Logo
আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা যশোরে সর্বোচ্চ ৪২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড তাহিরপুরে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি টাকার মালামাল পাচাঁরের অভিযোগ ডোমার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ টিপু-প্রীতি হত্যা: ৩৩ জনের বিচার শুরু থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ প্রজন্মকে দক্ষতা ও যোগ্যতায় স্মার্ট মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চান-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী ইসরায়েলি সেনারা যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানালো

(আখেরী মুনাজাতের মাধ্যমে ছারছীনা দরবার শরীফের তিনদিনব্যাপী মাহফিল সমাপ্ত)

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ২২৯জন দেখেছেন

Image

ছারছীনা থেকে মোঃ আবদুর রহমান:আমীরে হিযবুল্লাহ ছারছীনা শরীফের পীর ছাহেব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ধসঢ়; মোহাম্মদ মোহেব্বুল্লাহ (মা.জি.আ.) মুনাজাপূর্ব আলোচনায় উপস্থিত লাখ লাখ জনতাকে উদ্দেশ্য করে বলেন- আপনারা এখানে এসেছেন আল্লাহর রেজমন্দি হাসিলের জন্য। ঈমান ও আক্বীদা দুরস্থ করে নিয়মিত তরীকা মশক করে আমলী জিন্দেগী গঠনের মাধ্যমেই আল্লাহর রেজামন্দী হাসিল করা সম্ভব। তিনি সমবেত জনতাকে গুনাহ থেকে মাফের জন্য তাওবা করিয়ে জিকিরের ত’লিম দেন। শত ব্যস্ততার মধ্যেও সকাল-সন্ধ্যা জিকির ও অজিফা পালনের মাধ্যমে তরীকা মশকের নির্দেশ দেন। কেননা তরীকা চর্চা করার মাধ্যমে একজন মানুষ আদববান মানুষে পরিণত হতে পারে। তরীকা কখনোই বেয়াদবী শিক্ষা দেয়না।

হযরত পীর ছাহেব কেবলা সকলকে বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর সংগঠনভুক্ত হয়ে তা’লিমী জলসা কায়েমের, দ্বিনীয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা ও এতে সন্তানদের ভর্তি করার নির্দেশ দেন। এছাড়াও আগামী মাহফিলে সকলকে আসার জন্য দাওয়াত দেন।

বাদ জুমআ আখেরী মুনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে তিনদিনব্যাপী ছারছীনা দরবার শরীফের বার্ষিক ঈছালে ছওয়াব মাহফিল। আখেরী মুনাজাতে শরীক হবার জন্য দক্ষিীন বঙ্গের অনেক জাতীয় নের্তৃবৃন্দ দরবার শরীফে তাশরীফ নেন। আখেরী মুনজাতের প্রাক্কালে তারা সংক্ষিপ্ত আলোচনায় তারা তাদের অভিব্যক্তি ব্যক্ত করেন।

তারা বলেন- বাংলাদেশে বহু দরবার রয়েছে। তবে ছারছীনা দরবার শরীফ সকলের থেকে ব্যতিক্রম। ছারছীনা দরবার শরীফ কোন প্রকার দলীয় রাজনীতির সাথে জড়িত নয়। দেশ ও জাতির কল্যাণে ছারছীনা দরবার শরীফের ভূমিকা সর্বদাই ইতিবাচক। বিভিন্ন সময়ে শসকবর্গকে বুঝিয়ে দেশ ও ইসলামের কল্যাণে অত্র দরবার শরীফ যে অবদান রেখেছে তা অন্য কোন দরবার রাখতে পারেনি।

উপস্থিত নের্তৃবৃন্দের মধ্যে ছিলেন- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এ্যাডভোকেট শ. ম. রেজাউল করিম, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মোঃ আফজাল হোসেন, পিরোজপুর- ৩ আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ রুস্তুম আলী ফরাজী, পটুয়াখালী-৩ আসনের সংসদ সদস্য এস. এম. শাহজাদা, পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য অদ্যক্ষ মুহিবুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য বরিশাল-২ মনিরুল ইসলাম মনি, ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছারছীনা মাদ্রাসার প্রাক্তন ছাত্র প্রফেসর ড. মোঃ আবদুর রশিদ, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছিনের মহাসচিব অধ্যক্ষ শাব্বির আহমদ মোমতাজি, নেছারাবাদ উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল হক, স্বরূপকাঠী পৌর মেয়র গোলাম ফারুক, এছাড়াও বিভাগীয় ও স্থানীয় বিভিন্ন সরকারি- বেসরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিকবৃন্দ প্রমূখ।

