Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ২৪ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৪২জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১৫০০ ছাড়িয়ে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫২০ জনে। এই সময়ে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৬২৩ জন রোগী। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৪৯ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১২৭৪ জন।

বুধবার (১৫ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৫ হাজার ৭৫৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১ হাজার ৫০৭ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৪ হাজার ২৪৮ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

এতে আরও বলা হয়েছে, চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৯৬ হাজার ৬৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৪ হাজার ৫৭৬ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৯২ হাজার ৮৯ জন। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লাখ ৮৯ হাজার ৩৯০ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ২ হাজার ১৮৪ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৮৭ হাজার ২০৬ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান ২৮১ জন এবং হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন। ওই বছর ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




মেহেরপুরে কুমড়োর বড়ি তৈরীর ধুম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃখেতে সুস্বাদু আর পুষ্টিগুনে ভরপুর জনপ্রিয় খাবার কুমড়োর বড়ি দেয়ার ধুম পড়েছে গ্রামীণ জনপদে। মেহেরপুরও এর ব্যতিক্রমি নয়। শীতের মৌসুমে কুমড়ার বড়ির কদরটা একটু বেশি। বাড়ির আঙিনা, আশেপাশে মাচা করে সেখানে শুকানো হচ্ছে সেগুলো বড়ি। স্বাদে ও মান ভালো হওয়ায় দিন দিন বেড়েই চলেছে বড়ির চাহিদা। বাড়তি আয়ের পথ তৈরি হওয়ায় অন্যান্য কাজের পাশাপাশি পাড়া মহল্লায় নারীরা পালাক্রমে এই বড়ি দেয়ার কাজটি করছেন। অন্যদিকে ভোজন রসিকরাও তা খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন।

মেহেরপুরের বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, সারি সারি কুমড়ার বড়ি তৈরি করে রোদে শুকাতে দেওয়া হয়েছে। নারীদের পাশাপাশি পুরুষরাও এ কাজে হাত লাগিয়েছেন। সাধারণত শীতকালেই কুমড়া বড়ির চাহিদা বেশি থাকে। আগে সনাতন পদ্ধতিতে বড়ি তৈরি করা হত। তখন সন্ধ্যায় ডাল ভিজিয়ে রেখে পরের দিন শিলপাটায় বেটে বড়ি তৈরি করা হত। কিন্তু আধুনিকতার ছোয়ায় এখন মেশিনের মাধ্যমে কুমড়ার বড়ি তৈরির ডাল ফিনিশিং করা হয়। হাটবাজারে কুমড়ার বড়ি বর্তমানে খুচরা ৩৫০-৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

কয়েকজন গৃহবধুর সাথে আলাপকালে জানা গেছে, রাতে কুটা কলাই-কুমড়ার ম- পাত্র করে সারারাত শীতের শিশিরে রাখা হয়। পরের দিন ভোরে গৃহিণীরা একত্রিত হয়ে বসে যান বড়ি দেওয়ার কাজে। কাঠ, নেট বা বাঁশের মাচার ওপর পরিষ্কার কাপড় বিছিয়ে তার উপর ধীরে ধীরে ডান হাতের মুঠোয় বসানো হয় বড়ি। হাতের নিপুণ ছোঁয়ায় তারা বিশেষ কৌশলে বড়ি তৈরী করেন। এরপর কাঁচাবড়ি শীতের রোদে শুকানো হয়। বড়িগুলো যেন দেখা যায় তারার মতো ফুটে আছে। পরিষ্কার আবহাওয়া এবং তীব্র শীতে বড়ি বানালে সেই বড়ি স্বাদযুক্ত হয় বেশি।

বড়ি তৈরী সম্পর্কে গাংনীর কুঞ্জনগরের জামিলা খাতুন জানান, বাজারে প্রতি কেজি মাস কলাইয়ের ডাল ১০০ থেকে ১২০ টাকা ও চাল-কুমড়ার আকার হিসেবে ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। প্রথমে মাস কলাইয়ের ডাল রোদে ভালো করে শুকিয়ে তারপর পানিতে ৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হয়। কুমড়ো থেকে আঁশ ছাড়িয়ে নেওয়ার পর এর মধ্যে কিছু মসলা দিয়ে মেশিনের সাহায্যে মিশ্রণ করে কুমড়ো বড়ির জন্য উপকরণ তৈরি করা হয়।

