Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম
সুনামগঞ্জে মাদক,কয়লা ও মোটর সাইকেলসহ ৩ জন গ্রেফতার সারা দেশে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্সের বাজেট ফোন স্মার্ট ৮ প্রো শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ডিপজলের দায়িত্ব পালনে স্থগিতাদেশ জারি আগরবাতি তৈরি করে ১০ হাজার নারীর ভাগ্য বদল ইরানের অন্তবর্তী প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোহাম্মদ মোখবের রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২ মাগুরায় মহানবী (সাঃ)কে কুটুক্তি করায় দুটি বাড়িতে আগুন সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ আহত অর্ধশতাধিক মিরসরাইয়ে আবারো মিললো অবিস্ফোরিত গ্রেনেড, পরে ধ্বংস শীঘ্রই বাজারে আসছে টেকনো ক্যামন ৩০ সিরিজের ফোন হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত : ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ছাড়াও যারা মারা গেলেন

আধুনিক নওগাঁ-৬ আসন বিনির্মাণে কৃষি ভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠান চান এমপি সুমন

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২১১জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগঁ) প্রতিনিধি: উত্তরের খাদ্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত জেলা নওগাঁ। জেলার ধান উৎপাদনে প্রসিদ্ধ উপজেলা হচ্ছে আত্রাই ও রাণীনগর। এই দুই উপজেলা নিয়ে গঠিত নওগাঁ-৬ আসন। এই আসন থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয় লাভ করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন এ্যাড. ওমর ফারুক সুমন।

১৯৮৬সালে আত্রাই উপজেলা থেকে প্রথম এমপি নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদে ভাষণ প্রদান করেন বীরমুক্তিযোদ্ধা ওহিদুর রহমান। তারই ছেলে এ্যাড. ওমর ফারুক সুমন দীর্ঘ ৩৮বছর পর মহান জাতীয় সংসদে বক্তব্য রাখার সুযোগ পাওয়ায় প্রথমেই তিনি মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন। আর এই সুযোগ করে দেওয়ার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা ও আত্রাই-রাণীনগর উপজেলার ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন এমপি সুমন।

সম্প্রতি জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর দেওয়া বক্তব্যের শুরুতে এমপি ওমর ফারুক সুমন ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, সম্মুখযোদ্ধা, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ হওয়া সকল সদস্য, জাতীয় নেতা, বাংলাদেশ আ’লীগের সাবেক সম্পাদক উত্তরবঙ্গের কৃতিসন্তান মরহুম আব্দুল জলিল ও নিজ আসনের প্রয়াত সকল এমপিদের স্মরণ করেন। এছাড়া আজকে জাতীয় সংসদে আসার পথে যিনি পাথেয় হিসেবে পথচলার প্রেরণা ও শক্তি যুগিয়েছেন সেই মমতাময়ী মাকেও স্মরণ করেন সুমন।

এমপি সুমন সংসদে উপস্থিত সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে নিজের এলাকার জন্য বিভিন্ন দাবী তুলে ধরেন। এসময় তিনি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষন করে বলেন যে, রাণীনগর ও আত্রাই উপজেলার মধ্যদিয়ে ৫টি নদী বয়ে গেছে। ফলে প্রতিবছরই দেশের অন্য কোথাও বন্যা না হলেও দুই উপজেলার ১৬টি ইউপির মধ্যে ১২টি ইউনিয়নই বন্যায় কবলিত হয়। তাই বন্যার হাত থেকে এই আসনকে রক্ষার্থে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আধুনিক পরিকল্পনা মাধ্যমে কার্যকর ব্যবস্থা চান সুমন।

জেলার মধ্যে ৩টি রেলওয়ে স্টেশন রয়েছে যার দুটি স্টেশন আত্রাই আর একটি রাণীনগর উপজেলায় অবস্থিত। বর্তমানে এই রেলস্টেশনগুলোর করুন দশা। আত্রাই উপজেলার শাহাগোলা স্টেশনটি দীর্ঘদিন যাবত বন্ধ থাকার কারণে স্টেশনটি বর্তমানে গোচারণ ভ’মিতে পরিণত হয়েছে। এছাড়া আহসানগঞ্জ ও রাণীনগর স্টেশনেরও করুন দশা। এই তিনটি রেলস্টেশনের আধুনিকায়নের মাধ্যমে সচল করে ঢাকাগামী অধিকাংশ ট্রেনগুলোর বিরতির দাবী তুলে ধরেন এমপি সুমন।