আখেরী মুনাজাতে হযরত পীর ছাহেব কেবলা দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতার জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়া করেন। দোয়ার সময়ে লাখো জনতার ক্রন্দনে এক হৃদয়বিদারক অবস্থার সৃষ্টি হয়। মুনাজাতে পীর ছাহেব কেবলা বিশ্ব শান্তির জন্য বিশেষ করে ফিলিস্তিনের বিপন্ন মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য দোয়া করেন । দোয়ার সময়ে উপস্থিত জনতার আমীন আমীন ধ্বনীতে আকাশ-বাতাস ভখারাক্রান্ত হয়ে ওঠে। মুনাজাত শেষে এক অনাবিল প্রশান্তি নিয়ে লাখো লাখো জনতা নিজ নিজ গৃহে প্রত্যাবর্তনের উদ্দ্যেশ্যে মাহফিল ময়দান ত্যাগ করেন।


আরও খবর



৮ হাজার ভূয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল-মুজিবনগরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ইতিমধ্যে ৮ হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া কেউ যদি ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে পরে তাহলে সাথে সাথে সেই মৃক্তিযোদ্ধার সনদ ও বাতিল করা হবে। দ্রুততম সময়ে মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি নির্মান কাজের প্রতিশ্রতি দেন  তিনি।

আজ বুধবার সকালে মেহেরপুরের ঐতিহাসিক মুজিবনগর আম্রকানে মুজিবনগর দিবসের অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। এর আগে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মন্ত্রী।

মুজিবনগরের উন্নয়নের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন,   মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকে অম্লান করে রাখার জন্য মুজিবনগরকে আন্তর্জাতিক মানের করার জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন সাপেক্ষে দ্রুততম সময়ের মধ্যে মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি কেন্দ্রের নির্মান কাজ শুরু হবে।

এদিকে সকাল সাড়ে নয়টায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অপর্ণ করেছেন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও মন্ত্রীপরিষদ সদস্যবৃন্দ।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, আওয়ায়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহা উদ্দীন নাছিম, জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

এর পরে আম্রকাননে জাকজমকপূর্ণ কুজকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ পুলিশ, বিজিবি, আনছার, বিএনসিসি ও ছাত্রছাত্রীদের  একাধিক দল কুজকাওয়াজ প্রদর্শন করে।


আরও খবর



যাত্রাবাড়ী বাগিচা এলাকায় অসহায় মানুষের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করলেন সুরাইয়া খাতুন লিপি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃযাত্রাবাড়ী থানাধীন মাতুয়াইল কোনাপাড়া বাগিচা এলাকায় সমাজের অসহায় মানুষের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৪ এপ্রিল সকাল ১১ টায় এমএস আইডিয়াল স্কুলের সামনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। সুরাইয়া খাতুন লিপির উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়।এতে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুরাইয়া খাতুন লিপি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, যাত্রাবাড়ী থানা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম সিকদার, মোছাম্মৎ শিউলি আক্তার, মোছাম্মৎ সঞ্চিতা ইসলাম, এমএস আইডিয়াল স্কুলের প্রধান শিক্ষক আল মামুন, বিশিষ্ট সমাজসেবক নুরুদ্দিন বিপ্লব সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

উল্লেখ থাকে যে সুরাইয়া খাতুন লিপি বাংলাদেশ দলিল লেখক সমিতি কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব এবং ডেমরা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগ নেতা  হাজী আনোয়ার হোসেন খানের স্ত্রী।

