Logo
আজঃ রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

১৯১টি নিউজপোর্টাল বন্ধে চিঠি দেওয়া হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১১২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, দেশবিরোধী সংবাদ প্রচারের অভিযোগ পেলে অনলাইন সংবাদ মাধ্যম বন্ধের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এরইমধ্যে ১৯১টি অনলাইন নিউজপোর্টালের লিংক বন্ধে ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান তথ্যমন্ত্রী।

আজ সোমবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সদস্য মুজিবুল হকের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এ কথা বলেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

হাছান মাহমুদ বলেন, বর্তমানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে ১৬২টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, দৈনিক পত্রিকার ১৬৯টি অনলাইন পোর্টাল এবং টিভি চ্যানেলের ১৫টি অনলাইন পোর্টালসহ ৩৪৬টি অনলাইন পত্রিকার নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।

দেশবিরোধী সংবাদ প্রচার বন্ধে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ায় এমন কার্যক্রম পরিচালনাকারী ও সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে ১৯১টি অনলাইন নিউজপোর্টালের ডোমেইন বরাদ্দ বাতিল করাসহ লিংক বন্ধ করার জন্য ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

আজ সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা রুবিনা আক্তারের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী আরও জানান, বর্তমানে রাজধানী ঢাকা হতে দৈনিক, সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকার সংখ্যা ১ হাজার ১৪১টি। এর মধ্যে দৈনিক পত্রিকা ৫০৯ টি, সাপ্তাহিক ৩৪৫ এবং মাসিক পত্রিকা ২৮৭টি।

চট্টগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারি ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম হিসাবে বাংলাদেশ টেলিভিশনে মানহীন অনুষ্ঠান প্রচারের সুযোগ নেই। রাষ্ট্রীয় নীতিমালা অনুসরণ করে বিটিভি দেশীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করে সংগীতানুষ্ঠান, তথ্যচিত্র, নাটক, বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানসহ নানাবিধ অনুষ্ঠান নির্মাণ ও প্রচার করেছে।


আরও খবর



সরকার বিরুধী প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর অভিযোগ আলমের বিরুদ্ধে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ১১২জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোটারঃ-

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের মরহুম নুর-বখত মাহালদারের ২য় ছেলে আলমের বিরুদ্ধে সরকার ও রাষ্ট্র বিরুধী কার্যকলাপের লিপ্ত থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায় ইউনিয়নের সাকুচাইল গ্রামের সম্ভ্রান্ত পরিবারের শিক্ষক পিতা নুর-বখত মহালদারের  সন্তান আলমগীর বখত মহালদার আলম । তাবলিগ জামাতের সাইনবোর্ডের আড়ালে সংসার বৈরাগী হয়ে পরিবার পরিজন ছেড়ে কখনো কখনো বিভিন্ন মসজিদে আবার কখনো স্হানীয় ছাতিয়াইন বাজারে অন্যের দোকানে অস্হায়ী কাজ নেয়। 


সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলে রাত ভর বসত ঘরেই বহিরাগতদের নিয়ে চলে বিভিন্ন শলাপরামর্শ। অনুসন্ধানে দেখা যায়, বাস্তব জীবনে আলম বিবাহিত ও দুই সন্তানের জনক। কিন্তু স্ত্রী সন্তানের খোজ খবর না নিয়ে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে উগ্রপন্থী দের দলে। সন্তানদ্বয় রাজধানীর নামকরা স্কুলে একমাত্র মায়ের আয়েই  পড়াশোনা করছে বলে নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক আলমের পরিবারের একটি সুত্র জানায়। জানা যায় আলমের স্ত্রী একই উপজেলার সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে তাই আলমের সরকার বিরুধী কার্যক্রম পছন্দ না হওয়ায় এবং আলম পরিবারের সদস্যদের ভরনপোষণ না করায় জীবিকা নির্বাহের জন্য নিজেকে নারী উদ্যোক্তা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে। 