আবহাওয়া ভালো হলে কুমড়ো বড়ি গুলো ভালো হয়। বৈরী আবহাওয়া বা শৈত্য প্রবাহের ফলে কুমড়ো বড়ি নষ্ট হয়ে যায়। কুমড়ো বড়ি একটি মুখরোচক খাবার। অনেকের কাছে এটি অনেক প্রিয়। এটির ফলে তরকারির স্বাদে নতুন মাত্রা যোগ হয়।

বাজারে চাল কুমড়া ব্যাপক চাহিদাও লক্ষ্য করা গেছে। খুচরা বাজারে প্রতিটি কুমড়া ১০০ থেকে ২৫০ টাকা করে বিক্রি করছেন বলে জানান ব্যবসায়ীরা। এই কুমড়া সংগ্রহ করে বাড়ির বৌ- ঝিরা বড়ি তৈরি করছেন। বড়ি তৈরি করতে পরিশ্রম বেশি হলেও লাভও হয় বেশি। আগে সব সময় কলাই পাওয়া গেলেও কুমড়া পাওয়া যেত না। কিন্তু এখন বড়ি দেওয়ার জন্য কুমড়াও পাওয়া যায় সব সময়।

তাছাড়া আগের তুলনায় বড়ি তৈরীতে পরিশ্রম অনেক কম। পুষ্টিবীদ তরিকুল ইসলাম জানান, প্রতি ১০০ গ্রাম মাষকলাইতে আছে ৩৪১ মি.গ্রা. ক্যালরি, ৯৮৩ মি.গ্রা. পটাসিয়াম, প্রোটিন ২৫ গ্রাম, সোডিয়াম ৩৮ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম ১৩৮ মি.গ্রা. আয়রন ৭.৫৭ মি.গ্রা। অপরদিকে, চাল-কুমড়া পুষ্টিকর একটি সবজি। এতে বিভিন্ন ধরণের ভিটামিন, মিনারেল ও ফাইবার রয়েছে তাই চাল কুমড়ার উপকারিতা অনেক। যক্ষ¥া, কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস্ট্রিকসহ বহু রোগের উপশম করে চাল কুমড়া। চাল কুমড়া তরকারি হিসেবে খাওয়া ছাড়াও মোরব্বা, হালুয়া,পায়েস এবং পাকা কুমড়া এবং কালাই ডাল মিশিয়ে কুমড়ো বড়ি তৈরী করেও খাওয়া হয়। সব মিলিয়ে কুমড়ো বড়ি নিঃসন্দেহে একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর খাবার বলে মন্তব্য করেন তিনি।


আরও খবর



নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য ৩৮ দেশ-সংস্থাকে আমন্ত্রণ জানাল ইসি

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য ৩৮ দেশ ও সংস্থাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এসব দেশ ও সংস্থাকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।জানা গেছে, ইসি এদের অনেকের ব্যয় বহন করবে।

ইসি সূত্রগুলো জানিয়েছে, দেশ ও সংস্থাগুলো হলো- ভারত, ভুটান, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ফ্রান্স, জর্জিয়া, ইন্দোনেশিয়া, কাজাখস্তান, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, মিশর, তুরস্ক, উজবেকিস্তান, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, সেনেগাল, থাইল্যান্ড, আজারবাইজান, মালয়েশিয়া, মরিশাস, তিউনিশিয়া, ব্রুনাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, ওমান, কুয়েত, সৌদি আরব, চীন, জাপান ও সিঙ্গাপুর।

এছাড়া সার্ক এবং ওআইসি মহাসচিব, ফেম্বোসা ও এ-ওয়েব চেয়ারপারসনকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন, যেসব দেশ তাদের নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আমন্ত্রণ জানায়, সেসব দেশ-সংস্থাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন তারা।

