Logo
আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

১৫ ঘণ্টা পর সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ১৫২জন দেখেছেন

Image

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত ট্রেনের ইঞ্জিন ও বগি উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এগুলো উদ্ধার করা হয়। এর ফলে দীর্ঘ ১৫ ঘণ্টা পর সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ চালু হলো। শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. শাখাওয়াত হোসেন হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে আজ ভোর ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান সীমানায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সিলেট থেকে ঢাকাগামী কালনি ও জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা ও ঢাকা থেকে সিলেটগামী ওই দুটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করা হয়।

লাউয়াছড়া পাহাড়ি এলাকা অতিক্রমকালে উদয়ন এক্সপ্রেসটি ঝড়ের কবলে পড়ে। এ সময় চলন্ত ইঞ্জিনের সামনে একটি বিশাল আকৃতির গাছ পড়ায় ধাক্কা লেগে ট্রেনের ইঞ্জিনসহ তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়। খবর পেয়ে সকাল ৬টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রেল পুলিশ ও দমকল বাহিনীর সদস্যরা।

পরে যাত্রীদের উদ্ধার করে কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গলে স্টেশনে পাঠিয়ে দেন। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান পরিচালক ওমর ফারুক।

এদিকে, এ ট্রেন দুর্ঘটনার তদন্তের পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করেছে রেলওয়ে বিভাগ। রেলের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা খায়রুল কবিরকে আহ্বায়ক করে গঠিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী (লোক), বিভাগীয় যান্ত্রিক প্রকৌশলী (ক্যারেজ ও ওয়াগন) বিভাগীয় প্রকৌশলী (২) ঢাকা, বিভাগীয় সংকেত ও টেলি যোগাযোগ প্রকৌশলী। কমিটির সদস্যরা বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (ঢাকা)  শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে আজ শনিবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।


আরও খবর



চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে নারীকে হত্যার অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১৪৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:গাজীপুরের শ্রীপুরের তাকওয়া পরিবহনের একটি চলন্ত মিনিবাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে চম্পা বেগম (৩২) নামের এক নারীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে গাড়িটির চালক ও হেলপারের বিরুদ্ধে। তবে এ ঘটনায় বাসটি এবং চালক-হেলপারকে তাৎক্ষণিকভাবে শনাক্ত করা যায়নি। 

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত পৌনে ৯টার দিকে শ্রীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের এমসি বাজারের তাহের সিএনজি পাম্পের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ খবরে আশপাশের উত্তেজিত জনতা বেশ কয়েকটি মিনিবাস ভাঙচুর করেছে বলে জানা গেছে।

নিহত চম্পা বেগম ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার নিজগাঁও গ্রামের আবুল কালামের স্ত্রী ও চান্দুরা সুরুজ আলীর মেয়ে। তিনি স্বামীর সঙ্গে গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন এবং সেখানকার একটি কারখানায় চাকরি করতেন।

চম্পার ভাজিতা সুমন মিয়া জানিয়েছেন, উপজেলার নয়নপুর এলাকায় ছোট বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন চম্পার বাবা। তার বোন গার্মেন্টসে কাজ করেন। বাবার সঙ্গে দেখা করতে শুক্রবার ছোট বোনের বাড়ি যান চম্পা। পরে সেখান থেকে গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ি যাওয়ার জন্য নয়নপুর থেকে বাসে ওঠেন তিনি। বাসটি কিছুদূর যাওয়ার পর হেলপারের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে চলন্ত বাস থেকে তাকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেওয়া হয়। পরে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে স্বজনরা হাসপাতালে গিয়ে মরদেহ নিয়ে যান।

প্রত্যক্ষদর্শী বালুর গাড়ির শ্রমিক জালাল উদ্দিন বলেন, আমরা ঘটনাস্থলের কাছাকাছিই ছিলাম। হঠাৎ তাকওয়া পরিবহনের একটি বাসে বিকট শব্দ হয়। পরে মহাসড়কের পাশ থেকে ওই নারীকে গুরুতর আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি।

মাওনা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইসমাইল হোসেন বলেন, বাস থেকে ফেলে দেওয়ার ঘটনাটি এখনো নিশ্চিত নই। প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে তথ্য নেওয়ার চেষ্টা চলছে।

মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কংকন কুমার বিশ্বাস জানান, বাসটি শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। বাসটি শনাক্ত করা গেলে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।


আরও খবর



‘ল্যাভরভের বক্তব্যে স্পষ্ট, বড় শক্তিগুলোর ক্ষমতার লড়াইয়ের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে দেশ’

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৩৬জন দেখেছেন


আরও খবর



বউ বিক্রি হয় যে বাজারে!