তাছাড়া  পড়াশোনার খরচ চালাতে মায়ের  কষ্ট দেখে আলমের সন্তানগন আলমের কাছে পড়াশোনার খরচ দাবি করলেও আলম তা দিতে অস্বীকার করে। অন্যদিকে আলম সম্পত্তি বিক্রি করে সরকার বিরুধী প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর কাজে ব্যয় করছে বলে আলমের স্ত্রীর দাবি।এলাকাবাসী জানায় আলমগীর বখত আলমের পিতা মরহুম নুর-বখত মহালদার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। মৃত্যুর পূর্বে অগাঘ জায়গা সম্পত্তি রেখে গেলেও তাবলীগ জামাতের পেছনে  সব সম্পত্তি বিক্রি করে খরচ করায় আজ প্রায় নি:স্ব।


জানা যায় এলাকার গুটিকয়েক স্বার্থান্বেষী মহলের ইন্দনে আলম নির্ধিধায় রাতভর জামাতি মিটিং চালায়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আলমের স্ত্রী প্রতিবেদককে বলেন, আলম দীর্ঘদিন এভাবেই চলছে, আমি তা বন্দের জন্য থানার সহযোগিতা চেয়েছি, মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক কে ও অবগত করেছি। পুলিশ আসার খবর পেয়ে পুলিশ আসার আগেই সে তার দলবল নিয়ে স্হান ত্যাগ করে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



প্রশাসনের মদদে ফসলী জমিতে নিষিদ্ধ ইটভাটা

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৯৫জন দেখেছেন

Image
তানোর প্রতিনিধি : চারদিকে আলুর আবাদ, চার ফসলী জমি, তারমধ্যেই নিষিদ্ধ ড্রাম চিমনির ইটভাটা চলছে প্রশাসনের মদদে বলে কৃষকদের অভিযোগ। সেই ভাটায় দেদারসে পুড়ানো হচ্ছে কাঠ, ভাটার পাশ্বেই আম বাগান। বিষাক্ত ধোয়ায় ঝলসে গেছে মুকুল, নষ্ট হতেই আছে কৃষি ফসল। কৃষকদের দাবির মুখে অভিযানের নামে আইওয়াশ করে থাকেন উপজেলা প্রশাসন। রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার ঘাষিগ্রাম ইউনিয়ন(ইউপির) বেলনা কারিগরি কলেজ সংলগ্ন ও গোছা কামারগা মুল রাস্তার ফসলী জমিতে জম্পেশ ভাবে চলছে ইট ভাটাটি। চলতি বছরে উপজেলা প্রশাসন অভিযান দিয়ে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমান করে ভাটাটিকে আইওয়াশ করেন বলেও ভুক্তভোগী কৃষকরা নিশ্চিত করেন। ফলে দ্রুত ইট ভাটা বন্ধ করে ফসল সুরক্ষার জোরালো দাবি উঠেছে।

সরেজিনে দেখা যায়, তানোর উপজেলার কামারগাঁ টু কেশরহাট, মোহনপুর উপজেলার ঘাষিগ্রাম ইউনিয়ন(ইউপির) বেলনা টেকনিক্যাল কলেজ সংলগ্ন কৃষি চার ফসলী জমিতে গড়ে উঠেছে ইট ভাটা। ভাটার উত্তরে বিশাল আম বাগান ও চার দিকে হয়েছে আলু চাষ। অবশ্য আলু উঠতে শুরু করেছে। এরপর রোপন হবে ধান। ইট ভাটা সেই আদিকালের নিষিদ্ধ ড্রাম চিমনি দিয়ে চলছে। চিমনির উচ্চতা খুবই কম। পুড়ানো হচ্ছে কাঠ। আশপাশের এলাকা থেকে কৃষি জমি ও পুকুরের মাটি আনা হয় ভাটাতে। একারনে পাকা রাস্তাও ঝুকিপূর্ন হয়ে পড়েছে।

স্থানীয়রা জানান, আশপাশে যত ইট ভাটা রয়েছে কোথাও এধরনের চিমনি ব্যবহার হয় না। এচিমনির উচ্চতা খুবই কম। বিষাক্ত ধোয়া ফসল ও গাছে যাওয়ার কারনে নষ্ট হয়ে পড়ছে। যেখানে ফসলী জমি কোন ভাবে ফেলে রাখা যাবে না। কিন্তু ভাটার বিষাক্ত ধোয়ায় ফসল হানি হলেও রহস্য জনক কারনে নিরব। গোছা বাজার পার হলে পড়বে আরেকটি ইট ভাটা। নিয়ম অনুযায়ী চিমনি ব্যবহার করা হচ্ছে। জন বসতি ও ফসলী জমিতে ভাটা থাকার কারনে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতিকর। মাঝে মাঝে অভিযান দিয়ে নাম মাত্র জরিমানা করে আইওয়াস করা হয়।