শহরের সুবিধা গ্রামের প্রত্যন্ত মানুষদের মাঝে পৌছে দিতে আত্রাই উপজেলার সমসপাড়া, আটগ্রাম, আন্ধারকোঠা, রায়পুর, পাঁচুপুর, ইসলামগাথী ও রাণীনগর উপজেলার কুজাইল ঘাটে দ্রুত ব্রিজ নির্মাণের দাবী তুলে ধরেন। এছাড়া উন্নয়নের ১৫বছরেও দুই উপজেলার যে রাস্তাগুলো এখনোও কাঁচা রয়েছে সেগুলো দ্রুত পাঁকাকরনের দাবীও তুলে ধরেন এমপি সুমন।

দুই উপজেলায় অবস্থিত ৫০শয্যার হাসপাতালে কোন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নেই। নানা ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জামেরও ঘাটতি রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে হৃদরোগ, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ ও জটিল কিডনী রোগে আক্রান্তদের ভালো মানের চিকিৎসা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। ফলে ভুক্তভোগীদের ঢাকা ও ভারতের বিভিন্ন হাসপাতালে ছুটতে হচ্ছে। কিন্তু দূর-দূরান্তের হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার মতো আর্থিক সঙ্গতিও সবার নেই। তাছাড়া এসব রোগের চিকিৎসা গ্রহণে দেরি হলে রোগীর প্রাণহানির ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি ভালো মতো আরোগ্য লাভের সম্ভাবনা হ্রাস পায়। তাই প্রতিটি মানুষের দ্বারপ্রান্তে আধুনিক মানের চিকিৎসা সেবা পৌছে দেওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়োগ ও ওটি চালুসহ আধুনিক মানের সেবা প্রদাণের জন্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সুমন।

রাণীনগর ও আত্রাই কৃষি নির্ভর এলাকা হওয়ায় জেলায় নেই শস্য ও ফল গবেষণা কেন্দ্র। তিনি তার নিজের এলাকায় শস্য গবেষণা ও দুই উপজেলায় হটিকালচার কেন্দ্র স্থাপনের জোর দাবী তুলে ধরেন। দুই উপজেলার উন্নয়নের ধারাকে আরো ত্বরাণি¦ত করতে তিনি দুটি পৌরসভা ঘোষণার দাবীও তুলে ধরেন। দুই উপজেলায় চিত্র বিনোদনের জন্য পার্ক ও আধুনিকমানের স্টেডিয়াম নির্মাণের দাবী তুলে ধরেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য তিনি দুই উপজেলায় হাইটেক পার্ক নির্মাণের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেন।

এছাড়া কারিগরী শিক্ষার বিস্তারে দুই উপজেলায় দুটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট নির্মাণ এবং যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এখনও পর্যন্ত এমপিও ভুক্ত হয়নি সেগুলো এমপিও ভুক্ত করে এই আসনে শিক্ষার বিস্তারকে আরো প্রসারিত করতে শিক্ষা মন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানান সুমন। এই আসনের বেকারদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে দুই উপজেলায় সরকারি ভাবে কৃষি ভিত্তিক শিল্প কারখানা স্থাপনে দ্রুত প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।


আরও খবর



দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান কত?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দিন দিন মেগাসিটি ঢাকায়ও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বায়ুদূষণ। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। অবশ্য কয়েক দিনের তীব্র গরমের মধ্যেও ঢাকার বাতাসের মান কিছুটা উন্নতির দিকে রয়েছে। তবে বাতাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছেই।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১২৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১০ নম্বরে রয়েছে রাজধানী ঢাকা, যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

আগের দিন সোমবার (২২ এপ্রিল) সকালে ১৩০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৫ নম্বরে ছিল শহরটি। তার আগের দিন রোববার (২১ এপ্রিল) সকালে ৯২ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ২০ নম্বরে ছিল ঢাকা।

এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৮৯ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এছাড়া ১৬৯ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কাতারের দোহা শহর, ১৬৮ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই, ১৬৬ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা শহর এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু শহরের স্কোর ১৬১।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।


আরও খবর



তানোরে কৃষি প্রণোদনায় অনিয়ম, হয়না আউশ চাষ, পেল কারা?