সুরাইয়া খাতুন লিপি আসন্ন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সংরক্ষিত নারী আসনে ৬৪,৬৫,৬৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন। তার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। নানা সময়ে বিভিন্ন দুর্যোগে দুর্দশা গ্রস্থ মানুষের পাশে থেকে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে থাকেন সুরাইয়া খাতুন লিপি ও তার স্বামী আনোয়ার হোসেন খান। স্থানীয় নারী কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হতে পারলে সমাজের অবহেলিত নারীদের পক্ষে কাজ করার সুযোগ তৈরি হবে বলেও তিনি জানান।


আরও খবর



প্রচন্ড গরমে স্বস্তি পেতে ফুটপাতের শরবতের দোকানে ভীর

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:প্রচন্ড গরমে সৈয়দপুরের মানুষের হাঁসফাঁস অবস্থা। প্রচন্ড তাপ আর ভ্যাপসা গরমে শরীর পুড়ে যাওয়ার ভয়ে প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়ার চিন্তাও কেউ করছেন না।কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকের ঘরে থাকার উপায় নেই। তাপমাত্রা যতই থাকুক,দেশ ও জনগনের খোঁজ খবর রাখতে তাদের বাড়ির বাইরে বের হতেই হবে। অন্য দিকে জীবিকার তাগিদে দিনমজুরদের ঘরে থাকার ও উপায় নেই। প্রচন্ড তাপমাত্রায় একটু স্বস্তি দিতে শহরের বিভিন্ন জায়গায় বসেছে শরবতের দোকান।


২৯ এপ্রিল দুপুর বেলায় শহরের অসহায় মানুষের খোঁজ খবর ও তথ্য পাত্ত সংগ্রহ শেষে ক্লান্ত শরীরে ফুটপাতের শরবতের দোকানে ভীর করেন মাটি ও মানুষের নেতা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন।। তার সাথেই ছিলেন স্হানীয় একাধিক সাংবাদিক। প্রচন্ড গরমে একটু স্বস্তি পেতে পান করেন ফুটপাতের শরবত।

এছাড়া শহরের প্রায় ১০ টি স্পটে খোলা হয়েছে সরবতের দোকান। অনেকে ভ্যানে করে বিক্রি
করছেন স্কুল কলেজ ও মহল্লায় মহল্লায় গিয়ে।  দই, বেল ও হরেক রকম সুস্বাদু ও সুগন্ধি দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে শরবত। সকাল ১১ টার পর থেকে বিকাল ৪/৫ পর্যন্ত ওইসব শরবতের দোকানে থাকছে প্রচন্ড ভীড়। 

২৯ এপ্রিল দুপুরে শহরের পোষ্ট অফিসের সামনে শরবত বিক্রেতা নাসিম বলেন, প্রায় ১০/১২ দিন থেকে লাগাতার গরম পরছে। একারনে মানুষ গরম থেকে সামান্য একটু স্বস্তি পেতেই শরবত পান করতে আসছেন। বিক্রি ও হচ্ছে প্রচুর।সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪/৫ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ গ্লাসেরও বেশি শরবত বিক্রি হচ্ছে। তিনি বলেন, এক গ্লাস দই এর সরবত ১০ টাকা, আর বেলের শরবত ২০ টাকা করে দেয়া হচ্ছে। 

শহরের ১ নং রেলঘুমটি সংলগ্ন আজমলের দোকানে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন ফলের শরবত। ইসবগুল এর ভুষি, ও তোকমার সাথে আপেল সহ বিভিন্ন ধরনের ফলের জুস মিশিয়ে বিক্রি হচ্ছে শরবত।আর এই শরবত ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এক গ্লাস।

তবে অনেকেই এসব শরবত নিয়ে প্রস্ন তুলছেন। কারন তাদের ব্যবহার করা করা আর বরফ স্বাস্থ্য সম্মত কি নয়। এনিয়ে দোকানী আজমল বলেন,আমি শরবতে যে পানি ব্যবহার করছি সেটি ফুটানো পানি।এর সাথে বাড়ির ফ্রিজের বরফ মিশ্রন করা হচ্ছে। 

সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন বলেন, আমরা মাঝে মধ্যে গরমে নেতা কর্মী ও সাংবাদিকদের নিয়ে ফুটপাতের শরবতের দোকানে শরবত পান করি। আজ পর্যন্ত নোংরা কিছু চোখে পড়েনি। 

