Logo
আজঃ বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪
শিরোনাম

আজ সংবাদ সম্মেলন প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ২০৭জন দেখেছেন

Image

কাতার সফর নিয়ে আজ সোমবার সংবাদ সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিকাল সাড়ে ৪টায় গণভবনে এ সংবাদ সম্মেলন শুরু হবে। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ বিন খলিফা আল থানি ও জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের আমন্ত্রণে এলডিসি সম্মেলনে যোগ দিতে গত ৪ মার্চ কাতার যান প্রধানমন্ত্রী। সফরকালে তিনি এলডিসি ৫-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানসহ বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ বিন খলিফা আল থানির সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সফরে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের প্রেসিডেন্ট সাবা কোরোসি, কাতার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শেখা মোজা বিনতে নাসেরের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়া জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাপ্রধানদের সঙ্গে বৈঠক হয়। সফর শেষে গত বুধবার প্রধানমন্ত্রী দেশে ফেরেন।


আরও খবর



স্বাগত ১৪৩১, আজ পহেলা বৈশাখ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ। বাংলা ১৪৩১ সালের প্রথম দিন আজ (রোববার, ১৪ এপ্রিল)। এ দিনটির মাধ্যমে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন আরেকটি বছর। বাংলার চিরায়ত উৎসব চৈত্রসংক্রান্তি ছিল গতকাল (শনিবার)। একই সঙ্গে দিনটি ছিল বাংলা ১৪৩০ সালের শেষ দিন।

জীর্ণ-পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ - এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। পহেলা বৈশাখ আমাদের সকল সঙ্কীর্ণতা, কূপমুণ্ডকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবনব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের মনের ভেতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে; আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়।

আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়।

অন্যদিকে পহেলা বৈশাখ বাঙালির একটি সর্বজনীন লোকউৎসব। এ দিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। কল্যাণ ও নতুন জীবনের প্রতীক হলো নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদ্‌যাপিত হয় এ নববর্ষ।

এবারও বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে প্রতি বছরের মতো বর্ণিল উৎসবে মেতেছে দেশ। ভোরের প্রথম আলো রাঙিয়ে দেবে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা আর সম্ভাবনাকে। রাজধানীসহ দেশজুড়ে থাকবে বর্ষবরণের নানা আয়োজন।

‘বাংলা নববর্ষ ১৪৩১’ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্‌যাপনের লক্ষে সরকারিভাবে জাতীয় পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক কর্মসূচি। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। বর্ষবরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ছায়ানট’ পহেলা বৈশাখের ভোর থেকেই রমনা বটমূলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু করেছে।

বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠান আবশ্যিকভাবে জাতীয় সংগীত ও ‘এসো হে বৈশাখ....’ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হবে। বাংলা নববর্ষের তাৎপর্য এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস এবং এটিকে বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেস্কোর অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি তুলে ধরে এদিন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমির উদ্যোগে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। বাংলা নববর্ষে সকল কারাগার, হাসপাতাল ও শিশু পরিবারে (এতিমখানা) উন্নতমানের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার ও ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে।

এক সময় নববর্ষ পালিত হতো আর্তব উৎসব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির; কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। পরে কৃষিকাজ ও খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য মুঘল সম্রাট আকবরের সময়ে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌর সনের ওপর ভিত্তি করে প্রবর্তিত হয় নতুন এ বাংলা সাল।

বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব অতীতে ছিল হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে তাদের পুরনো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তারা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি পালিত হয় আজও।

মূলত ১৫৫৬ সালে কার্যকর হওয়া বাংলা সন প্রথমদিকে পরিচিত ছিল ফসলি সন নামে, পরে তা পরিচিত হয় বঙ্গাব্দ নামে। কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ সমাজের সঙ্গে বাংলাবর্ষের ইতিহাস জড়িয়ে থাকলেও এর সঙ্গে রাজনৈতিক ইতিহাসেরও সংযোগ ঘটেছে।


আরও খবর



মধুপুরের মির্জাবাড়ী ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের আয়োজনে ইফতার মাহফিল

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫১জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ-

টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার মির্জাবাড়ী  ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের   মাঠে সোমবার এ ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছরোয়ার আলম খান আবু।


ইফতার মাহফিল ও  নির্বাচনী আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন  উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফিউদ্দিন মনি, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান যষ্টিনা নকরেক, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান  প্রার্থী শিক্ষা ও  সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার  সামছুল আরেফিন শরিফ, মির্জাবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যানান শাহজাহান আলী তালুকদার, বেরীবাইদ ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান জুলহাস উদ্দিন প্রমুখ।


অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগেই বিকেল থেকেই ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ সহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী উপস্থিত হতে থাকেন। বিকেল পাঁচ টার মধ্যেই মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের মাঠ জনসমুদ্রে পরিনত হয়। এসময় আবু ভাই আবু ভাই শ্লোগানে শ্লোগানে পুরো এলাকা মুখরিত হয়ে উঠে ।ইফতার মাহফিলে মোনাজাত করেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী খন্দকার  সামছুল আরেফিন শরিফ।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ঈদে প্রকাশিত হয়েছে হাসান মুহতারিমের ‘অকুল দরিয়া’