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৬জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। বিগত ২০২৩ সালের ২০ মার্চ সোমবার কৃষি প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীর কাছে কৃষকেরা মৌখিক অভিযোগ করেন। এদিকে ২০২৪ সালের কৃষি প্রণোদনার তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকদের অভিযোগের তীর কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের দিকে। তবে কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ কৃষকদের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কারন উপজেলায় আউশ চাষ হয়না তাহলে কাদের দেয়া হল প্রণোদনা এমন প্রশ্ন প্রকৃত প্রান্তিক কৃষকদের। 

জানা গেছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে খরিপ-১ মৌসুমে উপশী আউশ আবাদ  বৃদ্ধির লক্ষে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচীর আওতায় উপজেলার ৭ হাজার ৬৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের  মাঝে বিনামূল্যে কৃষি প্রণোদনার সার-বীজ বিতরণ করা হয়েছে।এদিকে প্রণোদনা বঞ্চিত কৃষকদের অভিযোগ তালিকা প্রণয়নে ব্যাপক অনিয়ম করা হয়েছে। একই পরিবারের একাধিক সদস্য এমনকি জমি নাই বা কখানোই আউশের আবাদ করে না। এমন কৃষকদের প্রণোদনা দেয়া হলেও অনেক প্রকৃত আউশ চাষি প্রণোদনা সুবিধা বঞ্চিত হয়েছে। অথচ কৃষি বিভাগ থেকে তালিকা প্রণোয়নে কৃষকদের যাচাই-বাছাই করার কথা রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, গত ১১মে শনিবার কৃষি প্রণোদনা বিতরণ উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বরে আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়। এদিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে ও কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের সঞ্চালনায় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব রাখেন সাংসদ প্রতিনিধি ও উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না। 

এদিন উপজেলার  ৭ হাজার ৬৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষককে ১০ কেজি ডিএপি, ১০ কেজি পটাশ ও ৫ কেজি করে উচ্চ ফলনশীল ধানবীজ দেয়া হয়েছে। কিন্ত্ত তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের কারনে অবস্থা সম্পন্ন এবং (ভুয়া) কৃষক প্রণোদনা পেলেও প্রকৃত কৃষকেরা বঞ্চিত হয়েছে। আবার একই পরিবারের একাধিক সদস্য প্রণোদনার কৃষি উপকরণ পেয়েছে। কতিপয় কৃষি কর্মকর্তার মদদে আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে প্রকৃত কৃষককে বঞ্চিত করে (ভুয়া) কৃষকের তালিকা করেছেন বলে কৃষকদের মাঝে আলোচনা রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এদিন অধিকাংশ (ভুয়া) কৃষক প্রণোদনার উপকরণ পেয়ে বাজারের এক সার ব্যবসায়ীর দোকানে বিক্রি করে দিয়েছেন। এতে সরকারের মহতী উদ্যোগ অঙ্কুরেই বিনষ্ট হতে চলেছে। কৃষকদের অভিযোগ কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের দায়িত্ব  অবহেলার কারণে সরকারের দেয়া সহায়তা থেকে প্রকৃত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকেরা বঞ্চিত হচ্ছে। তিনি এখানে দায়িত্ব নেবার পর থেকে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি ডালপালা মেলেছে। এদিকে কৃষি কর্মকর্তার কাছে প্রণোদনার কৃষকের তালিকা চাইলে তিনি সাংবাদিকের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে তালিকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন। তবে এসব কৃষকের নামের তালিকা যাচাই-বাছাই করলেই তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের সত্যতা পাওয়া যাবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাঠপর্যায়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ইতিপুর্বে উপজেলায় গ্রীষ্মকালীন পেয়াঁজ চাষের জন্য ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে দুই ধাপে মোট ১৫০ জন কৃষককে ৭ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫০ টাকা প্রণোদনা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে কৃষক প্রতি নগদ ২ হাজার ৮০০ টাকা করে ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং কৃষক প্রতি উপকরণ ২ হাজার ৪৪৯ টাকা করে মোট ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৩৫০ টাকা। কিন্ত্ত সেখানেও কৃষি কর্মকর্তা নানা অনিয়ম করেছেন বলেও গুঞ্জন রয়েছে।এসব নিয়ে গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছিল।

উপকারভোগী একাধিক কৃষকের অভিযোগ, প্রণোদনার তালিকায় কৃষক নয় এমন ব্যক্তিসহ স্বজনপ্রীতি, এবং অল্প কিছু কৃষককে নামেমাত্র প্রণোদনা দেয়া হয়েছিল। তারা বলেন, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের প্রণোদনার প্রকল্পে যেখানে কৃষক প্রতি বরাদ্দ ছিল ৫ হাজার ২৪৯ টাকা। বরাদ্দের টাকা কৃষকদের বিকাশের মাধ্যমে পাঠানো হয়। কিন্তু প্রতিটি কৃষককে বিকাশে ২৮০০ টাকা করে পাঠানোর কথা থাকলেও তালিকার অনেক কৃষক সে টাকা পায়নি। আর তালিকায় নেই প্রকৃত কৃষক। কৃষকরা বলছেন, বরাদ্দের বাকী ২৪৪৯ টাকার মধ্যে বালাইনাশক বাবদ ২১০০ টাকা, নায়লন সুতলি বাবদ ১৫০ টাকা, অন্যান্য খরচ বাবদ ১৪৪ টাকার ভাউচার প্রদান করা হয়। প্রকৃতপক্ষে কৃষককে দেওয়া হয়, ৫০০ টাকার পলিথিন, ৮০ টাকার বালাইনাশক (৫০ গ্রাম অটোষ্টিন), ৪৫ টাকার সুতলি। প্রতিটি কৃষক পায় ৬২৫ টাকার মালামাল। বাঁকী টাকা আত্মসাৎ করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা টাকার পরিমাণ ২ লাখ ৭৩ হাজার ৫০০ টাকা বলেও কৃষকের মাঝে আলোচনা রয়েছে। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কীটনাশক ব্যবসায়ী বলেন, 