তবে ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয় বলেন, সবই ঠিক আছে কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে শরবতের ওই পানিটাই যেন মানুষের অসুস্থতার কারন হয়ে না দ্বাড়ায়।কারন খোলা থাকা পানিতে অল্পতেই জিবানু বাসা বাঁধতে পারে। সাবধানতার সাথে এসব পান করতে তিনি পরামর্শ দেন।

আরও খবর



ঢাকাসহ ৫ অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৬০ কিলোমিটার বেগে ঢাকাসহ দেশের ৫ অঞ্চলের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

শনিবার (৩০ মার্চ) দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা, ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তার কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় রোববার (৩১ মার্চ) সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এ সময় দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।


আরও খবর



চালের বস্তায় লিখতে হবে মিলগেটের মূল্য ও ধানের জাত

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১১২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:চালের বস্তায় ধানের জাত ও মিলগেটের মূল্য লিখতে হবে। সেই সঙ্গে লিখতে হবে উৎপাদনের তারিখ ও প্রস্ততকারক প্রতিষ্ঠানের নাম। এমনকি প্রস্ততকারক প্রতিষ্ঠানের অবস্থান (জেলা ও উপজেলা) উল্লেখ করতে হবে। থাকতে হবে ওজনের তথ্যও।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। নির্দেশনা আগামীকাল রোববার (১৪ এপ্রিল বা পহেলা বৈশাখ) থেকে কার্যকর হবে।

এতে বলা হয়, সম্প্রতি দেশের চাল উৎপাদনকারী কয়েকটি জেলায় পরিদর্শন করে নিশ্চিত হওয়া গেছে বাজারে একই জাতের ধান থেকে উৎপাদিত চাল ভিন্ন ভিন্ন নামে ও দামে বিক্রি হচ্ছে। চালের দাম অযৌক্তিক পর্যায়ে গেলে বা হঠাৎ বৃদ্ধি পেলে মিলার, পাইকারি বিক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা একে অপরকে দোষারোপ করছেন। এতে ভোক্তারা ন্যায্যমূল্যে পছন্দমত জাতের ধানের চাল কিনতে অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং অনেক ক্ষেত্রে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ অবস্থার উত্তরণের লক্ষ্যে চালের বাজার মূল্য সহনশীল ও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে ধানের নামেই যাতে চাল বাজারজাতকরণ করা হয় তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে এবং এ সংক্রান্ত কার্যক্রম মনিটরিংয়ের সুবিধার্থে নির্দেশনায় কয়েকটি বিষয় নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- চালের উৎপাদনকারী মিলমালিকদের গুদাম থেকে বাণিজ্যিক কাজে চাল সরবরাহের প্রাক্কালে চালের বস্তার ওপর উৎপাদনকারী মিলের নাম, জেলা ও উপজেলার নাম, উৎপাদনের তারিখ, মিল গেট মূল্য এবং ধান বা চালের জাত উল্লেখ করতে হবে। বস্তার ওপর এসব তথ্য কালি দিয়ে লিখতে হবে। যা আগামী পহেলা বৈশাখ থেকে কার্যকর হবে। চাল উৎপাদনকারী মিল মালিকের সরবরাহ করা সকল প্রকার চালের বস্তা ও প্যাকেটে ওজন উল্লেখ থাকতে হবে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও একই নির্দেশনা প্রতিপালন করতে হবে। এক্ষেত্রে মিলগেট দামের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান চাইলে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য উল্লেখ করতে পারবে। এর ব্যত্যয় ঘটলে খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মজুত, স্থানান্তর, পরিবহন, সরবরাহ, বিতরণ, বিপণন (ক্ষতিকর কার্যক্রম প্রতিরোধ) আইন, ২০২৩-এর ধারা ৬ ও ধারা ৭ মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনটির ধারা-৬-এর অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড অথবা সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার সুযোগ রয়েছে। আর ধারা-৭-এর শাস্তি হিসেবে রয়েছে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড অথবা ১৫ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডের বিধান।


আরও খবর