অভিযানের পরে আরো জম্পেশ ভাবে চলে ভাটা। সব চেয়ে হুমকিতে বেলনা কারিগরি কলেজের কাছে ভাটাটি। চলতি আলু মৌসুমে বিভিন্ন মাঠে যে ভাবে ফলন হয়েছে, কিন্তু ভাটার বিষাক্ত ধোয়ার কারনে ফলনও কম। দেশের বিভিন্ন জায়গায় ইট ভাটা গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এভাটা কেন বন্ধ হচ্ছে না। নাকি ভাটা মালিক হাজি আজিজুরের কাছে সবাই জিম্মি হয়ে আছে। হতবাক হতে হয়, পার্শ্বে আম বাগান মুকুল  ঝরে পড়েছে, পাতাগুলো কালচে আকার ধারন করেছে। আলু তোলার পর ধান রোপন করা হবে। ভাটা বন্ধ না হলে ধানের চাষাবাদ হুমকিতে পড়বে। পরিবেশ অধিদপ্তর মনে হয় ঘুমিয়ে আছে। তারা একদিনও আসেনি। টাকায় সবাই নিরবতা পালন করছে। কৃষকের ফসল নষ্ট হলে তাদের কি আসে যায়। ক্ষতি হলে কৃষকের হবে, তাদের তো না।

ভাটা মালিক হাজি আজিজুল হক জানান, প্রতি বছর সরকারে লাখ লাখ টাকা দেওয়া হয়। তাছাড়া এভাবে ভাটা চালানো যাবে না। ফসলের কোন ক্ষতি হয় না। অন্য ভাটা যে ভাবে চলে এটিও একই ভাবে চলছে।

মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা জানান, এর আগেও ভাটার বিষয়ে অনেকে বলেছেন। কৃষি চাষাবাদ হুমকিতে ফেলে ইটভাটা পরিচালনা করা যাবে না। দ্রুত অভিযান পরিচালনা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

আরও খবর



রূপগঞ্জে ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমি ও ঘর হস্তান্তর

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:মোঃআবু কাওছার মিঠু 

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজলোর বিভিন্ন এলাকার হিজড়া, বিধবা, স্বামী  পরিত্যক্তা, দুস্থ:, অসহায়, ভূমিহীন ও গৃহহীন  ৪০ পরিবারের মাঝে জমি সহ ঘর হস্তান্তর করা হয়ছে। গতকাল ২২মার্চ বুধবার প্রধানমন্ত্রীর র্কাযালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় চর্তুথ পর্যায়ে এ সকল ঘর ও জমি বিতরণ করা হয়।রূপগঞ্জ উপজলো মিলনায়তনে আয়োজিত এ বিতরণী সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল হক।


সভায় বক্তব্য রাখনে নারায়ণগঞ্জ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট  মৌসুমী বাইন হীরা, রূপগঞ্জ উপজলো পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ শাহজাহান ভুঁইয়া, রূপগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কামরুল হাসান মারুফ, মুড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ আলমাছ, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কমর্কতা মো: আরিফুল হাসান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আমান উল্লাহ।


রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ মোমেন ও সুবিধাভোগী নুরুল ইসলামসহ আরো অনেকে।পরে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।উল্লেখ্য রূপগঞ্জে ৪১৫টি ঘরের মধ্যে গতকাল বুধবার পর্যন্ত ৩৯২ টি ঘর জমি সহ ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



কলাপাড়ায় কামালের বাড়িতে বসলো বাজপাখি,তৈরী হলো নিখুঁত বন্ধুত্ব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ১৯জন দেখেছেন