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৫০জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:দেশের বিভিন্ন স্থানে বউ বাজার রয়েছে। তবে সেখানে বিক্রি হয় আলু, পটলসহ নিত্যপণ্য। তবে বুলগেরিয়াতে এমন একটি বউ বাজার রয়েছে, যেখানে অর্থের বিনিময়ে কেনা যায় বউ। পাত্রের পরিবারের সদস্যরা এই বাজার থেকে পছন্দমতো একটি মেয়ে বেছে কিনে নেন এবং তাকে পুত্রবধূ হিসেবে বাড়িতে নিয়ে যান।

বিষয়টি অদ্ভুত হলেও সত্যি! শুনতে অবাক লাগলেও আজকের এই দিনে সেখানে নারী কেনাবেচা হয় বহাল তবিয়তে। আলু পেঁয়াজের মতোই এ বাজারে বিক্রি হন নারীরা। বাজারে মেয়েদের দাম ভিন্ন ভিন্নভাবে নির্ধারণ করা হয়।

বুলগেরিয়ায় ‘বউ-বাজার’টি রয়েছে স্তার জাগোর নামের এক স্থানে। পুরুষরা এই বাজারে তাদের পরিবার নিয়ে যান এবং নিজের পছন্দমতো মেয়ে বেছে টাকা দিয়ে কিনে নেন।

যে মেয়েটিকে পছন্দ করা হয় তার সঙ্গে দর কষাকষি করা হয়। তারপর যখন মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা প্রদত্ত মূল্যে খুশি হন, তখন সেই মূল্যে ছেলেটির পরিবারকে মেয়েটিকে দেওয়া হয়। এরপর ছেলেটি মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং মেয়েটি তার স্ত্রীর মর্যাদা পায়।

এই কনের বাজারটি মূলত গরিব পরিবারের মেয়েদের জন্য। যেসব মেয়ের পরিবার অর্থের অভাবে মেয়ের বিয়ে দিতে পারছে না, তারা তাদের মেয়েকে নিয়ে যায় এই বাজারে।

বুলগেরিয়ায় বহু যুগ ধরেই এই প্রথা চলে আসছে। এই বাজার স্থাপনের অনুমতি মিলেছে সরকারের পক্ষেও।

তবে মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে বেশ কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমত মেয়েটিকে কুমারী হতে হবে। এমন হলে তার দর বেশি হয়। শুধুমাত্র কালাইদঝি সম্প্রদায়ের লোকেরাই তাদের মেয়েদের এই বাজারে নিয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি পরিবারটির দরিদ্র হওয়া আবশ্যক। আর্থিকভাবে সাবলম্বী বা ধনি পরিবের মেয়েদের বিক্রি করা নিয়ম বিরুদ্ধ। এছাড়াও বাজের কেনা মেয়েটিকে পুত্রবধূর মর্যাদা দেওয়া আবশ্যক।

উল্লেখ্য, শুধু বুলগেরিয়াতেই নয়, এমন ভয়াবহ ঘটনা নাইজেরিয়ার একটি সম্প্রদায়ের জন্য নিত্যদিনের ব্যাপার। দেশটির সর্বদক্ষিণের ক্রস রিভার রাজ্যের বেশেরে সম্প্রদায়ে মানি ম্যারেজ বা অর্থের বিনিময়ে অল্প বয়সী মেয়েদের বিয়ের নামে বিক্রি করে দেয়া একটি প্রচলিত প্রথা।

মূলত দারিদ্র্যপীড়িত পরিবারের শিশুদের বিয়ের নামে মোটা অংকের বিনিময়ে কিনে নেন প্রভাবশালীরা। দেশটির আরও কয়েকটি সম্প্রদায়ের মধ্যে এখনও এ ধরনের বিতর্কিত প্রথার চল রয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস

গণভবনে প্রবেশ করছেন জনপ্রতিনিধিরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশে প্রথমবারের মতো জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উদযাপন করা হচ্ছে। দিবসটি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন স্থানীয় সরকার পরিষদে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টা থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা জনপ্রতিনিধিরা গণভবনের সামনে অবস্থান করতে শুরু করেন। এরপর সকাল ৯টা থেকে গণভবনে জনপ্রতিনিধিদের দীর্ঘ সারি দেখা যায়।

এ দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে গণভবনে বেলা ১১টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সভাপতিত্ব করবেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিষয়ক মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

দেশের সব সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলর, পৌর মেয়র ও কাউন্সিলর, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানদের এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। প্রায় আট হাজার জনপ্রতিনিধি অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। তবে এতে ডাকা হয়নি সাময়িক বরখাস্ত ও মামলার আসামিদের।