ইসি যাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে, তাদের ভ্রমণ ব্যয়ও বহন করবে সংস্থাটি। কেননা, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে যখন অন্য দেশ আমন্ত্রণ জানায়, ব্যয় আমন্ত্রণকারী দেশ-সংস্থাই বহন করে।

এদিকে এ পর্যন্ত ১২টি দেশ ও সংস্থার ৪৪ জন পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিক ভোট পর্যবেক্ষণের আবেদন করেছে বলে জানা গেছে।

ইসির জনসংযোগ শাখার পরিচালক মো. শরিফুল আলম জানিয়েছেন, উগান্ডার ১১ জন আসতে চায় আফ্রিকান ইলেকটোরাল অ্যালায়েন্স থেকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের চারজন, বার্তা সংস্থা অ্যাজেন্সি ফ্রান্স প্রেস-এর ১২ জন, আবুধাবি থেকে একজন, ভারতের এনডিটিভি’র দুইজন, সাউথ এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ফোরামের চারজন, ব্রিটিশ হাইকমিশনের একজন, ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্টিয়ান কংগ্রেসের তিনজন, সুইডিশ রেডিও থেকে একজন, জাপানের একজন, জার্মানির দুইজন (একজন সাংবাদিক), ইতালি থেকে একজন ও অস্ট্রেলিয়ান দূতাবাসের একজন ভোট পর্যবেক্ষণে আসতে চায়।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




“সাফল্যের পূর্ণতায়, উচ্ছ্বাসের বাঁধ ভেঙেছে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ প্রাঙ্গণে”

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

বিগত বছরের মতো এবারও ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের  শিক্ষার্থীরা অনন্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছে। ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের মোট ২২৭২ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। পাসের হার ৯৯.৬৫। জিপিএ- ৫.০০ পেয়েছে ১২৯৯ জন শিক্ষার্থী, যা মোট পরীক্ষার্থীর ৫৭.১৭%। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫.০০ পেয়েছে ১১০২ জন। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ১৫৪ জন এবং মানবিক বিভাগ থেকে ৪৩ জন শিক্ষার্থী। প্রতিষ্ঠানের কৃতিত্বপূর্ণ এই সাফল্যে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের মধ্যে বইছে গৌরবদীপ্ত আনন্দ ধারা। 


দেশের অন্যতম শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব, ঐতিহ্যবাহী সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ, ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জনাব ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা এবং সম্মানিত অধ্যক্ষ জনাব ওবায়দুল্লাহ নয়নসহ পরিচালনা পর্ষদের সুদক্ষ দিক-নির্দেশনায় শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে একঝাঁক মেধাবী শিক্ষক। এই প্রসঙ্গে অধ্যক্ষ মহোদয় বলেন, “প্রাজ্ঞ নির্দেশনা, সুদক্ষ পরিচালনা, নিয়মিত পাঠদান ও তদারকি, শিক্ষকমন্ডলীর আন্তরিকতা ও শিক্ষার্থীদের গভীর অধ্যবসায় এই সাফল্যের পিছনে মূলমন্ত্র হিসেবে কাজ করছে। কলেজের অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায় কোন শিক্ষার্থী ক্রমাগত খারাপ করলে তা অভিভাবকদের অভিহিত করা হয়। তিনি বলেন, “আমরা মানুষ গড়ার কাঙ্ক্ষীত পরিবেশ নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছি। শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার ব্যাপারে আমরা আপোষহীন। সুষ্ঠু পরিকল্পনা, কঠোর শৃঙ্খলা এবং অধ্যবসায় আমাদের এগিয়ে চলার মূল চাবিকাঠি।”


২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ (A+) পাওয়া শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেন বলেন, ‘আজকের এই প্রাপ্তি আমার জীবনে শ্রেষ্ঠ অর্জন। বাবা-মায়ের প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এসএসসি-তে A+ না পাওয়ার কষ্ট ভুলে আমি আজ বিজয়ী। স্যারদের নিরলস চেষ্টা, প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন ও বাবা-মায়ের পরিশ্রমে আজকে আমার এই অর্জন। আমি সবার কাছে কৃতজ্ঞ।’ 