Image

কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি: কলাপাড়ায় মহিপুর ইউনিয়নের বিপিনপুর গ্রামের জেলে কামাল পাহলান (৪০)। বছর দুই আগে তিনি পার্শ্ববর্তী খালে মাছ শিকারে যান। এসময় একটি বাজপাখি অসু¯’ অব¯’ায় খালের পাড়ে এবং অপর একটি বাজপাখি গাছের ডালে দেখতে পান। পরে তিনি অসু¯’ বাজপাখিটি উদ্ধার করে তার বাড়িতে নিয়ে আসেন। বাজপাখিটির শরীরে অনেক জ্বর ছিলো এবং পাখায় আঘাতপ্রাপ্ত ছিলো। এসময় সু¯’ বাজপাখিটিও তার সঙ্গে চলে আসে। পরে প্রায় ১৫ দিন তিনি পাখি দুটি খাঁচায় আটকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে সু¯’ করে ছেড়ে দেন। কিš‘ এর মধ্যে একটি পাখি তাকে ছেড়ে যায়নি। থাকছে তার বাড়ির খালপাড়ের একটি রেন্ট্রি গাছে। দীর্ঘদিন পাখিটি তার সঙ্গে থাকায় তিনি নাম দিয়েছেন ডায়মন। বর্তমানে ডায়মন বলে ডাকলেই পাখিটি তার কাছে চলে আসছে। তার হাত এবং শরীরের উপরে বসেই খুনসুটি করছে। পরে খাবার খেয়ে ফের চলে যা”েছ গাছের মগডালে। তীক্ষèদৃষ্টি সম্পন্ন হিং¯্র শিকারী এ বাজপাখির সঙ্গে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করে বিরল দৃষ্টান্ত ¯’াপন করেলো জেলে কামাল। বাজপাখি এবং মানুষের এ বন্ধুত্ব দেখে অনেকটা বেজায় আনন্দিত এলাকাবাসী। 


বিপিনপুর গ্রামের কৃষক জালাল মুন্সী জানায়, টিয়া, ময়না এবং শালিক পাখি মানুষ পোষ মানিয়েছে। এটা আমরা সচরাচর দেখেছি। কিš‘ বাজপাখির সঙ্গে মানুষের এমন ভালোবাসা অবিশ্বাস্য হলেও বাস্তব ঘটনা। এটা অলৌকিক মনে হলেও কামাল পাহলান তা করে দেখিয়েছিন। বাজপাখি তার কথা শুনছে। 


আরেক ¯’ানীয় রাসিন্দা ষাটোর্ধ তমিজ উদ্দিন জানান, এটি একটি অবাক করা দৃশ্য, যা নিজ চোখে না দেখলে বিশ্বাশই করতাম না। বাজপাখি আর কালাম পাহলানের অভূতপূর্ব বন্ধুত্ব দেখে আমরা আনেকটা আনন্দিত।   


কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, শুধু বাজপাখিই নয় আদর-ভালোবাসা দিয়ে জয় করা যায় আরো অনেক হিং¯্র প্রানির মন। কামাল পাহলান খুবই ভালো কাজ করেছেন। প্রানীটি হিং¯্র দেখেও তিনি না মেরে চিকিৎসা সেবা দিয়ে সু¯’ করেছেন। সবাইকে হিং¯্র প্রানী দেখে না মেরে কামালের মতো বিরল দৃষ্টান্ত ¯’াপন করার কথা বলে জানান তবে কোন প্রানিকে আবার জোর করে পোষ না মানানোরও অনুরোধ জানান তিনি। 



আরও খবর



মাদারীপুরের শিবচরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত বেড়ে ১৮

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি: মাদারীপুরের শিবচরে পদ্মা সেতুর এক্সপ্রেসওয়েতে ইমাদ পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ১৮ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৫ জন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আজ রোববার সকাল পৌনে ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। শিবচর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু নাঈম মো. মোফাজ্জেল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রোববার সকালে খুলনা থেকে যাত্রীবাহী ইমাদ পরিবহনের বাসটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। পদ্মা সেতুর আগে ঢাকা-খুলনা এক্সপ্রেসওয়ের মাদারীপুরের শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় পৌঁছালে বাসটির সামনের একটি চাকা ফেটে যায়। এতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসটি নিচে পড়ে দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ১৪ জন মারা যান।

এ দুর্ঘটনায় আহত ১৫ জনকে উদ্ধার করে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাঁচ্চর রয়েল হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে হাসপাতালে নেয়ার পর আরও চারজন মারা যান।

মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম বলেন, এ দুর্ঘটনায় ১৮ জন নিহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


আরও খবর