আরও খবর



শুরু হলো জিপি এক্সেলারেটর’এর `জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :তরুণ উদ্যোক্তাদের সম্ভাবনার বিকাশ ঘটাতে “জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা” শীর্ষক রিজিওনাল ডিজাইন বুটক্যাম্প শুরু করেছে গ্রামীণফোনের ফ্ল্যাগশিপ স্টার্টআপ ইনোভেশন প্ল্যাটফর্ম জিপি এক্সেলারেটর। আজ রাজধানীর একটি হোটেলে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত সংগঠক, স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা, জিপি এক্সেলারেটর (জিপিএ)’এর এলামনাই, সংশ্লিষ্ট শিল্পের বিশেষজ্ঞ ও প্রশিক্ষকগণ সহ নানা খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব ও অংশীজনদের উপস্থিতিতে এই আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়।

আঞ্চলিক পর্যায়ে আয়োজনটির সফল ও কার্যকরী বাস্তবায়ন নিশ্চিতে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে জিপি এক্সেলারেটর’কে সহযোগীতা করছে স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড।

“জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা” শীর্ষক এই আয়োজন মূলত আঞ্চলিক পর্যায়ে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা ও স্থানীয়ভাবে নানা সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী উদ্যোগ গ্রহণে উৎসাহিত করবে। ৩০ জন কমিউনিটি বিল্ডারের সমন্বয়ে এবং দেশের ২০ টি অঞ্চলে পিচ সেশনের মাধ্যমে আয়োজনটি সেরা ২০ জন ‘আইডিয়াপ্রেনর’ খুঁজে বের করবে এবং তাদেরকে পুরস্কৃত করবে। মূলত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী এবং সম্ভাবনাময় তরুণ উদ্যোক্তাদেরকে মাথায় রেখে এই আয়োজনটি ডিজাইন করা হয়েছে। উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নতুন ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণে আগ্রহী তরুণদেরকে গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা অর্জন, নেটওয়ার্কিং এবং ফান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে সহযোগীতা ও দিকনির্দেশনা প্রদান করবে রিজিওনাল ডিজাইন বুটক্যাম্প। এই প্রচেষ্টা বাংলাদেশের যুব জনসংখ্যার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট নেশন হওয়ার লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও সামি আহমেদ, গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান সহ অন্যান্য সম্মানিত কর্মকর্তাবৃন্দ।

এ প্রসঙ্গে মাননীয় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “তরুণ প্রজন্মের উদ্ভাবনী মানসিকতা আর উদ্যোগী স্পৃহাকে কাজে লাগাতে একটি শক্ত ভিত্তি গড়ার ক্ষেত্রে জিপি এক্সেলারেটর’এর “জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা” আয়োজনটি আমাকে মুগ্ধ করেছে। আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদের চাই দক্ষ তরুণ উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবক, আর এরকম আয়োজনগুলো তরুণদের অন্তর্নিহিত সম্ভাবনাকে বের করে আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম। হাজারো তরুণ ‘আইডিয়াপ্রেনর’ খুঁজে বের করা ও স্টার্টআপ গুলোর পাশে দাঁড়াতে গ্রামীণফোন যে প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনা দিচ্ছে, তার প্রতি আমার সাধুবাদ রইল। গ্রামীণফোন এবং স্টার্টআপ বাংলাদেশ- এর এই অংশীদারিত্ব আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১  রূপকল্পের সাথে একাত্মতা পোষণ করে। ভবিষ্যতে দেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমে আয়োজনটির ইতিবাচক প্রভাব দেখতে পাবো বলেই আমার বিশ্বাস”।

গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, “সামাজিক ক্ষমতায়ন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্মার্ট ও জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি গড়তে গ্রামীণফোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। জিপি এক্সেলারেটর আমাদের এই প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন। “জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তা শীর্ষক রিজিওনাল ডিজাইন বুটক্যাম্প সারা দেশে উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবনকে অনুপ্রাণিত করার ক্ষেত্রে আমাদের চলমান প্রচেষ্টার নতুন একটি ধাপ। এই উদ্যোগের অন্যতম লক্ষ্য হলো আঞ্চলিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানো। তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী আইডিয়াগুলো উল্লেখযোগ্য আঞ্চলিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করবে বলে আমরা আশাবাদী। এই বুটক্যাম্প হাজারো উদ্যোক্তাকে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনে সাহায্য করার পাশাপাশি স্টার্টআপ কমিউনিটির মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখবে, যা সম্মিলিতভাবে স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে অবদান রাখবে”।

২০১৫ সালে কার্যক্রম চালুর পর থেকে দেশের স্টার্টআপ খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে জিপি এক্সেলারেটর। এটি ৫০টি স্টার্টআপের মাধ্যমে ৫ লক্ষ মানুষের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। এর আওতায় নানা সম্ভাবনাময় স্টার্টআপের বাজারমূল্য ১০গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলারেরও বেশি ভ্যালুয়েশন অর্জন করেছে। এ থেকে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে জিপি এক্সেলারেটর’এর অবদান অনুধাবন করা যায়।


আরও খবর