Logo
আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

আজ চন্দ্রগ্রহণ, দেখা যাবে বাংলাদেশেও

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ২৪৩জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক: সৌরজগতে আজ শুক্রবার চন্দ্রগ্রহণ ঘটবে। যা বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ রাত ৯টা ১৪ মিনিটে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে। রাত ১১টা ২২ মিনিটে সর্বোচ্চ গ্রহণ ঘটবে। রাত ১টা ৩১ মিনিটে তা শেষ হবে।

এদিকে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, ‘চন্দ্রগ্রহণ অবলোকন উপলক্ষে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের ভবনের ছাদে শক্তিশালী টেলিস্কোপ স্থাপন করা হবে। আবহাওয়া অনুকূল অর্থাৎ আকাশ পরিচ্ছন্ন থাকলে সাধারণ নাগরিক বা দর্শকরা জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর থেকে এ চন্দ্রগ্রহণ দেখতে পারবেন।

এ গ্রহণটি একটি উপচ্ছায়াজনিত গ্রহণ। পৃথিবীর প্রচ্ছায়াকে ঘিরে থাকা আবছা অন্ধকার অংশকে উপচ্ছায়া বলে, যা চাঁদের ওপর পড়লে গ্রহণকালে পূর্ণিমার চাঁদ কিছুটা অনুজ্জ্বল দেখা যাবে। তবে চাঁদের পূর্ণ বা আংশিক কোনোটিই পৃথিবী থেকে অদৃশ্য হবে না। পৃথিবীর অধিকাংশ জায়গা থেকে এ চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। যার মধ্যে রয়েছে এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও অ্যান্টার্কটিকা।


আরও খবর



বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ভারত সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রপ‌তি দ্রৌপদী মুর্মু।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) এক বার্তায় তিনি এ শুভেচ্ছা জানান। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের ফেসবুক পেজে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানানো হয়।

রাষ্ট্রপ‌তি মোহাম্মদ সাহাবু‌দ্দি‌নকে পাঠানো চি‌ঠিতে ভারতের রাষ্ট্রপ‌তি লিখেছেন, ভারত সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে আপনার মাধ‌্যমে বাংলাদেশের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানা‌চ্ছি।

দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, বিগত এক দশকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে গুণগত পরিবর্তনের মাধ‌্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে।

দুই দেশের নেতৃত্বের মাধ‌্যমে জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদারের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে আমি আশাবাদী।


আরও খবর



চৈত্র সংক্রান্তি আজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আজ শনিবার, চৈত্র সংক্রান্তি। বাংলা মাসের সর্বশেষ দিনটিকে সংক্রান্তির দিন বলা হয়।আবহমান বাংলার চিরায়িত বিভিন্ন ঐতিহ্যকে ধারণ করে আসছে এই চৈত্র সংক্রান্তি। বছরের শেষ দিন হিসেবে পুরাতনকে বিদায় ও নতুন বর্ষকে বরণ করার জন্য প্রতিবছর চৈত্র সংক্রান্তিকে ঘিরে থাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠান-উৎসবের আয়োজন। মনে করা হয়, চৈত্র সংক্রান্তিকে অনুসরণ করেই পহেলা বৈশাখ উদযাপনের এত আয়োজন। তাই চৈত্র সংক্রান্তি হচ্ছে বাঙালির আরেক বড় অসাম্প্রদায়িক উৎসব।

চৈত্র সংক্রান্তির প্রধান উৎসব চড়ক। চড়ক গাজন উৎসবের একটি প্রধান অঙ্গ। এ উপলক্ষে গ্রামের শিবতলা থেকে শোভাযাত্রা শুরু করে অন্য গ্রামের শিবতলায় নিয়ে যাওয়া হয়। একজন শিব ও একজন গৌরী সেজে নৃত্য করে এবং অন্য ভক্তরা নন্দি, ভৃঙ্গী, ভূত-প্রেত, দৈত্য-দানব সেজে শিব-গৌরীর সঙ্গে নেচে চলে।

এছাড়া চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে নানা ধরনের মেলা ও উৎসব হয়। হালখাতার জন্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সাজানো, লাঠিখেলা, গান, সংযাত্রা, রায়বেশে নৃত্য, শোভাযাত্রাসহ নানা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে উদযাপিত হয় চৈত্র সংক্রান্তি।


