলেও জানান তিনি।  

অপরদিকে আনারস প্রতীকের প্রার্থী কামাল উদ্দিন সিকদার তার প্রচার-প্রচারণা ও গণসংযোগে গিয়ে সুষ্ঠ নির্বাচন হওয়ার আশ^াস দিচ্ছেন। তবে তিনি এবাও বিজয়ের মালা গলায় পড়ার বিষয়ে আশাবাদী।

অবাধ, সুষ্ঠ, সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসার হাফিজুর রহমান জানান, এ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তিনজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন ও সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লক্ষ ৬৩ হাজার ৭৯৪ জন। 


আরও খবর



মেহেরপুরে তীব্র খরা ও অনাবৃষ্টিতে কৃষি খাতে বিপর্যয়ের অশনি সংকেত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরে প্রখর রোদে পুড়ছে কৃষকের মাঠ। অনাবৃষ্টি ও খরার হাত থেকে ফসল রক্ষায় কৃষকের সেচ সুবিধা ব্যয় বেড়েছে কয়েকগুণ। তাপদাহে ফসলের লক্ষমাত্রা অর্জন নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কৃষকের কপালে। আগামী কয়েকদিন আবহাওয়া অপরিবর্তীত থাকবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিস। তবে ফলন বিপর্যয় ঠেকাতে কৃষকদেরকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কৃষি অফিস।

মেহেরপুর মূলতঃ কৃষি ভিত্তিক এলাকা। এখানকার মাঠে ধানসহ বিভিন্ন উঠতি ফসল ও সব্জীর আবাদ রয়েছে। কিন্তু তীব্র গরম সহ রোদের তাপে পুড়ছে বিস্তীর্ণ মাঠের নানা ধরণের ফসল। খরার কারণে পানির স্তর নীচে নেমে যাওয়ায় সেচকাজে দেখা দিয়েছে বিপর্যয়। অতিরিক্ত খরার কারণে সেচ কাজে বেড়েছে ব্যয়। স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক গুণ বেশী সেচ লাগছে জমিতে। কৃষি কাজে শ্রমিকও লাগছে বেশী। গরমের কারণে মাঠে ঠিকভাবে কাজও করতে পারছেন না কৃষকরা। কয়েক দিনের মধ্যে ঘরে উঠবে বোর ধান। এছাড়াও প্রচন্ড দাবদাহে শুকিয়ে ঝরে যাচ্ছে আম ও লিচুর গুটি।

জেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় ১৯ হাজার ৯৭ হেক্টর ধান, ৫ হাজার ৪৪১ হেক্টর বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করা হয়েছে। এ ছাড়াও ২ হাজার ৩৩৬ হেক্টর আম, ৭১৫ হেক্টর লিচু, ১৬৫ হেক্টর কাঁঠাল ও ৬ হেক্টর জাম বাগান রয়েছে। অপরদিকে পাটসহ অন্যান্য ফসল বপন করা হচ্ছে। বৈরী আবহাওয়ার কারনে ক্ষেতের ধান শুকিয়ে যাচ্ছে। সেচ দেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন কৃষি অফিস।

গাংনীর মানিকদিয়া মাঠের ধানচাষি রফিকুল ইসলাম জানান, প্রচন্ড গরমে মাঠে কাজ করতে পারছেনা। সকাল ১১ টার পর রোদের তাপ বেড়ে যাচ্ছে। বেশি শ্রমিক লাগছে। ৫ জনের কাজ ১০ জন শ্রমিক দিয়ে করাতে হচ্ছে। মাটির নিচ থেকে পাওয়া যাচ্ছে না পানির লেয়ার। যে ক্ষেতে এক ঘন্টায় সেচ করাজ শেষ হয় ওই জমিতে লাগছে অন্ততঃ তিন ঘন্টা।

এমন তাপদাহ অব্যাহত থাকলে সব ধরনের ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। ধানচাষি সহড়াবাড়িয়ার শামসুল ইসলাম জানান, তিনি খামারের মাঠে ৬ বিঘা জমি বর্গা নিয়ে আবাদ করছেন। বর্তমানে মাঠে রয়েছে বোরো ধান। প্রতিটি জমিতেই ধানে ফুল রয়েছে। কিছু ধান দুগ্ধ আর কিছু ক্ষীর অবস্থায় আছে। এ অবস্থায় ক্ষেতে হিটস্ট্রোক দেখা দিতে পারে। বোরো ধান পর্যাপ্ত পানি না পেলে চিটা হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তিনি আরো জানান, তার চার বিঘা জমিতে আম ও লিচু বাগান রয়েছে। আম ও লিচুসহ অন্য ফলে গুটি রয়েছে। তা ঝরে পড়ছে। ফলনেও বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। সবজি চাষি সাহারবাটির আকরামুল জানান, বর্তমানে মাঠে বিভিন্ন ধরনের সবজি রয়েছে। গ্রীষ্মকালীন এ সবজিতে এমনিতেই সেচের পানি দিতে হয়। খরচও বেশি।

কিন্তু চলমান তাপদাহে জমিতে সেচ দেয়ার পরও কোন পানি থাকছে না। রাতে সেচ দিলে সকালে পানি শুকিয়ে যায়। আবারো সেচ না দিলে ক্ষেত শুকিয়ে যায়। ক্ষেত থেকে সবজি তুলে আড়ত পর্যন্ত নিতে সবজি শুকিয়ে কমে যায়। শ্রমিকও লাগছে বেশি।আম বাগান মালিক কাষ্টদহ গ্রামের শরিফুল জানান, গেল বছর গরমে আমের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এবছর সেই ক্ষতি পুশিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় পরিচর্যা করা হয়েছিল। কিন্তু দেরিতে মুকুল আসে। এখন আমের গুটি রয়েছে। অনাবৃষ্টি আর গরমে গুটি শুকিয়ে ঝরে পড়ছে। তার হিসেবে বাগানের ৩০/৩৫ ভাগ গাছের গুটি ঝরে পড়েছে। গুটি ঝরা ঠেকাতে সেচ দিয়েও কোন লাভ হচ্ছে না। এবার অনেক বেশি লোকসান গুনতে হবে।