কৃষি প্রযুক্তি মেলা আয়োজনের জন্য সরকারিভাবে দুলাখ টাকা বরাদ্দ ছিল। কিন্তু তার পরেও প্রতিটি কীটনাশক ব্যবসায়ীর কাছে থেকে আনুঃপাতিকহারে চাঁদা আদায় করা হয়েছিল। অথচ তারা দায়সারা আয়োজন করে অতিথিদের নাস্তাও ছিল নিম্নমাণের যা অত্যন্ত দুঃখজনক।  এমনকি উপজেলার দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল না।
 এছাড়াও 

অফিস সময় মেনে অফিস না করা, স্টেশনে না থাকা, সরকারি গাড়ী ব্যবহার করে রাজশাহী থেকে যাতায়াত, অফিসে এসি ব্যবহার ও বিভিন্ন ফসলের প্রদর্শনীতে নানা অনিয়ম নিয়মে পরিণত হয়েছে বলেও জনশ্রুতি রয়েছে। এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান আবু বাক্কার সিদ্দিক বলেন, আমি জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, অথচ কৃষি প্রযুক্তি মেলায় আমাকে আমন্ত্রন জানানো হয়েছিল না, এটা শুধু আমাকে নয়, যারা আমাকে ভোট দিয়েছেন তাদের সকলকে অবজ্ঞার সামিল ছিলো। এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম। তিনি বলেন, কেউ সুবিধা না পেলেই নানা অভিযোগ করেন।

আরও খবর



সিরাজগঞ্জে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শীর্ষক কর্মশালা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৬৭জন দেখেছেন

Image
রাকিব সিরাজগঞ্জ থেকে:"শিক্ষা - ধর্ম সম্প্রীতি মশিগশি মূলনীতি " এই পতিপাদ্য শ্লোগানকে সামনে রেখে সিরাজগঞ্জে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শীর্ষক কর্মশালা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর সংলগ্ন অফিসার্স ক্লাবে জেলা প্রশাসন ও মন্দির ভিত্তিকশিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম সিরাজগঞ্জের আয়োজনে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিকা শীর্ষক সিরাজগঞ্জ জেলা কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ট্রাস্টি হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা স্ত্রী স্বপন কুমার রায় এর সভাপতিত্বে শুরতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী প্রকল্প পরিচালক মোঃ জাকির হোসেন রানা। 

উক্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন ও কর্মশালা দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য রাখেন, সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে  বক্তব্য রাখেন,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( সার্বিক) গনপতি রায়, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি, উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা রোজিনা আক্তার, কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট বিমল কুমার দাস,সিরাজগঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সন্তোষ কুমার কানু, সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় সাহা, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট সুকুমার দাস, সাধারণ সম্পাদক নোটারিয়ান নরেশ চন্দ্র ভৌমিক সহ  অন্যন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্দির ভিত্তিক বিভিন্ন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জ, পাবনা,বগুড়া,জয়পুরহাট জেলার সহকারী প্রকল্প পরিচালক এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষিকা,প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ।

উল্লেখ্য: মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম’ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন একটি প্রকল্প। প্রাক-প্রাথমিক এবং বয়স্ক শিক্ষাকেন্দ্রের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা প্রকল্পের প্রধান কাজ। এছাড়া নিরক্ষরতা দূরীকরণে, বিদ্যালয়ে গমনোপযোগী ১০০% শিশুকে বিদ্যালয়ে ভর্তিতে এবং ঝড়ে পড়া রোধ করতে প্রকল্পটি কাজ করছে। টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট অর্জন, সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, নারীর ক্ষমতায়ন এবং সরকারের ‘ভিশন-২০২১’ বাস্তব রূপায়নে প্রকল্পটি কার্যকর ভূদিনব্যপী কর্মশালায় 
কিভাবে নৈতিক শিক্ষা কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