আরও খবর



২৯ পরিবেশনায় রমনা বটমূলে বর্ষবরণ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানীর রমনার বটমূলে বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নিতে মানুষের ঢল নামে। বটমূলে প্রতি বছরের মতো এবারও আয়োজন করা হয় বর্ষবরণ অনুষ্ঠান।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৬টায় আহির ভৈরব রাগে বাঁশির সুরে শুরু হয় বর্ষবরণের অনুষ্ঠান। একে একে পরিবেশন করা হয় মোট ২৯টি পরিবেশনা। জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে সকালে শেষ হয় বর্ষবরণ অনুষ্ঠান।

সবশেষ পরিবেশনাটি ছিল শচীন দেববর্মনের সুরে করা ‘টাকডুম টাকডুম বাজাই’ গানটি। এরপর ছিল নববর্ষ কথন। নববর্ষ কথন শোনান ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী।

এবারের কথনের শেষ অংশে বলা হয়, ‘অমানবিক এই অস্বাভাবিকতা থেকে বেরোতে হবে। নইলে বাঙালির প্রাণপ্রিয় এই নববর্ষ উদযাপনও হয়ে পড়বে কেবল একটি দিনের জন্য বাঙালি সাজবার উপলক্ষ।

সারওয়ার আলী আরও বলেন, ‘আজ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দের প্রথম প্রভাতের সুরবাণী আঁধার রজনী পোহালো, জগত পূরিল পুলকে। নববর্ষের নবীন আলোয়, নবীন আশায়, নবজীবন লাভ করে সবাই যেন স্বাভাবিকতায় ফিরি এবং সম্প্রীতির সাধনায় নিজেদের নিমগ্ন করি—এই হোক আমাদের প্রতিজ্ঞা। শুভ নববর্ষ।’

এবারের আয়োজনে সম্মেলক গান ১১টি, একক গান ১৫টি এবং পাঠ ও আবৃত্তিও ছিল। এ আয়োজনকে ঘিরে পুরো রমনা পার্ক এলাকা নিরাপত্তা চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। পার্কের ভেতরে ডিএমপি, র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম বসানো হয়েছে।

পর্যটকদের সহায়তার জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশের টিম, লেকে নৌপুলিশের টিম, মেডিকেল টিম, লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড সেন্টার, রক্তদানের বুথ রয়েছে। এছাড়া, ডিএমপির পক্ষ থেকে বিনামূল্যে সুপেয় পানির ব্যবস্থা রয়েছে।

বাংলা নববর্ষের দিনটি বাঙালিদের জন্য সবচেয়ে আনন্দময়, সবচেয়ে রঙিন উৎসব। এদিন বাঙালি জাতি পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নেয় আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে। তাইতো নববর্ষকে বরণ করতে ভোর থেকেই মানুষের ঢল নামে রমনায়।


আরও খবর



স্বাগত ১৪৩১, আজ পহেলা বৈশাখ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ৮২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ। বাংলা ১৪৩১ সালের প্রথম দিন আজ (রোববার, ১৪ এপ্রিল)। এ দিনটির মাধ্যমে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন আরেকটি বছর। বাংলার চিরায়ত উৎসব চৈত্রসংক্রান্তি ছিল গতকাল (শনিবার)। একই সঙ্গে দিনটি ছিল বাংলা ১৪৩০ সালের শেষ দিন।

জীর্ণ-পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ - এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। পহেলা বৈশাখ আমাদের সকল সঙ্কীর্ণতা, কূপমুণ্ডকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবনব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের মনের ভেতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে; আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়।

আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়।

অন্যদিকে পহেলা বৈশাখ বাঙালির একটি সর্বজনীন লোকউৎসব। এ দিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। কল্যাণ ও নতুন জীবনের প্রতীক হলো নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদ্‌যাপিত হয় এ নববর্ষ।

এবারও বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে প্রতি বছরের মতো বর্ণিল উৎসবে মেতেছে দেশ। ভোরের প্রথম আলো রাঙিয়ে দেবে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা আর সম্ভাবনাকে। রাজধানীসহ দেশজুড়ে থাকবে বর্ষবরণের নানা আয়োজন।

‘বাংলা নববর্ষ ১৪৩১’ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্‌যাপনের লক্ষে সরকারিভাবে জাতীয় পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক কর্মসূচি। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। বর্ষবরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ছায়ানট’ পহেলা বৈশাখের ভোর থেকেই রমনা বটমূলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু করেছে।

বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠান আবশ্যিকভাবে জাতীয় সংগীত ও ‘এসো হে বৈশাখ....’ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হবে। বাংলা নববর্ষের তাৎপর্য এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস এবং এটিকে বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেস্কোর অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি তুলে ধরে এদিন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমির উদ্যোগে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। বাংলা নববর্ষে সকল কারাগার, হাসপাতাল ও শিশু পরিবারে (এতিমখানা) উন্নতমানের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার ও ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে।

এক সময় নববর্ষ পালিত হতো আর্তব উৎসব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির; কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। পরে কৃষিকাজ ও খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য মুঘল সম্রাট আকবরের সময়ে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌর সনের ওপর ভিত্তি করে প্রবর্তিত হয় নতুন এ বাংলা সাল।

বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব অতীতে ছিল হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে তাদের পুরনো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তারা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি পালিত হয় আজও।

মূলত ১৫৫৬ সালে কার্যকর হওয়া বাংলা সন প্রথমদিকে পরিচিত ছিল ফসলি সন নামে, পরে তা পরিচিত হয় বঙ্গাব্দ নামে। কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ সমাজের সঙ্গে বাংলাবর্ষের ইতিহাস জড়িয়ে থাকলেও এর সঙ্গে রাজনৈতিক ইতিহাসেরও সংযোগ ঘটেছে।


আরও খবর



কালিয়াকৈরে স্বর্ণ নগদ টাকা লুটের চেষ্টা কুপিয়ে বাবা ছেলেকে আহত ককটেল উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ৮৮জন দেখেছেন

Image
সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর বাজার এলাকায় করতোয়া সড়কে বৃহস্পতিবার রাতে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে স্বর্ণ নগদ টাকা লুট করার জন্য দূর্র্বৃত্তরা হামলা চালায়। এ সময় একটি প্রাইভেটকারও ৪-৫ জনের একদল ছিনতাইকারী দলের সদস্যরা একাধিক ককটেল বিস্ফরণ করে স্বর্ণ ব্যবসায়ী মানিক মিয়ার কাছ থাকা একটি থলের রাখা নগদ টাকা ও স্বর্ণ লুটের চষ্টা করে। এসময় দূর্বত্তরা দারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ী মানিক মিয়া (৫০) তার ছেলে সজিব হাসানকে (১৭) জখম  করে। এসময় স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের চিৎকার সড়কের দুই পাশের ব্যবসায়ীরা এগিয়ে এসে দূর্বত্তদর ধাওয়া দেয়। এসময় দূর্বত্তরা প্রাইভেটকার করে দ্রুত পালিয় যায়। পরে স্থানীয়রা আহত বাবা ছেলেকে উদ্ধার করে শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব  মেমোরিয়াল কেপিজ বিশেয়ায়িত হাসপাতাল চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন। খবর পেয়ে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে একটি ককটেল উদ্ধার  করে।

প্রত্যক্ষদর্শী মোস্তফা কামাল বলেন, ব্যবসায়ী মানিক তার বাড়ির কাছ পছা মাত্রই ৪-৫জনের একদল দূর্বত্ত তাদর উপর হামলা চালায়। ককটেল বিস্ফারণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সষ্টি করে। আশপাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলি বন্ধ হয়ে যায়।

কালিয়াকৈর থানাধীন মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইফুল আলম জানান,  সানিয়া জুয়লার্স নামক একটি স্বর্ণ ব্যবসায়ীর মানিক মিয়ার উপর হামলা চালালেও স্বর্ণালংকার লুট করতে পারনি দুষকৃতীকারীরা। ঘটনার পর পর দ্রুত তারা পালিয়ে গেছে। তাদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের অভিযান চালানা হচ্ছে।

আরও খবর