অভিভাবক ইমতিয়াজ আহমেদ জানালেন তার সন্তুষ্টির কথা। তিনি বলেন,   “আমার সন্তানের সাফল্যের মূল কারিগর ডিএমআরসি। আমার সন্তান কলেজে অনুপস্থিত থাকলে সাথে সাথে তা এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হতো। শিক্ষার্থীর সকল বিষয় অভিভাবকদের নখদর্পণে দিয়ে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীল ভূমিকায় আমি মুগ্ধ ও অভিভূত।’ 


অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জনাব ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা প্রতিষ্ঠানটি নিয়ে তাঁর স্বপ্নের কথা জানালেন। মানুষ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে আমাদের এ যাত্রা। অনেক স্বপ্ন আর আশা-আকাক্সক্ষা নিয়ে কলেজটির কাজ শুরু করি। মহান রাব্বুল আলামিনের অশেষ কৃপায় এলাকাবাসীর অপার সহযোগিতা, শিক্ষক-ম-লীর আন্তরিক পাঠদান এবং শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রমে সেই স্বপ্ন আজ পূরণ হয়েছে। তাই তো তেরো বছরের এই পথ পরিক্রমায় এই প্রতিষ্ঠান তার কাক্সিক্ষত স্বপ্নকে বাস্তবে রূপায়ন করতে পেরেছে। এই অগ্রগতি মানবকল্যাণে অব্যাহত থাকুক।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




পোরশায় কৃষকের পিয়াজ গাছে কীটনাশক দিয়ে ঝলসে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশায় আফাজ উদ্দীন নামের এক দরিদ্র কৃষকের ৫শতাংশ জমির পিয়াজ গাছে কীটনাশক প্রয়োগ করে ঝলসে দিয়েছে দূবৃত্তরা।ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার নিতপুর ইউনিয়নের গানইর গ্রামে।জমির মালিক মৃত্যু ইদ্রিস আলীর ছেলে আফাজ উদ্দীন জানান, তার লীজ নেওয়া জমিতে রোপনকৃত পিয়াজ গাছে কে বা কাহারা বুধবার দিবাগত রাতে কীটনাশক প্রয়োগ করে। এতে তার ৫শতাংশ জমির সব পিয়াজ গাছ ঝলসে গেছে। এতে তার প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তিনি। এ ব্যাপারে তিনি থানায় একটি মামলা করবেন বলে জানান।

পোরশা থানার অফিসার ইনচার্জ জহুরুল ইসলাম জানান, লিখিত অভিযোগ পেলে তিনি ব্যবস্থা নিবেন।

আরও খবর



সিআইডি খ্যাত অভিনেতা ফেডি আর নেই

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৩০জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:সিআইডি খ্যাত অভিনেতা দীনেশ ফাদনিস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেন । ভারতীয় গোয়েন্দা ভিত্তিক টিভি সিরিজের এই অভিনেতা সোমবার দিবাগত রাত ১২টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর।

সূত্রের খবর, মুম্বাইয়ের হাসপাতালে ‘লিভার ফেলিওর’-এর জেরে তার মৃত্যু হয়।

ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অসুস্থ হয়ে পড়ায় মুম্বাইয়ের তুঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় দীনেশকে। সেখানে তাকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। আজ মঙ্গলবার তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।

১৯৯৭ সালে টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় সিআইডির। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত এ সিরিয়ালের ইন্সপেক্টর ফ্রেডরিক্স বা ফ্রেডি চরিত্রে অভিনয় করেন দীনেশ ফাদনিস। এই অভিনেতার করা চরিত্রটি দর্শকের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলে। নব্বই দশক থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ভারতীয় টেলিভিশনের সবচেয়ে জনপ্রিয় শোগুলোর একটি সিআইডি।


আরও খবর