আরও খবর



খাগড়াছড়িতে আচরণবিধি প্রতিপালন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময়

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৭৭জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল  প্রতিনিধি:খাগড়াছড়িতে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ উপলক্ষ্যে আচরণবিধি প্রতিপালন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভা করেন খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা নির্বাচন অফিসার।

শুক্রবার (৩ মে,) বিকাল ৩টার দিকে  খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ উপলক্ষ্যে আচরণবিধি প্রতিপালন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়  সভায় সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট  মো.সহিদুজ্জামান ।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার),৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন এর প্রথম ধাপের রির্টানিং অফিসার মোহাম্মদ কামরুল আলম,। 

এসময় দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের রির্টানিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জুনায়েদ কবীর সোহাগ, খাগড়াছড়ি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. নজরুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাঈমা ইসলাম সহ ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনের প্রার্থীগণ তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা উল্লেখ করে বক্তব্য প্রদান করলে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও জেলা নির্বাচন অফিসার তাদের চাহিদামত বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করেন এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন। 

খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন- ২০২৪ খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সার্বিক কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন। প্রার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত নির্বাচন সংক্রান্ত  আচরণ বিধিমালার মধ্যে থেকে প্রত্যেক প্রাপ্তিকে তাদের নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে হবে, একটি অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ  নির্বাচন সংক্রান্ত সকল কার্যক্রমে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।

সভাপতি,র বক্তব্যে খাগড়াছড়ি জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট  মো.সহিদুজ্জামান  বলেন, আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিতব্য ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ 
নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে জেলা প্রশাসন ও রিটার্নিং অফিসারের পক্ষ থেকে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করা হয়েছে। তিনি বলেন যে কোন মূল্যে ভোটারদের নির্বিগ্নে ভোট কেন্দ্রে এসে ভোটাধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থা করা হয়েছে।কেন্দ্রে কোন ধরনে সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করার জন্য আহবান জানান।

আরও খবর



জলঢাকা পৌরসভা উপ-নির্বাচনে মেয়র পদে কমেট চৌধুরীকে হারিয়ে নোভার জয়

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

জলঢাকা, নীলফামারী,প্রতিনিধিঃনিলফামারী জলঢাকা পৌরসভায় উপ- নির্বাচন  সম্পূর্ণ হয়েছে। এ নির্বাচনে  প্রয়াত মেয়র ইলিয়াস হোসেন বাবলু’র ছেলে নাসিব সাদিক নোভা (নারিকেল গাছ) প্রতীক নিয়ে  প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের  হারিয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে  জয় নিশ্চিত করেছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ১২ হাজার ৫৯১ভোট। তাঁর  নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  প্রার্থী সাবেক মেয়র বিএনপি থেকে সদ্য বহিস্কৃত নেতা ফয়সাল কমেট চৌধুরী (রেল ইঞ্জিন) প্রতীকে ভোট   পেয়েছেন ৮ হাজার  ৭৬৭ ভোট  ও জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী প্রভাষক ছাদের হোসেন ( মোবাইল ফোন ) প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৫৮টি  ভোট। 

২৮এপ্রিল/২০২৪ (রোববার)  অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে জেলা রিটার্নিং   কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর অলম জানায়,  সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পযর্ন্ত ভোট গ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে, কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।  পৌরসভার  ৯টি ওয়ার্ডে ১৮ টি ভোট কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ৩৭ হাজার ১৯১ জন। ইভিএমে ভোট গ্রহণের প্রাপ্ত  ভোটের ফলাফলে  নাসিব সাদিক নোভা ১২হাজার ৫৯১ ভোট পেয়ে তিনি  বেসরকারীভাবে  নির্বাচিত হয়েছেন। উল্লেখ্য, মেয়র ইলিয়াস হোসেন বাবলু গত ১৯ জানুয়ারি ২০২৪ রাতে কম্বল বিতরণকালে  হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে আকষ্মিকভাবে  মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুতে এ পদ শুন্য ঘোষনা করা হয়। শুন্যপদে তারই ছেলে উপ-নির্বাচনে  মেয়র পদে বিপুল ভোটে   নির্বাচিত হয়েছে। , বয়সে নবীন, তারুণ্যদীপ্ত  এ নেতার বিজয়ে হাজার হাজার জনতা ও শুভাকাঙ্ক্ষী উচ্ছ্বসিত,তারা তাদের প্রিয়  নেতাকে বিজয়ের মালা পড়িয়ে দিয়ে আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠেন পৌরশহরে।


আরও খবর