Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

আদালতের আদেশ অমান্য করছে পুলিশ কনস্টেবল মা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৮৯জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোটারঃ-

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে কর্মরত মো: কামরুল ইসলামের একমাত্র ছেলেকে আদালতের আদেশ অগ্রাহ্য করে পিতৃ স্নেহ থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কামরুল ইসলাম ফেনী জেলার লেমুয়া বাজারের লেমুয়া গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। 

জানা যায়, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ইং কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন থানার কেওয়ার জোড়  গ্রামের আজিজুল  হকের পুলিশ কনস্টেবল মেয়ে হাবিবা আক্তারের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।সংসার জীবনে মো:রাদ্দীদ বিন কামরুল নামক তাদের তিন বছরের একটা পুত্র সন্তান রয়েছে। পারিবারিক কলহের জের ধরে উভয়ের বনিবনা না হওয়ায় এবং কামরুল ইসলামের স্ত্রী পুলিশে চাকুরির সুবাদে পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনৈতিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকার অভিযোগ।


কামরুল ইসলাম কে বিভিন্ন সময়ে শারীরিক ও মানষিক অত্যাচার সর্বোপরি ৩০০০০০/- টাকার স্বর্নলংকার ২০০০০০/- টাকার আসবাবপত্র সহ নগদ টাকাপয়সা নিয়া সংসার করবেনা মর্মে অন্যত্রে চলে যাওয়ার কারনে পুলিশ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে কোন সহযোগিতা না পাওয়ার কারন দেখিয়ে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম গত ২৪ এপ্রিল ২০২২ ইং তারিখে হবিগঞ্জ জেলার নোটারী পাবলিকের কার্যালয়ে স্ব শরীরে হাজির হয়ে তালাক প্রদান করে।


এ সুবাদে পুলিশ কনস্টেবল হাবিবা তার সন্তানকে কর্মস্হল  সিলেট জি,আর,পি থানায় ব্যারাকে নিয়ে যায়। বাবার সাথে সন্তানের দেখা সাক্ষাত বন্ধ করে দেয়। কামরুল ইসলাম প্রতিবেদককে জানায়,একমাত্র আদরের সন্তান যেন পিতৃ-স্নেহ থেকে বঞ্চিত না হয় সে জন্য কামরুল ইসলাম তার তালাক দেওয়া স্ত্রীর কথা মত প্রতি মাসে ৫০০০/- টাকা দিয়ে ছেলেকে দেখতে পেত। যার রশিদ প্রতিবেদকের কাছে জমা আছে। কিন্তু হঠাৎ দেখা করা বন্ধ করায়  তিনি গত ১৯ শে জুন ২০২২ ইং তারিখে হবিগঞ্জের পারিবারিক আদালতে পারিবারিক মোকদ্দমা নং ৪৪/২০২২ সন্তানকে দেখার আবেদন করেন।


আবেদন পর্যালোচনা করে আদালত মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত প্রতি শুক্রবার সকাল ১০'০ টা থেকে বিকাল ৪'০ টা পর্যন্ত সময়ের জন্য বাদীর নাবালক পুত্র মো:রাদ্দীদ বিন কামরুল কে তার পিতার সহিত দেখা সাক্ষাৎ করার জন্য সি,আই রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী চৌকি, সিলেট রেলওয়ে স্টেশন, সিলেট কার্যালয়ে হাজির করার জন্য নির্দেশ দেন। প্রথম কিছুদিন সি,আই এনায়েত উল্লা পিতা পুত্রকে দেখা সাক্ষাত করার ব্যবস্থা করে দিলেও হঠাৎ সহযোগিতা বন্ধ করে দেয় বলে কামরুল ইসলাম প্রতিবেদককে জানায়।


কামরুল ইসলামের অভিযোগের সত্যতা যাচাই করার জন্য প্রতিবেদক পরিচয় গোপন রেখে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন চালায়। সিলেট জি,আর,পি তে কর্মরত হাবিবার একাধিক সহকর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাবিবার অনেতিক কাজের কথা স্বীকার করে। এবং  সিনিয়র কর্মকর্তাদের হাত করে পুলিশি ক্ষমতা ব্যবহার করার পাশাপাশি কামরুল ইসলাম কে বিভিন্ন প্রকারের হুমকি দমকির কথা ও শুনা যায়। 

ছেলেকে তার বাবার সাথে দেখা করতে না দেওয়ার কারন জানতে চাইলে হাবিবা বলেন, রাদ্দীদ তার বাবার কাছে গেলেই  অসুস্থ হয়ে পড়ে। আমি মা হিসাবে তা চাই না। তাছাড়া তার বাবা তাকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যায়। আমার কষ্ট হয়। আমি ও সি,আই স্যার সবাই কামরুল কে কল দেই, সে কল রিসিভ করে না। তাই দেখা করতে দেই না। 


এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সি,আই এনায়েত উল্লা' বলেন ওদের ঝামেলা আমি বইতে পারব না তাই এগুলোর মধ্যে নাই। তাদের ব্যাপারে তারাই ভাল জানে। কিন্তু রাদ্দীদের বাবা কামরুল ইসলাম বলেন ভিন্ন কথা। তিনি জানান, ছেলে অসুস্থ হলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই, তখন কি টাইম মেন্টেইন করা যায়।তাছাড়া মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে অতিরিক্ত রেশন আদায়ের অভিযোগ ও পাওয়া গেছে হাবিবার বিরুদ্ধে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



ঈদে রিজার্ভ বেড়েছে, ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বৈদেশিক মুদ্রা আমদানির চাহিদা অনুযায়ী না থাকায় বাজারে ডলার বিক্রির ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমে আসছিল। তবে ঈদের আগে কিছুটা চাঙা ছিল রেমিট্যান্স প্রবাহ। তাই আবারও কিছুটা বেড়েছে রিজার্ভ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, আইএমএফের গণনা পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী- রিজার্ভ এখন ২ হাজার ১০ কোটি ডলারে (২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন) পৌঁছেছে। যেখানে গত মাসের ২৭ মার্চেও ছিল ১ হাজার ৯৪৫ কোটি ডলার।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ঈদের আগে প্রবাসীরা বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এছাড়া রপ্তানি প্রবাহও বেড়েছে। এসব কারণেই মূলত রিজার্ভ কিছুটা চাঙ্গা।

প্রতি মাসে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে কষ্টসাধ্য হবে বাংলাদেশের জন্য। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন অনেকটা শেষ প্রান্তে রয়েছে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রোস রিজার্ভ ছিল ২৯ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল, ২৩ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার।


আরও খবর



মোবাইল নিয়ে ঝগড়া, মা ও সন্তানকে পিটিয়ে হত্যা করলো বাবা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জে ছেলে-মেয়ের মোবাইলে গেম ও ভিডিও দেখাকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটির জেরে মাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বাবা। এ সময় ছেলে-মেয়েকে ও বাবা পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মেয়ে আফরিন আক্তার (৫) ও মারা যায়। আর ছেলে আল আমিন (১২) এখন দিনাজপুরের এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিসাধীন রয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে দিনাজপুর জেলার  নবাবগঞ্জ উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের হেয়াতপুর (চিনির চড়া) গ্রামে মর্মান্তিক এ ঘটেছে। পরে হত্যার অভিযোগে বাবা শহিদুল ইসলামকে আটক করেছে নবাবগঞ্জ পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শনিবার (২০ এপ্রিল) রাত সাড়ে আটটার দিকে মা মর্জিনা বেগম (৩০) রান্না করছিলেন। এ সময় ছেলে আল আমিন(১২) ও মেয়ে আফরিন আক্তার (৫) মোবাইল দেখছিল। এ সময় হঠাৎ দুই ভাইবোন মোবাইল নিয়ে ঝগড়া শুরু করে। মা মর্জিনা বেগম দুইজনকে ঝগড়া বন্ধ করতে বলেন। তবে তারা থামছিল না। একপর্যায়ে তিনি গিয়ে ছেলে ও মেয়েকে চড়থাপ্পড় দেন। এতে উত্তেজিত হয়ে পড়েন শিশু দুটির বাবা শহিদুল। এসময় শহিদুল ও স্ত্রীর মধ্যে তর্ক ও ঝগড়া শুরু হয়। ঝগড়ার এক পর্যায়ে স্বামী শহিদুল ইসলাম চৌকাট দিয়ে স্ত্রী মর্জিনা বেগমকে পেটান। এতে তিনি মারা যান। এসময় তিনি ছেলে-মেয়েকেও পিটিয়ে গুরুত্ব আহত করে। পরে স্থানীয়রা শিশু দুটিকে উদ্ধার করে প্রথমে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মেয়ে আফরিন আক্তার(৫)ও মারা যায়।

এবিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তাওহীদুল ইসলাম জানান, রাতেই নিহত মর্জিনার মা গোলাপি বেগম বাদী হয়ে জামাই শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে  নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত  জামাই শহিদুল ইসলামকে গ্রেফতার করেন। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।


আরও খবর



মাগুরায় তীব্র তাপদাহ নিয়ন্ত্রনে হোটেলে কৃত্রিম পানির ফোয়ারা শীতল করছে পরিবেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় তীব্র তাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে  এক হোটেল ব্যাবসায়ীর কৃত্রিম পানির ফোয়ারা এলাকায় সাড়া ফেলেছে।  জেলা শহরের রেজিস্ট্রি অফিসের পেছনে তার হোটেলে কৃত্রিম পানির ফোয়ারা সৃষ্টি করে হোটেল টিকে শীতল করে মানুষের মাঝে  আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। হোটেলের টিনের চালায় ওয়াটার কুলিং সিস্টেম লাগিয়ে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরি করে হোটেল ঘরের টিনসহ সর্বত্র শীতল পরিবেশ তৈরি করে খাবার হোটেলের ব্যবসা করছে রবিউল ইসলাম। মাগুরায় প্রচন্ড দাবদাহে জনজীবন যেখানে অতিষ্ট এবং বর্তমানে মাগুরায় তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে সেখানে ওয়াটার কুলিং সিস্টেমের কারণে রবিউলের হোটেলের ভিতরের তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রী সেলসিয়াসে নামিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে।

তীব্র গরমে যেখানে জনজীবন অতিষ্ট সেখানে প্রাকৃতিক শীতল পরিবেশ পেয়ে রবিউলের হোটেলে খাবারের জন্য আসা মানুষের ভীড় বাড়ছে দিনদিন।  বৃষ্টিহীন দিনে টিনের চালে বৃষ্টির ঝুমঝুম আওয়াজ, এসি নেই, তবুও এই গ্রীষ্ম মৌসুমে হোটেলের ভিতর শীতল পরিবেশ। ঢেউটিন বেয়ে ঝরছে বৃষ্টির মত পানি। আর এমন নির্মল ঠান্ডা পরিবেশে বসে খাবার খাচ্ছেন ক্রেতারা। তারা এখানে এসে আনন্দিত।

হোটেল মালিক রবিউল ইসলাম জানায়, ২৫ হাজার টাকা ব্যায়ে নিমার্ণ করেছেন এই কৃত্তিম বৃষ্টি। তীব্র গরমে কাস্টমাররা ঠিকমতো আসতো না দোকানে। তাই বৃষ্টির চিন্তা মাথায় রেখে এমন ভাবনা আসে মাথায়। এখন নিয়মিতই আসেন কাস্টমার।

দোকানে খাবার খেতে এসে লোকজন জানায়, তারা হোটেলের ভিতরে শীতল পরিবেশ পেয়ে আরামে খাবার খেতে পারছেন। বাইরের গরম অসহ্য। কোথাও বসে খাবার খাওয়ার ঠান্ডা পরিবেশ পাচ্ছিলেন না তারা। তাই রবিউলের দোকানে এসে এমন চিত্র দেখে তারা হোটেলে বসেই একটু শান্তিতে খাবার খেতে পারছেন।

হোটেলের টিনের চালে দেখা যায় কয়েকটি গার্ডেনিং ফোয়ারা। সেখান থেকে পানি বের হয়ে টিনের চাল বেয়ে পানি পড়ছে নিচে। এতে চালের টিন ভিজে ঠান্ডা হচ্ছে রুমের ভিতরে। পাশাপাশি রুমের ভিতরে রয়েছে ফ্যান। এতে গরম ভাব সহজেই দূর হচ্ছে রুম থেকে। দোকানের উপরে টিনে দিয়ে বৃষ্টির মত পানি পড়তে দেখে পথচারীরাও মুগ্ধ হয়ে দেখছে এই দৃশ্য। হোটেলে খাবার খেতে আসা ক্রেতাদের অনেক ভিড়ও হচ্ছে। রবিউলের হোটেলে এমন ব্যাতিক্রমী উদ্দ্যোগ ইতোমধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে শহরজুড়ে।


আরও খবর



৫ দিনের ছুটিতে দেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশের আকাশে হিজরি শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে এবার পবিত্র রমজান মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে।

আর বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) থেকে পবিত্র শাওয়াল মাস গণনা করা হবে এবং ওই দিন পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।

ঈদের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় সরকার নির্ধারিত ঈদের ছুটি শুরু হয়েছে আজ বুধবার (১০ এপ্রিল)। বুধ ও বৃহস্পতিবার ছাড়াও সাপ্তাহিক দুদিন ছুটির পর রোববার পহেলা বৈশাখ। ফলে ওই দিন অর্থাৎ রোববার (১৪ এপ্রিল) ছুটি ভোগ করবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। টানা ৫ দিনের ছুটি শেষে অফিস-আদালত খুলবে ১৫ এপ্রিল সোমবার।

ঈদের ছুটি শুরুর আগেই কর্মমুখী মানুষ গত কয়েক দিন ধরে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে। এবার একটু দীর্ঘ ছুটি হওয়ায় বাড়ি ফিরতে তেমন ভোগান্তির কথা শোনা যায়নি। আজও রাজধানী ছাড়ছে কর্মজীবী মানুষরা। তবে অন্যান্য দিনের তুলনায় আজ খুব কম মানুষ ঢাকা ছাড়ছে। এর ফলে রাজধানী ঢাকা এখন ফাঁকা শহরে রূপ নিয়েছে।

এদিকে, এবারই প্রথম দীর্ঘ ছুটি পাচ্ছেন প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরতরা। ৯-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছয় দিন ছুটি ভোগ করবেন তারা।

ঈদের ছুটিকালীন আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক। কিছু জায়গায় বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও দেশের অনেক এলাকায় বিদ্যমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। আর ঈদের দিনও গরমে পুড়বে ঢাকাসহ দেশের অধিকাংশ এলাকা।


আরও খবর



বাড়তি ফি টেস্ট পরীক্ষার নামে নেওয়া যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টেস্ট পরীক্ষার নামে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি নেওয়া যাবে না ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত না করার নির্দেশনা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে সম্প্রতি এমন নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত করাসহ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে মর্মে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, বর্ণিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন, টেস্ট পরীক্ষার নামে কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এই নির্দেশনার প্রতিপালন না করলে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।


আরও খবর