আম ব্যবসায়ি নজরুল ইসলাম জানান, গেল বছর প্রাকৃতিক দূর্যোগে আম নষ্ট হয়েছিল। ঝরে পড়ে ছাড়াও পোকার আক্রমণ ছিল। গেল বছরের ক্ষতি পুশিয়ে নিতে এবার কেনা বাগান বেশি পরিচর্যা করা হয়। কিন্তু দেরীতে মুকুল আসে। সেগুলো ঠিক রাখতে সেচসহ বিভিন্ন পরিচর্যা করা হয়। কিন্তু চলমান তাপদাহ ও অনাবৃষ্টির কারনে গাছের সিংহভাগ গুটি ঝরে পড়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে বৃষ্টি না হলে গাছে আর আম থাকবে না। মোটা অংকের লোকসান গুনতে হবে।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিস সুত্রে জানা গেছে, গেল ৫ দিন ধরে চলছে বৈরী আবহাওয়া। আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়াও ২২ এপ্রিল ৪০.২ ডিগ্রি, ২১ এপ্রিল দুপুর ১২টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়াও ২০ এপ্রিল ৪২.৪ ডিগ্রি, ১৯ এপ্রিল ৪১.৫ ডিগ্রি, ১৮ এপ্রিল ৪০.৪ ডিগ্রি, ১৭ এপ্রিল ৪০.৮ ডিগ্রি ও ১৬ এপ্রিল ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। প্রচ- গরমের সাথে চলছে গরম বাতাস। যা গেল বছরের তুলনায় বেশি। ইতোমধ্যে আবহাওয়া অধিদপ্তর এলাকায় হিট অ্যালার্ট জারী করে সাবধানে চলাচলের পরামর্শ দিয়েছেন।

গাংনী উপজেলা কৃষি অফিসার ইমরান হোসেন জানান, তাপপ্রবাহের ক্ষতি থেকে ফসল রক্ষায় জমিতে পর্যাপ্ত পানি ধরে রাখতে হবে। ধানের শিষে দানা শক্ত না হওয়া পর্যন্ত জমিতে অবশ্যই দুই থেকে তিন ইঞ্চি দাঁড়ানো পানি রাখতে হবে। আমগাছের গোড়ায় পর্যাপ্ত সেচ দিতে হবে। প্রয়োজনে গাছের শাখা-প্রশাখায় পানি স্প্রে করা যেতে পারে। সবজির জমিতে আগামী এক সপ্তাহে মাটির ধরন বুঝে প্রয়োজন অনুযায়ী দুই থেকে তিনটি সেচের ব্যবস্থা করা জরুরি।


আরও খবর



নোয়াগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের নব-নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ  নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলার কাইতলা উত্তর ইউনিয়ন নোয়াগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষে‍‍ অভিভাবক ও শিক্ষকের  সমন্বয়ে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি ও অবকাঠামো উন্নয়নমূলক, ম্যানেজিং কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শনিবার দুপুরে অত্র বিদ্যালয়ের হল রুমে অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গগণের উপস্থিথিতে মনোমুগ্ধকর, মনোরম পরিবেশে, ম্যানেজিং কমিটির সভা টি অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

এসময়, অত্র বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নব-নির্বাচিত সভাপতি মো. সুমন এর সভাপতিত্বে ও অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তফাজ্জল আলীর সঞ্চালণায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, স্পাইডার গ্রুপের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক বিশিষ্ট শিল্পপতী মো. রিপন মুন্সী।

বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান শাহিন সরকার, কাইতলা উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সোহরাওয়ার্দী চৌধুরী,সাবেক চেয়ারম্যান আবুল খায়ের মুন্সি, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক দুলাল, অত্র বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি অ্যাড. জুলফিকার হায়দার বিনু, নাটঘর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম আলম,বোরহান উদ্দিন সর্দার, আবু জামাল মেম্বার, আমির হোসেন মেম্বার, সেলিম মিয়া মেম্বার, নোয়াগাঁও বাজার কমিটির সভাপতি জিতু মুন্সি ও সেক্রেটারি আব্দুস সাত্তার,অত্র বিদ্যালয়ের নব-নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির দাতা সদস্য রিপন মিয়া, বিদ্যুৎ সাহী সদস্য সোহেল রানা চৌধুরী বাবু, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য আনিসুর রহমান মেম্বার, আনোয়ার হোসেন, মোঃ জাবেদ, নিজাম উদ্দিন,অভিভাবক মহিলা সদস্য আমেনা আক্তার, ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি ইব্রাহিম খলিল, মোঃ কবির উদ্দিন মাস্টার, মুসলিমা আক্তার প্রমুখ। 

বক্তারা তাদের বক্তব্যে শিক্ষার সার্বিক মানোন্নয়নে আন্তরিকতার সাথে পাঠদানের  পাশাপাশি শিক্ষক এলাকাবাসী সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

আলোচনা সভার পূর্বে, বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য ও শিক্ষকবৃন্দ প্রধান অতিথি বিশিষ্ট শিল্পপতী রিপন মুন্সী ও নব-নির্বাচিত কমিটির সভাপতি মো. সুমনসহ আমন্ত্রিত অতিথিদের কে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর