Logo
আজঃ শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

আগাম শীতকালীন সবজি চাষে আগ্রহী হচ্ছে গাংনীর চাষিরা

প্রকাশিত:শনিবার ২৬ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৭৮জন দেখেছেন

Image

মেহেরপুর প্রতিনিধি:স্বল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন মেহেরপুরের গাংনীর চাষিরা। তাছাড়া ভরা মৌসূমে অনেকেই লোকসান গুনেন। তাই আগাম সবজি চাষে যেমন চাহিদা তেমন লোকসানের ভয় না থাকায় শীতকালীন আগাম সবজি চাষে ঝুকছেন চাষিরা। বিশেষ করে ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন তারা। কৃষি বিভাগের দাবি, আগাম জাতের সবজি চাষ করে চাষিরা অল্প সময়ে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১০৪ হেক্টর জমিতে বাঁধাকপি ও ৩৩ হেক্টর জমিতে ফুলকপির আবাদ হয়েছে, যা এখন পর্যন্ত আগাম শীতকালিন কপির আবাদ সর্বোচ্চ। এতে কৃষকরা যেমন আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন, তেমনি কৃষি ক্ষেত্রেও ঘটছে উন্নয়নের নতুন সম্ভাবনা। আগাম জাতের ফুলকপি ও বাঁধাকপিগুলো দেখতেও বেশ চমৎকার এবং খেতে সুস্বাদু। আগাম হওয়ায় বাজারে এর চাহিদাও বেশি। পাশাপাশি খুব বেশি কৃষক এ আবাদ না করায় ভালো দামে ব্যবসায়ীরা ক্রয় করেন। আবার অনেকে নিজেরাই স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন মোকামে ভালো দামে রপ্তানি করছেন। চাষিদের সাথে আলাপকালে জানা গেছে, আগাম শীতকালিন ফুলকপি উৎপাদনে খরচ হয়েছে বিঘা প্রতি ২০-২৫ হাজার টাকা। আর ক্ষেত থেকেই ৭০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অল্প সময়ে স্বল্প খরচে মোটা টাকা লাভের মুখ দেখেছেন কৃষকরা। তবে অতিরিক্ত বর্ষা হলে ক্ষতির সম্মুখীন হন কৃষকরা। চলতি বছরে যেহেতু বর্ষা মৌসুমে বর্ষা কম হয়েছে, তাই রোগবালাই কম হওয়ার পাশাপাশি পচার হাত থেকেও বেঁচে গেছে ক্ষেত। গাংনী উপজেলার সাহারবাটি গ্রামের চাষি শহিদুল ইসলাম জানান, আগাম সবজি বৈশাখ মাস থেকে শুরু হয়ে শীত আসলে শেষ হয়ে যায়। বাধাকপি ও ফুলকপিতে বিঘাপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়। সার, কৃটনাশকসহ বিভিন্ন পরিচর্যায় খরচ থাকলেও সবচেয়ে বেশি খরচ হয় কীটনাশকে। কিন্তু খুব অল্প সময়ে ৭০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে এক লাখ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত চলতি বছরে কপি বিক্রি হচ্ছে। গাংনী উপজেলার গাড়াডোব গ্রামের আগাম বাধাকপি চাষি আলি হোসেন জানান, চলতি বছরে ১০কাঠা জমিতে আগাম জাতের বাধাকপি চাষ করেছিলেন। ১০-১২ হাজার টাকা খরচ হলেও ক্ষেত থেকেই ৩৩ হাজার টাকায় কপি বিক্রি করেছেন।

তিন মাসও লাগে না এতে আমার লাভ ভালো হয়। সাহারবাটি গ্রামের সবজি ব্যবসায়ী আলমগীর মিয়া জানান, আগাম শীতকালিন সবজিচাষিদের কাছ থেকে ঠিকা হিসেবে ক্রয় করেন। ক্ষেত থেকেই সবজি পুষ্ট না হতেই ক্রয় করেন। ফুলকপি বিঘা প্রতি ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা ও বাধাকপি ৮০ হাজার থেকে এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্রয় করেন। এবছরে এখন পর্যন্ত ৬০ বিঘা জমির বাধাকপি ও ফুলকপি ঢাকাসহ বিভিন্ন মোকামে বিক্রি করেছেন। আরো মাস খানেক ধরে বিক্রি করবেন বলেও আশা করছেন তিনি। শীত মৌসুম চেয়ে আগাম শীতকালিনের চাহিদা বেশি। ধলা গ্রামের স্বপন মিয়া জানান, তিনি সবজি চাষ ও ব্যবসা করেন। স্থানীয় ফরিয়া হিসেবে বিভিন্ন চাষিদের জমি থেকে বাধাকপি ও ফুলকপি ক্রয় করেন। আগাম শীতকালিন ফুলকপি ও বাধাকপিতে তুলনা মূলক অন্যান্য সময়ের চেয়ে বেশি লাভ হয়। আগাম ফুল কপি ও বাধা কপি চাষে কৃষকরা যেমন লাভবান হচ্ছে তেমনি বাজারে চাহিদা থাকায় ব্যবসায়িরাও বেশ লাভবান হচ্ছেন। মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শংকর কুমার জানান, মেহেরপুর জেলায় বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ হয়ে থাকে। তন্মধ্যে বাধাকপি ও ফুলকপি চাষ হয় বেশি। চাষিরা বছরে তিন চারবার সবজি উৎপাদন করে এবং দেশের বিভিন্ন এলাকায় আমাদের জেলায় উৎপাদিত সবজি রপ্তানি করে চাষিরা লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে। আগাম শীতকালিন সবজি একটি ভালো লাভজনক ফসল এতে চাষিরাও লাভবান হচ্ছে, দেশও লাভবান হচ্ছে। কৃষি বিভাগ চাষিদেরকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করছেন সবজি আবাদে।


আরও খবর

সৈয়দপুরে আগাম শীতকালীন সবজি চাষের ধুম

শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩




এলপিজির দাম বাড়ল

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ১২ কেজিতে ১৪৪ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এতে বাসাবাড়িতে ব্যবহৃত ১২ কেজি এলপিজির নতুন দাম হলো ১ হাজার ২৮৪ টাকা।

আজ রোববার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বিইআরসি। ভোক্তা পর্যায়ে এই নতুন দাম আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

বিইআরসি চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন জানান, গত মাসে ১২ কেজি এলপিজির দাম ছিল এক হাজার ১৪০ টাকা। এর আগের মাসে ছিল ৯৯৯ টাকা। এখন আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাড়ে পাঁচ কেজি বোতলজাত এলপিজির দাম ৫৮৯ টাকা, সাড়ে ১২ কেজির দাম এক হাজার ৩৩৮ টাকা, ১৫ কেজির দাম এক হাজার ৬০৫ টাকা, ১৬ কেজির দাম এক হাজার ৭১২ টাকা, ১৮ কেজির দাম এক হাজার ৯২৬ টাকা, ২০ কেজি এক হাজার ১৪০ টাকা, ২২ কেজি দুই হাজার ৩৫৫ টাকা, ২৫ কেজি দুই হাজার ৬৭৫ টাকা, ৩০ কেজি তিন হাজার ২১০ টাকা, ৩৩ কেজি তিন হাজার ৫৩১ টাকা, ৩৫ কেজি তিন হাজার ৭৪৫ টাকা এবং ৪৫ কেজির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে চার হাজার ৮১৫ টাকা।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, ড. মো. হেলাল উদ্দিন, আবুল খায়ের মো. আমিনুর রহমান, বিইআরসির সচিব ব্যারিস্টার মো. খলিলুর রহমান খান।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




কলারোয়ায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

কলারোয়া প্রতিনিধি:পরিবর্তনশীল ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনে সাক্ষরতার প্রসার এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কলারোয়ায়  আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপন করা হয়েছে। শুক্রবার (৮সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কলারোয়া উপজেলা প্রশাসন ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর আয়োজনে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। পরে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা উন্নয়ন পরিষদ (উপ)র প্রোগ্রাম অফিসার রবিউল ইসলাম রবি’র সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস। ১৯৬৫ সালে জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (ইউনেসকো) ৮সেপ্টেম্বরকে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সমাজের মধ্যে শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা ও তাৎপর্য তুলে ধরার লক্ষ্যে এ দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন-উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আশিকুজ্জামান, প্রধান শিক্ষক মুজিবুর রহমান, প্রধান শিক্ষিকা রেহেনা খাতুন, সহকারী শিক্ষিকা শাফলা খাতুন, অনুপ কুমার ঘোষ, নারগীজ পারভীন, হাবিবুর রহমান, সাবিনা ইয়াসমিন, রবিউল ইসলাম, উপজেলা উন্নয়ন পরিষদ (উপ)র আরিফুল ইসলাম, মনি শংকার হালদার, মইনুল ইসলাম, এবাদুল ইসলাম, মমতাজ পারভীন প্রমূখ।


আরও খবর

সেই ধর্ষক জনি ঢাকায় গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




গাংনী; মায়ের কোলে ফেরা হলো না শিশু ইয়ানুরের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

গাংনী(মেহেরপুর)প্রতিনিধিঃসড়ক পার হয়ে মায়ের কাছে আসতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে ইয়ানুর(৫) নামের এক শিশুর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যার দিকে জেলার গাংনী উপজেলার বালিয়াঘাট গ্রামের আঞ্চলিক সড়কে দুর্ঘটনার পর আজ মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়।নিহত শিশু ইয়ানুর মেহেরপুরের গাংনীর বালিয়াঘাট গ্রামের ভ‍্যান চালক আব্দুল্লাহর ছেলে। এসব তথ‍্য নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি সদস‍্য আসাদুল ইসলাম। জানা গেছে,সোমবার সন্ধ্যার দিকে বাড়ির পাশে থাকা মুদি দোকানে ইয়ানুরের মা মশার কয়েল কিনতে গেলে সে মায়ের পিছু পিছু যায়। এসময় তার মা সড়ক পার হয়ে আসলেও ইয়ানুর পিছ পড়ে। পরে সড়ক পার হয়ে মায়ের কাছে আসার সময় একটি দ্রুতগামী মোটরসাইকেল তাকে ধাক্কা দিলে সে সড়কের উপর ছিটকে পড়ে। এসময় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ব‍্যাটারিচালিত ইজিবাইক শিশুটিকে চাপা দেয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বামন্দী আলশেফা ক্লিনিকে ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন‍্য কুষ্টিয়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে শিশু ইয়ানুরের মরদেহ নিজ গ্রামের বাড়িতে এসে পৌছালে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে। গাংনী থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর

সেই ধর্ষক জনি ঢাকায় গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




তাইওয়ানে টাইফুন হাইকুইয়ের আঘাত, অন্ধকারে দেড় লাখ পরিবার

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:তাইওয়ানে শক্তিশালী টাইফুন হাইকুইয়ের আঘাতে অন্তত ৪০ জন আহত হয়েছেন। ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন হাজারো মানুষ। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে দেড় লাখেরও বেশি পরিবার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, রোববার দেশটির পূর্ব উপকূলে আঘাত আনে ঝড়টি। গত চার বছরে এত শক্তিশালী ঝড় দেশটিতে আঘাত আনেনি।

দেশটির কর্মকর্তারা জানান, তাইওয়ানের পাহাড়ি এলাকায় ঝড়ের আঘাতে একটি গাছ ভেঙে ট্রাকের ওপর পড়লে দুজন আহত হন। ঝড়ে ভেঙে যাওয়া বিভিন্ন বস্তুর আঘাতে এভাবে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়।

রোববার ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার বেড়ে আঘাত আনে হাইকুই। ঝড় শুরুর পর বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ১ লাখ ৬০ হাজার বাড়ি। বড় কোনো অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়নি। সোমবার সকাল থেকে উদ্ধারকর্মীরা কাজ শুরু করেছেন।

বিবিসি জানায়, দ্বীপরাষ্ট্রটির অফিস ও স্কুল বন্ধ রয়েছে। বাতিল করা হয়েছে ফ্লাইট ও ফেরি চলাচল। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলীয় এলাকাগুলো। রাজধানী তাইপেইতে ভারী বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোথাও কোনো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ৭ হাজার মানুষকে।

ঝড়টি এখন হাইওয়ানপ্রণালী পেরিয়ে চীনের দক্ষিণ উপকূলের দিকে যাচ্ছে। সোমবার স্থানীয় সময় রাতে সেখানে হাইকুইয়ের আঘাত আনার কথা রয়েছে। দুদিন আগেই চীন ও হংকংয়ে আঘাত এনেছে শক্তিশালী ঝড় সাওলা।


আরও খবর

কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করলো ভারত

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

হিজাব না পরলে ইরানে ১০ বছরের জেল

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন বন্ধ

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

রিয়াজুল ইসলাম দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া খনিতে কয়লা উত্তোলনে নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থানান্তরের জন্য  বুধবার থেকে কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়েছে। কয়লা খনির ভূগর্ভের ১১১৩ কোল ফেজের মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থানান্তরের জন্য আগামী দুই মাস বড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন বন্ধ থাকবে। এর কারণে তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে কোন প্রভাব পড়বে না। কয়লা খনি সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ২৫এপ্রিল বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ১১১৩ ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়। ওই ফেজ থেকে ৩ লাখ ৭৫হাজার মেট্রিক টন কয়লা উত্তোলন করা হয়। উত্তোলিত কয়লা কয়লাভিত্তিক বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে সরবরাহ করা হয়েছে। ফেজটির মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থানান্তরের জন্য বুধবার খনি থেকে কয়লা উত্তোলন বন্ধ করা হয়। বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (বিসিএমসিএল) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ সাইফুল ইসলাম সরকার জানান, নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থানান্তর ও চালু করতে প্রায় দুই মাস সময় লাগতে পারে। স্থানান্তর কাজ শেষে নতুন ফেজের উৎপাদন আগামী অক্টোবর মাসের শেষ সপ্তাহে শুরু হতে পারে। ধারণা করছে, নতুন ফেজ থেকে প্রায় দুই লাখ ১৬ হাজার মেট্রিক টন কয়লা পাওয়া যাবে। নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থানান্তর ও চালু করার জন্য বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কোন প্রভাব পড়বে না। তাপ বিদ্যুতের জন্য প্রয়োজনীয় কয়লা মজুত রয়েছে বলে জানান তিনি। এ ব্যাপারে বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বকর সিদ্দিক জানান, খনি কয়লা উত্তোলনের সাথে সমন্বয় রেখে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু রাখা হয়েছে। বর্তমানে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ৩ নম্বর ইউনিটটি চালু আছে। এই ইউনিট থেকে প্রতিদিন গড়ে ১৮০ থেকে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়ে জাতীয় গ্রিডে যোগ হচ্ছে। ইউনিট চালু রাখতে প্রতিদিন দুই হাজার মেট্রিক টন কয়লা প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ইয়ার্ড ও তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইয়ার্ডে ১লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন কয়লা মজুত রয়েছে। যা দিয়ে প্রায় দুই মাস তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের এ ইউনিটটি চালু রাখা যাবে।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