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৪৪জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:এবার ঈদে প্রকাশিত হয়েছে হাসান মুহতারিমের কথা, সুর ও কণ্ঠে ‘অকুল দরিয়া’ শিরোনামে ফোক ঘরাণার একটি গান। গানের কথা ও সুর লেখার পাশাপাশি গানটির গল্পও তিনি লিখেছেন।

হাসান মুহতারিম পেশায় একজন পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন।

হাসান মুহতারিম জানান, আমি এই প্রথম কোনো ফোক ঘরানার গান গাইলাম নিজের লেখা ও সুরে। স্রোতারা মূলত আমাকে বরাবরই রক ঘরানার গানে পেয়ে থাকে, এবারই প্রথম ফোক গানে আমাকে পাবে। আমি ব্যাপারটা নিয়ে খুবই এক্সাইটেড। আমি বরাবরই গানপাগল মানুষ। আমি আমার প্রতিটি গানই খুব যত্ন নিয়ে করি। এ গানটাতেও যত্নের কোনো কমতি ছিল না। এমএমপি রনি খুব সুন্দর সংগীতায়োজন করেছেন।

তিনি জানান, বেশ কিছুদিন আগেও আমার ‘কুয়াশা’ শিরোনামের একটি গান রিলিজ পেয়েছিল। মানুষ গানটি বেশ সাদরে গ্রহণ করেছিল। গানটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতায় কুয়াশা-২ এর গান অলরেডি তৈরি করেছি। আমরা এখন ভিডিও তৈরি নিয়ে প্রিপ্রোডাকশন করছি। এটাও হয়তো কিছুদিন পর রিলিজ করব।

গানটিতে ক্যামেরায় ছিলেন ইয়াসিন বিন আরিয়ান এবং সম্পাদনায় ছিলেন এস এম তুসার। কলাকুশলীরা অনেক কষ্ট করেছেন ভিডিওটি নির্মাণ করতে।

গানটির মিউজিক অ্যারেঞ্জার এম এমপি রনি বলেন, হাসান মুহতারিম ভাইয়ার সঙ্গে এর আগেও অনেক কাজ হয়েছে। উনার সুরে মিউজিক অ্যারেজ্ঞ করতে বরাবরই খুব ভালো লাগে। কিন্তু এ গানটি গতানুগতিক ধারার বাইরের গান। হাসান মোহতারিম ভাইয়ার সুরে এই গানটিতে মিউজিক অ্যারেজ্ঞ করে আমি খুবি আনন্দ পেয়েছি।

উল্লেখ্য, হাসান মুহতারিমের প্রকাশিত অন্য গানগুলো হলো- কুয়াশা, গাঙচিল, দেয়াল, অসুস্থ শহর। এসব গান ইতোমধ্যে জনপ্রিয় হয়েছে। একজন পুলিশ কর্মকর্তা হয়েও হাসান মুহতারিমের সাংস্কৃতিক অবদানের জন্য ইতোমধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

আরও খবর

১৫ বছর পর নতুন গানে জেনস সুমন

শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24




রাণীশংকৈলে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামুল্যে বীজ ও সার বিতরণের উদ্বোধন

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১৬৪জন দেখেছেন

Image
আলম, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁয়ের রাণীশংকৈল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে বুধবার (২৭ মার্চ ) উপজেলা পরিষদ চত্তরে খরিপ-১ পাট ও উফশী আউশ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামুল্যে বীজ ও সার সহায়তা প্রদানে কৃষি প্রণোদনার উদ্বোধন করা হয়।

উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা রকিবুল হাসানের সভাপতিত্বে কৃষি প্রণোদনার উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভাইসচেয়ারম্যান শেফালি বেগম, জাতীয় পাটির আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ন আহবায়ক আবু তাহের, প্রেসক্লাব সভাপতি মোবারক আলী, আনোয়ারুল ইসলাম, সম্পাদক মোঃ বিপ্লবসহ কৃষকরা। 

উল্লেখ্য, এ উপজেলায় ৩৪ শত  পাট ও উফশী আউশ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কষৃকের মাঝে বিনামুল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়।

আরও খবর



নতুন দুই সেতু ও ৮ ওভারপাসের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মেঘনা টোল প্লাজায় ১২টি বুথে ইলেকট্রনিক টোল কালেকশন (ইটিসি) কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। অন্যদিকে এলেঙ্গা-হাটিকমরুল-রংপুর মহাসড়কে নির্মিত একটি রেল ওভারপাস, ৭টি ওভারপাস ও দু’টি সেতু যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করেছেন।

শনিবার (৬ এপ্রিল) সকালে সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এগুলো উন্মুক্ত করেন তিনি।

পরে সেতুমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ঘরমুখো যাত্রীদের নির্বিঘ্নে যাতায়াতের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে জনগণের জন্য ঈদ উপহার হিসেবে এসব উন্মুক্ত করা হলো।

ওবায়দুল কাদের বলেন, রাস্তায় গাড়ির চাপ রয়েছে, তবে যানজট নেই। রাজধানীতেও যানজট নেই। এ সময় বান্দরবানে চলমান সমস্যা নিয়েও কথা বলেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, বান্দরবানে এখন যৌথ অভিযান চলছে। শিগগিরই এসব নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ‘পাহাড়ের সর্বত্র অনেক রাস্তা ও সেতু নির্মাণ হলেও এখনো অনেক বিচ্ছিন্ন এলাকা রয়েছে। শিগগিরই এসব বিষয় নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা করছি’, যোগ করেন কাদের।


আরও খবর